GUNIJAN
  • মূলপাতা
  • ক্ষেত্র
    • সাহিত্য
    • আদিবাসী অধিকার আন্দোলন
    • ক্রীড়া
    • নারী অধিকার আন্দোলন
    • মুক্তিসংগ্রাম
    • শিল্পকলা
    • আলোকচিত্র
    • গণমাধ্যম
    • পারফর্মিং আর্ট
    • সংগীত
    • সংগঠক
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • ইতিহাস গবেষণা
    • চিকিৎসা বিজ্ঞান
    • প্রকৃতি ও পরিবেশ
    • লোকসংস্কৃতি
    • সমাজবিজ্ঞান
    • আইন
    • দর্শন
    • মানবাধিকার
    • শিক্ষা
    • স্থাপত্য
    • সাহিত্য
    • শিল্পকলা
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • আইন
    • আদিবাসী অধিকার আন্দোলন
    • আলোকচিত্র
    • ইতিহাস গবেষণা
    • ক্রীড়া
    • গণমাধ্যম
    • চিকিৎসা বিজ্ঞান
    • দর্শন
    • নারী অধিকার আন্দোলন
    • পারফর্মিং আর্ট
    • প্রকৃতি ও পরিবেশ
    • মানবাধিকার
    • মুক্তিসংগ্রাম
    • লোকসংস্কৃতি
    • শিক্ষা
    • সংগঠক
    • সংগীত
    • সমাজবিজ্ঞান
    • স্থাপত্য
  • কর্মসূচি
  • সহযোগিতা
  • মনোনয়ন
  • কার্যক্রম
  • মূলপাতা
  • ক্ষেত্র
    • সাহিত্য
    • আদিবাসী অধিকার আন্দোলন
    • ক্রীড়া
    • নারী অধিকার আন্দোলন
    • মুক্তিসংগ্রাম
    • শিল্পকলা
    • আলোকচিত্র
    • গণমাধ্যম
    • পারফর্মিং আর্ট
    • সংগীত
    • সংগঠক
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • ইতিহাস গবেষণা
    • চিকিৎসা বিজ্ঞান
    • প্রকৃতি ও পরিবেশ
    • লোকসংস্কৃতি
    • সমাজবিজ্ঞান
    • আইন
    • দর্শন
    • মানবাধিকার
    • শিক্ষা
    • স্থাপত্য
    • সাহিত্য
    • শিল্পকলা
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • আইন
    • আদিবাসী অধিকার আন্দোলন
    • আলোকচিত্র
    • ইতিহাস গবেষণা
    • ক্রীড়া
    • গণমাধ্যম
    • চিকিৎসা বিজ্ঞান
    • দর্শন
    • নারী অধিকার আন্দোলন
    • পারফর্মিং আর্ট
    • প্রকৃতি ও পরিবেশ
    • মানবাধিকার
    • মুক্তিসংগ্রাম
    • লোকসংস্কৃতি
    • শিক্ষা
    • সংগঠক
    • সংগীত
    • সমাজবিজ্ঞান
    • স্থাপত্য
  • কর্মসূচি
  • সহযোগিতা
  • মনোনয়ন
  • কার্যক্রম
No Result
View All Result
GUNIJAN
No Result
View All Result

ইমদাদ হোসেন

অবদানের ক্ষেত্র: শিল্পকলা
ইমদাদ হোসেন

ইমদাদ হোসেন

আলোকচিত্র / অডিও / ভিডিও / ফাইল

বিসিকে কাজ করার সময় প্রধান নকশাবিদ হিসেবে বাংলাদেশের গ্রামাঞ্চলের ঐতিহ্যবাহী মেলাকে শহরে ছড়িয়ে দিতে ইমদাদ হোসেন উদ্যোগী ভূমিকা পালন করেন। তাঁরই প্রচেষ্টায় সেসময় সারা দেশে বৈশাখী মেলা, বসন্ত মেলা এবং যশোরে মধু মেলা আড়ম্বরের সাথে উদযাপিত হতো। বর্তমানে বাংলাদেশে যে ব্যাপকভাবে মেলার প্রচলন ঘটেছে নিঃসন্দেহে এর পেছনে মূল প্রভাবকের দায়িত্ব পালন করেছেন ইমদাদ হোসেন।

এছাড়া দেশীয় পোষাক ও তাঁতশিল্পকে নিয়ে তাঁর স্বপ্ন ছিল আকাশ ছোঁয়া। এর উন্নতির জন্য তিনি অক্লান্ত পরিশ্রম করেছেন। এ খাতে মধ্যসত্ত্বভোগীদের হাত থেকে যেন গরিব তাঁতিরা বাঁচতে পারে সেজন্য তিনি বিসিকের উদ্যোগে বেশ কয়েকবার মেলার আয়োজন করেন। সেখানে বিভিন্ন স্টলের মাধ্যমে তাঁত বস্ত্রের প্রদর্শনীর ব্যবস্থা করেছেন। যেখান থেকে গ্রাহকরা সরাসরি তাঁতীদের কাছ থেকে পণ্য ক্রয় করত। এভাবে বস্ত্রশিল্পের প্রচার ও প্রসারের পাশাপাশি তাঁতশিল্প সংশ্লিষ্ট মানুষদের স্বাবলম্বী হয়ে ওঠার জন্য তিনি আন্তরিকভাবে চেষ্টা চালিয়ে গেছেন।

তিনি মেলা উপলক্ষে গ্রাম-গঞ্জের ক্ষয়িঞ্চু মৃৎশিল্প, পাটশিল্প সহ বিভিন্ন কারু ও হস্তশিল্পের প্রদর্শনীর ব্যবস্থা করেছেন যা আজ নিজ দেশের সীমা ছাড়িয়ে বিশ্ববাজারে স্থান করে নিয়েছে। এসবই শিল্পী ইমদাদ হোসেনের আন্তরিক প্রচেষ্টার ফসল।

ইমদাদ হোসেনের জন্ম ১৯২৬ সালের ২১ নভেম্বর চাঁদপুরে। তাঁর বাবার নাম মজিদ বক্স (ধনু মিয়া)। তিনি ছিলেন চাকুরিজীবী। চাঁদপুরে ‘চিটাগাং জুট মিল’-এ কাজ করতেন। মা সাবেদুন নেসা ছিলেন গৃহিনী। ছয় ভাই-বোনের মধ্যে ইমদাদ ছিলেন সর্বকনিষ্ঠ। ইমদাদ হোসেনের বাবা ও ভাই-বোন সবারই আঁকার হাত ছিল চমৎকার। পরিবারটি ছিল শিল্পরসিক।

১৯৪৩ সালে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হলে চারদিকে প্রচন্ড অভাব-অনটন শুরু হয়ে যায়। ইমদাদের বাবাও আর্থিক সঙ্কটের মুখোমুখি হন। ইমদাদ হোসেন তখন পরিবারের কথা বিবেচনা করে কিছুদিন পাটকলে মেকানিক্যাল ওয়ার্কসপ-এ চাকুরি করেন। কিছুদিন সেখানে কাজ করার পর আরো একটু বেশি উপার্জনের আশায় ১৯৪৪ সালে তিনি কাশিপুর গান ও শেল ফ্যাক্টরিতে আর্টিসান হিসেবে চাকুরি নেন।
দ্বিতীয় মহাযুদ্ধ শেষে দেশের পরিস্থিতি একটু স্থিতিশীল হলে তিনি আবার পড়াশুনায় ফিরে আসার চেষ্টা করেন। ১৯৪৬ সালে তিনি কলকাতা আর্ট ইন্সটিটিউটে ভর্তির চেষ্টা করেন। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত তাঁর আবেদন পত্র নিদিষ্ট সময়ে পৌঁছেনি বলে তিনি সেবছর ভর্তি হতে পারেননি। বন্ধু কামরুল হাসান তাঁকে পরবর্তী বছর পুনরায় আবেদন করার পরামর্শ দেন।

এই সময় তিনি নিজ গ্রামে ফিরে আসেন। কিন্তু তখন হাতে কোনো কাজ না থাকায় কর্মচঞ্চল এই মানুষটি বসে না থেকে নিজ গ্রামে একটি পাঠাগার প্রতিষ্ঠা করেন। শুরু করেন পাঠাগার আন্দোলন। এলাকার তরুণদের লেখাপড়ার প্রতি আগ্রহী করে তোলার জন্য তিনি পরিশ্রম করতে থাকেন। ছাত্রদের বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে তাদেরকে পাঠাগারে সম্পৃক্ত করার উদ্যোগ নেন। একসময় তিনি এই আন্দোলনকে সফল করে তোলেন। সেসময় তিনি শিশু সংগঠন মুকুল ফৌজের সাথেও ওতোপ্রতোভাবে জড়িয়ে পড়েন।

১৯৫০ সালে পূর্ববঙ্গ জুড়ে শুরু হয় প্রচন্ড দাঙ্গা-হাঙ্গামা। এসময় তিনি রেডিও মেকানিজম শেখার জন্য দিল্লী চলে যান। ইমদাদের মেজভাই তখন দিল্লীতে থাকতেন। ১৯৪৭ সালের দাঙ্গার মধ্যেই তিনি ১২ আগষ্ট দিল্লী থেকে কলকাতায় ফিরে আসেন। ১৪ আগষ্ট দেশ স্বাধীন হয়। তার দু’সপ্তাহ পর তিনি বাড়ি ফিরে আসেন।

১৯৪৮ সালে পাকিস্তানের প্রথমদিকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষার জন্য তরুণ স্বেচ্ছাসেবীদের নিয়ে দেশব্যাপী আনসার বাহিনী গড়ে তোলা হয়। এটি এখনকার আনসার বাহিনীর মতো ছিল না। ছিল স্বেচ্ছাসেবী যুবকদের সংগঠন। ইমদাদ নিজে ছিলেন প্রচন্ড সাহসী। ফলে তিনি কেরাণীগঞ্জ আনসার বাহিনীর কমান্ডার হিসেবে নিযুক্ত হন। তিনি খুবই সফলভাবে তাঁর দায়িত্ব পালন করেন। সেসময় তাঁকে সরকার থেকে একটি বন্দুকও দেয়া হয়।

১৯৪৮ সালে ইমদাদ হোসেন সদ্য প্রতিষ্ঠিত গভর্ণমেন্ট আর্ট ইনস্টিটিউটের প্রথম ব্যাচের ছাত্র হিসেবে ভর্তি হন। প্রথম ব্যাচে ছাত্র সংখ্যা ছিল মাত্র পনের জন। সেসময় তাঁর সহপাঠীদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন আমিনুল ইসলাম, হামিদুর রাহমান, শামসুল কাদির, মকসুদুস সালেহীন, খালেদ চৌধুরী, আবদুর রহমান ভূঁইয়া প্রমুখ। প্রথম থেকেই ইমদাদ হোসেন ক্লাসে প্রায়ই দেরী করে আসতেন এবং ধমক খেতেন আনোয়ার স্যারের হাতে। এর কারণ ছিল প্রতিদিনই তিনি কেরাণীগঞ্জের নিজ গ্রাম থেকে পায়ে হেঁটে ক্লাসে আসতেন। কেরানীগঞ্জের দূরত্ব ছিল প্রায় সাত মাইল। দু’ঘন্টার উপরে সময় লাগত।

১৯৪৯ সালের প্রথম দিকে যে ড্রয়িং ক্লাসগুলি হতো তাতে অধিকাংশ ছাত্রেরই প্রাণ ভরতো না। এর উপর প্রতিদিন এতো দূর থেকে যাওয়া-আসা ছিল কষ্টকর। ফলে ইমদাদ হোসেন একেবারেই ক্লাসে আসা বন্ধ করে দিলেন। পরবর্তী বছর আগের অনেকের সঙ্গে তিনি আবার ভর্তি হলেন প্রথম বর্ষে। ফলে ইন্সটিটিউটে তিনি দুই ব্যাচেই বন্ধু পেয়েছিলেন। ততদিনে শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীন করাচী থেকে এসে স্থায়ী অধ্যক্ষ হিসেবে যোগ দিয়েছেন। তাঁকে পেয়ে ছাত্রদের মধ্যে প্রাণ ফিরে এল।

১৯৫০ সালে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার সময় ইমদাদ হোসেন দাঙ্গা প্রতিরোধের জন্য গ্রাম থেকে বন্দুক সংগ্রহ করেছেন। এরপর তাঁদের গ্রামের হাটে সেইসব বন্দুকের প্রদর্শনী করেছেন। এই প্রদর্শনী দেখে দাঙ্গাকারীরা ভয় পেয়ে যায়। তিনি বলেছেন, ‘কেউ দাঙ্গার উসকানী দিলে রক্ষা নেই’। দাঙ্গায় সন্তান-স্বজন হারিয়ে প্রতিবেশি দেশ থেকে ফিরে এসে যাঁরা আহাজারী করে গ্রামবাসীদের কাছে দাঙ্গার বিভৎস বর্ণনা দিচ্ছিলেন, ইমদাদ হোসেন তাঁর দল-বল নিয়ে তাঁদের কাছে গিয়ে সান্ত্বনা দেন। বলেন, ‘আপনার আহাজারী বর্ণনা এখানেও অনেক সর্বনাস ডেকে আনতে পারে। আপনার বেদনায় আমরাও ব্যথিত। কিন্তু আর একটি অনাসৃষ্টি এখানে না হোক তার জন্যই একটু সাবধানতা। একটু ধৈর্য।’ এভাবেই তাঁর বুদ্ধিমত্তা ও সাহসিকতার কারণে তখন কেরাণীগঞ্জে দাঙ্গা বিস্তৃত হতে পারেনি।

১৯৫২ সালের ২৬ জানুয়ারি খাজা নাজিমুদ্দিন-এর ভাষা বিতর্কিত উক্তিতে ছাত্রসমাজ উত্তাল হয়ে উঠে। এই সময়ই অগ্রণী শিল্পী সঙ্ঘের জন্ম হয়। ইমদাদ হোসেন ছিলেন এর অন্যতম গায়ক-সংগঠক। অবশ্য গ্রুপ হিসেবে অগ্রণীর অস্তিত্ব আগে থেকেই ছিল। ১৯৫০ সালেই এটি তৈরি হয়। কিন্তু তখন নামকরণ করা হয়নি। ১৯৫২ সালের শেষ সপ্তাহে সঙ্ঘটি ‘অগ্রণী’ নামে আত্মপ্রকাশ করে।

অগ্রণী শিল্পী সঙ্ঘের সাথে সেসময় আরো যাঁরা জড়িত ছিলেন তাঁরা হলেন, অজয় রাও বর্মণ, আনন্দ পাল, আব্দুল করিম, বিশ্বনাথ রায় মল্লিক, বদরুল হাসান (কামরুল হাসানের ভাই), মন্টু খান, মাসুদ আলী খান, নাসিম আলী, আব্দুর রাজ্জাক, আবদার রশিদ ও আবদুল্লাহ আল মুতী শরফুদ্দিনসহ আরও অনেকে। এ বছর জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারি মাস জুড়ে ঢাকায় ছাত্রদের প্রতিটি মিছিলের সম্মুখ সারিতে ছিলেন ইমদাদ হোসেন।

১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনে ইমদাদ হোসেন ছিলেন সর্বদলীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদের সদস্য। তিনি আর্ট ইন্সটিটিউটের ছাত্রদের প্রতিনিধিত্ব করেন। ২০ ফেব্রুয়ারি সারা রাত তিনি সংগ্রাম কমিটির কার্যালয়ে পোষ্টার-ব্যানার লেখার কাজ করেন। পরদিন যথারীতি তিনি সমাবেশে যোগ দেন।

১৯৫২ সালে ২২-২৪ আগষ্ট পূর্ব পাকিস্তান সাংস্কৃতিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় কুমিল্লার ঈশ্বর পাঠশালায়। এ অনুষ্ঠানে ইমদাদ হোসেনের নেতৃত্বে ঢাকা আর্ট গ্রুপ অংশগ্রহণ করে। সঙ্গী ছিলেন মুর্তজা বশির, বিজন চৌধুরী, সবুর প্রমুখ। অন্যান্য সংগঠনের মধ্যে অগ্রণী শিল্পী সংঘ (এই সংগঠনটির তিনি অন্যতম প্রধান গায়ক ছিলেন), ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সংস্কৃতি সংসদ, প্রান্তিক (চট্টগ্রাম), রেলওয়ে শিল্পী গোষ্ঠী (চট্টগ্রাম), মুসলিম সাহিত্য সংসদ (সিলেট), পূর্ব পাকিস্তান শিল্পী সংসদ ও অগত্যা উল্লেখযোগ্য।

পূর্ব পাকিস্তান শিল্পী সংসদ তখন নিজামুল হকের নেতৃত্বে সারাদেশে বছর জুড়ে অনুষ্ঠান করে বেড়িয়েছে। এর সাথেও ইমদাদ হোসেন যুক্ত ছিলেন। ১৯৫৩ সাল থেকে ছাত্রাবস্থাতেই কমার্শিয়াল আর্টিস্ট হিসেবে নানান বইয়ের প্রচ্ছদ এবং অন্যান্য কাজ করে ইমদাদ হোসেন স্বাবলম্বী হওয়ার চেষ্টা করেন। আর আন্দোলন সংগ্রাম তো ছিলই। নিজের শত দুর্দিনেও তিনি কখনোই সামাজিক-রাজনৈতিক-সাংস্কৃতিক কর্মকান্ড থেকে দূরে থাকতে পারেননি।

১৯৫৪ সালের যুক্তফ্রন্ট নির্বাচনে ইমদাদ হোসেন সক্রিয় দায়িত্ব পালন করেন। তাঁর দায়িত্ব ছিল কেরাণীগঞ্জ-ঢাকা ও সাভার এলাকায় নির্বাচনী প্রচার কাজ চালানো। এসময় তিনি অগ্রণী শিল্পী সঙ্ঘের মহড়া, আর্ট ইন্সটিটিউটে লেখাপড়া সব একসঙ্গে চালাতেন।

১৯৫৪ সালে ইমদাদ হোসেন আর্ট ইন্সটিটিউট থেকে পাস করেন। তারপরই কামরুল হাসান, ইমদাদ হোসেন, বিজন চৌধুরী, সরদার জয়েনউদ্দিন ও আবদুস সবুর মিলে VIBGYOR নামে একটি কমার্শিয়াল আর্ট ফার্ম গড়ে তোলেন। কিন্তু এক বছর পর তিনি সংগঠনটি ছেড়ে দেন।

১৯৫৪ সালের ২১ নভেম্বর ইমদাদ হোসেন তাঁরই মামাত বোন মনোয়ারা বেগম বকুলির সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। এই দম্পতির দুই মেয়ে ও চার ছেলে।

১৯৫৫ সালে কামরুল হাসান তাঁকে Silver Band H. Co. of Newyork নামে একটি প্রকাশনা সংস্থায় কাজের ব্যবস্থা করে দেন। কিন্তু চার মাস পর কোম্পানিটি ওঠে যাওয়ায় তিনি বেকার হয়ে পড়েন। এরপর তিনি Usic-এ চাকুরি নেন এবং ১৯৬০ সাল পর্যন্ত তিনি এখানেই কাজ করেন।

১৯৬০ সালে EPSIC-এর তদারকিতে এবং ASIA Foundation-এর অর্থায়নে গঠিত East Pakistan Design Centre–এ চাকরি নেন। এই প্রতিষ্ঠানটির প্রধান ছিলেন শিল্পী কামরুল হাসান। কাইয়ুম চৌধুরী ও ইমদাদ হোসেন হলেন ডিজাইনার। এবং সেখানে পাঁচজন ছিল এসিস্ট্যান্ট। এসময় ইমদাদ হোসেনEPSIC-এর মনোগ্রাম ডিজাইন করেন। এক বছরের মাথায় ডিজাইন সেন্টার ছেড়ে দিয়ে তিনি USAID Communication & Media Centre-এ আর্ট ডিরেক্টর হিসেবে যোগ দেন।

১৯৬৩ সালে তিনি ইউএস এইড-এর কাজ ছেড়ে দিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইইআর-এ (Institute Of Education Research) সিনিয়র লেকচারার হিসেবে নিয়োগ পান। ১৯৬৪ সালে তিনি সুইডিস-পাক ফ্যামিলি ওয়েলফেয়ার প্রজেক্টে যোগদান করেন। ১৯৬৬ সাল পর্যন্ত তিনি এখানে কাজ করেন। ১৯৬৬ সালে তৎকালীন পাকিস্তান টেলিভিশন ঢাকা কেন্দ্রে চীফ ডিজাইনার হিসেবে যোগ দেন। টেলিভিশন কেন্দ্রটি ছিল তখন ডিআইটি ভবনে। এই সময়ই তিনি নাজিমত আরী, শুভ রহমান, সোলায়মান প্রমুখের সাথে মুক্তধারা নামে একটি প্রকাশনা সংস্থা গড়ে তোলেন। বহুজন এর শেয়ার হোল্ডার ছিলেন। স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় মুক্তধারা নামটি কীভাবে যে পুঁথিঘরের মালিকের হাতে চলে যায় তা তিনি জানতে পারেননি।

১৯৬৯-এ উত্তাল গণজোয়ার। ইমদাদ তখন বাঙালির স্বাধীনতা সংগ্রামে সম্পূর্ণ নিয়োজিত। তিনি গড়ে তোলেন শিল্পীদের সর্বপ্রথম সংগঠন চারু শিল্পী সংস্থা । কামরুল হাসানকে এই সংগঠনের সভাপতি ও ইমদাদ হোসেনকে সাধারণ সম্পাদক করা হয়। এসময় বড় বড় Installation এর পোষ্টার এবং ব্যানার-এর প্রায় সব কটিতেই ছিল ইমদাদ হোসেনের সক্রিয় অংশগ্রহণ।

১৯৭০ সালে তিনি শিক্ষা বিস্তারের উদ্দেশ্যে নিজ গ্রামে একটি কলেজ প্রতিষ্ঠা করেন। একই বছর পূর্ব পাকিস্তানের সকল প্রগতিশীল দল ও সংগঠন মহাসমারোহে পালন করে লেনিন জন্মশতবার্ষিকী। সকল অনুষ্ঠানে সকল প্রকার দৃষ্টিনন্দন সাজসজ্জা ইমদাদ হোসেনের নেতৃত্বে শিল্পীরা সম্পন্ন করেন। এ সময় ইমদাদ হোসেন বহু নাটকের সেট ডিজাইনও নির্মাণ করেন। তার মধ্যে ম্যাক্সিম গোর্কির ‘মা’ এবং রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘রক্তকরবী’ অন্যতম। ইমদাদ হোসেন টেলিভিশন অফিসার্স সমিতির সভাপতির দায়িত্বও পালন করেন অনেক দিন।

মুক্তিযুদ্ধের সময় তিনি নিজবাড়ী কেরাণীগঞ্জ থেকে টেলিভিশনে এসে চাকরির ছলে নানা গুরুত্বপূর্ণ খবরা-খবর সংগ্রহ করতেন আর গোপনে মুক্তিযোদ্ধাদেরকে সংগঠিত করতেন। বিভিন্ন স্থানে এমনকি নিজ বাড়িতে মুক্তিযোদ্ধাদেরকে আশ্রয় দিতেন, খাবারের ব্যবস্থা করতেন, খবরা-খবর সরবরাহ করতেন। মেয়েদের নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নিতে সহায়তা করতেন।

এদেশের কমিউনিস্ট আন্দোলনের সাথে ইমদাদ হোসেনর প্রাণের যোগ ছিল। কমিউনিস্ট পার্টির আত্মগোপনকারী নেতারা তাঁর গ্রামের বাড়িতে আশ্রয় নিতেন প্রায় সময়ই। নিষিদ্ধ ঘোষিত কমিউনিস্ট পার্টির গোপন সভা হত তাঁর বাড়িতে। তিনি বুক আগলে বামপন্থী নেতা-কর্মীদের রক্ষা করতেন, কখনো ঢাকার ভাড়া করা বাড়িতে আবার কখনো বা নিজের গ্রামের বাড়িতে। কমিউনিস্ট পার্টির গোপন ‘সেল’-এর বৈঠকে আমন্ত্রিত হতেন তিনি। পার্টিকে নিয়মিত চাঁদা দিতেন। কিন্তু আনুষ্ঠানিকভাবে কোনোদিনই পার্টির সদস্যপদ গ্রহণ করেননি। অথচ তাঁর কাজকর্ম দেখে অনেকেই মনে করতেন তিনি পার্টির সদস্য। যাঁরা জানতেন তাঁরা যখন তাঁকে পার্টির সদস্য হওয়ার কথা বলতেন তখন তিনি বলতেন, আমি তো আছিই। আনুষ্ঠানিকতার দরকার কী। কোনো আনুষ্ঠানিকতা ধার ধারেননি শিল্পী ইমদাদ হোসেন। সে কারণেই বোধ হয় প্রখ্যাত কমিউনিস্ট নেতা জ্ঞান চক্রবর্ত্তীর কাছে তিনি ছিলেন ‘বুঝের কমরেড’।

দেশ স্বাধীন হবার পর ১৯৭২ সালে তিনি আবার বাংলাদেশ টেলিভিশনে যোগ দেন। বাংলাদেশ টেলিভিশনের বর্তমানে ব্যবহৃত লোগোটি ইমদাদ হোসেনের করা। আর এতে বাংলাদেশ টেলিভিশন লেখাটি মুস্তাফা মনোয়ারের।
১৯৭৪ সালে সারাদেশে জাঁকজমকের সাথে মহান একুশে পালনের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। সে সময় প্রথম শহীদ মিনারের পেছনে লাল সূর্য স্থাপনের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। নতুন করে শহীদ মিনার বিনির্মাণ এবং স্থাপনের পূর্ণ কৃতিত্ব শিল্পী ইমদাদ হোসেন ও সহশিল্পীদের।

১৯৭৫ সালের ১৫ আগষ্ট জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যা করা হয়। বঙ্গবুন্ধ হত্যাকান্ডের পর বহু সুবিধাবাদী মানুষের রূপ পাল্টে যায়। প্রচন্ড ব্যথাহত ইমদাদ হোসেন এতে আরো ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন। ১৯৭৬-এ বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে বিটিভির একজন কর্মকর্তা রসিকতা করলে ইমদাদ হোসেন তৎক্ষণাৎ ক্ষোভে-দুঃখে টেলিভিশনের চাকরি থেকে ইস্তফা দিয়ে চলে আসেন। EPSIC ততদিনে BSIC হয়ে গেছে। ইমদাদ হোসেন পুনরায় BSIC-এর ডিজাইন সেন্টারে যোগ দেন। এবং এখান থেকেই ১৯৯১ সালে অবসর গ্রহণ করেন। অবসরের পর থেকে ইমদাদ হোসেন অনুজশিল্পী ফরিদ আহমদের প্রতিষ্ঠান ‘কালার স্ক্যান লিমিটেড’-এর উপদেষ্টা হিসেবে কাজ করেন।

২০১০ সালে ইমদাদ হোসেনকে শিল্পকলায় একুশে পদক দেওয়া হয়।

২০১১ সালের ১৩ নভেম্বর ৮৫ বছর বয়সে তিনি মৃত্যুবরণ করেন।

তথ্যসূত্র: ‘জীবন শিল্পী ইমদাদ হোসেন’- ৮০তম জন্মদিন উপলক্ষে প্রকাশিত স্মারকগ্রন্থ, ২১ নভেম্বর, ২০০৫; সাক্ষাৎকার-ইমরান হোসেন ও নাসিমা হোসেন (ইমদাদ হোসেনের ছেলে ও মেয়ে), জানুয়ারি, ২০১০

লেখক : চন্দন সাহা রায়

ShareTweetShareScanSend

মন্তব্য করুন জবাব বাতিল

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।

খুঁজুন

No Result
View All Result
এ পর্যন্ত ওয়েবসাইট ভিজিট করেছেন
Web Counter

সম্পৃক্ত হোন

  • সহযোগিতা করুন
  • স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে যোগ দিন
  • মনোনয়ন করুন

আমাদের সম্পর্কে

  • ট্রাস্টি বোর্ড
  • আপনার মতামত

যোগাযোগ

  •   info@gunijan.org.bd
  •   +৮৮০১৮১৭০৪৮৩১৮
  •   ঢাকা, বাংলাদেশ

© - All rights of Photographs, Audio & video clips on this site are reserved by Gunijan.org.bd under  CC BY-NC licence.

No Result
View All Result
  • #8898 (শিরোনামহীন)
  • অজয় রায়
  • অজিত গুহ
  • অনিল মুখার্জি
  • অনুপম সেন
  • অমলেন্দু বিশ্বাস
  • অরবিন্দ ঘোষ
  • অরিণা বেগম
  • অরিণা বেগম
  • অরিণা বেগম
  • অশ্বিনীকুমার দত্ত
  • আ ন ম গোলাম মোস্তফা
  • আখতারুজ্জামান ইলিয়াস
  • আজহারুল হক
  • আজিজুর রহমান মল্লিক
  • আঞ্জেলা গমেজ
  • আতাউস সামাদ
  • আতিউর রহমান
  • আনিসুজ্জামান
  • আনোয়ার পাশা
  • আনোয়ার হোসেন
  • আনোয়ার হোসেন
  • আপনার মতামত
  • আবদুর রাজ্জাক
  • আবদুল আলীম
  • আবদুল আহাদ
  • আবদুল ওয়াহাব তালুকদার
  • আবদুল গাফফার চৌধুরী
  • আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ
  • আবদুল্লাহ আল মামুন
  • আবদুল্লাহ আল-মুতী শরফুদ্দিন
  • আবিরন
  • আবু ইসহাক
  • আবু ওসমান চৌধুরী
  • আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ
  • আবু তাহের
  • আবু হেনা মোস্তফা কামাল
  • আবুল ফজল
  • আবুল হাসনাত মোহাম্মদ কামরুজ্জামান
  • আবুল হাসান
  • আবুল হোসেন
  • আব্দুল জব্বার
  • আব্দুল মতিন
  • আব্বাসউদ্দীন আহমদ
  • আমিনুল ইসলাম
  • আরজ আলী মাতুব্বর
  • আরমা দত্ত
  • আল মাহমুদ
  • আলতাফ মাহমুদ
  • আলম খান
  • আলমগীর কবির
  • আলী আহাম্মদ খান আইয়োব
  • আলোকচিত্রী শহিদুল আলম
  • আসিয়া বেগম
  • আহসান হাবীব
  • ইদ্রিছ মিঞা
  • ইমদাদ হোসেন
  • ইলা মজুমদার
  • ইলা মিত্র
  • উল্লাসকর দত্ত
  • এ এফ এম আবদুল আলীম চৌধুরী
  • এ কে খন্দকার
  • এ. এন. এম. মুনীরউজ্জামান
  • এ. এম. হারুন অর রশীদ
  • এ.এন.এম. নূরুজ্জামান
  • এ.টি.এম. হায়দার
  • এবিএম মূসা
  • এম আর খান
  • এম এ জলিল
  • এম হামিদুল্লাহ্ খান
  • এম. এ. মঞ্জুর
  • এম. এ. রশীদ
  • এম. এন. রায়
  • এস এম সুলতান
  • ওবায়েদ উল হক
  • কবরী
  • কবীর চৌধুরী
  • কমলা বেগম (কিশোরগঞ্জ)
  • কমলা বেগম (সিরাজগঞ্জ)
  • করিমন বেগম
  • করেপোরাল আবুল বাশার মো. আবদুস সামাদ
  • কর্মসূচি
  • কলিম শরাফী
  • কল্পনা দত্ত
  • কাইয়ুম চৌধুরী
  • কাঁকন বিবি
  • কাজী আবদুল আলীম
  • কাজী আবুল কাসেম
  • কাজী এম বদরুদ্দোজা
  • কাজী খলীকুজ্জমান আহমদ
  • কাজী নূর-উজ্জামান
  • কাজী সালাউদ্দিন
  • কামরুল হাসান
  • কামাল লোহানী
  • কার্যক্রম
  • কিউ এ আই এম নুরউদ্দিন
  • কুমুদিনী হাজং
  • কে এম সফিউল্লাহ
  • ক্ষুদিরাম বসু
  • খাদেমুল বাশার
  • খালেকদাদ চৌধুরী
  • খালেদ মোশাররফ
  • খোকা রায়
  • গণেশ ঘোষ
  • গাজীউল হক
  • গিয়াসউদ্দিন আহমদ
  • গুণীজন ট্রাষ্ট-এর ইতিহাস
  • গোপাল দত্ত
  • গোবিন্দচন্দ্র দেব
  • চাষী নজরুল ইসলাম
  • চিকিৎসক নুরুল ইসলাম
  • চিত্তরঞ্জন দত্ত
  • চিত্তরঞ্জন দাশ
  • ছবিতে আমাদের গুনীজন
  • জয়গন
  • জয়নুল আবেদিন
  • জসীমউদ্দীন মণ্ডল
  • জহির রায়হান
  • জহুর হোসেন চৌধুরী
  • জামাল নজরুল ইসলাম
  • জামিলুর রেজা চৌধুরী
  • জাহানারা ইমাম
  • জিতেন ঘোষ
  • জিয়া হায়দার
  • জিয়াউর রহমান
  • জিল্লুর রহমান সিদ্দিকী
  • জুয়েল আইচ
  • জোবেরা রহমান লিনু
  • জোহরা বেগম কাজী
  • জ্ঞান চক্রবর্তী
  • জ্যোতি বসু
  • জ্যোতির্ময় গুহঠাকুরতা
  • জ্যোৎস্না খাতুন
  • ট্রাস্টি বোর্ড
  • তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া
  • তরুবালা কর্মকার
  • তাজউদ্দীন আহমদ
  • তিতুমীর
  • ত্রৈলোক্যনাথ চক্রবর্তী
  • দিলওয়ার খান
  • দীনেশ গুপ্ত
  • দুলু বেগম
  • দ্বিজেন শর্মা
  • ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত
  • নভেরা আহমেদ
  • নভেরা আহমেদ
  • নয়ন মিয়া
  • নলিনী দাস
  • নাজমুল হক
  • নিজাম উদ্দিন আহমদ
  • নিতুন কুন্ডু
  • নির্মলেন্দু গুণ
  • নীলিমা ইব্রাহিম
  • নীলুফার ইয়াসমীন
  • নুরজাহান
  • নূর মোহাম্মদ শেখ
  • নূরজাহান বেগম
  • নূরজাহান বেগম (ময়মনসিংহ)
  • নেত্রকোণার গুণীজন
  • নেপাল নাগ
  • পার্থ প্রতীম মজুমদার
  • পূর্ণেন্দু দস্তিদার
  • প্রতিভা মুৎসুদ্দি
  • প্রফুল্ল চাকী
  • প্রভারাণী মালাকার
  • প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার
  • ফজল শাহাবুদ্দীন
  • ফজলুর রহমান খান
  • ফজলে হাসান আবেদ
  • ফয়েজ আহমদ
  • ফররুখ আহমদ
  • ফরিদা পারভীন
  • ফিরোজা বেগম
  • ফেরদৌসী প্রিয়ভাষিণী
  • ফেরদৌসী রহমান
  • ফেরদৌসী রহমান
  • ফ্লাইট সার্জেন্ট আব্দুল জলিল
  • ফ্লোরা জাইবুন মাজিদ
  • বদরুদ্দীন উমর
  • বশির আহমেদ
  • বশিরন বেগম
  • বশীর আল্‌হেলাল
  • বাদল গুপ্ত
  • বিনয় বসু
  • বিনোদবিহারী চৌধুরী
  • বিপিনচন্দ্র পাল
  • বীরশ্রেষ্ঠ মোস্তফা কামাল
  • বুলবুল আহমেদ
  • বেগম রোকেয়া
  • বেগম শামসুন নাহার মাহমুদ
  • বোরহান উদ্দিন খান জাহাঙ্গীর
  • বোরহানউদ্দিন খান জাহাঙ্গীর
  • ব্লগ
  • ভগৎ সিং
  • ভাস্বর বন্দ্যোপাধ্যায়
  • ভিডিও
  • মঙ্গল পান্ডে
  • মজনু শাহ
  • মণি সিংহ
  • মণিকৃষ্ণ সেন
  • মতিউর রহমান
  • মনোনয়ন
  • মনোরমা বসু
  • মমতাজ বেগম
  • ময়না বেগম
  • মশিউর রহমান
  • মহাদেব সাহা
  • মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর
  • মামুন মাহমুদ
  • মামুনুর রশীদ
  • মায়া রাণী
  • মারিনো রিগন
  • মালেকা বেগম
  • মাহমুদুল হক
  • মাহেলা বেওয়া
  • মীর শওকত আলী
  • মুকশেদ আলী
  • মুকুন্দদাস
  • মুকুল সেন
  • মুক্তিযুদ্ধ
  • মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে ‘মহিমা তব উদ্ভাসিত’
  • মুক্তিসংগ্রাম
  • মুজফফর আহমদ
  • মুনীর চৌধুরী
  • মুন্সি আব্দুর রউফ
  • মুর্তজা বশীর
  • মুস্তাফা নূরউল ইসলাম
  • মুস্তাফা মনোয়ার
  • মুহ. আব্দুল হান্নান খান
  • মুহম্মদ আবদুল হাই
  • মুহম্মদ জাফর ইকবাল
  • মুহম্মদ শহীদুল্লাহ
  • মুহাম্মদ ইঊনূস
  • মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান
  • মুহাম্মাদ কুদরাত-এ-খুদা
  • মূলপাতা
  • মেহেরজান বেগম
  • মোহাম্মদ আতাউল গনি ওসমানী
  • মোঃ আওলাদ হোসেন খান
  • মোঃ ইসমাইল হোসেন
  • মোঃ শফিকুল আনোয়ার
  • মোজাফফর আহমদ
  • মোনাজাতউদ্দিন
  • মোফাজ্জল হায়দার চৌধুরী
  • মোয়াজ্জেম হোসেন
  • মোরশেদুল ইসলাম
  • মোহাম্মদ আবদুল জব্বার
  • মোহাম্মদ কিবরিয়া
  • মোহাম্মদ মনসুর আলী
  • মোহাম্মদ মোর্তজা
  • মোহাম্মদ রুহুল আমিন
  • মোহাম্মদ হামিদুর রহমান
  • মোহাম্মাদ আব্দুল কাদির
  • মোহিউদ্দীন ফারুক
  • যতীন সরকার
  • যতীন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়
  • যোগেশ চন্দ্র ঘোষ
  • রওশন আরা রশিদ
  • রওশন জামিল
  • রংগলাল সেন
  • রণদাপ্রসাদ সাহা
  • রণেশ দাশগুপ্ত
  • রফিকুন নবী
  • রফিকুল ইসলাম
  • রবি নিয়োগী
  • রশিদ চৌধুরী
  • রশীদ তালুকদার
  • রশীদ হায়দার
  • রহিমা
  • রাজিয়া খান
  • রাজুবালা দে
  • রাণী হামিদ
  • রাবেয়া খাতুন
  • রাবেয়া খাতুন তালুকদার
  • রামকানাই দাশ
  • রাশীদুল হাসান
  • রাসবিহারী বসু
  • রাসমণি হাজং
  • রাহিজা খানম ঝুনু
  • রাহেলা বেওয়া
  • রিজিয়া রহমান
  • রেহমান সোবহান
  • রোনাল্ড হালদার
  • লীলা নাগ
  • লুকাস মারান্ডী
  • শওকত আলী
  • শওকত ওসমান
  • শম্ভু আচার্য
  • শরীয়তুল্লাহ
  • শহীদ খান
  • শহীদ সাবের
  • শহীদুল্লা কায়সার
  • শাকুর শাহ
  • শামসুন নাহার
  • শামসুর রাহমান
  • শামীম আরা টলি
  • শাহ আব্দুল করিম
  • শাহ মোঃ হাসানুজ্জামান
  • শিমুল ইউসুফ
  • শেখ আবদুস সালাম
  • শেখ মুজিবুর রহমান
  • সকল জীবনী
  • সতীশ পাকড়াশী
  • সত্যেন সেন
  • সন্‌জীদা খাতুন
  • সন্তোষচন্দ্র ভট্টাচার্য
  • সফিউদ্দিন আহমদ
  • সমাজবিজ্ঞানী নুরুল ইসলাম
  • সরদার ফজলুল করিম
  • সহযোগিতা
  • সাইদা খানম
  • সাঈদ আহমদ
  • সাখাওয়াত আলী খান
  • সাবিত্রী নায়েক
  • সামিনা খাতুন
  • সালমা সোবহান
  • সালাহ্উদ্দীন আহমেদ
  • সাহিত্য
  • সাহিত্য গবেষণা
  • সিরাজুদ্দিন কাসিমপুরী
  • সিরাজুদ্দীন হোসেন
  • সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
  • সুকুমার বড়ুয়া
  • সুধীন দাশ
  • সুফিয়া আহমেদ
  • সুফিয়া কামাল
  • সুভাষ চন্দ্র বসু
  • সুরাইয়া
  • সুলতানা সারওয়াত আরা জামান
  • সুহাসিনী দাস
  • সূর্য বেগম
  • সূর্যসেন
  • সেলিনা পারভীন
  • সেলিনা হোসেন
  • সেলিম আল দীন
  • সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ্‌
  • সৈয়দ নজরুল ইসলাম
  • সৈয়দ মাইনুল হোসেন
  • সৈয়দ শামসুল হক
  • সৈয়দ হাসান ইমাম
  • সোনাবালা
  • সোমেন চন্দ
  • স্বেচ্ছাসেবক
  • হবিবুর রহমান
  • হাজেরা খাতুন
  • হাতেম আলী খান
  • হামিদা খানম
  • হামিদা বেগম
  • হামিদা হোসেন
  • হামিদুর রাহমান
  • হালিমা খাতুন
  • হাশেম খান
  • হাসান আজিজুল হক
  • হাসান হাফিজুর রহমান
  • হাসিনা বানু
  • হীরামনি সাঁওতাল
  • হুমায়ুন আজাদ
  • হুমায়ূন আহমেদ
  • হেনা দাস
  • হেরাম্বলাল গুপ্ত

© 2025 JNews - Premium WordPress news & magazine theme by Jegtheme.