GUNIJAN
  • মূলপাতা
  • ক্ষেত্র
    • সাহিত্য
    • আদিবাসী অধিকার আন্দোলন
    • ক্রীড়া
    • নারী অধিকার আন্দোলন
    • মুক্তিসংগ্রাম
    • শিল্পকলা
    • আলোকচিত্র
    • গণমাধ্যম
    • পারফর্মিং আর্ট
    • সংগীত
    • সংগঠক
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • ইতিহাস গবেষণা
    • চিকিৎসা বিজ্ঞান
    • প্রকৃতি ও পরিবেশ
    • লোকসংস্কৃতি
    • সমাজবিজ্ঞান
    • আইন
    • দর্শন
    • মানবাধিকার
    • শিক্ষা
    • স্থাপত্য
    • সাহিত্য
    • শিল্পকলা
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • আইন
    • আদিবাসী অধিকার আন্দোলন
    • আলোকচিত্র
    • ইতিহাস গবেষণা
    • ক্রীড়া
    • গণমাধ্যম
    • চিকিৎসা বিজ্ঞান
    • দর্শন
    • নারী অধিকার আন্দোলন
    • পারফর্মিং আর্ট
    • প্রকৃতি ও পরিবেশ
    • মানবাধিকার
    • মুক্তিসংগ্রাম
    • লোকসংস্কৃতি
    • শিক্ষা
    • সংগঠক
    • সংগীত
    • সমাজবিজ্ঞান
    • স্থাপত্য
  • কর্মসূচি
  • সহযোগিতা
  • মনোনয়ন
  • কার্যক্রম
  • মূলপাতা
  • ক্ষেত্র
    • সাহিত্য
    • আদিবাসী অধিকার আন্দোলন
    • ক্রীড়া
    • নারী অধিকার আন্দোলন
    • মুক্তিসংগ্রাম
    • শিল্পকলা
    • আলোকচিত্র
    • গণমাধ্যম
    • পারফর্মিং আর্ট
    • সংগীত
    • সংগঠক
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • ইতিহাস গবেষণা
    • চিকিৎসা বিজ্ঞান
    • প্রকৃতি ও পরিবেশ
    • লোকসংস্কৃতি
    • সমাজবিজ্ঞান
    • আইন
    • দর্শন
    • মানবাধিকার
    • শিক্ষা
    • স্থাপত্য
    • সাহিত্য
    • শিল্পকলা
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • আইন
    • আদিবাসী অধিকার আন্দোলন
    • আলোকচিত্র
    • ইতিহাস গবেষণা
    • ক্রীড়া
    • গণমাধ্যম
    • চিকিৎসা বিজ্ঞান
    • দর্শন
    • নারী অধিকার আন্দোলন
    • পারফর্মিং আর্ট
    • প্রকৃতি ও পরিবেশ
    • মানবাধিকার
    • মুক্তিসংগ্রাম
    • লোকসংস্কৃতি
    • শিক্ষা
    • সংগঠক
    • সংগীত
    • সমাজবিজ্ঞান
    • স্থাপত্য
  • কর্মসূচি
  • সহযোগিতা
  • মনোনয়ন
  • কার্যক্রম
No Result
View All Result
GUNIJAN
No Result
View All Result

হাশেম খান

অবদানের ক্ষেত্র: শিল্পকলা
হাশেম খান

হাশেম খান

আলোকচিত্র / অডিও / ভিডিও / ফাইল

“প্রিয় সুলেমান। নানা কারণে হঠাৎ করে পরিবারের সবাইকে নিয়ে দেশ ছেড়ে কলকাতা যাচ্ছি। …তোমার ছোটভাই কবি, ছবি আঁকার কলেজে ভর্তি হয়েছে শুনে আমি খুব খুশি হয়েছি। কবির যে নিষ্ঠা ও সাহস আছে, তাতে আমি বলতে পারি কবি একজন ভাল শিল্পী হতে পারবে। সে ঠিক পথটিই বেছে নিয়েছে। আমাদের সমাজে অভিভাবকরা ছবি আঁকা, গান বা নাটকে তাদের ছেলেমেয়েদের এগিয়ে দেন না। তোমার বাবা ও পরিবারের সবাইকে সেজন্য আমার আন্তরিক ধন্যবাদ।

ইতি- তোমাদের শিক্ষক, শ্রী সুরেশচন্দ্র চক্রবর্ত্তী।”

চিঠিতে উল্লিখিত সুলেমান সাহেবের ছোট ভাইটি হলো আজকের প্রখ্যাত শিল্পী হাশেম খান, যিনি আজকের হাশেম খান হয়ে ওঠার পেছনে প্রধান প্রেরণা পেয়েছেন তাঁর প্রিয় এই শিক্ষক সুরেশচন্দ্র চক্রবর্ত্তীর কাছ থেকে। তাঁর শিক্ষক সুরেশচন্দ্র চক্রবর্ত্তী অনেক আগেই বুঝতে পেরেছিলেন তাঁর এই ছাত্র একসময় দেশের খ্যাতিমান শিল্পী হবেন। তাঁর এই ধারণা সত্যি প্রমাণিত হয়েছে। হাশেম খান হয়েছেন এদেশের বিশিষ্ট ও অন্যতম চিত্রশিল্পী। তিনি বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের কাছে প্রিয় চিত্রশিল্পী, প্রচ্ছদ শিল্পী, বই নকশাকার, পোষ্টার ডিজাইনার, শিশু সংগঠক ও লেখক হিসেবে পরিচিত।

শিক্ষক হিসাবে সুরেশচন্দ্র চক্রবর্ত্তী ছিলেন একেবারেই ভিন্ন প্রকৃতির। তিনি পড়াতেন না। গল্প করতেন। ছাত্রদের ছিলেন খুব ভাল বন্ধু। তিনি নিজে ছাত্রদের ভালো ভালো বই দিতেন আর ছাত্রদের কাছ থেকে বই নিতেনও। হশেম খানের বই প্রীতি দেখে তিনি খুবই খুশী হলেন। অন্তরঙ্গতার এক পর্যায়ে হাশেম খানকে তিনি প্রথমে ‘হাশেম খাঁ’ ও পরে ‘কবি’ বলে সম্মোধন করতেন। কারণ হাশেম খান ইতিমধ্যেই নানা পত্রিকায় লেখা ও ছবি পাঠানো শুরু করে দিয়েছেন। ছোটদের কাগজে সেসব ছবি ও লেখা ছাপাও হয়েছে।

আর ডা. সুলেমান খান, শিল্পী হাশেম খানের এই বড় ভাইটি তাঁকে শৈশবে সমস্ত শাসন থেকে এনে দিয়েছিলেন প্রথম মুক্তির স্বাদ। প্রিয় ভাইকে ‘বড়দা’ বলে ডাকতেন তিনি। ‘বড়দা’ মানে বয়সে দুই বছরের বড়। কিন্তু বড় হলেও দু’ভাই ছিলেন ঘনিষ্ঠ বন্ধু। সুলেমান ছিলেন বইয়ের পোকা। বাড়িতে আসত ‘প্রবাসী’, ‘বসুমতী’, ‘মর্ডান রিভিউ’, ‘মৌচাক’-এর মতো নানা পত্রিকা। তিনি হাশেম খানকে সেগুলো পড়তে উৎসাহিত করতেন। যাত্রা পালার গল্প শুনাতেন। নৌকা করে ঘুরে বেড়াতেন। কালী পুজোয় নিয়ে যেতেন জেলে পল্লীতে। সুলেমান স্কুল জীবন থেকেই জড়িয়ে পড়েছিলেন ছাত্র আন্দোলনের সঙ্গে। কলেজে উঠে বেশ ভালোভাবেই জড়িয়ে পড়েন তৎকালীন আণ্ডারগ্রাউন্ড কমিউনিস্ট পার্টির সাথে। ডাক্তারি পড়তে যখন ঢাকায় আসেন তখন পুরোদস্তুর বিপ্লবী। উদীচীর প্রতিষ্ঠাতাদের তিনি ছিলেন অন্যতম। হাশেম খানের রাজনৈতিক মনস্কতার পাঠ তাঁর হাতেই।

১৯৭১ সালে ঢাকায় গণহত্যা শুরু হলে দু’ভাই মিলে চাঁদপুরে গ্রামের বাড়িতে চলে যান। সেখান থেকেই মুক্তিযুদ্ধকে সংগঠিত করার উদ্যোগ নেন। সেখানেই ২৬ এপ্রিল রাতে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর দোসর মুসলিম লীগ তাদের দলবলসহ অস্ত্র নিয়ে তাঁদের বাড়িতে হামলা চালায়। খুবই সুপরিকল্পিতভাবে। রাজনৈতিক কারণেই এদের সাথে পূর্ব শত্রুতা ছিল সুলেমান খানের। খুনীরা জানত হাশেম খানও বাঙালির গণতান্ত্রিক অধিকার ও স্বাধীকার আন্দোলনের একজন সক্রিয় সংগঠক। আওয়ামী লীগের ৬ দফাসহ অন্যান্য আন্দোলনের পোষ্টার তাঁর হাতে করা। খুনীরা দরজা ভেঙ্গে প্রথমেই গুলি চালায় ডা. সুলেমান খানের বুকে। তিনি মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। তার পর একে একে গুলি চালায় হাশেম খান, তাঁর মা এবং ভাগ্নি মঞ্জুর উপর। হাশেম খান পায়ে গুলিবিদ্ধ হয়ে মরার মতো মাটিতে পড়ে রইলেন। মা ও মঞ্জুর গুলি লাগে কোমরে। একজন হাশেম খানকে আবার গুলি করতে চাচ্ছিলেন। কিন্তু তাঁর রক্তাক্ত অবস্থা দেখে আরেকজন বাধা দিয়ে বলেন, ‘উয় খতম হো গিয়া। চলো জলদি চলো।’ হাশেম খান বেঁচে গেলেন।

ডা. সুলেমান খান তখনো জীবিত। তাঁকে নিয়ে গভীর রাতে পরিবার ও গ্রামের লোকজন রওনা হয়েছেন চাঁদপুর শহরের দিকে। যুদ্ধের দিন। কোথাও কোনো ডাক্তার নেই, যানবাহন নেই। লোকজন চাঙ্গারি করে তাঁদের প্রিয় মানুষ ডা. সুলেমান খানকে বাঁচাতে মিছিলের মতো দৌড়াচ্ছে। সঙ্গে ছিলেন তাঁর স্ত্রী ও সহযোদ্ধা শামসুননাহার স্বপন। হশেম খান পেছন থেকে খেয়াল রাখছেন তাঁর বড়দার পা দুটো মাঝে মাঝে নড়ে উঠছে। মনে আশা, তাহলে তাঁর বড়দা বেঁচে উঠবেন। এভাবে ঘন্টা দুয়েক যাবার পর হঠাৎ তিনি দেখেন ডা. সুলেমান খানের পা দু’টো অবশ হয়ে পড়ে আছে। শেষ পর্যন্ত ‘ইছলি’ খেয়াঘাটের কাছে এসে হাশেম খান বললেন, “ভাবী, আর এগিয়ে কাজ নেই। এবার খাটিয়া নামাও। বড়দা আর নেই।” তারপরই প্রিয় ভাই হারানো এক ‘শিশুর’ চিৎকার যেন রাতের সমস্ত অন্ধকারকে বিদীর্ণ করে বেরিয়ে গেল।

হাশেম খান। পুরো নাম মো. আবুল হাশেম খান। জন্ম ৩রা বৈশাখ ১৩৪৯ (যদিও অফিসিয়াল ১৯৪১ সালের ১লা জুলাই)। মেঘনা বিধৌত চাঁদপুরের সেকদি গ্রামে। বাবা মোহাম্মদ ইউসুফ খান। তিনি তৎকালীন কুমিল্লা জেলার স্বাস্থ্য কর্মকর্তা। মা নূরেন্নেসা খানম, গৃহিনী। পরিবারটি ছিল গ্রামের মধ্যে একটু অবস্থাসম্পন্ন এবং লেখাপড়ার দিক থেকে অগ্রসর।

হাশেম খানের শিক্ষা জীবনের শুরু গ্রামের মুন্সিবাড়ি প্রাথমিক স্কুলে। সেখানে কিছুদিন পড়ার পর ১৯৪৯ সালে চলে যান চন্দ্রা ইমাম আলী হাই স্কুলে। সেটি বাড়ি থেকে দু’মাইল দূরের পথ। বর্ষাকালে নৌকায় করে স্কুলে যেতেন। নৌকায় যেতে যেতে নদীর অপরূপ সৌন্দর্য উপভোগ করতেন। তখন স্কুলের ছেলেমেয়েদের মানচিত্র আঁকার জন্য রিবম কোম্পানির রঙ্গিণ কলম কিনে দেয়া হতো। সেই দিয়েই প্রথম ছবি আঁকা শুরু। স্কুল থেকে ফেরার পথে কামার, কুমারের দোকানের সামনে দাঁড়িয়ে তাদের নানা জিনিস বানানো দেখতেন আর মুগ্ধ হতেন। কানিবক, মাছরাঙ্গা, প্রজাপতির রঙ শৈশবে হাশেম খানকে আপ্লুত করত। খেলাধুলায় ছিলেন বেশ পারদর্শী। গোয়েন্দা বই পড়ার নেশাটাও এই সময়ই পেয়ে বসে তাঁকে। প্রকৃতি ও নদীর নিবিড় সংস্পর্শে তিনি বড় হয়েছেন বলেই তাঁর চিত্রকর্মে তারা বারবার ফিরে এসেছে।

প্রাথমিক স্কুল পাশ করার পর বড়ভাই সুলেমান খান আর তিনি চলে আসেন চাঁদপুর শহরে। ভর্তি হন বিখ্যাত হাসান আলী হাই স্কুলে। বাবা তখন সেখানে একটা ছোট বাড়ি করেছিলেন। সেই বাড়িতে ‘টীকা বুড়ি’ (মানুষদের টীকা দিত বলে এমন নাম) তাদের দেখভাল করতেন। স্কুলের ছিল এক বিশাল লাইব্রেরি, তাতেই মজে যান হাশেম খান। ১৯৫২ সালে সেই স্কুলে পড়ার সময়ই ক্লাস ছেড়ে বেরিয়ে এসে যোগ দেন রাজপথে ভাষা আন্দোলনের মিছিলে। সেই যে রাজপথে নেমেছিলেন আর কোনোদিন ঘরে ফেরা হয়নি তাঁর। ১৯৫৬ সালে সেই স্কুল থেকেই মেট্রিক পাশ করেন। পরে নিজের আগ্রহে ভর্তি হন তৎকালীন গভর্ণমেন্ট আর্ট কলেজে। (বর্তমান চারুকলা ইনস্টিটিউট, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।)

এই সময় পারিবারিকভাবে খুবই আর্থিক কষ্টের মধ্যে পড়ে যান হাশেম খান। অনেক দিন একবেলা খেয়ে কাটিয়েছেন। পয়সার অভাবে প্রায়ই দু’বেলা খেতেন। ছবি আঁকার জন্য রঙ কিনতে পারতেন না। কিন্তু বন্ধুদের অসীম ভালবাসায় সেই অভাব দূর হয়ে যেত। ঢাকায় এসেই যুক্ত হন শিশু-কিশোর সংগঠন কচিকাঁচার আসর গড়ায়। বলা যায়, এর প্রতিষ্ঠাতাদের তিনি অন্যতম। তাঁর বন্ধুরা ঠাট্টা করে বলতেন, হাশেম হচ্ছে দাদাভাই-এর দক্ষিণ হস্ত। জীবনের প্রথম উপার্জন আসে এখানে কাজ করেই, দাদাভাইয়ের হাত ধরে। ছবি ও লেখার জন্য তিনি প্রথম বিল তুলেছিলেন বারো টাকা। আনন্দে এক সের মিষ্টি আর এক সের গরুর মাংস নিয়ে বাসায় ফিরেছিলেন।

১৯৬১ সালে চিত্রকলায় প্রথম শ্রেণীতে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। ১৯৬১-৬৩ পর্যন্ত এশিয়া ফাউন্ডেশনের বৃত্তিতে মৃৎশিল্পে রিসার্চ স্কলার হিসেব কাজ করেন। এই সময় বাঙালির স্বাধীকার আন্দোলনের সাথে জড়িয়ে পড়েন বেশ ভালোভাবেই। আওয়ামী লীগের পোষ্টার, মঞ্চ, ব্যানার সব কিছুর নকশা করতেন তিনি। ছিলেন বঙ্গবন্ধুর প্রিয় পাত্র। ১৯৭৯ সালে জাপানের টোকিওতে শিশু পুস্তক চিত্রণে স্বল্পকালীন প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেছেন। গত চার দশকে বর্তমান ঢাকার গড়ে ওঠাটাকে প্রত্যক্ষ করেছেন তিনি খুব কাছ থেকে। সঙ্গত কারণেই তাঁর ক্যানভাসে ফুটে উঠেছে বিভিন্ন সময়ের ঢাকা নগরী।

হাশেম খান ১৯৬৩ সালে চারুকলা ইনস্টিটিউটের প্রাচ্যকলা বিভাগের অধ্যাপক হিসেবে যোগ দেন। এছাড়া ১৯৭২ সালে প্রণীত গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সংবিধান গ্রন্থ অলংকরণের প্রধান শিল্পী হিসেবে কাজ করেছেন। বাংলাদেশের শিল্পকলার প্রতিনিধিত্বশীল ব্যক্তি হিসেবে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ছুটে গেছেন তিনি।

১৯৭৩ সালে বাংলাদেশের সমকালীন শিল্পকলার দায়িত্ব নিয়ে কলকাতা, দিল্লী ও বোম্বাইয়ে প্রদর্শনী করেছেন। আন্তর্জাতিক শিশুবর্ষ ১৯৭৯ উপলক্ষে জাপানে শিশু পুস্তক শিল্পীদের সম্মেলনে, ১৯৮৫, ১৯৮৬, ১৯৮৭ ও ১৯৮৯ সালে টোকিও, চেকোস্লোভাকিয়ায় বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করেছেন। নেতৃত্ব দিয়েছেন দেশ-বিদেশের অসংখ্য প্রশিক্ষণ কর্মশালায়।

হাশেম খান তাঁর বর্ণাঢ্য কর্মজীবনে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে নির্মিতব্য স্বাধীনতা স্তম্ভ-এর জুরি বোর্ড ও বাস্তবায়নে বিশেষজ্ঞ কমিটির সদস্য (১৯৯৭-২০০০) হিসেবে কাজ করেছেন। তিনি ছিলেন জাতীয় চিত্রশালা, জাতীয় নাট্যশালা এবং জাতীয় সংগীত ও নৃত্যকলা কেন্দ্রের বাস্তবায়নের স্টিয়ারিং কমিটির তিন সদস্যের অন্যতম বিশেষজ্ঞ সদস্য। দেশ ও শিশু প্রেমী এই শিল্পী বাংলা একাডেমী, শিল্পকলা একাডেমী ও বাংলাদেশ শিশু একাডেমীর আজীবন সদস্য। ঢাকা নগর জাদুঘর, বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘর প্রতিষ্ঠায় তাঁর রয়েছে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা। প্রাথমিক থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ের পাঠ্যবইয়ের অলংকরণ ছাড়াও তিনি মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ে চারুকলা ও ললিতকলা বিষয়ক পাঠ্যসূচি প্রণয়ন করেছেন। ষষ্ঠ শ্রেণী থেকে একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণী পর্যন্ত বিষয় ভিত্তিক ৫টি গ্রন্থ রচনা করেছেন তিনি।

বাংলাদেশের একটি শিশু যখন পড়তে শেখে তখনই তার পরিচয় হয় হাশেম খানের আঁকা নিসর্গ, বালক-বালিকা, ফুল-পাখি তথা বাংলাদেশের সঙ্গে। তারপর পাঠ্যবই, ছড়ার বইয়ের মনোলোগ ইলাস্ট্রেশন, গল্পের বইয়ের সচিত্রকরণ- শিশুটিকে ভাবতে শেখায়, কল্পনা করতে শেখায়, তার সৃজনশীলতা উম্মোচন করে। একুশে ফেব্রুয়ারীতে শহীদ মিনারে ছবি, আল্পনা আঁকা, ছয় দফার পোস্টার ও লোগো, ১৯৬৯ পরবর্তী সমস্ত গণ-আন্দোলন, মিছিল-সবখানেই তাঁর দৃপ্ত পদচারণা। এসব কারণেই শিল্পী হাশেম খানের সৃষ্টিশীল কাজে দেশ পাওয়া যায়, মানুষ ও প্রকৃতি-সমৃদ্ধ উপলব্ধি থাকে। থাকে বিদ্রোহ, থাকে প্রগতির কথা এবং মানবতা প্রতিষ্ঠার উপলব্ধি। দর্শক ও শিল্পবোদ্ধারা তাঁর ক্যানভাসের সামনে খানিকটা সময় নিয়েই দাঁড়ান। অনেকেই নিজকে বা নিজের উপলব্ধিকে খুঁজে পান।

১৯৬২-১৯৯৫ মোট ১৫ বার বাংলাদেশ জাতীয় গ্রন্থ কেন্দ্র কর্তৃক বইয়ের ছবি আঁকার (প্রচ্ছদ ও ইলাস্ট্রেশন) শ্রেষ্ঠ শিল্পী হিসেবে পুরস্কার লাভ করেন। ১৯৯৭ সালে লাইপজিগ আন্তর্জাতিক বই মেলায় তাঁর আঁকা বই পুরস্কৃত হয়। ১৯৮৮ ও ১৯৯৩ সালে শিশু সাহিত্যে অগ্রণী ব্যাংক পুরস্কার, ১৯৮৮ সালে চাঁদপুর ফাউন্ডেশন স্বর্ণপদক, ১৯৯১ সালে বঙ্গবন্ধু পুরস্কার এবং ১৯৯২ সালে জাতীয় সম্মান একুশে পদক লাভ করেন।

শিল্প ও মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে হাশেম খান বেশ কিছু বই লিখেছেন। এর মধ্যে – ‘চারুকলা পাঠ’, ‘গুলিবিদ্ধ একাত্তর’, ‘দু’জন শিক্ষক আমি ছাত্র’, মাধ্যমিক পর্যায়ে চারুকলা শিক্ষার ৪টি বই, উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ে চারুকলা শিক্ষার ২টি বই, ‘শিল্পী জয়নুল আবেদিন- মানুষ জয়নুল আবেদিন’, ‘ড্রইং কথা’, ‘স্কেচ কথা’, ‘নিরাবরন কন্যার গল্প-অল্প’, ‘স্বাধীনতা ও জরিনারা উল্লেখযোগ্য’।

১৯৬৩-২০০৬ সাল পর্যন্ত তিনি তৎকালীন পাকিস্তান ও বাংলাদেশের জাতীয় চারুকলা প্রদর্শনী ও অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ ২৫টি যৌথ প্রদর্শনীতে অংশ নিয়েছেন। ১৯৮১ সাল থেকে এ পর্যন্ত অনুষ্ঠিত সবগুলো দ্বিবার্ষিক এশীয় চারুকলা প্রদর্শনীতে অংশগ্রহণ ছাড়াও এ সময়ে বিদেশে অনুষ্ঠিত বিভিন্ন প্রদর্শনীতে বাংলাদেশের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করেছেন। এছাড়াও যৌথ জলরঙ প্রদর্শনী- ১৯৬৮, বিদেশে-৩য় আন্তর্জাতিক দ্বিবাষিক প্রদর্শনী, তেহরান-১৯৬৭, টোকিও-৭০, বাংলাদেশের সমকালীন চারুকলা প্রদর্শনী- কলকাতা, দিল্লী ও বোম্বাই-১৯৭৩, জি.ডি.আর-১৯৭৮, ১ম এশীয় দ্বিবার্ষিক গ্রাফিক ডিজাইন প্রদর্শনী, তেহরান-১৯৭৯, ত্রিবার্ষিক সমকালীন চারুকলা প্রদর্শনী, ভারত-১৯৭৫ ও ৭৮, এশিয়ান আর্ট শিল্পমেলা, ফুকুওকা-জাপান-১৯৮০, হংকং-১৯৮১ ইত্যাদি প্রদর্শনীতেও অংশ নিয়েছেন। এছাড়াও ১ম আন্তর্জাতিক শিশু-বই চিত্র প্রদর্শনী, জাপান-১৯৮৬, আন্তর্জাতিক দ্বিবার্ষিক ইলাস্ট্রেশন প্রদর্শনী, ব্রাতিসলাভা, চেকোস্লোভাকিয়া- ১৯৮৩, ১৯৮৫, ১৯৮৭, ১৯৮৯, বাংলাদেশের শিল্পকলা প্রদর্শনী, ভারত-১৯৯৫, রাশিয়া-১৯৯৫, জার্মানি-১৯৯৯-তেও তিনি অংশ নিয়েছেন। ১৯৯২, ২০০০, ২০০২ ও ২০০৫ সালে ঢাকায় তাঁর একক চিত্র প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হয়।

স্ত্রী পারভীন হাশেম, কন্যা কনক খান রিয়াজ, পুত্র শান্তনু খান ও জামাতা রিয়াজ আহমেদকে নিয়ে হাশেম খানের ছোট্ট, সুখী পরিবার।

সংক্ষিপ্ত জীবনী:

জন্ম: হাশেম খান। পুরো নাম মো. আবুল হাশেম খান। জন্ম ৩রা বৈশাখ ১৩৪৯ (যদিও অফিসিয়াল ১৯৪১ সালের ১লা জুলাই)। মেঘনা বিধৌত চাঁদপুরের সেকদি গ্রামে।

বাবা-মা: বাবা মোহাম্মদ ইউসুফ খান। তিনি তৎকালীন কুমিল্লা জেলার স্বাস্থ্য কর্মকর্তা। মা নূরেন্নেসা খানম, গৃহিনী। পরিবারটি ছিল গ্রামের মধ্যে একটু অবস্থাসম্পন্ন এবং লেখাপড়ার দিক থেকে অগ্রসর।

শিক্ষাজীবন: হাশেম খানের শিক্ষা জীবনের শুরু গ্রামের মুন্সিবাড়ি প্রাথমিক স্কুলে। সেখানে কিছুদিন পড়ার পর ১৯৪৯ সালে চলে যান চন্দ্রা ইমাম আলী হাই স্কুলে।

প্রাথমিক স্কুল পাশ করার পর বড়ভাই সুলেমান খান আর তিনি চলে আসেন চাঁদপুর শহরে। ভর্তি হন বিখ্যাত হাসান আলী হাই স্কুলে। ১৯৫৬ সালে সেই স্কুল থেকেই মেট্রিক পাশ করেন। পরে নিজের আগ্রহে ভর্তি হন তৎকালীন গভর্ণমেন্ট আর্ট কলেজে। (বর্তমান চারুকলা ইনস্টিটিউট, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।)

১৯৬১ সালে চিত্রকলায় প্রথম শ্রেণীতে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। ১৯৬১-৬৩ পর্যন্ত এশিয়া ফাউন্ডেশনের বৃত্তিতে মৃৎশিল্পে রিসার্চ স্কলার হিসেব কাজ করেন। এই সময় বাঙালির স্বাধীকার আন্দোলনের সাথে জড়িয়ে পড়েন বেশ ভালাভাবেই। আওয়ামী লীগের পোষ্টার, মঞ্চ, ব্যানার সব কিছুর নকশা করতেন তিনি। ছিলেন বঙ্গবন্ধুর প্রিয় পাত্র। ১৯৭৯ সালে জাপানের টোকিওতে শিশু পুস্তক চিত্রণে স্বল্পকালীন প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেছেন।

কর্মজীবন: হাশেম খান ১৯৬৩ সালে চারুকলা ইনস্টিটিউটের প্রাচ্যকলা বিভাগের অধ্যাপক হিসেবে যোগ দেন। এছাড়া ১৯৭২ সালে প্রণীত গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সংবিধান গ্রন্থ অলংকরণের প্রধান শিল্পী হিসেবে কাজ করেছেন। বাংলাদেশের শিল্পকলার প্রতিনিধিত্বশীল ব্যক্তি হিসেবে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ছুটে গেছেন তিনি।

১৯৭৩ সালে বাংলাদেশের সমকালীন শিল্পকলার দায়িত্ব নিয়ে কলকাতা, দিল্লী ও বোম্বাইয়ে প্রদর্শনী করেছেন। আন্তর্জাতিক শিশুবর্ষ ১৯৭৯ উপলক্ষে জাপানে শিশু পুস্তক শিল্পীদের সম্মেলনে, ১৯৮৫, ১৯৮৬, ১৯৮৭ ও ১৯৮৯ সালে টোকিও, চেকোস্লোভাকিয়ায় বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করেছেন। নেতৃত্ব দিয়েছেন দেশ-বিদেশের অসংখ্য প্রশিক্ষণ কর্মশালায়।

হাশেম খান তাঁর বর্ণাঢ্য কর্মজীবনে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে নির্মিতব্য ‘স্বাধীনতা স্তম্ভ’-এর জুরি বোর্ড ও বাস্তবায়নে বিশেষজ্ঞ কমিটির সদস্য (১৯৯৭-২০০০) হিসেবে কাজ করেছেন। তিনি ছিলেন জাতীয় চিত্রশালা, জাতীয় নাট্যশালা এবং জাতীয় সংগীত ও নৃত্যকলা কেন্দ্রের বাস্তবায়নের স্টিয়ারিং কমিটির (৩ সদস্যের) অন্যতম বিশেষজ্ঞ সদস্য। দেশ ও শিশু প্রেমী এই শিল্পী বাংলা একাডেমী, শিল্পকলা একাডেমী ও বাংলাদেশ শিশু একাডেমীর আজীবন সদস্য। ঢাকা নগর জাদুঘর, বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘর প্রতিষ্ঠায় তাঁর রয়েছে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা। প্রাথমিক থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ের পাঠ্যবইয়ের অলংকরণ ছাড়াও তিনি মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ে চারুকলা ও ললিতকলা বিষয়ক পাঠ্যসূচি প্রণয়ন করেছেন। ষষ্ঠ শ্রেণী থেকে একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণী পর্যন্ত বিষয় ভিত্তিক ৫টি গ্রন্থ রচনা করেছেন তিনি।

সংসার জীবন: স্ত্রী পারভীন হাশেম, কন্যা কনক খান রিয়াজ, পুত্র শান্তনু খান ও জামাতা রিয়াজ আহমেদকে নিয়ে হাশেম খানের ছোট্ট, সুখী পরিবার।

সূত্র:
১.হাশেম খানের সাক্ষাৎকার। নভেম্বর, ২০০৯
২.গুলিবিদ্ধ একাত্তর – হাশেম খান, প্রকাশক – ফরিদআহমেদ, সময় প্রকাশন, ২০০০।
৩.দু’জন শিক্ষক আমি ছাত্র – হাশেম খান, প্রকাশক – ফরিদআহমেদ, সময় প্রকাশন, ২০০০।

পুনর্লিখন : গুণীজন দল

ShareTweetShareScanSend

মন্তব্য করুন জবাব বাতিল

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।

খুঁজুন

No Result
View All Result
এ পর্যন্ত ওয়েবসাইট ভিজিট করেছেন
Web Counter

সম্পৃক্ত হোন

  • সহযোগিতা করুন
  • স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে যোগ দিন
  • মনোনয়ন করুন

আমাদের সম্পর্কে

  • ট্রাস্টি বোর্ড
  • আপনার মতামত

যোগাযোগ

  •   info@gunijan.org.bd
  •   +৮৮০১৮১৭০৪৮৩১৮
  •   ঢাকা, বাংলাদেশ

© - All rights of Photographs, Audio & video clips on this site are reserved by Gunijan.org.bd under  CC BY-NC licence.

No Result
View All Result
  • #8898 (শিরোনামহীন)
  • অজয় রায়
  • অজিত গুহ
  • অনিল মুখার্জি
  • অনুপম সেন
  • অমলেন্দু বিশ্বাস
  • অরবিন্দ ঘোষ
  • অরিণা বেগম
  • অরিণা বেগম
  • অরিণা বেগম
  • অশ্বিনীকুমার দত্ত
  • আ ন ম গোলাম মোস্তফা
  • আখতারুজ্জামান ইলিয়াস
  • আজহারুল হক
  • আজিজুর রহমান মল্লিক
  • আঞ্জেলা গমেজ
  • আতাউস সামাদ
  • আতিউর রহমান
  • আনিসুজ্জামান
  • আনোয়ার পাশা
  • আনোয়ার হোসেন
  • আনোয়ার হোসেন
  • আপনার মতামত
  • আবদুর রাজ্জাক
  • আবদুল আলীম
  • আবদুল আহাদ
  • আবদুল ওয়াহাব তালুকদার
  • আবদুল গাফফার চৌধুরী
  • আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ
  • আবদুল্লাহ আল মামুন
  • আবদুল্লাহ আল-মুতী শরফুদ্দিন
  • আবিরন
  • আবু ইসহাক
  • আবু ওসমান চৌধুরী
  • আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ
  • আবু তাহের
  • আবু হেনা মোস্তফা কামাল
  • আবুল ফজল
  • আবুল হাসনাত মোহাম্মদ কামরুজ্জামান
  • আবুল হাসান
  • আবুল হোসেন
  • আব্দুল জব্বার
  • আব্দুল মতিন
  • আব্বাসউদ্দীন আহমদ
  • আমিনুল ইসলাম
  • আরজ আলী মাতুব্বর
  • আরমা দত্ত
  • আল মাহমুদ
  • আলতাফ মাহমুদ
  • আলম খান
  • আলমগীর কবির
  • আলী আহাম্মদ খান আইয়োব
  • আলোকচিত্রী শহিদুল আলম
  • আসিয়া বেগম
  • আহসান হাবীব
  • ইদ্রিছ মিঞা
  • ইমদাদ হোসেন
  • ইলা মজুমদার
  • ইলা মিত্র
  • উল্লাসকর দত্ত
  • এ এফ এম আবদুল আলীম চৌধুরী
  • এ কে খন্দকার
  • এ. এন. এম. মুনীরউজ্জামান
  • এ. এম. হারুন অর রশীদ
  • এ.এন.এম. নূরুজ্জামান
  • এ.টি.এম. হায়দার
  • এবিএম মূসা
  • এম আর খান
  • এম এ জলিল
  • এম হামিদুল্লাহ্ খান
  • এম. এ. মঞ্জুর
  • এম. এ. রশীদ
  • এম. এন. রায়
  • এস এম সুলতান
  • ওবায়েদ উল হক
  • কবরী
  • কবীর চৌধুরী
  • কমলা বেগম (কিশোরগঞ্জ)
  • কমলা বেগম (সিরাজগঞ্জ)
  • করিমন বেগম
  • করেপোরাল আবুল বাশার মো. আবদুস সামাদ
  • কর্মসূচি
  • কলিম শরাফী
  • কল্পনা দত্ত
  • কাইয়ুম চৌধুরী
  • কাঁকন বিবি
  • কাজী আবদুল আলীম
  • কাজী আবুল কাসেম
  • কাজী এম বদরুদ্দোজা
  • কাজী খলীকুজ্জমান আহমদ
  • কাজী নূর-উজ্জামান
  • কাজী সালাউদ্দিন
  • কামরুল হাসান
  • কামাল লোহানী
  • কার্যক্রম
  • কিউ এ আই এম নুরউদ্দিন
  • কুমুদিনী হাজং
  • কে এম সফিউল্লাহ
  • ক্ষুদিরাম বসু
  • খাদেমুল বাশার
  • খালেকদাদ চৌধুরী
  • খালেদ মোশাররফ
  • খোকা রায়
  • গণেশ ঘোষ
  • গাজীউল হক
  • গিয়াসউদ্দিন আহমদ
  • গুণীজন ট্রাষ্ট-এর ইতিহাস
  • গোপাল দত্ত
  • গোবিন্দচন্দ্র দেব
  • চাষী নজরুল ইসলাম
  • চিকিৎসক নুরুল ইসলাম
  • চিত্তরঞ্জন দত্ত
  • চিত্তরঞ্জন দাশ
  • ছবিতে আমাদের গুনীজন
  • জয়গন
  • জয়নুল আবেদিন
  • জসীমউদ্দীন মণ্ডল
  • জহির রায়হান
  • জহুর হোসেন চৌধুরী
  • জামাল নজরুল ইসলাম
  • জামিলুর রেজা চৌধুরী
  • জাহানারা ইমাম
  • জিতেন ঘোষ
  • জিয়া হায়দার
  • জিয়াউর রহমান
  • জিল্লুর রহমান সিদ্দিকী
  • জুয়েল আইচ
  • জোবেরা রহমান লিনু
  • জোহরা বেগম কাজী
  • জ্ঞান চক্রবর্তী
  • জ্যোতি বসু
  • জ্যোতির্ময় গুহঠাকুরতা
  • জ্যোৎস্না খাতুন
  • ট্রাস্টি বোর্ড
  • তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া
  • তরুবালা কর্মকার
  • তাজউদ্দীন আহমদ
  • তিতুমীর
  • ত্রৈলোক্যনাথ চক্রবর্তী
  • দিলওয়ার খান
  • দীনেশ গুপ্ত
  • দুলু বেগম
  • দ্বিজেন শর্মা
  • ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত
  • নভেরা আহমেদ
  • নভেরা আহমেদ
  • নয়ন মিয়া
  • নলিনী দাস
  • নাজমুল হক
  • নিজাম উদ্দিন আহমদ
  • নিতুন কুন্ডু
  • নির্মলেন্দু গুণ
  • নীলিমা ইব্রাহিম
  • নীলুফার ইয়াসমীন
  • নুরজাহান
  • নূর মোহাম্মদ শেখ
  • নূরজাহান বেগম
  • নূরজাহান বেগম (ময়মনসিংহ)
  • নেত্রকোণার গুণীজন
  • নেপাল নাগ
  • পার্থ প্রতীম মজুমদার
  • পূর্ণেন্দু দস্তিদার
  • প্রতিভা মুৎসুদ্দি
  • প্রফুল্ল চাকী
  • প্রভারাণী মালাকার
  • প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার
  • ফজল শাহাবুদ্দীন
  • ফজলুর রহমান খান
  • ফজলে হাসান আবেদ
  • ফয়েজ আহমদ
  • ফররুখ আহমদ
  • ফরিদা পারভীন
  • ফিরোজা বেগম
  • ফেরদৌসী প্রিয়ভাষিণী
  • ফেরদৌসী রহমান
  • ফেরদৌসী রহমান
  • ফ্লাইট সার্জেন্ট আব্দুল জলিল
  • ফ্লোরা জাইবুন মাজিদ
  • বদরুদ্দীন উমর
  • বশির আহমেদ
  • বশিরন বেগম
  • বশীর আল্‌হেলাল
  • বাদল গুপ্ত
  • বিনয় বসু
  • বিনোদবিহারী চৌধুরী
  • বিপিনচন্দ্র পাল
  • বীরশ্রেষ্ঠ মোস্তফা কামাল
  • বুলবুল আহমেদ
  • বেগম রোকেয়া
  • বেগম শামসুন নাহার মাহমুদ
  • বোরহান উদ্দিন খান জাহাঙ্গীর
  • বোরহানউদ্দিন খান জাহাঙ্গীর
  • ব্লগ
  • ভগৎ সিং
  • ভাস্বর বন্দ্যোপাধ্যায়
  • ভিডিও
  • মঙ্গল পান্ডে
  • মজনু শাহ
  • মণি সিংহ
  • মণিকৃষ্ণ সেন
  • মতিউর রহমান
  • মনোনয়ন
  • মনোরমা বসু
  • মমতাজ বেগম
  • ময়না বেগম
  • মশিউর রহমান
  • মহাদেব সাহা
  • মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর
  • মামুন মাহমুদ
  • মামুনুর রশীদ
  • মায়া রাণী
  • মারিনো রিগন
  • মালেকা বেগম
  • মাহমুদুল হক
  • মাহেলা বেওয়া
  • মীর শওকত আলী
  • মুকশেদ আলী
  • মুকুন্দদাস
  • মুকুল সেন
  • মুক্তিযুদ্ধ
  • মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে ‘মহিমা তব উদ্ভাসিত’
  • মুক্তিসংগ্রাম
  • মুজফফর আহমদ
  • মুনীর চৌধুরী
  • মুন্সি আব্দুর রউফ
  • মুর্তজা বশীর
  • মুস্তাফা নূরউল ইসলাম
  • মুস্তাফা মনোয়ার
  • মুহ. আব্দুল হান্নান খান
  • মুহম্মদ আবদুল হাই
  • মুহম্মদ জাফর ইকবাল
  • মুহম্মদ শহীদুল্লাহ
  • মুহাম্মদ ইঊনূস
  • মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান
  • মুহাম্মাদ কুদরাত-এ-খুদা
  • মূলপাতা
  • মেহেরজান বেগম
  • মোহাম্মদ আতাউল গনি ওসমানী
  • মোঃ আওলাদ হোসেন খান
  • মোঃ ইসমাইল হোসেন
  • মোঃ শফিকুল আনোয়ার
  • মোজাফফর আহমদ
  • মোনাজাতউদ্দিন
  • মোফাজ্জল হায়দার চৌধুরী
  • মোয়াজ্জেম হোসেন
  • মোরশেদুল ইসলাম
  • মোহাম্মদ আবদুল জব্বার
  • মোহাম্মদ কিবরিয়া
  • মোহাম্মদ মনসুর আলী
  • মোহাম্মদ মোর্তজা
  • মোহাম্মদ রুহুল আমিন
  • মোহাম্মদ হামিদুর রহমান
  • মোহাম্মাদ আব্দুল কাদির
  • মোহিউদ্দীন ফারুক
  • যতীন সরকার
  • যতীন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়
  • যোগেশ চন্দ্র ঘোষ
  • রওশন আরা রশিদ
  • রওশন জামিল
  • রংগলাল সেন
  • রণদাপ্রসাদ সাহা
  • রণেশ দাশগুপ্ত
  • রফিকুন নবী
  • রফিকুল ইসলাম
  • রবি নিয়োগী
  • রশিদ চৌধুরী
  • রশীদ তালুকদার
  • রশীদ হায়দার
  • রহিমা
  • রাজিয়া খান
  • রাজুবালা দে
  • রাণী হামিদ
  • রাবেয়া খাতুন
  • রাবেয়া খাতুন তালুকদার
  • রামকানাই দাশ
  • রাশীদুল হাসান
  • রাসবিহারী বসু
  • রাসমণি হাজং
  • রাহিজা খানম ঝুনু
  • রাহেলা বেওয়া
  • রিজিয়া রহমান
  • রেহমান সোবহান
  • রোনাল্ড হালদার
  • লীলা নাগ
  • লুকাস মারান্ডী
  • শওকত আলী
  • শওকত ওসমান
  • শম্ভু আচার্য
  • শরীয়তুল্লাহ
  • শহীদ খান
  • শহীদ সাবের
  • শহীদুল্লা কায়সার
  • শাকুর শাহ
  • শামসুন নাহার
  • শামসুর রাহমান
  • শামীম আরা টলি
  • শাহ আব্দুল করিম
  • শাহ মোঃ হাসানুজ্জামান
  • শিমুল ইউসুফ
  • শেখ আবদুস সালাম
  • শেখ মুজিবুর রহমান
  • সকল জীবনী
  • সতীশ পাকড়াশী
  • সত্যেন সেন
  • সন্‌জীদা খাতুন
  • সন্তোষচন্দ্র ভট্টাচার্য
  • সফিউদ্দিন আহমদ
  • সমাজবিজ্ঞানী নুরুল ইসলাম
  • সরদার ফজলুল করিম
  • সহযোগিতা
  • সাইদা খানম
  • সাঈদ আহমদ
  • সাখাওয়াত আলী খান
  • সাবিত্রী নায়েক
  • সামিনা খাতুন
  • সালমা সোবহান
  • সালাহ্উদ্দীন আহমেদ
  • সাহিত্য
  • সাহিত্য গবেষণা
  • সিরাজুদ্দিন কাসিমপুরী
  • সিরাজুদ্দীন হোসেন
  • সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
  • সুকুমার বড়ুয়া
  • সুধীন দাশ
  • সুফিয়া আহমেদ
  • সুফিয়া কামাল
  • সুভাষ চন্দ্র বসু
  • সুরাইয়া
  • সুলতানা সারওয়াত আরা জামান
  • সুহাসিনী দাস
  • সূর্য বেগম
  • সূর্যসেন
  • সেলিনা পারভীন
  • সেলিনা হোসেন
  • সেলিম আল দীন
  • সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ্‌
  • সৈয়দ নজরুল ইসলাম
  • সৈয়দ মাইনুল হোসেন
  • সৈয়দ শামসুল হক
  • সৈয়দ হাসান ইমাম
  • সোনাবালা
  • সোমেন চন্দ
  • স্বেচ্ছাসেবক
  • হবিবুর রহমান
  • হাজেরা খাতুন
  • হাতেম আলী খান
  • হামিদা খানম
  • হামিদা বেগম
  • হামিদা হোসেন
  • হামিদুর রাহমান
  • হালিমা খাতুন
  • হাশেম খান
  • হাসান আজিজুল হক
  • হাসান হাফিজুর রহমান
  • হাসিনা বানু
  • হীরামনি সাঁওতাল
  • হুমায়ুন আজাদ
  • হুমায়ূন আহমেদ
  • হেনা দাস
  • হেরাম্বলাল গুপ্ত

© 2025 JNews - Premium WordPress news & magazine theme by Jegtheme.