GUNIJAN
  • মূলপাতা
  • ক্ষেত্র
    • সাহিত্য
    • আদিবাসী অধিকার আন্দোলন
    • ক্রীড়া
    • নারী অধিকার আন্দোলন
    • মুক্তিসংগ্রাম
    • শিল্পকলা
    • আলোকচিত্র
    • গণমাধ্যম
    • পারফর্মিং আর্ট
    • সংগীত
    • সংগঠক
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • ইতিহাস গবেষণা
    • চিকিৎসা বিজ্ঞান
    • প্রকৃতি ও পরিবেশ
    • লোকসংস্কৃতি
    • সমাজবিজ্ঞান
    • আইন
    • দর্শন
    • মানবাধিকার
    • শিক্ষা
    • স্থাপত্য
    • সাহিত্য
    • শিল্পকলা
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • আইন
    • আদিবাসী অধিকার আন্দোলন
    • আলোকচিত্র
    • ইতিহাস গবেষণা
    • ক্রীড়া
    • গণমাধ্যম
    • চিকিৎসা বিজ্ঞান
    • দর্শন
    • নারী অধিকার আন্দোলন
    • পারফর্মিং আর্ট
    • প্রকৃতি ও পরিবেশ
    • মানবাধিকার
    • মুক্তিসংগ্রাম
    • লোকসংস্কৃতি
    • শিক্ষা
    • সংগঠক
    • সংগীত
    • সমাজবিজ্ঞান
    • স্থাপত্য
  • কর্মসূচি
  • সহযোগিতা
  • মনোনয়ন
  • কার্যক্রম
  • মূলপাতা
  • ক্ষেত্র
    • সাহিত্য
    • আদিবাসী অধিকার আন্দোলন
    • ক্রীড়া
    • নারী অধিকার আন্দোলন
    • মুক্তিসংগ্রাম
    • শিল্পকলা
    • আলোকচিত্র
    • গণমাধ্যম
    • পারফর্মিং আর্ট
    • সংগীত
    • সংগঠক
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • ইতিহাস গবেষণা
    • চিকিৎসা বিজ্ঞান
    • প্রকৃতি ও পরিবেশ
    • লোকসংস্কৃতি
    • সমাজবিজ্ঞান
    • আইন
    • দর্শন
    • মানবাধিকার
    • শিক্ষা
    • স্থাপত্য
    • সাহিত্য
    • শিল্পকলা
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • আইন
    • আদিবাসী অধিকার আন্দোলন
    • আলোকচিত্র
    • ইতিহাস গবেষণা
    • ক্রীড়া
    • গণমাধ্যম
    • চিকিৎসা বিজ্ঞান
    • দর্শন
    • নারী অধিকার আন্দোলন
    • পারফর্মিং আর্ট
    • প্রকৃতি ও পরিবেশ
    • মানবাধিকার
    • মুক্তিসংগ্রাম
    • লোকসংস্কৃতি
    • শিক্ষা
    • সংগঠক
    • সংগীত
    • সমাজবিজ্ঞান
    • স্থাপত্য
  • কর্মসূচি
  • সহযোগিতা
  • মনোনয়ন
  • কার্যক্রম
No Result
View All Result
GUNIJAN
No Result
View All Result

শওকত ওসমান

অবদানের ক্ষেত্র: সাহিত্য
শওকত ওসমান

শওকত ওসমান

আলোকচিত্র / অডিও / ভিডিও / ফাইল

ধর্মীয় কুপমণ্ডুকতা নামের শত্রু শওকত ওসমানকে সারা জীবন ধাওয়া করেছে। শুধু জীবন ধারণের জন্য শৈশবে, কৈশোরে আর প্রথম জীবনে তাঁকে লড়াই করতে হয়েছিল দুঃসহ পরিবেশের সঙ্গে। এরই মধ্যে পড়ার খরচ যোগাড় করতে হয়েছে নিজেকেই। বিক্রি করে পরীক্ষার ফিস জমা দেয়ার জন্য মা তাঁর একমাত্র গয়না ছেলের হাতে তুলে দিয়েছেন। কিন্তু তাঁর এই অস্বচ্ছলতার কথা কাউকে কখনও বুঝতে দেননি। সবসময় ধোপদুরস্ত কড়া ইস্ত্রি করা পাজামা-পাঞ্জাবি পরতেন, যা দেখে কেউ বুঝতেই পারতেন না যে তাঁর সম্বল ঐ একটি দুটি জামা কাপড়। সেগুলো তিনি রোজ নিজে ধুয়ে শুকাতেন। পরে তাঁর দূর সম্পর্কের এক আত্মীয়ের লন্ড্রিতে নিজেই ইস্ত্রি করে নিতেন। এত কষ্টের মধ্যে থেকেও কারও কাছে সাহায্য চাননি, মাথা নোয়াননি। পরিবেশ, মানুষ এবং জীবন কেউ শওকত ওসমানকে হারাতে পারেনি। তিনি চিরদিন মাথা উঁচু করেই থেকেছেন। সম্পূর্ণ নিজ প্রতিভায় তিনি এদেশের অন্যতম লেখক হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করেন। ছোটগল্প, উপন্যাস, নাটক, মননশীল নিবন্ধ, রাজনৈতিক প্রবন্ধসহ সাহিত্যের সব শাখাতেই তিনি প্রতিভা ও সৃজনশীলতার ছাপ রেখেছেন।

ভারতের পশ্চিবঙ্গের হুগলি জেলার খানাকুল থানার সবলসিংহপুর গ্রামে ১৯১৭ সালের ২রা জানুয়ারী শওকত ওসমান জন্মগ্রহণ করেন। বাবা মোহাম্মদ ইয়াহিয়া। মা গুলজান বেগম। তাঁর আসল নাম শেখ আজিজুর রহমান। তবে তিনি শওকত ওসমান নামে লিখতেন। সবলসিংহপুর মক্তবে ১৯২২ সালে তাঁর শিক্ষাজীবন শুরু হয়। ১৯২৬ সালে ভর্তি হন সবলসিংহপুরের জুনিয়র মাদ্রাসায় এবং ১৯২৯ সাল পর্যন্ত ওখানেই পড়াশোনা করেন। এরপর কলকাতা মাদ্রাসা-এ আলিয়ায় ভর্তি হন। দুই বছর পড়ার পর এই মাদ্রাসার ইংরেজী বিভাগে স্থানান্তরিত হন এবং এখান থেকেই ১৯৩৩ সালে প্রথম বিভাগে প্রবেশিকা পাস করেন। ১৯৩৪ সালে সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজে ভর্তি হন। ১৯৩৬ সালে প্রথম বিভাগে উচ্চমাধ্যমিক পাশ করেন। ১৯৩৯ সালে অর্থনীতিতে স্নাতক সম্মান পাশ করেন এবং ১৯৪১ সালে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর পাশ করেন।

১৯৩৮ সালে পশ্চিমবঙ্গের হাওড়া জেলার কাওসার আলীর মেয়ে সালেহা খাতুনের সঙ্গে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। এই দম্পতির পাঁচ পুত্র ও এক কন্যা। পুত্র বুলবন ওসমান, আশফাক ওসমান, ইয়াফেস ওসমান, তুরহান ওসমান (প্রয়াত) ও জাঁনেসার ওসমান। কন্যা আনফিসা আসগর।

স্নাতকোত্তর পাশ করার পর ১৯৪১ সালেই কলকাতা কর্পোরেশনে ৮০ টাকা বেতনে পাম্ফলেট রাইটারের চাকরী গ্রহণ করেন। একই বছর কমার্শিয়াল কলেজে ১২৫ টাকা বেতনে প্রভাষক হিসেবে যোগ দেন । ১৯৪৭ সালে চট্টগ্রাম কমার্স কলেজের প্রভাষক হিসেবে যোগ দেন। এরপর ১৯৫৮ সালে ঢাকা কলেজে চলে আসেন। ১৯৭০ সালে সহকারী অধ্যাপক পদে উন্নীত হন। ১৯৭২ সালে ১লা এপ্রিল ঢাকা কলেজ থেকেই অবসর গ্রহণ করেন তিনি।

মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানী হানাদার বাহিনী এবং এদেশের রাজাকার-আলবদররা যে হত্যা, নারী নির্যাতন, লুণ্ঠন অগ্নিসংযোগের মতো নারকীয় ঘটনা ঘটিয়েছে সে ইতিহাস তিনি তুলে ধরেছেন তাঁর লেখায়। একইভাবে জীবনকে তুচ্ছ জ্ঞান করে লাখ লাখ দেশপ্রেমিক যেভাবে দেশের স্বাধীনতার জন্য লড়েছেন সেই চিত্রও তিনি এঁকেছেন নিপুন শৈল্পিক দক্ষতায়। ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্ট শেখ মুজিবুর রহমান সপরিবারে নিহত হওয়ার পর কলকাতায় প্রায় ৫ বছরের জন্যে স্বেচ্ছা নির্বাসনে ছিলেন তিনি। এটি তাঁর প্রতিবাদী চরিত্রের বহিঃপ্রকাশ।

উপন্যাস, ছোটগল্প, নাটক, মননশীল প্রবন্ধ, ব্যঙ্গরচনা – সব ক্ষেত্রেই দক্ষতার পরিচয় দিলেও তাঁর লেখক জীবনের সূত্রপাত হয় কবিতার মাধ্যমে। তবে কবিতার সঙ্গে গভীর ভাব জমে ওঠার আগেই তিনি গদ্য লিখতে শুরু করেন। কবিতায় তিনি আর কখনও ফিরে আসেননি সেভাবে। তবে প্রথম জীবনে কবিতার প্রতি তাঁর যে ঝোঁক ছিল তা কখনও ত্যাগ করতে পারেননি তিনি। তারই জের টেনেছেন ‘শেখের সম্বরা’-এর দুই খণ্ডে। সেখানে তাঁর কবিতা ব্যঙ্গরসযুক্ত। তিনি রচনা করেছেন ‘জননী’-র মতো বিখ্যাত উপন্যাস। এই উপন্যাসটি ইংরেজীতে অনুবাদ করেছেন প্রবাসী বাঙালী ওসমান জামাল। ‘জননী’ প্রকাশিত হয়েছে লন্ডনের একটি নামজাদা প্রকাশনা সংস্থা থেকে। এই বিষয়ে শওকত ওসমান সাহিত্যের আরেক দিকপাল কবি শামসুর রাহমানকে তাঁর স্বভাবসুলভ চমৎকার ভঙ্গিতে বলতেন, ‘শোনো শামসুর রাহমান, আমি পাশ্চাত্যকে অন্তত একটি বাংলা শব্দ উপহার দিয়েছি – জননী।’ তাঁর রচিত ‘ঈশ্বরের প্রতিদ্বন্দ্বী’ গল্পগ্রন্থটির অনুবাদ ‘গডস অ্যাডভার্সারিজ’ প্রকাশ করেছে পেঙ্গুইন পাবলিশার্স। এই বইটিও অনুবাদ করেছেন ওসমান জামাল। বই দুটি বিদেশে প্রশংসিত হয়েছে। লন্ডনের দ্য গার্ডিয়ান পত্রিকা ‘জননী’ বিষয়ে সপ্রশংস আলোচনা প্রকাশ করেছে। আইয়ুব শাহের সামরিক শাসনের সময়ে তিনি লিখেছেন সাড়া জাগানো উপন্যাস ‘ক্রীতদাসের হাসি’। সামরিকতন্ত্র ও স্বৈরাচার-বিরোধী এই উপন্যাস লিখে তিনি সেসময় যথেষ্ট সাহসিকতার পরিচয় দেন। এই উপন্যাসটিও ইংরেজীতে অনূদিত হয়েছে।

তাঁকে বলা যায় একজন শ্রমজীবী সাহিত্যিক। শ্রমিকের যেমন প্রতিদিনের কাজের দায় থেকে অব্যাহতি নেই তেমনি তিনিও সাহিত্যকর্ম থেকে একমুহুর্তের জন্যও অব্যাহতি নেননি। স্বাস্থ্যহীনতা বা বয়স কোন অজুহাতেই তিনি নিজেকে ছুটি দেননি। প্রতিকূল পরিবেশ সাহিত্যচর্চার পথে যে কোন বাধাই হতে পারে না তা তিনি প্রমাণ করেছেন। মুস্তাফা নূরউল ইসলাম একবার তাঁকে জিজ্ঞেস করেছিলেন, ‘কেন লেখেন?’ স্বভাবসুলভ সম্বোধনে অতি সরল জবাবে বলেছিলেন, ‘কেন লিখব না ব্রাদার। না লিখে যে পারি না।’

প্রথম দিকে শওকত ওসমানের লেখা প্রকাশিত হয় ‘সওগাত’, ‘মাসিক মোহাম্মদী’ এবং ‘দৈনিক আজাদ’ পত্রিকায়। তবে তাঁর প্রতিভা বিকাশের বিশেষ ক্ষেত্র রচনা করে দিয়েছিল হবীবুল্লাহ্‌ বাহার ও শামসুন নাহার সম্পাদিত ‘বুলবুল’ পত্রিকা। ‘বুলবুল’ সেকালে উচ্চ মানের সাহিত্য পত্রিকা হিসেবে সমাদৃত ছিল। হিন্দু-মুসলমানের মৈত্রী ঘটাতে তার পাতায় এগিয়ে এসেছিলেন অনেকে। সমাজের অনেক অন্ধ সংস্কারের বিরুদ্ধে এই পত্রিকায় লেখা হত।

শওকত ওসমান ঐতিহাসিক উপন্যাস লেখেননি। কিন্তু ‘জননী’-তে ওয়হাবি আন্দোলনের যে কথা আছে, তা থেকে শুরু করে বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাকাল পর্যন্ত শতাধিক বছরে বাঙ্গালী মুসলমান সমাজ নানা পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে যেভাবে অগ্রসর হয়েছে তার সুস্পষ্ট একটা চিত্র তাঁর রচনায় আমরা দেখতে পাই । এ পরিবর্তনের মধ্যে রয়েছে সমাজের বাহ্য ও সমাজভুক্ত মানুষগুলোর অন্তর্গত পরিবর্তন। সর্বযুগের সর্বকালের বড় কথাসাহিত্যিকের মতো কালের সাক্ষ্য বহন করে তাঁর রচনা। গ্রাম ছেড়ে আসার পর তিনি আর গ্রামে ফিরে যাননি। কিন্তু গ্রামের স্মৃতি তিনি কখনও ভুলতে পারেননি। দীর্ঘসময় তিনি তাঁর লেখায় গ্রামজীবনকেই প্রাধান্য দিয়েছেন। তারপর তাঁর লেখায় প্রাধান্য পায় শহর ও নগর জীবন।

গৃহকোণে বসে থেকে তিনি শুধু সাহিত্য সাধনা করেননি। দেশ ও জাতির প্রয়োজনে লেখনী ছাড়াও তিনি রাজপথে এসে দাঁড়িয়েছেন। জীবনের শেষের দিকে শওকত ওসমান রাজনীতির প্রতি ঝুঁকে পড়েন। শারীরিক অসুস্থতা নিয়েও তিনি স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনে অংশ নিতেন। শ্রমিকদের বিজয়ী রাষ্ট্র হওয়ায় সোভিয়েত ইউনিয়নের প্রতি ছিল তাঁর অকৃত্রিম ভালবাসা। ১৯৯১ সালে সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের ফলে তিনি খুব কষ্ট পান। দরিদ্র শ্রমিকদের প্রতি তাঁর ছিল গভীর ভালবাসা। তিনি বলতেন, বাংলা সাহিত্যের তিনি একজন খাদেম মাত্র- অর্থাৎ শ্রমিক। আর সেকারণেই শওকত ওসমানকে সাংবাদিক-সাহিত্যিক শ্রী সন্তোষ গুপ্ত বাংলার ‘গোর্কি’ হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন। কারণ ম্যাক্সিম গোর্কি এবং শওকত ওসমান দু’জনের লেখাতে দারিদ্র্যপীড়িত মানুষের জীবনের বর্ণনা প্রাধান্য পেয়েছে।

তাঁর গল্প-গ্রন্থ : পিঁজরাপোল (১৯৫০); জুনু আপা ও অন্যান্য গল্প (১৯৫২); সাবেক কাহিনী (১৯৫৩); প্রস্তর ফলক (১৯৬৪); উপলক্ষ (১৯৬৫); নেত্রপথ (১৯৬৮); শ্রেষ্ঠ গল্প সংকলন (১৯৭৪); জন্ম যদি তব বঙ্গে (১৯৭৫); মনিব ও তাহার কুকুর (১৯৮৬), বিগত কালের গল্প (১৯৮৬); পুরাতন খঞ্জর (১৯৮৭); উভশৃঙ্গ (১৯৮৮); ঈশ্বরের প্রতিদ্বন্দ্বী (১৯৯০) প্রভৃতি।

তাঁর উপন্যাস : বনি আদম (১৯৪৩); জননী (১৯৫৮); ক্রীতদাসের হাসি (১৯৬২); সমাগম (১৯৬৭); চৌরসন্ধি (১৯৬৮); রাজা উপাখ্যান (১৯৭০); জাহান্নাম হইতে বিদায় (১৯৭১); নেকড়ে অরণ্য (১৯৭৩); পতঙ্গ পিঞ্জর (১৯৮৩); রাজসাক্ষী (১৯৮৫); আর্তনাদ (১৯৮৫); জনাংগী (১৯৮৬); পিতৃপুরুষের পাপ (১৯৮৬); দুই সৈনিক (১৯৭৩); রাজপুরুষ (১৯৯২) প্রভৃতি।

তাঁর প্রবন্ধ গ্রন্থ : সমুদ্র নদী সমর্পিত (১৯৭৩); ভাব-ভাষা-ভাবনা (১৯৭৪); ইতিহাসে বিস্তারিত (১৯৮৫); সংস্কৃতির চড়াই উৎরাই (১৯৮৫); নিঃসঙ্গ নির্মাণ (১৯৮৬); মুসলমান মানসের রূপান্তর (১৯৮৬); পূর্ণ স্বাধীনতা চূর্ণ স্বাধীনতা (১৯৯০) প্রভৃতি।

তাঁর কাব্যগ্রন্থ: নিজস্ব সংবাদদাতা প্রেরিত (১৯৮২); শেখের সম্বরা, ১ম ও ২য় খণ্ড (১৯৯২)।

তাঁর নাটক : আমলার মামলা (১৯৪৯), কাঁকর মনি (১৯৫২); তস্কর ও লস্কর (১৯৫৩); জন্ম জন্মান্তর (১৯৬০); তিনটি ছোট্ট নাটক (১৯৮৯) প্রভৃতি।

তাঁর শিশু সাহিত্য : ওটেন সাহেবের বাংলো (১৯৪৪); তারা দুইজন (১৯৪৪); মস্কুইটোফোন (১৯৫৭); ডিগবাজী (১৯৬৪); এতিমখানা (১৯৬৪); প্রাইজ ও অন্যান্য গল্প (১৯৬৯) প্রভৃতি।

তাঁর অনুবাদ : নিশো (১৯৪৮); পাঁচটি কাহিনী [লিও টলস্টয়] (১৯৫৯); টাইম মেশিন (১৯৫৯); পাঁচটি নাটক [মলিয়ের] (১৯৬৫); স্পেনের ছোট গল্প (১৯৬৫); পৃথিবীর রঙ্গমঞ্চে মানুষ; সন্তানের স্বীকারোক্তি [অমৃতা প্রীতম] (১৯৮৫)।

এছাড়া তিনি আত্মজীবনী ও স্মৃতিকথা লিখেছেন এবং বিভিন্ন বই সম্পাদনা করেছেন।

সাহিত্যকর্মে অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ শওকত ওসমান ১৯৬২ সালে আদমজী সাহিত্য পুরস্কার ও ১৯৬৬ সালে বাংলা একাডেমী পুরস্কার লাভ করেন। ১৯৭৬ সালে লাভ করেন প্রেসিডেন্ট প্রাইড অব পারফরমেন্স পদক। ১৯৮৩ সালে তাঁকে দেয়া হয় একুশে পদক। তিনি ১৯৮৬ সালে নাসিরুদ্দিন স্বর্ণপদক ও ১৯৮৮ সালে মুক্তধারা পুরস্কার অর্জন করেন। ১৯৮৯ সালে ফিলিপস সাহিত্য পুরস্কার, ১৯৯১ সালে টেনাশিস পুরস্কার ও ১৯৯৬ সালে মাহবুবউল্লাহ ফাউণ্ডেশন গ্রহণ করেন। আর ১৯৯৭ সালে তিনি লাভ করেন স্বাধীনতা দিবস পুরস্কার।

পাকিস্তান আমলে যখন তিতাস গ্যাসের জন্ম হয় তখনকার কথা। দেশে তখন গ্যাসের চুলার প্রচলন হয়নি। গৃহস্থালির কাজে গ্যাস ব্যবহারের জন্য তিতাস গ্যাস লাইন টানা শুরু করেছে। তিতাস গ্যাস কর্তৃপক্ষ খুঁজছিল একজন আদর্শ, সৎ ও নিষ্ঠাবান মানুষ, যাঁর বাড়িতে প্রথম গ্যাসের সংযোগ দেওয়া হবে। শেষে তারা নিজেরাই শওকত ওসমানকে নির্বাচন করে। অর্থাৎ শওকত ওসমানই একজন আদর্শ, সৎ ও নিষ্ঠাবান মানুষ যাঁর বাড়িতে তিতাস গ্যাস কোম্পানীর সৌজন্যে প্রথম গ্যাসের চুলা জ্বলেছিল। পাকিস্তান আমলে তিনি স্বাধিকারের এবং স্বাধীনতার জন্য লড়াই করা সত্বেও পাকিস্তান আমলেই তাঁকে সৎ আদর্শবান ব্যক্তি হিসেবে চিহ্নিত করে গর্বিত হয়েছে তিতাস গ্যাস।

দেশ ও জাতির প্রয়োজনে লেখনী ছাড়াও তিনি রাজপথে এসে দাঁড়িয়েছেন। ১৯৪৬ সালের পাকিস্তানের বিরোধিতা থেকে শুরু করে ১৯৯০-এর স্বৈরাচার বিরোধিতা পর্যন্ত তাঁর ভূমিকা অনস্বীকার্য।

একেবারে শেষের দিকে তিনি আত্মজীবনী ‘রাহনামা’ লেখা শুরু করেন। এটি শেষ করার জন্য গভীর রাত পর্যন্ত জেগে লিখতেন। ১৯৯৮ সালের ২৯ মার্চ সেরিব্রাল অ্যাটাকে পড়েন তিনি। ফলে ‘রাহানামা’ রচনা অসমাপ্ত থেকে যায়। সেরিব্রাল অ্যাটাকের পর শওকত ওসমান একেবারেই হারিয়ে ফেললেন তাঁর লেখালেখির ক্ষমতা। আর এই অসুখের সঙ্গে লড়াই করে ১৯৯৮ সালের ১৪ মে সকালে তিনি এ পৃথিবী থেকে চিরবিদায় নেন।

সংক্ষিপ্ত জীবনী:
জন্ম: ১৯১৭ সালের ২রা জানুয়ারী ভারতের পশ্চিবঙ্গের হুগলি জেলার খানাকুল থানার সবলসিংহপুর গ্রামে শওকত ওসমান জন্মগ্রহণ করেন।
বাবা-মা: বাবা মোহাম্মদ ইয়াহিয়া। মা গুলজান বেগম। তাঁর আসল নাম শেখ আজিজুর রহমান, কিন্তু তিনি শওকত ওসমান নামে লিখতেন।

পড়াশুনা: ১৯২২ সালে তাঁর শিক্ষা শুরু হয় সবলসিংহপুরের মক্তবে। ১৯২৬ সালে সবলসিংহপুরের জুনিয়র মাদ্রাসায় ভর্তি হন এবং ১৯২৯ সাল পর্যন্ত ওখানেই পড়াশোনা করেন। এরপর কলকাতা মাদ্রাসা-এ আলিয়ায় ভর্তি হন। দু বছর পর ওখানেই ইংরেজী বিভাগে স্থানান্তরিত হন। ১৯৩৩ সালে ১৬ বছর বয়সে ইংরেজীতে প্রথম বিভাগে প্রবেশিকা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। ১৯৩৪ সালে সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজে ভর্তি হন। এখান থেকে ১৯৩৬ সালে প্রথম বিভাগে আই.এ. পাশ করেন। এরপর বি.এ. (অর্থনীতি সম্মান) শ্রেণীতে ভর্তি হন। ১৯৩৯ সালে বি.এ. পাশ করেন এবং কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে এম.এ.-তে ভর্তি হন। এখান থেকে ১৯৪১ সালে এম.এ. পাশ করেন দ্বিতীয় বিভাগে।

কর্মজীবন: স্নাতকোত্তর পাশ করার পর ১৯৪১ সালেই কলকাতা কর্পোরেশনে ৮০ টাকা বেতনে পাম্ফলেট রাইটারের চাকরী গ্রহণ করেন। একই বছর কমার্শিয়াল কলেজে ১২৫ টাকা বেতনে প্রভাষক হিসেবে যোগ দেন। ১৯৪৭ সালে চট্টগ্রাম কমার্স কলেজের প্রভাষক হিসেবে যোগ দেন। এরপর ১৯৫৮ সালে ঢাকা কলেজে চলে আসেন। ১৯৭০ সালে সহকারী অধ্যাপক পদে উন্নীত হন। ১৯৭২ সালে ১লা এপ্রিল এই কলেজ থেকেই অবসর গ্রহণ করেন তিনি।

পুরস্কার : ১৯৬২ সালে আদমজী সাহিত্য পুরস্কার; ১৯৬৬ সালে বাংলা একাডেমী পুরস্কার; ১৯৭৬ সালে প্রেসিডেন্ট প্রাইড অব পারফরমেন্স পদক; ১৯৮৩ সালে একুশে পদক; ১৯৮৬ সালে নাসিরুদ্দিন স্বর্ণপদক; ১৯৮৮ সালে মুক্তধারা পুরস্কার; ১৯৮৯ সালে ফিলিপস সাহিত্য পুরস্কার; ১৯৯১ সালে টেনাশিস পুরস্কার; ১৯৯৬ সালে মাহবুবউল্লাহ ফাউণ্ডেশন আর ১৯৯৭ সালে স্বাধীনতা দিবস পুরস্কার।

সংসার জীবন: ১৯৩৮ সালে পশ্চিমবঙ্গের হাওড়া জেলার কাওসার আলীর মেয়ে সালেহা খাতুনের সঙ্গে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। এই দম্পতির পাঁচ পূত্র ও এক কন্যা। পুত্র সালে বুলবন ওসমান, আশফাক ওসমান, ইয়াফেস ওসমান, তুরহান ওসমান ও জাঁনেসার ওসমান। কন্যা সালে আনফিসা আসগর আলী।

মৃত্যু: ১৪ই মে ১৯৯৮ সালের সকাল ৭টা ৪০ মিনিটে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।

তথ্যসূত্র: শওকত ওসমান স্মারকগ্রন্থ, সম্পাদক – সেলিনা বাহার জামান, প্রথম প্রকাশ ১৪ মে, ২০০৪।

লেখক: মৌরী তানিয়া

ShareTweetShareScanSend

মন্তব্য করুন জবাব বাতিল

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।

খুঁজুন

No Result
View All Result
এ পর্যন্ত ওয়েবসাইট ভিজিট করেছেন
Web Counter

সম্পৃক্ত হোন

  • সহযোগিতা করুন
  • স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে যোগ দিন
  • মনোনয়ন করুন

আমাদের সম্পর্কে

  • ট্রাস্টি বোর্ড
  • আপনার মতামত

যোগাযোগ

  •   info@gunijan.org.bd
  •   +৮৮০১৮১৭০৪৮৩১৮
  •   ঢাকা, বাংলাদেশ

© - All rights of Photographs, Audio & video clips on this site are reserved by Gunijan.org.bd under  CC BY-NC licence.

No Result
View All Result
  • #8898 (শিরোনামহীন)
  • অজয় রায়
  • অজিত গুহ
  • অনিল মুখার্জি
  • অনুপম সেন
  • অমলেন্দু বিশ্বাস
  • অরবিন্দ ঘোষ
  • অরিণা বেগম
  • অরিণা বেগম
  • অরিণা বেগম
  • অশ্বিনীকুমার দত্ত
  • আ ন ম গোলাম মোস্তফা
  • আখতারুজ্জামান ইলিয়াস
  • আজহারুল হক
  • আজিজুর রহমান মল্লিক
  • আঞ্জেলা গমেজ
  • আতাউস সামাদ
  • আতিউর রহমান
  • আনিসুজ্জামান
  • আনোয়ার পাশা
  • আনোয়ার হোসেন
  • আনোয়ার হোসেন
  • আপনার মতামত
  • আবদুর রাজ্জাক
  • আবদুল আলীম
  • আবদুল আহাদ
  • আবদুল ওয়াহাব তালুকদার
  • আবদুল গাফফার চৌধুরী
  • আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ
  • আবদুল্লাহ আল মামুন
  • আবদুল্লাহ আল-মুতী শরফুদ্দিন
  • আবিরন
  • আবু ইসহাক
  • আবু ওসমান চৌধুরী
  • আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ
  • আবু তাহের
  • আবু হেনা মোস্তফা কামাল
  • আবুল ফজল
  • আবুল হাসনাত মোহাম্মদ কামরুজ্জামান
  • আবুল হাসান
  • আবুল হোসেন
  • আব্দুল জব্বার
  • আব্দুল মতিন
  • আব্বাসউদ্দীন আহমদ
  • আমিনুল ইসলাম
  • আরজ আলী মাতুব্বর
  • আরমা দত্ত
  • আল মাহমুদ
  • আলতাফ মাহমুদ
  • আলম খান
  • আলমগীর কবির
  • আলী আহাম্মদ খান আইয়োব
  • আলোকচিত্রী শহিদুল আলম
  • আসিয়া বেগম
  • আহসান হাবীব
  • ইদ্রিছ মিঞা
  • ইমদাদ হোসেন
  • ইলা মজুমদার
  • ইলা মিত্র
  • উল্লাসকর দত্ত
  • এ এফ এম আবদুল আলীম চৌধুরী
  • এ কে খন্দকার
  • এ. এন. এম. মুনীরউজ্জামান
  • এ. এম. হারুন অর রশীদ
  • এ.এন.এম. নূরুজ্জামান
  • এ.টি.এম. হায়দার
  • এবিএম মূসা
  • এম আর খান
  • এম এ জলিল
  • এম হামিদুল্লাহ্ খান
  • এম. এ. মঞ্জুর
  • এম. এ. রশীদ
  • এম. এন. রায়
  • এস এম সুলতান
  • ওবায়েদ উল হক
  • কবরী
  • কবীর চৌধুরী
  • কমলা বেগম (কিশোরগঞ্জ)
  • কমলা বেগম (সিরাজগঞ্জ)
  • করিমন বেগম
  • করেপোরাল আবুল বাশার মো. আবদুস সামাদ
  • কর্মসূচি
  • কলিম শরাফী
  • কল্পনা দত্ত
  • কাইয়ুম চৌধুরী
  • কাঁকন বিবি
  • কাজী আবদুল আলীম
  • কাজী আবুল কাসেম
  • কাজী এম বদরুদ্দোজা
  • কাজী খলীকুজ্জমান আহমদ
  • কাজী নূর-উজ্জামান
  • কাজী সালাউদ্দিন
  • কামরুল হাসান
  • কামাল লোহানী
  • কার্যক্রম
  • কিউ এ আই এম নুরউদ্দিন
  • কুমুদিনী হাজং
  • কে এম সফিউল্লাহ
  • ক্ষুদিরাম বসু
  • খাদেমুল বাশার
  • খালেকদাদ চৌধুরী
  • খালেদ মোশাররফ
  • খোকা রায়
  • গণেশ ঘোষ
  • গাজীউল হক
  • গিয়াসউদ্দিন আহমদ
  • গুণীজন ট্রাষ্ট-এর ইতিহাস
  • গোপাল দত্ত
  • গোবিন্দচন্দ্র দেব
  • চাষী নজরুল ইসলাম
  • চিকিৎসক নুরুল ইসলাম
  • চিত্তরঞ্জন দত্ত
  • চিত্তরঞ্জন দাশ
  • ছবিতে আমাদের গুনীজন
  • জয়গন
  • জয়নুল আবেদিন
  • জসীমউদ্দীন মণ্ডল
  • জহির রায়হান
  • জহুর হোসেন চৌধুরী
  • জামাল নজরুল ইসলাম
  • জামিলুর রেজা চৌধুরী
  • জাহানারা ইমাম
  • জিতেন ঘোষ
  • জিয়া হায়দার
  • জিয়াউর রহমান
  • জিল্লুর রহমান সিদ্দিকী
  • জুয়েল আইচ
  • জোবেরা রহমান লিনু
  • জোহরা বেগম কাজী
  • জ্ঞান চক্রবর্তী
  • জ্যোতি বসু
  • জ্যোতির্ময় গুহঠাকুরতা
  • জ্যোৎস্না খাতুন
  • ট্রাস্টি বোর্ড
  • তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া
  • তরুবালা কর্মকার
  • তাজউদ্দীন আহমদ
  • তিতুমীর
  • ত্রৈলোক্যনাথ চক্রবর্তী
  • দিলওয়ার খান
  • দীনেশ গুপ্ত
  • দুলু বেগম
  • দ্বিজেন শর্মা
  • ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত
  • নভেরা আহমেদ
  • নভেরা আহমেদ
  • নয়ন মিয়া
  • নলিনী দাস
  • নাজমুল হক
  • নিজাম উদ্দিন আহমদ
  • নিতুন কুন্ডু
  • নির্মলেন্দু গুণ
  • নীলিমা ইব্রাহিম
  • নীলুফার ইয়াসমীন
  • নুরজাহান
  • নূর মোহাম্মদ শেখ
  • নূরজাহান বেগম
  • নূরজাহান বেগম (ময়মনসিংহ)
  • নেত্রকোণার গুণীজন
  • নেপাল নাগ
  • পার্থ প্রতীম মজুমদার
  • পূর্ণেন্দু দস্তিদার
  • প্রতিভা মুৎসুদ্দি
  • প্রফুল্ল চাকী
  • প্রভারাণী মালাকার
  • প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার
  • ফজল শাহাবুদ্দীন
  • ফজলুর রহমান খান
  • ফজলে হাসান আবেদ
  • ফয়েজ আহমদ
  • ফররুখ আহমদ
  • ফরিদা পারভীন
  • ফিরোজা বেগম
  • ফেরদৌসী প্রিয়ভাষিণী
  • ফেরদৌসী রহমান
  • ফেরদৌসী রহমান
  • ফ্লাইট সার্জেন্ট আব্দুল জলিল
  • ফ্লোরা জাইবুন মাজিদ
  • বদরুদ্দীন উমর
  • বশির আহমেদ
  • বশিরন বেগম
  • বশীর আল্‌হেলাল
  • বাদল গুপ্ত
  • বিনয় বসু
  • বিনোদবিহারী চৌধুরী
  • বিপিনচন্দ্র পাল
  • বীরশ্রেষ্ঠ মোস্তফা কামাল
  • বুলবুল আহমেদ
  • বেগম রোকেয়া
  • বেগম শামসুন নাহার মাহমুদ
  • বোরহান উদ্দিন খান জাহাঙ্গীর
  • বোরহানউদ্দিন খান জাহাঙ্গীর
  • ব্লগ
  • ভগৎ সিং
  • ভাস্বর বন্দ্যোপাধ্যায়
  • ভিডিও
  • মঙ্গল পান্ডে
  • মজনু শাহ
  • মণি সিংহ
  • মণিকৃষ্ণ সেন
  • মতিউর রহমান
  • মনোনয়ন
  • মনোরমা বসু
  • মমতাজ বেগম
  • ময়না বেগম
  • মশিউর রহমান
  • মহাদেব সাহা
  • মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর
  • মামুন মাহমুদ
  • মামুনুর রশীদ
  • মায়া রাণী
  • মারিনো রিগন
  • মালেকা বেগম
  • মাহমুদুল হক
  • মাহেলা বেওয়া
  • মীর শওকত আলী
  • মুকশেদ আলী
  • মুকুন্দদাস
  • মুকুল সেন
  • মুক্তিযুদ্ধ
  • মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে ‘মহিমা তব উদ্ভাসিত’
  • মুক্তিসংগ্রাম
  • মুজফফর আহমদ
  • মুনীর চৌধুরী
  • মুন্সি আব্দুর রউফ
  • মুর্তজা বশীর
  • মুস্তাফা নূরউল ইসলাম
  • মুস্তাফা মনোয়ার
  • মুহ. আব্দুল হান্নান খান
  • মুহম্মদ আবদুল হাই
  • মুহম্মদ জাফর ইকবাল
  • মুহম্মদ শহীদুল্লাহ
  • মুহাম্মদ ইঊনূস
  • মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান
  • মুহাম্মাদ কুদরাত-এ-খুদা
  • মূলপাতা
  • মেহেরজান বেগম
  • মোহাম্মদ আতাউল গনি ওসমানী
  • মোঃ আওলাদ হোসেন খান
  • মোঃ ইসমাইল হোসেন
  • মোঃ শফিকুল আনোয়ার
  • মোজাফফর আহমদ
  • মোনাজাতউদ্দিন
  • মোফাজ্জল হায়দার চৌধুরী
  • মোয়াজ্জেম হোসেন
  • মোরশেদুল ইসলাম
  • মোহাম্মদ আবদুল জব্বার
  • মোহাম্মদ কিবরিয়া
  • মোহাম্মদ মনসুর আলী
  • মোহাম্মদ মোর্তজা
  • মোহাম্মদ রুহুল আমিন
  • মোহাম্মদ হামিদুর রহমান
  • মোহাম্মাদ আব্দুল কাদির
  • মোহিউদ্দীন ফারুক
  • যতীন সরকার
  • যতীন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়
  • যোগেশ চন্দ্র ঘোষ
  • রওশন আরা রশিদ
  • রওশন জামিল
  • রংগলাল সেন
  • রণদাপ্রসাদ সাহা
  • রণেশ দাশগুপ্ত
  • রফিকুন নবী
  • রফিকুল ইসলাম
  • রবি নিয়োগী
  • রশিদ চৌধুরী
  • রশীদ তালুকদার
  • রশীদ হায়দার
  • রহিমা
  • রাজিয়া খান
  • রাজুবালা দে
  • রাণী হামিদ
  • রাবেয়া খাতুন
  • রাবেয়া খাতুন তালুকদার
  • রামকানাই দাশ
  • রাশীদুল হাসান
  • রাসবিহারী বসু
  • রাসমণি হাজং
  • রাহিজা খানম ঝুনু
  • রাহেলা বেওয়া
  • রিজিয়া রহমান
  • রেহমান সোবহান
  • রোনাল্ড হালদার
  • লীলা নাগ
  • লুকাস মারান্ডী
  • শওকত আলী
  • শওকত ওসমান
  • শম্ভু আচার্য
  • শরীয়তুল্লাহ
  • শহীদ খান
  • শহীদ সাবের
  • শহীদুল্লা কায়সার
  • শাকুর শাহ
  • শামসুন নাহার
  • শামসুর রাহমান
  • শামীম আরা টলি
  • শাহ আব্দুল করিম
  • শাহ মোঃ হাসানুজ্জামান
  • শিমুল ইউসুফ
  • শেখ আবদুস সালাম
  • শেখ মুজিবুর রহমান
  • সকল জীবনী
  • সতীশ পাকড়াশী
  • সত্যেন সেন
  • সন্‌জীদা খাতুন
  • সন্তোষচন্দ্র ভট্টাচার্য
  • সফিউদ্দিন আহমদ
  • সমাজবিজ্ঞানী নুরুল ইসলাম
  • সরদার ফজলুল করিম
  • সহযোগিতা
  • সাইদা খানম
  • সাঈদ আহমদ
  • সাখাওয়াত আলী খান
  • সাবিত্রী নায়েক
  • সামিনা খাতুন
  • সালমা সোবহান
  • সালাহ্উদ্দীন আহমেদ
  • সাহিত্য
  • সাহিত্য গবেষণা
  • সিরাজুদ্দিন কাসিমপুরী
  • সিরাজুদ্দীন হোসেন
  • সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
  • সুকুমার বড়ুয়া
  • সুধীন দাশ
  • সুফিয়া আহমেদ
  • সুফিয়া কামাল
  • সুভাষ চন্দ্র বসু
  • সুরাইয়া
  • সুলতানা সারওয়াত আরা জামান
  • সুহাসিনী দাস
  • সূর্য বেগম
  • সূর্যসেন
  • সেলিনা পারভীন
  • সেলিনা হোসেন
  • সেলিম আল দীন
  • সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ্‌
  • সৈয়দ নজরুল ইসলাম
  • সৈয়দ মাইনুল হোসেন
  • সৈয়দ শামসুল হক
  • সৈয়দ হাসান ইমাম
  • সোনাবালা
  • সোমেন চন্দ
  • স্বেচ্ছাসেবক
  • হবিবুর রহমান
  • হাজেরা খাতুন
  • হাতেম আলী খান
  • হামিদা খানম
  • হামিদা বেগম
  • হামিদা হোসেন
  • হামিদুর রাহমান
  • হালিমা খাতুন
  • হাশেম খান
  • হাসান আজিজুল হক
  • হাসান হাফিজুর রহমান
  • হাসিনা বানু
  • হীরামনি সাঁওতাল
  • হুমায়ুন আজাদ
  • হুমায়ূন আহমেদ
  • হেনা দাস
  • হেরাম্বলাল গুপ্ত

© 2025 JNews - Premium WordPress news & magazine theme by Jegtheme.