GUNIJAN
  • মূলপাতা
  • ক্ষেত্র
    • সাহিত্য
    • আদিবাসী অধিকার আন্দোলন
    • ক্রীড়া
    • নারী অধিকার আন্দোলন
    • মুক্তিসংগ্রাম
    • শিল্পকলা
    • আলোকচিত্র
    • গণমাধ্যম
    • পারফর্মিং আর্ট
    • সংগীত
    • সংগঠক
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • ইতিহাস গবেষণা
    • চিকিৎসা বিজ্ঞান
    • প্রকৃতি ও পরিবেশ
    • লোকসংস্কৃতি
    • সমাজবিজ্ঞান
    • আইন
    • দর্শন
    • মানবাধিকার
    • শিক্ষা
    • স্থাপত্য
    • সাহিত্য
    • শিল্পকলা
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • আইন
    • আদিবাসী অধিকার আন্দোলন
    • আলোকচিত্র
    • ইতিহাস গবেষণা
    • ক্রীড়া
    • গণমাধ্যম
    • চিকিৎসা বিজ্ঞান
    • দর্শন
    • নারী অধিকার আন্দোলন
    • পারফর্মিং আর্ট
    • প্রকৃতি ও পরিবেশ
    • মানবাধিকার
    • মুক্তিসংগ্রাম
    • লোকসংস্কৃতি
    • শিক্ষা
    • সংগঠক
    • সংগীত
    • সমাজবিজ্ঞান
    • স্থাপত্য
  • কর্মসূচি
  • সহযোগিতা
  • মনোনয়ন
  • কার্যক্রম
  • মূলপাতা
  • ক্ষেত্র
    • সাহিত্য
    • আদিবাসী অধিকার আন্দোলন
    • ক্রীড়া
    • নারী অধিকার আন্দোলন
    • মুক্তিসংগ্রাম
    • শিল্পকলা
    • আলোকচিত্র
    • গণমাধ্যম
    • পারফর্মিং আর্ট
    • সংগীত
    • সংগঠক
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • ইতিহাস গবেষণা
    • চিকিৎসা বিজ্ঞান
    • প্রকৃতি ও পরিবেশ
    • লোকসংস্কৃতি
    • সমাজবিজ্ঞান
    • আইন
    • দর্শন
    • মানবাধিকার
    • শিক্ষা
    • স্থাপত্য
    • সাহিত্য
    • শিল্পকলা
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • আইন
    • আদিবাসী অধিকার আন্দোলন
    • আলোকচিত্র
    • ইতিহাস গবেষণা
    • ক্রীড়া
    • গণমাধ্যম
    • চিকিৎসা বিজ্ঞান
    • দর্শন
    • নারী অধিকার আন্দোলন
    • পারফর্মিং আর্ট
    • প্রকৃতি ও পরিবেশ
    • মানবাধিকার
    • মুক্তিসংগ্রাম
    • লোকসংস্কৃতি
    • শিক্ষা
    • সংগঠক
    • সংগীত
    • সমাজবিজ্ঞান
    • স্থাপত্য
  • কর্মসূচি
  • সহযোগিতা
  • মনোনয়ন
  • কার্যক্রম
No Result
View All Result
GUNIJAN
No Result
View All Result

শম্ভু আচার্য

অবদানের ক্ষেত্র: শিল্পকলা
শম্ভু আচার্য

শম্ভু আচার্য

আলোকচিত্র / অডিও / ভিডিও / ফাইল

১৯৭১ সালের ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক ভাষণ খুবই উদ্দীপ্ত করে শিল্পী শম্ভু আচার্যকে। তখন তাঁর বয়স মাত্র সতের-আঠার বছর। রেডিও পাকিস্তান থেকে সেই ভাষণ পরের দিন ৮ মার্চ প্রচার করা হয়। তখন তাঁদের গ্রামে মাত্র দু’টি রেডিও ছিল। অবস্থাপন্ন এক প্রতিবেশীর বাড়িতে সেই ভাষণ শোনার জন্য যান শম্ভু আচার্য। সেই ভাষণ শুনতে শুনতে নিজের মধ্যে এক ধরনের উত্তেজনা অনুভব করেন তিনি। তাঁর বাবাও সেই ভাষণ শুনেছিলেন। তিনি ছিলেন উত্তেজিত।

সেইদিন বিকেল বেলা শম্ভু আচার্য নিজেদের উঠোনে বসে পটের জমিন তৈরি করছিলেন। পাশেই তাঁর বাবা সুধীর আচার্য ১১-১২টা দা বালুতে ধার দিচ্ছিলেন। তাঁদের বাড়িতে সব সময়ই এই দাগুলো থাকত। কারণ তাঁর বাবা প্রতিমা গড়ার কাজে এই দাগুলো ব্যবহার করতেন। তাঁর মা কমলাবালা স্বামীকে সবগুলো দা’য়ে শান দিতে দেখে জিজ্ঞেস করলেন, এখন চৈত্র মাসেই কেন দা শান দিচ্ছ? সাধারণত দুর্গা পূজার আগে আগে অর্থাৎ আশ্বিন মাসে এসব দা কাজে লাগে। সুধীর আচার্য স্ত্রীকে বললেন, ‘তুমি এসব বুঝবে না। বঙ্গবন্ধু বলছে ‘যার যা আছে তাই নিয়ে তৈরি’ থাকতে। আমার তো আর কিছু নাই তাই এই দা’গুলোই শান দিয়ে রাখছি। বলা তো যায় না কখন কাজে লাগে। আর বঙ্গবন্ধুর কথা শুনতে হবে না।’ শম্ভু আচার্য বাবার এই কথা শুনে মনে সাহস পেলেন। ভাবলেন কখন এগুলো কাজে লাগবে।

তবে মুক্তিযুদ্ধের সময় সেই দাগুলো কাজে লাগেনি শম্ভু আচার্য বা তাঁর বাবা সুধীর আচার্যের। কারণ তাঁদের গ্রামে সেইভাবে কোনোদিন পাকিস্তানি মিলিটারি আসেনি। হঠাৎ দু-এক’দিন তারা যখন আসত তখন গ্রামের লোকজনদের সাথে তাঁর পরিবারের সদস্যরা সবাই ভয়ে অন্য গ্রামে পালিয়ে যেতেন। কিন্তু মিলিটারিরা তেমন কোনো ক্ষতি না করে চলে যেত। মিলিটারিরা ফিরে যাওয়ার পর গ্রামের লোকদের সাথে তাঁরা আবার নিজ গ্রামে ফিরে আসতেন। মুক্তিযুদ্ধের নয় মাস শম্ভু আচার্যের পরিবারের সদস্যরা নিজের গ্রামে থেকে ছবি এঁকেছেন।

মুক্তিযুদ্ধই সবচেয়ে বেশি আলোড়িত করেছে শিল্পী শম্ভু আচার্যকে। মুক্তিযুদ্ধের ঘটনাপ্রবাহ তাঁর মনে গভীর রেখাপাত করে। পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর দেশব্যাপী গণহত্যা, বর্বরতা, নির্যাতন, শোষণ এসব বিষয়ই তাঁর শিল্পীসত্তাকে প্রতিনিয়ত আহত করেছে। তিনি ভাবলেন মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে তাঁকে কিছু ছবি আঁকতে হবে। আর তাই চুয়াত্তর সাল থেকেই শুরু করেন সেই কাজ। তিনি ২৪ খণ্ডে কয়েক হাজার ছবিতে ফুটিয়ে তুলেছেন ১৮৫৭ সাল থেকে ১৯৭১ সাল পর্যন্ত ইতিহাসের একটি পটশিল্প। তিনি এর নাম দিয়েছেন ‘মহাপুরুষের অন্তর্ধান : সহি শহীদ মুজিবনামা’।

এই ছবিগুলোতে বাঙালির ইতিহাস-ঐতিহ্য-সংগ্রামের ইতিহাস বিধৃত করা হয়েছে। বলা যেতে পারে, পটশিল্পী শম্ভু আচার্যের জীবনে এটাই সবচেয়ে বড় কাজ। যে কাজ দিয়ে তিনি দেশ-মাটি-মানুষ-প্রকৃতির প্রতি নিজের দায়বদ্ধতাকে প্রকাশ করেছেন।

শম্ভু আচার্যের জন্ম ১৯৫৪ সালে মুন্সিগঞ্জ জেলার মীরকাদিম উপজেলার কালিন্দি পাড়া গ্রামে। তাঁর বাবার নাম সুধীর কুমার আচার্য, মা কমলাবালা আচার্য। তাঁরাও শিল্পী ছিলেন বংশ-পরম্পরায়।

শিল্পী শম্ভু আচার্য জীবনে কোনোদিন কোনো প্রতিষ্ঠানে আনুষ্ঠানিকভাবে শিল্পকলা শেখেননি। পটচিত্র আঁকা তিনি শিখেছেন বংশ-পরম্পরায়। বলা যেতে পারে প্রায় সাড়ে চারশ’ বছর ধরে পারিবারিকভাবে এই কাজ করে চলেছেন তাঁরা। পারিবারিক ধারাবাহিকতায় শম্ভু আচার্যও নিরবিচ্ছিন্নভাবে পটচিত্র এঁকে চলেছেন। তিনি তাঁর পটশিল্প দিয়ে শহুরে নাগরিক জীবনে ব্যাপক প্রভাব ফেলতে সক্ষম হয়েছেন। তাঁর বাবা সুধীর আচার্যও প্রচুর সুনাম পেয়েছিলেন নাগরিক শিল্পবোদ্ধাদের কাছ থেকে। সে সময় পটুয়া কামরুল হাসানের উদ্যোগে তৈরি হওয়া প্রতিষ্ঠান ‘কারুশিল্পী পরিষদ’ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে লৌকিক ঐতিহ্যের সন্ধানে বেশ কিছু কাজ করে। ১৯৭৭ সালে তারাই আবিষ্কার করে শিল্পী সুধীর আচার্যকে। এক সময় শিল্পী শম্ভু আচার্য এই সংগঠনটির সদস্য হন।

শিল্পী শম্ভু আচার্য মনে করেন তাঁর পরিবারই তাঁর মহান প্রতিষ্ঠান। তাঁর পাঠশালা। এখনও তিনি সেই পাঠশালাতেই পড়ালেখা করছেন। শম্ভু আচার্যের কাছে তাঁর নয় পূর্বপুরুষেরই ছবি আছে। এখানে তাঁর পূর্বপুরুষ রামগোপাল আচার্য কাজ শিখেছেন রামলোচন আচার্যের কাছ থেকে। রামসুন্দর আচার্যকে কাজ শিখিয়েছেন তাঁর বাবা রাম গোপাল আচার্য। রামসুন্দর আচার্য কাজ শিখিয়েছেন তাঁর ছেলে রামকৃষ্ণ আচার্যকে। প্রাণকৃষ্ণ আচার্য কাজ শিখেছেন তাঁর বাবা রামকৃষ্ণ আচার্যের কাছ থেকে। শম্ভু আচার্যের বাবা সুধীর আচার্য কাজ শিখেছেন প্রাণকৃষ্ণ আচার্যের কাছ থেকে। আবার শম্ভু আচার্য কাজ শিখেছেন তাঁর বাবা সুধীর আচার্যের কাছ থেকে। তবে তিনি তাঁর দাদা প্রাণকৃষ্ণ আচার্যের কাছ থেকেও কাজ শিখেছেন। শম্ভু আচার্য তাঁর পূর্বপুরুষদের মধ্যে তাঁর দাদাকে সারাসরি কাজ করতে দেখেছেন। তাঁর মা কমলাবালার কাছ থেকেও তিনি কাজ শিখেছেন।

‘পট’ মানে হচ্ছে পটভূমি। কোনো বিশেষ একটি ঘটনার পটভূমি। যেমন-রামায়ণ, মহাভারত, মনসামঙ্গল, মহররম, গাজীর গীত ইত্যাদি। এসব ঘটনাকে কেন্দ্র করে যে সব ছবি আঁকা হয় তাই ‘পটচিত্র’। এগুলো নির্দিষ্ট নিয়ম মেনেই আঁকা হয়। যেমন গাজীর পটের উপর সাতাশটি প্যানেলে ২৭টি চরিত্রকে ফুটিয়ে তোলা হয়। আবার শ্রীকৃষ্ণের পট অনেক। শ্রীকৃষ্ণের লীলা নিয়ে অনেক পটচিত্র আঁকা যায়। শম্ভু আচার্য এই পটচিত্রেরই শিল্পী। বাংলাদেশে তিনিই একমাত্র শিল্পী যিনি বংশ-পরম্পরায় প্রায় সাড়ে চারশ’ বছরের ঐতিহ্যকে ধারণ করে নিরবে নিভৃতে কাজ করে যাচ্ছেন। তবে তিনি গতানুগতিক ধারা থেকে বের হয়ে এসে নতুন মাত্রায় কাজ করতে শুরু করেছেন। শুধু ঐতিহাসিক বিষয়ের উপরেই তিনি পটচিত্র আঁকেননি। এই সমাজে বাসবাসকারী নানা পেশার মানুষের জীবন নিয়ে তিনি পটচিত্র এঁকেছেন। বিশেষত যেসব পেশার ঐতিহ্য রয়েছে, যেমন-কামার, কুমার, জেলে, তাঁতী ইত্যাদি। এগুলোকে শিল্পী বলছেন ‘কৃষ্টিপট’। তবে বর্তমানে ‘কৃষ্টিপট’, ‘মুক্তিযুদ্ধ’, ‘গাজীর পট’ এগুলোতেই বেশি আগ্রহ দেখাচ্ছে মানুষ।

শিল্পী শম্ভু আচার্যের লেখাপড়ার হাতেখড়ি নিজ বাড়িতেই। পরে তিনি গ্রামের বিনোদপুর রাজকুমার উচ্চ বিদ্যালয়ে ক্লাস থ্রি-তে ভর্তি হন। এখানে তিনি ক্লাস এইট পর্যন্ত পড়াশোনা করেন। পরে আর লেখাপড়া করেননি। মাঝখানে কিছুদিন নারায়ণগঞ্জে ব্যানার লেখার কাজ শেখেন। পরে পরিপূর্ণভাবে ছবি আঁকার জগতেই চলে যান। ছবি আঁকার জগতে তিনি আসেন অক্ষরজ্ঞান হবার আগেই। তাঁর বয়স যখন দুই বছর তখনি তিনি ছবি আঁকতে শুরু করেন। ছেলেবেলা থেকেই হাতের কাছে পান নিজের বাপ-দাদার তুলি আর রঙ। নিজের মনে সেগুলো ব্যবহার করেই আঁকতে শুরু করে দেন ফুল, পাখি, লতাপাতা, পশু ইত্যাদি। সেই বয়সে যারাই তাঁর কাজ দেখেছে তারাই বলেছে, এ ছেলে তো অক্ষর জ্ঞান হবার আগেই ছবি আঁকতে শিখে গেছে। নিশ্চয়ই একদিন বড় কিছু হবে। তবে শম্ভু আচার্য বড় কিছু হ্বার জন্য এই পটশিল্প আঁকেন না। তিনি নিজে ছবি আঁকা ছাড়া বাঁচতে পারেন না বলেই ছবি আঁকেন। ছবি আঁকাই তাঁর ধ্যান-জ্ঞান। ছবি আঁকার মধ্যেই তাঁর রুটি-রুজি।

ছেলেবেলায় মানুষের যেমন খেলার সাথী থাকে তেমন কেউ ছিল না শম্ভু আচার্যের। তিনি কোনোদিন ওইভাবে আড্ডায় যাননি। শম্ভু আচার্য বলেন, আমি আর আমার ছবি, আমার সবচেয়ে ভাল বন্ধু। আমি সারাদিন একটা কাজই করি আর তা হচ্ছে ছবি আঁকা।

শম্ভু আচার্য ছোটবেলা থেকেই দেখেছেন সকালবেলা রঙ তুলি নিয়ে তাঁর বাবা আর দাদা চলে যেতেন কোনো একটা গাছের নিচে। সেখানে পটের জমিন তৈরি করতেন তাঁরা। দুপুরে রোদে শুকিয়ে বিকেলে তাতে ছবি আঁকার কাজ শুরু করতেন। একজন কৃষক যেমন সকালবেলা নিজের ক্ষেতে কাজ করতে যান, ঠিক তেমনি আচার্য পরিবারের পটশিল্পীরাও সকালবেলায় নেমে পড়েন জমিন তৈরির কাজে। শিল্পী শম্ভু আচার্য এখনও সেই ধারাই বহাল রেখে চলেছেন। তাঁর কাজে কোনো অবসর নেই। ছবি আঁকাই তাঁর কছে অবসর। কোনোদিন ছবি না এঁকে বসে থাকলে তাঁর মনে হয় তিনি ক্লান্তি বোধ করছেন।

পারিবারিকভাবে পটচিত্র যাঁরা আঁকেন তাঁরা সাধারণত নিজেদের তৈরি করা রঙ দিয়েই কাজ করেন। এসব রঙ বাজারে কেনা কোনো রঙ নয়। এগুলো তৈরি করা হয় দেশজ-ভেষজ উপাদান দিয়ে। শম্ভু আচার্য নিজে এসব রঙ তৈরি করেন। ইটের গুড়া, তেঁতুল বিচি, বেল ইত্যাদি দিয়ে পটচিত্রের রঙ তৈরি হয়। নিজের বাড়িতেই ভেষজ অনেক গাছ ছিল শম্ভু আচার্যের। কিন্তু কালের পরিক্রমায় তা আজ অনেকটাই কমে এসেছে। তবে তিনি নিজে কীভাবে রঙ তৈরি করেন তা আর এখন কাউকে বলেন না। কারণ তিনি তাঁর নিজের জীবনের অভিজ্ঞতায় দেখেছেন এগুলো মানুষ অপব্যবহার করে। শিল্পী শম্ভু আচার্য বিশ্বাস করেন এই সব দেশিয়-ভেষজ রঙ দেশের কথা বলে, হৃদয়ের কথা বলে। এই রঙ বাজারে কেনা রঙের চেয়ে আলাদা। এর মধ্যে কোনো কৃত্রিমতা নেই।

২০০৬ সালে গ্যালারি কায়ার উদ্যোগে যমুনা রিসোর্টে একটি কর্মশালা পরিচালনা করেছিলেন শিল্পী শম্ভু আচার্য। যেখানে তিনি এসব রঙের দ্রব্যগুণ ও পটচিত্র সম্পর্কে এদেশের গুণী শিল্পীদের হাতে-কলমে শিক্ষা দিয়েছিলেন। সেই কর্মশালায় অংশ নিয়েছিলেন প্রখ্যাত শিল্পী কাইয়ুম চৌধুরী, মুর্তজা বশীর, সমরজিৎ রায় চৌধুরী, নিতুন কুন্ডু, আমিনুল ইসলাম, হামিদুজ্জামান, কাজী বশির, তরুণ ঘোষ, কালিদাস কর্মকার, শাহজাহান বিকাশ, মাসুদা আলী প্রমুখ। শিল্পী শম্ভু আচার্য এসব শিল্পীদের সাহচর্যে আসতে পেরে খুবই গর্ববোধ করেন। এপর্যন্ত অনেকেই শিল্পী শম্ভু আচর্যকে নিয়ে পত্রপত্রিকায় লেখালেখি করেছেন। দেশ-বিদেশে অনেক মিউজিয়ামে তাঁর ছবিও রয়েছে। কিছুকাল আগে আন্তর্জাতিক সংস্থা ইউরোপিয় ইউনিয়ন নিজেদের উদ্যোগে একটি আর্ট স্কুল ও স্টুডিও করার জন্য তাঁর বাড়িটি তিনতলা পর্যন্ত পাকা করে দিতে চেয়েছিল কিন্তু তিনি তা নেননি। তাঁর মতে, “ছবি আঁকার মন থাকলে সব জায়গাতেই ছবি আঁকা যায়। আমি প্রকৃতির মধ্যেই ছবি আঁকতে ভালবাসি। সারাজীবন সেভাবেই ছবি এঁকে যেতে চাই। এটা আমার বাপ-দাদার কাজ, সেই ঐতিহ্যকে ধরে রাখতে চাই। শহুরে জীবন-যন্ত্রণা আমার ভাল লাগে না। কৃত্রিমতা আমার একেবারেই অপছন্দ। আমি চাই না আমার ছবিতে সেই কৃত্রিমতা আসুক। সেই কারণে আমি কোনো প্রদর্শনীতে যাই না। যদি আধুনিক রঙের প্রভাব আমার উপরে পড়ে। সে কারণেই আমি এগুলোকে এভোয়েট করে চলতে চাই।” প্রকৃতির মধ্যে ছবি আঁকতে ভালবাসেন বলেই তিনি এখনও মুন্সিগঞ্জে তাঁর বাপ-দাদার আমলের সেই বাড়িতে বসেই ছবি এঁকে চলেছেন অবিরাম।

তবে তিনি নিজেই স্বীকার করেন, তাঁর ছবি সময়ের প্রভাবে অনেক বেশি পরিবর্তিত হচ্ছে। নাগরিক জীবনের প্রভাব পড়ছে পটে। শিল্পী শম্ভু আচার্য ইতিমধ্যেই বেশ কয়েকটি একক প্রদর্শনীতে অংশ নিয়েছেন। তার মধ্যে রয়েছে ২০০৩ সালে গ্যালারি চিত্রকে, ২০০৬ সালে গ্যালারি কায়ায়, ২০০৭ সালে আলিয়ঁস ফ্রঁসেসে। এছাড়াও ২০০৭ ও ২০০৮ সালে চীনে তিনি দু’টি প্রদর্শনীতে অংশ নেন। এবং ১৯৯৫ সালে অংশ নেন ইন্দোনেশিয়ায় একটি প্রদর্শনীতে। ১৯৯৯ সালে তাঁর পটচিত্র দিয়েই লণ্ডনে বাংলাদেশ ফেস্টিভাল উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও টনি ব্লেয়ার।

তবে একটি ঘটনা সারা জীবন মনে থাকবে শিল্পী শম্ভু আচার্যের। নব্বই-এর দশকের শেষ দিকে তিনি একবার শিল্পকলা একাডেমীর আমন্ত্রণে প্রদর্শনী করতে আসেন ঢাকায়। সেই প্রদর্শনীতেই তাঁর সঙ্গে পরিচয় হয় নাট্যব্যক্তিত্ব রামেন্দু মজুমদারের। তিনি শিল্পী শম্ভু আচার্যকে প্রথম একক চিত্র প্রদর্শনীর জন্য আর্থিক ও মানসিকভাবে অনেক সহযোগিতা করেছেন। এই দেশে পটশিল্পকে বাঁচিয়ে রাখার জন্য তাঁকে নানাভাবে উৎসাহিত করেছেন তিনি। রামেন্দু মজুমদারের সাথে পরিচয়কে জীবনের একটি ‘মাহেন্দ্রক্ষণ’ হিসেবে দেখেন শিল্পী শম্ভু আচার্য।

শিল্পী শম্ভু আচার্য বিয়ে করেন পপি আচার্যকে। তাঁদের এক ছেলে ও তিন মেয়ে। ছেলে অভিষেক আচার্য বাবার মতো অক্ষর-জ্ঞান হবার আগেই ছবি আঁকা শিখেছে। প্রতিনিয়তই সে ছবি আঁকে। মেয়েরাও লেখাপড়ার পাশাপাশি ছবি আঁকে। আর ছবি আঁকেন স্ত্রী পপি আচার্যও।

সংক্ষিপ্ত জীবনী: জন্ম: শম্ভু আচার্যের জন্ম ১৯৫৪ সালে মুন্সিগঞ্জ জেলার মীরকাদিম উপজেলার কালিন্দি পাড়া গ্রামে।

বাবা-মা: তাঁর বাবার নাম সুধীর কুমার আচার্য, মা কমলাবালা আচার্য। তাঁরাও শিল্পী ছিলেন বংশ-পরম্পরায়।

পড়াশুনা: শিল্পী শম্ভু আচার্যের লেখাপড়ার হাতেখড়ি নিজ বাড়িতেই। পরে তিনি গ্রামের বিনোদপুর রাজকুমার উচ্চ বিদ্যালয়ে ক্লাস থ্রি-তে ভর্তি হন। এখানে তিনি ক্লাস এইট পর্যন্ত পড়াশোনা করেন। পরে আর লেখাপড়া করেননি। মাঝখানে কিছুদিন নারায়ণগঞ্জে ব্যানার লেখার কাজ শেখেন। পরে পরিপূর্ণভাবে ছবি আঁকার জগতেই চলে যান।

সংসার জীবন: শিল্পী শম্ভু আচার্য বিয়ে করেন পপি আচার্যকে। তাঁদের এক ছেলে ও তিন মেয়ে। ছেলে অভিষেক আচার্য বাবার মতো অক্ষর-জ্ঞান হবার আগেই ছবি আঁকা শিখেছে। প্রতিনিয়তই সে ছবি আঁকে। মেয়েরাও লেখাপড়ার পাশাপাশি ছবি আঁকে। আর ছবি আঁকেন স্ত্রী পপি আচার্যও।

তথ্যসূত্র: ফেব্রুয়ারী, ২০১০-এ শিল্পী শম্ভু আচার্যের নেয়া সাক্ষাৎকারের ভিত্তিতে লেখাটি তৈরি করা হয়েছে।

লেখক : চন্দন সাহা রায়

ShareTweetShareScanSend

মন্তব্য করুন জবাব বাতিল

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।

খুঁজুন

No Result
View All Result
এ পর্যন্ত ওয়েবসাইট ভিজিট করেছেন
Web Counter

সম্পৃক্ত হোন

  • সহযোগিতা করুন
  • স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে যোগ দিন
  • মনোনয়ন করুন

আমাদের সম্পর্কে

  • ট্রাস্টি বোর্ড
  • আপনার মতামত

যোগাযোগ

  •   info@gunijan.org.bd
  •   +৮৮০১৮১৭০৪৮৩১৮
  •   ঢাকা, বাংলাদেশ

© - All rights of Photographs, Audio & video clips on this site are reserved by Gunijan.org.bd under  CC BY-NC licence.

No Result
View All Result
  • #8898 (শিরোনামহীন)
  • অজয় রায়
  • অজিত গুহ
  • অনিল মুখার্জি
  • অনুপম সেন
  • অমলেন্দু বিশ্বাস
  • অরবিন্দ ঘোষ
  • অরিণা বেগম
  • অরিণা বেগম
  • অরিণা বেগম
  • অশ্বিনীকুমার দত্ত
  • আ ন ম গোলাম মোস্তফা
  • আখতারুজ্জামান ইলিয়াস
  • আজহারুল হক
  • আজিজুর রহমান মল্লিক
  • আঞ্জেলা গমেজ
  • আতাউস সামাদ
  • আতিউর রহমান
  • আনিসুজ্জামান
  • আনোয়ার পাশা
  • আনোয়ার হোসেন
  • আনোয়ার হোসেন
  • আপনার মতামত
  • আবদুর রাজ্জাক
  • আবদুল আলীম
  • আবদুল আহাদ
  • আবদুল ওয়াহাব তালুকদার
  • আবদুল গাফফার চৌধুরী
  • আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ
  • আবদুল্লাহ আল মামুন
  • আবদুল্লাহ আল-মুতী শরফুদ্দিন
  • আবিরন
  • আবু ইসহাক
  • আবু ওসমান চৌধুরী
  • আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ
  • আবু তাহের
  • আবু হেনা মোস্তফা কামাল
  • আবুল ফজল
  • আবুল হাসনাত মোহাম্মদ কামরুজ্জামান
  • আবুল হাসান
  • আবুল হোসেন
  • আব্দুল জব্বার
  • আব্দুল মতিন
  • আব্বাসউদ্দীন আহমদ
  • আমিনুল ইসলাম
  • আরজ আলী মাতুব্বর
  • আরমা দত্ত
  • আল মাহমুদ
  • আলতাফ মাহমুদ
  • আলম খান
  • আলমগীর কবির
  • আলী আহাম্মদ খান আইয়োব
  • আলোকচিত্রী শহিদুল আলম
  • আসিয়া বেগম
  • আহসান হাবীব
  • ইদ্রিছ মিঞা
  • ইমদাদ হোসেন
  • ইলা মজুমদার
  • ইলা মিত্র
  • উল্লাসকর দত্ত
  • এ এফ এম আবদুল আলীম চৌধুরী
  • এ কে খন্দকার
  • এ. এন. এম. মুনীরউজ্জামান
  • এ. এম. হারুন অর রশীদ
  • এ.এন.এম. নূরুজ্জামান
  • এ.টি.এম. হায়দার
  • এবিএম মূসা
  • এম আর খান
  • এম এ জলিল
  • এম হামিদুল্লাহ্ খান
  • এম. এ. মঞ্জুর
  • এম. এ. রশীদ
  • এম. এন. রায়
  • এস এম সুলতান
  • ওবায়েদ উল হক
  • কবরী
  • কবীর চৌধুরী
  • কমলা বেগম (কিশোরগঞ্জ)
  • কমলা বেগম (সিরাজগঞ্জ)
  • করিমন বেগম
  • করেপোরাল আবুল বাশার মো. আবদুস সামাদ
  • কর্মসূচি
  • কলিম শরাফী
  • কল্পনা দত্ত
  • কাইয়ুম চৌধুরী
  • কাঁকন বিবি
  • কাজী আবদুল আলীম
  • কাজী আবুল কাসেম
  • কাজী এম বদরুদ্দোজা
  • কাজী খলীকুজ্জমান আহমদ
  • কাজী নূর-উজ্জামান
  • কাজী সালাউদ্দিন
  • কামরুল হাসান
  • কামাল লোহানী
  • কার্যক্রম
  • কিউ এ আই এম নুরউদ্দিন
  • কুমুদিনী হাজং
  • কে এম সফিউল্লাহ
  • ক্ষুদিরাম বসু
  • খাদেমুল বাশার
  • খালেকদাদ চৌধুরী
  • খালেদ মোশাররফ
  • খোকা রায়
  • গণেশ ঘোষ
  • গাজীউল হক
  • গিয়াসউদ্দিন আহমদ
  • গুণীজন ট্রাষ্ট-এর ইতিহাস
  • গোপাল দত্ত
  • গোবিন্দচন্দ্র দেব
  • চাষী নজরুল ইসলাম
  • চিকিৎসক নুরুল ইসলাম
  • চিত্তরঞ্জন দত্ত
  • চিত্তরঞ্জন দাশ
  • ছবিতে আমাদের গুনীজন
  • জয়গন
  • জয়নুল আবেদিন
  • জসীমউদ্দীন মণ্ডল
  • জহির রায়হান
  • জহুর হোসেন চৌধুরী
  • জামাল নজরুল ইসলাম
  • জামিলুর রেজা চৌধুরী
  • জাহানারা ইমাম
  • জিতেন ঘোষ
  • জিয়া হায়দার
  • জিয়াউর রহমান
  • জিল্লুর রহমান সিদ্দিকী
  • জুয়েল আইচ
  • জোবেরা রহমান লিনু
  • জোহরা বেগম কাজী
  • জ্ঞান চক্রবর্তী
  • জ্যোতি বসু
  • জ্যোতির্ময় গুহঠাকুরতা
  • জ্যোৎস্না খাতুন
  • ট্রাস্টি বোর্ড
  • তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া
  • তরুবালা কর্মকার
  • তাজউদ্দীন আহমদ
  • তিতুমীর
  • ত্রৈলোক্যনাথ চক্রবর্তী
  • দিলওয়ার খান
  • দীনেশ গুপ্ত
  • দুলু বেগম
  • দ্বিজেন শর্মা
  • ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত
  • নভেরা আহমেদ
  • নভেরা আহমেদ
  • নয়ন মিয়া
  • নলিনী দাস
  • নাজমুল হক
  • নিজাম উদ্দিন আহমদ
  • নিতুন কুন্ডু
  • নির্মলেন্দু গুণ
  • নীলিমা ইব্রাহিম
  • নীলুফার ইয়াসমীন
  • নুরজাহান
  • নূর মোহাম্মদ শেখ
  • নূরজাহান বেগম
  • নূরজাহান বেগম (ময়মনসিংহ)
  • নেত্রকোণার গুণীজন
  • নেপাল নাগ
  • পার্থ প্রতীম মজুমদার
  • পূর্ণেন্দু দস্তিদার
  • প্রতিভা মুৎসুদ্দি
  • প্রফুল্ল চাকী
  • প্রভারাণী মালাকার
  • প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার
  • ফজল শাহাবুদ্দীন
  • ফজলুর রহমান খান
  • ফজলে হাসান আবেদ
  • ফয়েজ আহমদ
  • ফররুখ আহমদ
  • ফরিদা পারভীন
  • ফিরোজা বেগম
  • ফেরদৌসী প্রিয়ভাষিণী
  • ফেরদৌসী রহমান
  • ফেরদৌসী রহমান
  • ফ্লাইট সার্জেন্ট আব্দুল জলিল
  • ফ্লোরা জাইবুন মাজিদ
  • বদরুদ্দীন উমর
  • বশির আহমেদ
  • বশিরন বেগম
  • বশীর আল্‌হেলাল
  • বাদল গুপ্ত
  • বিনয় বসু
  • বিনোদবিহারী চৌধুরী
  • বিপিনচন্দ্র পাল
  • বীরশ্রেষ্ঠ মোস্তফা কামাল
  • বুলবুল আহমেদ
  • বেগম রোকেয়া
  • বেগম শামসুন নাহার মাহমুদ
  • বোরহান উদ্দিন খান জাহাঙ্গীর
  • বোরহানউদ্দিন খান জাহাঙ্গীর
  • ব্লগ
  • ভগৎ সিং
  • ভাস্বর বন্দ্যোপাধ্যায়
  • ভিডিও
  • মঙ্গল পান্ডে
  • মজনু শাহ
  • মণি সিংহ
  • মণিকৃষ্ণ সেন
  • মতিউর রহমান
  • মনোনয়ন
  • মনোরমা বসু
  • মমতাজ বেগম
  • ময়না বেগম
  • মশিউর রহমান
  • মহাদেব সাহা
  • মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর
  • মামুন মাহমুদ
  • মামুনুর রশীদ
  • মায়া রাণী
  • মারিনো রিগন
  • মালেকা বেগম
  • মাহমুদুল হক
  • মাহেলা বেওয়া
  • মীর শওকত আলী
  • মুকশেদ আলী
  • মুকুন্দদাস
  • মুকুল সেন
  • মুক্তিযুদ্ধ
  • মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে ‘মহিমা তব উদ্ভাসিত’
  • মুক্তিসংগ্রাম
  • মুজফফর আহমদ
  • মুনীর চৌধুরী
  • মুন্সি আব্দুর রউফ
  • মুর্তজা বশীর
  • মুস্তাফা নূরউল ইসলাম
  • মুস্তাফা মনোয়ার
  • মুহ. আব্দুল হান্নান খান
  • মুহম্মদ আবদুল হাই
  • মুহম্মদ জাফর ইকবাল
  • মুহম্মদ শহীদুল্লাহ
  • মুহাম্মদ ইঊনূস
  • মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান
  • মুহাম্মাদ কুদরাত-এ-খুদা
  • মূলপাতা
  • মেহেরজান বেগম
  • মোহাম্মদ আতাউল গনি ওসমানী
  • মোঃ আওলাদ হোসেন খান
  • মোঃ ইসমাইল হোসেন
  • মোঃ শফিকুল আনোয়ার
  • মোজাফফর আহমদ
  • মোনাজাতউদ্দিন
  • মোফাজ্জল হায়দার চৌধুরী
  • মোয়াজ্জেম হোসেন
  • মোরশেদুল ইসলাম
  • মোহাম্মদ আবদুল জব্বার
  • মোহাম্মদ কিবরিয়া
  • মোহাম্মদ মনসুর আলী
  • মোহাম্মদ মোর্তজা
  • মোহাম্মদ রুহুল আমিন
  • মোহাম্মদ হামিদুর রহমান
  • মোহাম্মাদ আব্দুল কাদির
  • মোহিউদ্দীন ফারুক
  • যতীন সরকার
  • যতীন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়
  • যোগেশ চন্দ্র ঘোষ
  • রওশন আরা রশিদ
  • রওশন জামিল
  • রংগলাল সেন
  • রণদাপ্রসাদ সাহা
  • রণেশ দাশগুপ্ত
  • রফিকুন নবী
  • রফিকুল ইসলাম
  • রবি নিয়োগী
  • রশিদ চৌধুরী
  • রশীদ তালুকদার
  • রশীদ হায়দার
  • রহিমা
  • রাজিয়া খান
  • রাজুবালা দে
  • রাণী হামিদ
  • রাবেয়া খাতুন
  • রাবেয়া খাতুন তালুকদার
  • রামকানাই দাশ
  • রাশীদুল হাসান
  • রাসবিহারী বসু
  • রাসমণি হাজং
  • রাহিজা খানম ঝুনু
  • রাহেলা বেওয়া
  • রিজিয়া রহমান
  • রেহমান সোবহান
  • রোনাল্ড হালদার
  • লীলা নাগ
  • লুকাস মারান্ডী
  • শওকত আলী
  • শওকত ওসমান
  • শম্ভু আচার্য
  • শরীয়তুল্লাহ
  • শহীদ খান
  • শহীদ সাবের
  • শহীদুল্লা কায়সার
  • শাকুর শাহ
  • শামসুন নাহার
  • শামসুর রাহমান
  • শামীম আরা টলি
  • শাহ আব্দুল করিম
  • শাহ মোঃ হাসানুজ্জামান
  • শিমুল ইউসুফ
  • শেখ আবদুস সালাম
  • শেখ মুজিবুর রহমান
  • সকল জীবনী
  • সতীশ পাকড়াশী
  • সত্যেন সেন
  • সন্‌জীদা খাতুন
  • সন্তোষচন্দ্র ভট্টাচার্য
  • সফিউদ্দিন আহমদ
  • সমাজবিজ্ঞানী নুরুল ইসলাম
  • সরদার ফজলুল করিম
  • সহযোগিতা
  • সাইদা খানম
  • সাঈদ আহমদ
  • সাখাওয়াত আলী খান
  • সাবিত্রী নায়েক
  • সামিনা খাতুন
  • সালমা সোবহান
  • সালাহ্উদ্দীন আহমেদ
  • সাহিত্য
  • সাহিত্য গবেষণা
  • সিরাজুদ্দিন কাসিমপুরী
  • সিরাজুদ্দীন হোসেন
  • সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
  • সুকুমার বড়ুয়া
  • সুধীন দাশ
  • সুফিয়া আহমেদ
  • সুফিয়া কামাল
  • সুভাষ চন্দ্র বসু
  • সুরাইয়া
  • সুলতানা সারওয়াত আরা জামান
  • সুহাসিনী দাস
  • সূর্য বেগম
  • সূর্যসেন
  • সেলিনা পারভীন
  • সেলিনা হোসেন
  • সেলিম আল দীন
  • সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ্‌
  • সৈয়দ নজরুল ইসলাম
  • সৈয়দ মাইনুল হোসেন
  • সৈয়দ শামসুল হক
  • সৈয়দ হাসান ইমাম
  • সোনাবালা
  • সোমেন চন্দ
  • স্বেচ্ছাসেবক
  • হবিবুর রহমান
  • হাজেরা খাতুন
  • হাতেম আলী খান
  • হামিদা খানম
  • হামিদা বেগম
  • হামিদা হোসেন
  • হামিদুর রাহমান
  • হালিমা খাতুন
  • হাশেম খান
  • হাসান আজিজুল হক
  • হাসান হাফিজুর রহমান
  • হাসিনা বানু
  • হীরামনি সাঁওতাল
  • হুমায়ুন আজাদ
  • হুমায়ূন আহমেদ
  • হেনা দাস
  • হেরাম্বলাল গুপ্ত

© 2025 JNews - Premium WordPress news & magazine theme by Jegtheme.