সহযোগিতা

সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিন

গুণীজন – আমাদের এই ওয়েব পোর্টালটি যেন একাই স্বয়ংসম্পূর্ণ রূপে চলতে পারে সে ব্যাপারে যদি কোন ব্যক্তি, ব্যক্তিবর্গ বা প্রতিষ্ঠান সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিতে চান তবে তাঁদেরকে আমরা স্বাগত জানাই । আপনার প্রয়াস আমাদেরকে সামনের দিকে পথ চলতে সাহস ও প্রেরণা যোগাবে।

যাঁরা সহযোগিতার হাত বাড়িয়েছেন

নাম: সারওয়ার উদ্দিন আহমেদ

ড. সারওয়ার উদ্দিন আহমেদ ইনডিপেন্ডেন্ট ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের ফাইন্যান্স বিভাগের একজন সহকারি অধ্যাপক। তিনি পরিবেশ সম্পর্কিত বিভিন্ন বিষয় এবং ব্যাংকিং সেক্টর নিয়ে অনেক গবেষণা করেছেন। তিনি সেন্টার ফর এনভায়রোনমেন্টাল ইনফরম্যাশন সাইন্স, টোকিও, জাপান কর্তৃক ২০০৫ সালে এনভায়রোনমেন্টাল ইনফরম্যাশন সাইন্স পেপার পুরস্কার লাভ করেন। তিনি ডি.নেটের রিসার্চ ফেলো এবং পাশাপাশি ট্রেজারারের দায়িত্বও পালন করছেন।

নাম: আফরিনা তানজিন

আফরিনা তানজিন আফরিনা তানজিন ২০০৭ সালে কর্মসূচি সহযোগী হিসেবে ডি.নেট-এ যোগ দেন। বর্তমানে সহযোগী পরিচালক পদে কর্মরত আছেন।

নাম: ক্যাথেরীনা রোজারিও

গবেষণা এবং পরবর্তীতে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা দিয়ে কর্মজীবন শুরু করেন আশির দশকের বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক আন্দোলনের অন্যতম সাহসী সংগঠক ও কর্মী ক্যাথেরীনা রোজারিও । তিনি যুক্তরাষ্ট্রে পিএইচডি শেষে বর্তমানে ফ্লোরিডা সরকারের শিক্ষা বিভাগে কর্মরত। ক্যাথেরীনা তাঁর আবৃত্তির সিডি “একজন অনিমেষ আজো জেগে আছো”-এর বিক্রয়লব্ধ অর্থ “গুণীজন”-কে প্রদানের সিদ্ধান্ত দিয়েছেন।

নাম: ড. তৌফিক আহমদ চৌধুরী

ড. তৌফিক আহমদ চৌধুরী বর্তমানে অধ্যাপক এবং ‘সেন্টার ফর দ্যা পোষ্ট গ্র্যাজুয়েট স্ট্যাডিস’ এর পরিচালক- হিসেবে বাংলাদেশ ইন্সটিটিউট অব ব্যাংক ম্যানেজমেন্ট এ কর্মরত রয়েছেন। পাশাপাশি তিনি ডি.নেটের সভাপতি এবং পরিচালনা পর্ষদের সদস্য।

নাম: ড. কাজী এম বদরুদ্দোজা

ড. কাজী এম বদরুদ্দোজা, বাংলাদেশের কৃষিবিজ্ঞানের এক প্রথিতযশা বিজ্ঞানী, যাঁর নিরলশ পরিশ্রম ও একাগ্র সাধনার ফলে এদেশের কৃষক ও কৃষি পেয়েছে আধুনিকতা ও উন্নয়নের ছোঁয়া। গত ২০-২৫ বছর যাবৎ দেশে যে উন্নত জাতের পেয়ারা উৎপাদিত হয় প্রতিটি পেয়ারা এক কেজির মত ওজন হওয়ায় যাকে অনেকেই ‘কেজি পেয়ারা’ বলে ডাকে সেটি আসলে হবে ‘কাজী পেয়ারা’। আর এই কাজী পেয়ারার উদ্ভাবক হচ্ছেন দেশের সুনামধন্য কৃষি বিজ্ঞানী ড. কাজী এম বদরুদ্দোজা।

নাম: ড. শাহ মো: আহসান হাবীব

ড. শাহ মো: আহসান হাবীব- ড. শাহ মো: আহসান হাবীব বাংলাদেশ ইন্সটিটিউট অব ব্যাংক ম্যানেজমেন্ট এর সহযোগী অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত রয়েছেন। একই সাথে তিনি এই প্রতিষ্ঠানের প্রশিক্ষণ বিভাগের পরিচালকের দায়িত্বও পালন করছেন। তিনি ডি.নেটের একজন রিসার্চ ফেলো।

ফাহিম মাশরুর

ফাহিম মাশরুর বর্তমানে বাংলাদেশ এ্যাসোসিয়েশন অব সফট্ওয়্যার এন্ড ইনফরমেশন সার্ভিসের (বেসিস) একজন সদস্য। তিনি দেশের প্রথম জবপর্টাল বিডিজবস্ ডট কম এর প্রধান নির্বাহী পরিচালক। তিনি বাংলাদেশের ই-কমার্সের একজন সার্থক উদ্দ্যোক্তা।

ডা. রোনাল্ড হালদার

ডা. রোনাল্ড হালদার পেশায় একজন ডাক্তার। পেশায় ডাক্তার হলেও তাঁর জীবন, কর্ম এবং চিন্তা জুড়ে রয়েছে বাংলাদেশের প্রকৃতি, প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, পাখি এবং এদের সংরক্ষণের তাগিদ। রোনাল্ড হালদার একজন শৌখিন ‘Wild Life Videographer’ । তিনি সারা দেশ ঘুরে বেড়িয়েছেন প্রকৃতির এসকল অসামান্য সৃষ্টির ছবি তুলতে এবং সেগুলোকে রক্ষা করার জন্য সর্বমহলে প্রচারণা করেছেন তাঁর সাধ্যমতো। তিনি তাঁর কর্মের মাধ্যমে বাংলাদেশের প্রকৃতিকে সংরক্ষণের অনেক উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন এবং সফলতাও পেয়েছেন অনেক। রোনাল্ড হালদার ডি.নেট-কে তঁার প্রকাশিত পাখির ডাক সম্বলিত সিডি ‘Birds of Bangladesh’ এবং প্রামান্য চিত্রের সিডি ‘Tangua Haor’ বিক্রয় করার মৌখিক অনুমতি দিয়েছেন।

ড. মোস্তাফিজুর রহমান

ড. মোস্তাফিজুর রহমান একজন অর্থনীতিবিদ। বর্তমানে তিনি Centre for Policy Dialogue -এর নির্বাহী পরিচালক। তিনি বাংলাদেশের দারিদ্র্য বিমোচনের জন্য কাজ করছেন। তিনি WTO এয়ডভাইজার হিসেবে বংলাদেশ সরকারের বিভিন্ন জাতীয় কমিটির সাথে যুক্ত থেকে কাজ করছেন। তিনি জাতীয় টাস্ক ফোর্সেরও সদস্য। তিনি বাংলাদেশের অর্থনৈতিক পরিকল্পনার একজন সদস্য। এছাড়াও তিনি নানা কাজে, সংগঠনে জড়িত রয়েছেন। তিনি বাংলাদেশের সুশীল সমাজের নেতৃত্ব স্থানীয়দের একজন। তিনিMoscow State University থেকে অর্থনৈতিক উন্নয়নে phD করেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট সদস্য। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় Faculty of Business Studies -এর অ্ধ্যাপক।

ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

অর্থনীতিবিদ দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বর্তমানে তিনি সিপিডি-এর ডিস্টিনগুইস্ট ফেলো হিসাবে কাজ করছেন। এর আগে UNCTAD -এর মহাসচিবের LDC বিষয়ক বিশেষ উপদেষ্টা হিসাবে কর্মরত ছিলেন। তিনি বিভিন্ন সময়ে বিঅাইডিএস-এর সিনিয়র রিসার্চ ফেলো, সিপিডি-এর নির্বাহী পরিচালক, World Trade Organization -এর রাষ্ট্রদূত ও স্থায়ী প্রতিনিধি, Trade and Development Board -এর সভাপতি, UNCTAD -এর গভর্নিং বডি এবং Least Developed Countries (LDCs) in the UN System -এর সমন্বয়ক হিসাবে কাজ করেছেন।

ড. মাহমুদুল আলম

মাহমুদুল আলম বর্তমানে সেন্টার ফর ম্যানেজমেন্ট এণ্ড ডেভলপমেন্ট রিসার্চ এর পরিচালক এবং নর্দান বিশ্ববিদ্যালয়ে অর্থনীতি বিভাগের গভর্নমেন্স স্টাডিস এর অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত আছেন। তিনি ইউরোপিয়ান নেটওয়ার্ক ফর বাংলাদেশ স্টাডিস, এডুকেশান ফর অল (ইএফএ); বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিসহ আরও গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানের সদস্য ছিলেন। তিনি বিশ্ব ব্যাংক এবং এশিয়ান ডেভলপমেন্ট ব্যাংক এ কর্মরত ছিলেন।

হাফসা খানম, আবেদা সুলতানা, উলফাতুন নেসা

টাঙ্গাইলে অবস্থিত ভারতেশ্বরী হোমসের হোস্টেল সুপার হাফসা খানম, সিনিয়র শিক্ষিকা আবেদা সুলতানা ও সহকারী উলফাতুন নেসা গুণীজন কর্মসূচি-কে অার্থিক সহায়তা করেছেন।

প্রতিভা মুৎসুদ্দি

কুমুদিনী ওয়েলফেয়ার ট্রাস্ট অব বেঙ্গল (বিডি) লিমিটেডের পরিচালক প্রতিভা মুৎসুদ্দি কুমুদিনী ট্রাস্টের জন্মলগ্ন থেকে মানুষের জন্য কাজ করে যাচ্ছেন। তিনি অার্থিক সহায়তার পাশাপাশি কুমুদিনী-র প্রতিষ্ঠাতা রণদা প্রসাদ সাহার জীবনী তৈরীতে সহযোগিতা করেছেন।

বন্যা লোহানী

বন্যা লোহানী ‘নিজেরা করি’-তে কর্মরত অাছেন। তিনি অার্থিকভাবে সহায়তা করেছেন এবং স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে যেকোনো কাজে সহযোগিতা করার বিষয়ে অাগ্রহ দেখিয়েছেন।

অনন্য রায়হান

অনন্য রায়হান ১ মার্চ, ২০০৫ সালে ডি.নেট এর নির্বাহী পরিচালক হিসেবে দায়িত্বভার গ্রহন করেন ৷ড. রায়হান বাংলাদেশের অর্থনীতিবিদদের একজন। ড. রায়হান একদিকে যেমন দারিদ্রতা দূরীকরণে এবং ই-গভর্নন্সস্ এ তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহারে তাঁর বহুমুখী অবদান রাখছেন, তেমনি বিজ্ঞতার সাথে আন্তর্জাতিক ব্যবসা, অর্থনৈতিক সেক্টরের সংস্কার, ব্যবসায়ের সামাজিক দায়বদ্ধতা এবং ক্ষুদ্র-মাঝারি আকারের ব্যবসার উন্নয়নের প্রয়াসে তাঁর দৃঢ়তা বজায় রেখেছেন।

মাহমুদ হাসান

মাহমুদ হাসান ০১ ডিসেম্বর, ২০০৩ সালে কর্মসূচি পরিচালক হিসেবে ডি.নেট এ যোগদান করেন ৷ বর্তমানে তিনি যুগ্ম পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন৷

অজয় কুমার বসু

অজয় কুমার বসু ০১ জানুয়ারি, ২০০৩ সালে প্রধান-অর্থ ও প্রশাসন হিসেবে ডি.নেট এ যোগদান করেন ৷ বর্তমানে তিনি ‌’প্রাতিষ্ঠানিক সম্পর্ক‌’ (ইনস্টিটিউশনাল অ্যাফেয়ারস্) এর প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন ৷ এছাড়া তিনি ‘কম্পিউটার সাক্ষরতা কর্মসূচি’র প্রকল্প সমন্বয়কের দায়িত্বও পালন করছেন৷

ফেরদৌসী আখতার

ফেরদৌসী আখতার ০২ আগস্ট, ২০০৫ সালে ‘অবলম্বন-১’ এর প্রকল্প সমন্বয়কারী হিসেবে ডি.নেট এ যোগদান করেন ৷ ২০০৮ সালের ৩০ নভেম্বর বাংলাদেশ টেলিসেন্টার নেটওয়ার্ক থেকে অব্যাহতি নেন।

এস.এম.আশ্রাফ আবির

এস.এম.আশ্রাফ আবির ০২ এপ্রিল, ২০০৫ সালে কর্মসূচি সহযোগী হিসেবে ডি.নেট এ যোগ দেন ৷ পরবর্তীতে তিনি গুণীজন-এর প্রকল্প সমন্বয়কারীর দায়িত্ব পালন করেন ৷ বর্তমানে তিনি মাল্টিমিডিয়া কনটেন্ট এ্যান্ড কমিউনিকেশন’র (এমসিসি) প্রকল্প সমন্বয়কারি ও নির্বাহী সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছেন ৷

দেওয়ান মুহাম্মদ মুবিন

দেওয়ান মুহাম্মদ মুবিন ০২ মে, ২০০৫ সালে সহকারী পরিচালক হিসেবে ডি.নেট এর হিসাব বিভাগে যোগদান করেন৷ ২০০৯ সালের ০২ ফেব্রুয়ারী ডি.নেট থেকে অব্যাহতি নেন।

আকিব আরা জেসমিন বাবলি

আকিব আরা জেসমিন বাবলি ০২ এপ্রিল, ২০০৫ সালে ‘অবলম্বন-১’ প্রকল্পে গবেষণা সহযোগী (আইন ও মানবধিকার) হিসেবে ডি.নেট এ যোগদান করেন ৷ এছাড়া তিনি বুলেটিন সম্পাদনার কাজেও দায়িত্বরত ছিলেন ৷ ৩০ জুন, ২০০৮ ইং অসুস্থতা জনিত কারণে তিনি চাকরি থেকে অব্যাহতি নেন ৷

মাজেদুর রশিদ ভূঁইয়া জনি

মাজেদুর রশিদ ভূঁইয়া জনি ০১ ফেব্রুয়ারি, ২০০৫ সালে কর্মসূচি সহযোগী হিসেবে ডি.নেট এ যোগ দেন ৷ ২০০৯ ইং তিনি চাকরি থেকে অব্যাহতি নেন ৷

শুভ আহমেদ

শুভ আহমেদ ০২ জুন, ২০০৩ সালে কর্মসূচি সহকারি হিসেবে ডি.নেট এ যোগ দেন৷ পরবর্তীতে তিনি কর্মসূচি সহযোগী হিসেবে পদোন্নতি লাভ করেন ৷ তিনি ডাটা এন্ট্রি, ডেস্কপট পাবলিশিং, কম্পোজিং ইত্যাদি কাজে পারদর্শী ৷ ২০০৮ সালের ৩০ অক্টোবর ডি.নেট থেকে অব্যাহতি নেন।

নাজনীন মতিন

নাজনীন মতিন ০৫ এপ্রিল, ২০০৫ সালে ‘অবলম্বন’ প্রকল্প-এ কর্মসূচি সহযোগী হিসেবে ডি.নেট এ যোগদেন ৷ ২০০৮ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর ডি.নেট থেকে অব্যাহতি নেন।

নুর আলম

নুর আলম ০৫ জুন, ২০০৫ সালে কর্মসূচি সহকারি (ডাটা এন্ট্রি অপারেটর) হিসেবে ডি.নেট এ যোগদান করেন৷ ৩০ এপ্রিল, ২০০৭ ইং তিনি ডি.নেট থেকে চাকরিতে অব্যাহতি দিয়ে চলে যান৷

মুহাম্মদ আতিকুর রহমান

মুহাম্মদ আতিকুর রহমান ২০০৭ সালের ১৬ আগষ্ট উর্ধ্বতন সহকারি পরিচালক হিসেবে ডি.নেট-এ যোগদান করেন। বর্তমানে তিনি উর্ধ্বতন গবেষণা সহযোগী হিসেবে ডি.নেট-এ কর্মরত আছেন।

রহিমআফরোজ বাংলাদেশ লিমিটেড

রহিমআফরোজ বাংলাদেশ লিমিটেড- ১৯৫৪ সালে এ.সি আব্দুর রহিম রহিমআফরোজ বাংলাদেশ লিমিটেড প্রতিষ্ঠা করেন। কোম্পানীটি মোট তিনটি ক্ষেত্রে তার ব্যবসা এগিয়ে নিচ্ছে, এগুলো-অটোমোটিভ আফটার মার্কেট, পাওয়ার এ্যান্ড এ্যানাজি এবং রিটেইল চেইন। কোম্পানীটির বাজারজাতকৃত দ্রব্যের মধ্যে রয়েছে-টায়ারস্, ব্যাটারিজ, লুব্রিক্যান্টস্, ইমারজেন্সি পাওয়ার প্রোডাক্ট, ডিজেল এবং গ্যাস জেনারেটরসহ ইত্যাদি। রহিমআফরোজ বাংলাদেশে প্রথম রিটেইল চেইন এর উদাহরণ ‌‌‌’আগোরা’ চালু করে। রহিমআফরোজ ২০০৯ সালের জানুয়ারীতে অনুষ্ঠিত ‘ডিজিটাল বায়োগ্রাফি ও অালোকচিত্র প্রদর্শনী’ অায়োজনে গুণীজন কর্মসূচিকে অার্থিক সহায়তা করে।

গ্লোবাল ব্র্যান্ড প্রাইভেট লিমিটেড

গ্লোবাল ব্র্যান্ড প্রাইভেট লিমিটেড ঢাকা ভিত্তিক তথ্য যোগাযোগ প্রযুক্তির নানাবিধ সমস্যার সমাধান সরবরাহকারি কোম্পানী। সুন্দর আগামী প্রতিষ্ঠা- এই প্রত্যয় নিয়ে ১৯৯৬ সালে কোম্পানিটি প্রতিষ্ঠিত হয়। সাশ্রয়ী তথ্য যোগাযোগ প্রযুক্তির নানাবিধ সমস্যার সমাধান সরবরাহ করা এবং আধুনিক জীবনযাত্রায় কাম্য চাহিদার সঙ্গে সমন্বয় সাধনের লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে কোম্পানীটি। গ্লোবাল ব্র্যান্ড প্রাইভেট লিমিটেড ২০০৯ সালের জানুয়ারীতে অনুষ্ঠিত ‘ডিজিটাল বায়োগ্রাফি ও অালোকচিত্র প্রদর্শনী’ অায়োজনে গুণীজন কর্মসূচিকে কারিগরী সহায়তা প্রদান করে।

আলিয়ঁস ফ্রঁসেজ দো ঢাকা

আলিয়ঁস ফ্রঁসেজ দো ঢাকা- ১৯৫৯ সালে এদেশে আলিয়ঁস ফ্রঁসেজ দো ঢাকা প্রতিষ্ঠিত হয়। সমগ্র এশিয়ার আলিয়ঁস ফ্রঁসেজ এর শাখাগুলোর মধ্যে আলিয়ঁস ফ্রঁসেজ দো ঢাকা প্রাচীন/পুরোনো (অলডেস্ট)। এই প্রতিষ্ঠানটির লক্ষ্য হল ফরাসি সংস্কৃতিকে বিশেষ করে ফরাসি ভাষা এদেশিয়দের কাছে পরিচিত করে তোলা এবং পাশাপাশি বাঙালি সংস্কৃতিকে ফ্রান্সে পরিচিত করা। এছাড়াও প্রতিষ্ঠানটি ফরাসি ভাষা প্রশিক্ষণ, ইংরেজী ভাষা প্রশিক্ষণসহ বিভিন্ন সাংস্কৃতিক কর্মকান্ড পরিচালনা করে থাকে। ১৮৮৩ সাল থেকে বিশ্বের প্রায় ১৩২টি দেশে ১,০৬২টি শাখার মাধ্যমে আলিয়ঁস ফ্রঁসেজ তাঁর কার্যক্রম পরিচালনা করে যাচ্ছে। বাংলাদেশে ঢাকার ধানমন্ডি, বারিধারা এবং উত্তরা ছাড়াও চট্টগ্রামে এর আরও একটি পূণাঙ্গ শাখা রয়েছে। আলিয়ঁস ফ্রসেঁজ দো ঢাকা ২০০৯ সালের জানুয়ারীতে অনুষ্ঠিত ‘ডিজিটাল বায়োগ্রাফি ও অালোকচিত্র প্রদর্শনী’ অায়োজনে তাদের প্রদর্শনীস্থল বিনামূল্যে ব্যবহারের সুবিধা দিয়ে সহায়তা করে।

মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর

মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সবার মাঝে ছড়িয়ে দেওয়ার প্রত্যয় নিয়ে ১৯৯৬ সালে মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর তার যাত্রা শুরু করে। মুক্তিযুদ্ধ সংক্রান্ত বিভিন্ন ছবি, দলিলপত্রাদি, মিডিয়া কাভারেজসহ প্রায় দশ হাজার মুক্তিযুদ্ধ স্মারক মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের সংগ্রহে রয়েছে। মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর বোর্ড অব ট্রাস্টি দ্বারা পরিচালিত। বর্তমান সময়ে মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর তার নিজস্ব কর্মকান্ডের ফলে শুধু জাতীয়ভাবেই নয় আন্তর্জাতিকভাবেও সুপরিচিতি অর্জন করেছে।

খেলাঘর অাসর

১৯৫২ সালে প্রতিষ্ঠিত খেলাঘর অাসর বাংলাদেশের শিশু সংগঠনগুলির মধ্যে অন্যতম। দেশব্যাপী ৪৭৫টি অাসর তাদের সামাজিক ও সাংস্কৃতিক কর্মকান্ড পরিচালনা করছে। খেলাঘর বিভিন্ন স্থানে ‘গুণীজন’ অায়োজিত স্কুল কর্মসূচি পরিচালনায় নানাভাবে সহযোগিতা করেছে এবং করছে।

বাংলাভিশন

বাংলাভিশন ২০০৬ সালের ৩১ মার্চ থেকে যাত্রা শুরু করে। এরপর থেকে স্যাটেলাইট চ্যানেলটি প্রতিদিন ২৪ ঘন্টা তার সম্প্রচার অব্যাহত রেখেছে। শ্যামল বাংলা মিডিয়া লিমিটেড এর মালিকানাধীন বাংলাভিশন অষ্ট্রেলিয়া, কোরিয়া, জাপানসহ দুর প্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে এবং পশ্চিম এশিয়া, উত্তর আফ্রিকা এবং উত্তর আমেরিকা ও ইউরোপের বিভিন্ন দেশে তার সম্প্রচার চালিয়ে যাচ্ছে। প্রায় ৩৫০ কর্মকর্তা ও কর্মচারি সর্বক্ষণ দশর্কদের চাহিদা অনুযায়ী অনুষ্ঠান নির্মাণে তাদের দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন। ‌‌’নানা রংয়ের দিনগুলি’ অনুষ্ঠানটির বিভিন্ন পর্ব ‘গুণীজন’-কে প্রচারের অনুমতি দিয়েছে।

এটিএন বাংলা

এটিএন বাংলা ১৯৯৭ সালের ১৫ জুলাই বাংলাদেশের প্রথম বাংলাভাষী স্যাটালাইট টেলিভিশন চ্যানেল হিসিবে যাত্রা শুরু করে। ২০০১ সাল থেকে টেলিভিশন চ্যানেলটি বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ সম্প্রচার করে যাচ্ছে। বর্তমানে চ্যানেলটি দক্ষিণ এশিয়া, মধ্যপ্রাচ্য, ইউরোপ এবং উত্তর আমেরিকার প্রায় একশ আটত্রিশটি দেশে সম্প্রচার কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। ২০০৪ সালে ছোট পর্দার অস্কার খ্যাত এমি এওয়ার্ড অর্জন করে এটিএন বাংলার ছোটদের তৈরী ‘আমরাও পারি’ অনুষ্ঠানটি। এটিএন বাংলা তাঁর ‌‌’প্রজন্ম কথা’ এবং ‘কান্দে আমার মা’ অনুষ্ঠানটির বিভিন্ন পর্ব ‘গুণীজন’ কে প্রচারের অনুমতি দিয়েছে।

এমসিসি

উন্নয়ন ও সামাজিক পরিবর্তনের লক্ষে এমসিসি লিমিটেড ইনটিগ্রেটিং ইনোভেটিভ কমিউনিকেশান মেথোডলজি নিয়ে কাজ করে চলেছে। এনজিও এবং বিভিন্ন সম্প্রদায়কে যোগাযোগের কৌশল ও প্রযুক্তি সরবরাহ করতে এমসিসি বিভিন্ন কর্মসূচি ও উদ্যোগ বাস্তবায়ন করে। যোগাযোগের ক্ষেত্রে উন্নয়নমূলক প্রকল্পগুলিকে সম্পূর্ণতা দান করাই এমসিসির বিশেষ লক্ষ।

ফাতেমা বেগম লাবনী

ফাতেমা বেগম লাবনী ডি.নেট-এ যোগদান করেন ২০০৬ সালের ১ জানুয়ারি। বর্তমানে উর্ধ্বতন সহকারি পরিচালক হিসেবে প্রকাশনা বিভাগে কর্মরত আছেন।

ব্র্যাক ব্যাংক লিমিটেড

Building profitable and socially responsible financial institution focused on Market and Business with Growth potential, thereby assisting BRAC and stakeholders to build a just, enlightened, healthy democratic and poverty free Bangladesh. Supported Gunijan Trust through providing Tk. 20,000 for an advertisement in 9th issue (January, 2014) of ‘Gunijan’ publication.

দৃক গ্যালারী

দৃক গ্যালারী শুরুটা হয়েছিল ১৯৯৩ সালের আগস্ট মাসে ‘ওয়ার্ল্ড প্রেস ফটো’ প্রদর্শনীর মাধ্যমে। বর্তমানে এটি দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম প্রধান গ্যালারী। ২০০৬ সালের ‘গুণীজন ডিজিটাল বায়োগ্রাফি প্রদর্শনী’-এর আয়োজন-সহযোগী ছিল দৃক গ্যালারী।

মৃদুল চৌধুরী

ডি.নেট-এর প্রতিষ্ঠাতা সদস্য মৃদুল চৌধুরী ‘ক্লিক ডায়াগনস্টিকস’-এর সিইও এবং অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা। তিনি যুক্তরাষ্ট্রের হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটির কেনেডী স্কুল অফ গভর্নমেন্ট-এ লেখাপড়া করেন।

আনির চৌধুরী

আনির চৌধুরী যুক্তরাষ্ট্রের ব্রাউন ইউনিভার্সিটিতে অধ্যয়ন শেষ করে বর্তমানে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের ‘একসেস টু ইনফরমেশন’-এর পলিসি এডভাইজার হিসাবে কর্মরত আছেন। তিনি ডি.নেট-এর প্রতিষ্ঠাতা সদস্য।

মেহেদী হাসান

মেহেদী হাসান ইন্টার্ন হিসাবে ডি.নেট-এর সিএলপি প্রকল্পে ২০১০ সালের ২ নভেম্বর থেকে ২০১১ সালের ৩ ফেব্রুয়ারী পর্যন্ত কাজ করেছেন।

মো. খায়রুজ্জামান

মো. খায়রুজ্জামান ২০১০ সালের ১ এপ্রিল সহকারি পরিচালক হিসেবে ডি.নেট-এ যোগদান করেন। তিনি সিএলপি প্রকল্পে কর্মরত আছেন।

রিশিট কম্পিউটারস লিমিটেড

রিশিট কম্পিউটারস লিমিটেড ডেস্কটপ পিসি, বিভিন্ন ল্যাপটপ, ক্যামেরা, প্রজেক্টর, এলসিডি টিভি ও মনিটর, বিভিন্ন ধরনের সফ্টওয়্যার, হার্ডওয়্যার যন্ত্রাদি ইত্যাদি বিক্রয় এবং বিক্রয়োত্তর সেবা প্রদান করে থাকে। ২০০৬ সালের ‘গুণীজন ডিজিটাল বায়োগ্রাফি প্রদর্শনী’ আয়োজনে রিশিট কম্পিউটারস লিমিটেড কারিগরী সহযোগীর ভূমিকা পালন করে।

নিচের তথ্যগুলো পূরণ করুন


    টাকাইউএসডি