GUNIJAN
  • মূলপাতা
  • ক্ষেত্র
    • সাহিত্য
    • আদিবাসী অধিকার আন্দোলন
    • ক্রীড়া
    • নারী অধিকার আন্দোলন
    • মুক্তিসংগ্রাম
    • শিল্পকলা
    • আলোকচিত্র
    • গণমাধ্যম
    • পারফর্মিং আর্ট
    • সংগীত
    • সংগঠক
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • ইতিহাস গবেষণা
    • চিকিৎসা বিজ্ঞান
    • প্রকৃতি ও পরিবেশ
    • লোকসংস্কৃতি
    • সমাজবিজ্ঞান
    • আইন
    • দর্শন
    • মানবাধিকার
    • শিক্ষা
    • স্থাপত্য
    • সাহিত্য
    • শিল্পকলা
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • আইন
    • আদিবাসী অধিকার আন্দোলন
    • আলোকচিত্র
    • ইতিহাস গবেষণা
    • ক্রীড়া
    • গণমাধ্যম
    • চিকিৎসা বিজ্ঞান
    • দর্শন
    • নারী অধিকার আন্দোলন
    • পারফর্মিং আর্ট
    • প্রকৃতি ও পরিবেশ
    • মানবাধিকার
    • মুক্তিসংগ্রাম
    • লোকসংস্কৃতি
    • শিক্ষা
    • সংগঠক
    • সংগীত
    • সমাজবিজ্ঞান
    • স্থাপত্য
  • কর্মসূচি
  • সহযোগিতা
  • মনোনয়ন
  • কার্যক্রম
  • মূলপাতা
  • ক্ষেত্র
    • সাহিত্য
    • আদিবাসী অধিকার আন্দোলন
    • ক্রীড়া
    • নারী অধিকার আন্দোলন
    • মুক্তিসংগ্রাম
    • শিল্পকলা
    • আলোকচিত্র
    • গণমাধ্যম
    • পারফর্মিং আর্ট
    • সংগীত
    • সংগঠক
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • ইতিহাস গবেষণা
    • চিকিৎসা বিজ্ঞান
    • প্রকৃতি ও পরিবেশ
    • লোকসংস্কৃতি
    • সমাজবিজ্ঞান
    • আইন
    • দর্শন
    • মানবাধিকার
    • শিক্ষা
    • স্থাপত্য
    • সাহিত্য
    • শিল্পকলা
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • আইন
    • আদিবাসী অধিকার আন্দোলন
    • আলোকচিত্র
    • ইতিহাস গবেষণা
    • ক্রীড়া
    • গণমাধ্যম
    • চিকিৎসা বিজ্ঞান
    • দর্শন
    • নারী অধিকার আন্দোলন
    • পারফর্মিং আর্ট
    • প্রকৃতি ও পরিবেশ
    • মানবাধিকার
    • মুক্তিসংগ্রাম
    • লোকসংস্কৃতি
    • শিক্ষা
    • সংগঠক
    • সংগীত
    • সমাজবিজ্ঞান
    • স্থাপত্য
  • কর্মসূচি
  • সহযোগিতা
  • মনোনয়ন
  • কার্যক্রম
No Result
View All Result
GUNIJAN
No Result
View All Result

মোহাম্মদ হামিদুর রহমান

অবদানের ক্ষেত্র: বীর শ্রেষ্ঠ
বীরশ্রেষ্ঠ মোহাম্মদ হামিদুর রহমান

বীরশ্রেষ্ঠ মোহাম্মদ হামিদুর রহমান

আলোকচিত্র / অডিও / ভিডিও / ফাইল

ভারতের পশ্চিমবঙ্গের চব্বিশ পরগনার চাপড়ার ডুমুরিয়া গ্রাম। বাংলাদেশ থেকে বহু দূরের এক গ্রাম। এই গ্রামেরই বাসিন্দা ছিলেন আক্কাস আলী মণ্ডল ও কায়দাছুন্নেসা। ১৯৪৭ সালে ভারত ও পাকিস্তান রাষ্ট্র অভ্যুদয়ের পর পৈতৃক ভিটা ফেলে এক কাপড়ে তাঁরা বাংলাদেশের ঝিনাইদহ জেলার মহেশপুর থানার খালিশপুর ইউনিয়নের খোর্দ খালিশপুর গ্রামে চলে আসেন। ভূমিহীন, সহায়-সম্বলহীন আক্কাস আলী ও মোসাম্মত্‍ কায়দাছুন্নেসা ঘর বাঁধলেন অন্যের ভিটায়। জীবনকে সাজাতে পরিশ্রম করতে লাগলেন। আর্থিক অভাব-অনটনের সংসারেই ১৯৫৩ সালের ২ ফেব্রুয়ারির এক সকালে এই গ্রামেই আক্কাস আলী মণ্ডল এবং কায়দাছুন্নেসার ঘর আলো ঝলমল করে তোলেন তাঁদের সদ্যজাত শিশুপুত্র হামিদুর রহমান। ১৯৭১ সালের ২৮ আক্টোবর মৌলভীবাজার জেলার কমলগঞ্জ থানার মাধবপুর ইউনিয়নের ধলই সীমান্তে এক সম্মুখ সমরে শহীদ হন মোহাম্মদ হামিদুর রহমান। তিনি তখন সেনাবাহিনীর সিপাহী এবং মুক্তিযুদ্ধের ৪নং সেক্টরের একজন যোদ্ধা ছিলেন। তাঁর এই অসামান্য বীরত্বের জন্য তাঁকে ‘বীরশ্রেষ্ঠ’ উপাধিতে ভূষিত করা হয়।

হামিদুর মা-বাবার প্রথম সন্তান। জন্মের পর একবেলা খেয়ে না খেয়ে বড় হতে লাগলেন হামিদুর রহমান। একাধারে দারিদ্রের কষাঘাত, তথাপি সততাকে এক মুহূর্তের জন্যও ছাড়েননি হামিদ। পিতা আক্কাস আলী ঘর বাঁধার কাজ ভালো জানতেন বলে কাজের অভাব হতো না। পিতার সাহায্যকারী হিসেবে যোগালির কাজ শুরু করেন হামিদ ছোটবেলা থেকেই। আক্কাস আলীর সংসার বেড়ে হামিদরা হলেন সাত ভাই-বোন। সংসার বড় হয়েছে, বেড়েছে চাহিদাও। জীবন বাঁচানোর এই সংগ্রামে সংসারের টানাপোড়ন ছিল নিত্যসঙ্গী। লেখাপাড়ার ইচ্ছা যথেষ্ট থাকা সত্ত্বেও হামিদুরের পক্ষে পড়াশুনা চালিয়ে নেয়া সম্ভব হয়নি। নিত্য অভাব অনটনে একসময় হামিদ স্কুল ছেড়ে অন্যের বাড়িতে মজুরের কাজ নেয়। দুই ভাই ও পিতা মিলে এভাবে অন্যের বাড়িতে মজুর খেটে মাথা গোঁজার জন্য একটা ভিটে কিনে ফেলেন। এর মধ্যে আবার ভর্তি হন নাইট স্কুলে।

১৯৭০ সাল। দেশ তখন স্বাধিকারের আন্দোলনে মুখরিত। ঠিক সেই সময় হামিদুর যোগ দিলেন সেনাবাহিনীতে সিপাহী পদে। তিনি নিজেও কি তখন জানতেন, এক মাহেন্দ্রলগ্ন তাঁর জন্য প্রতীক্ষা করে বসে আছে? তাঁর প্রথম ও শেষ ইউনিট ছিল ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট। সেনাবাহিনীতে ভর্তির পরই প্রশিক্ষণের জন্য তাঁকে পাঠানো হলো চট্টগ্রামের ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট সেন্টারে। ২৫ মার্চের রাতে চট্টগ্রামের ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট ওখানকার আরও কয়েকটি ইউনিটের সমন্বয়ে পাকিস্তানী হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ঘোষণা করে মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেয়।

২৫ মার্চের রাতে হামিদুর রহমান শেষবারের মতো মায়ের সঙ্গে দেখা করতে যান। বাড়ি ছেড়ে যাবার সময় মাকে বলেন, ‘ঈদে খরচ পাঠাব। কোনো চিন্তা করো না।’ মা তাঁর ছেলের কথার কোনো প্রতিউত্তর করেননি। কিন্তু মনে এসেছিল তাঁর নানান চিন্তা। দু’ মাসও হয়নি হামিদুর মিলিটারিতে ভর্তি হয়েছে। এরই মধ্যে রাতের বেলা বাড়ি এল কেন? আবার চুপিচুপি ভোর রাতে চলেই বা যাচ্ছে কেন? হামিদুরের চেহারা ছিল উদ্ভ্রান্তের মতো। একটা পুরনো লুঙ্গি আর শার্ট পরে বাড়ি এসেছে, সে কীভাবে সংসারের অভাব ঘুচাবে, ঘরের চালে নতুন ছন দেবে, ভাই-বোনদের কীভাবে দেবে নতুন জামাকাপড়? মা কায়দাছুন্নেসা শত প্রশ্ন মনে এলেও সেদিন ছেলেকে মুখ ফুটে বলতে পারেননি কিছুই। মনের ভেতর ভয় আর উদ্বেগ নিয়ে দোয়া পড়ে ছেলের মাথায় ফুঁ দিয়ে তিনি সেদিন বিদায় দিয়েছিলেন ছেলেকে।

সিপাহী হামিদুর রহমান নিজের সততা এবং একান্ত কর্তব্যনিষ্ঠা থেকেই যোগ দিলেন মুক্তিযুদ্ধে।

অক্টোবর ১৯৭১। সিলেটের সীমান্ত এলাকা। শ্রীমঙ্গল হতে দশ মাইল দক্ষিণে ধলই সীমান্ত ঘাঁটি। এরই মধ্যে চা বাগানের মাঝে আস্তানা গেড়েছে পাকহানাদার বাহিনী। মাত্র চারশো গজ দূরে ভারতীয় সীমান্ত। চা বাগানেই বাঙ্কার করে এক শক্ত অবস্থান নিয়ে বসে আছে পাকিস্তানী হানাদাররা।

২৮ অক্টোবরের ভোররাত। চারদিকে সুনসান নীরবতা। সেখানে জেগে আছে মুক্তিবাহিনীর একটি ইউনিট। এই ইউনিটটি ছিল জেড ফোর্সের অধীনস্থ। এই ইউনিটটির ওপরই দায়িত্ব পড়েছে পাকিস্তানি দখলদার বাহিনীকে হটিয়ে ধলই সীমান্ত ঘাঁটি দখল নেয়ার। পরিকল্পনা অনুযায়ী ভোররাতেই আক্রমণ করা হবে ঘাঁটিটি। লেফটেন্যান্ট কাইয়ুম এ অভিযানের নেতৃত্বে আছেন। সারা রাত চলেছে আক্রমণের প্রস্তুতি। রাতভর পথ চলে ভোরের দিকে ঘাঁটির কাছাকাছি এসে পৌঁছেছে ইউনিটটি। সবকিছুই হচ্ছে নীরবে-নিভৃতে। হানাদার বাহিনী যেন কিছুতেই টের না পায়।

মুক্তিবাহিনীর এই দলটি হানাদার বাহিনীর তুলনায় অনেক ছোট হলে কী হবে- সাহসে দেশপ্রেমে তাঁরা অনেক বড়, অনেক অগ্রগামী। তাঁদের অস্ত্রশস্ত্রও হানাদার বাহিনী অপেক্ষা যথেষ্ট অনাধুনিক। এই দলেরই তরুণ যোদ্ধা হামিদুর রহমান। যুদ্ধ শুরু হবার মাত্র কয়েক মাস আগে তিনি যোগ দিয়েছেন সেনাবাহিনীতে। দুর্দান্ত সাহসী, দৃঢ়চিত্ত, অসম্ভব পরিশ্রমী এই তরুণ দেশপ্রেমে গরীয়ান। মাঝারি গড়নের সুঠাম দেহের অধিকারী এই তরুণের মনের জোর অসম্ভব। আক্রমণের জন্য তৈরি ইউনিটটি। সামনে দুই প্লাটুন সৈন্য এবং এক প্লাটুন সৈন্য পেছনে। প্রথম দুই প্লাটুন ডান ও বাঁদিক থেকে ঘাঁটি আক্রমণ করবে। আর পেছনের প্লাটুনটি পেছন থেকে ঘাঁটিটি আক্রমণ করবে।

অধিনায়কের আদেশে শেষবারের মতো শত্রু সেনার অবস্থান দেখে নেয়ার জন্য চুপিসারে একটা গাছে উঠলেন হাবিলদার নজরুল। ঠিক তখনই পাকিস্তানী বাহিনীর রাইফেল গর্জে উঠল। গর্জে উঠল তাদের মেশিনগানও। ঝাঁকে ঝাঁকে গুলি আসতে লাগল মুক্তিযোদ্ধাদের দিকে। এই হঠাত্‍ আক্রমণে একটু অপ্রস্তুত হলো মুক্তিযোদ্ধারা। কয়েক মুহূর্তের মধ্যেই কাটিয়ে উঠল তাঁরা। সকলে আত্মরক্ষা করে অধিনায়কের পরবর্তী নির্দেশের অপেক্ষায় থাকল।

অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কাইয়ুম বুঝে ফেললেন, শত্রুরা তাঁদের উপস্থিতি টের পেয়ে গেছে। এ সময় তাদের সাথে পাল্টা আক্রমণে গেলে ক্ষতিই হবে। আক্রমণ করতে হবে শত্রুর লক্ষ্য পরিবর্তন করে তারপর। এই ভেবে ওয়্যারলেসে গোলন্দাজ বাহিনীর অফিসারের সঙ্গে কথা বললেন। গোলন্দাজ বাহিনীকে বললেন শত্রুবাহিনীর ঘাঁটিতে গোলাবর্ষণ করতে, তাহলেই হয়তো শক্রর লক্ষ্য বদলে যেতে পারে। এই সুযোগে পদাতিক বাহিনী আক্রমণ সূচনা করবে।

কিছুক্ষণ পরই বাঙালী গোলন্দাজ বাহিনীর কামান গর্জে উঠল। গোলাবর্ষণ শুরু হয়ে গেল ধলই ঘাঁটির ওপর। বিপুল গোলাবর্ষণে ঘাঁটিতে আগুন ধরে গেল। এই আক্রমণে হানাদারদের মনোবল ভেঙে পড়ল। তারা লেগে গেল আগুন নেভানোর কাজে। সামান্য দমে গেল তাদের গুলিবর্ষণ এই সুযোগে ডান দিক, বাম দিক ও পেছন থেকে আক্রমণ করল তিন প্লাটুন মুক্তিযোদ্ধা।

একটি প্লাটুন ঘাঁটির কাছাকাছি পৌঁছতেই ঘটে সর্বনাশ। হানাদার বাহিনী আগেই মাইন পেতে রেখেছিল। মাইন ফেটে ছিন্নভিন্ন হয়ে গেল বেশ কয়েকজন মুক্তিযোদ্ধার দেহ। আহত কয়েকজন মুক্তিযোদ্ধা মৃত্যুর সঙ্গে লড়তে লাগলেন। রক্তে রক্তে লাল হয়ে গেল মাটি। কিন্তু এত মৃত্যুর পরও পেছনে হটার কোনো সুযোগ নেই। ঘাঁটি দখল করতেই হবে। এক পর্যায়ে হতাহতের সংখ্যা আরও বেড়ে গেল। লে. কাইয়ুম যুদ্ধের সার্বিক পরিস্থিতি জানিয়ে বেতারে জেড ফোর্সের অধিনায়ক মেজর জিয়ার সঙ্গে যোগাযোগ করলেন। মেজর জিয়া ক্ষতির পরিমাণের কথা না ভেবে সীমান্ত ঘাঁটি দখল করতে বললেন।

মুক্তিযোদ্ধারা আরও অগ্রসর হলেন। কিন্তু ঘাঁটির কাছে এসেও তাঁরা শুধু একটি কারণে ঠিক সুবিধা করতে পারছেন না। বিওপির দক্ষিণ-পশ্চিম কোণের একটি এলএমজিই এর প্রধান কারণ। এটি থেকে মুহুর্মুহু ঝাঁকে ঝাঁকে বেরিয়ে আসছে বুলেট। এদিকে ঘন গাছগাছালির কারণে মুক্তিযোদ্ধারাও সঠিকভাবে তাঁদের মেশিনগান চালাতে পারছে না। সামনে এগোতে হলে অবশ্যই সেই এলএমজিটা থামিয়ে দিতে হবে।

লে. কাইয়ুম সিদ্ধান্ত নিলেন, যেভাবেই হোক ওই এলএমজিটা থামাতেই হবে। তিনি সহযোদ্ধা সিপাহী হামিদুর রহমানকে ডেকে বললেন, ‘ওই এলএমজিটা থামাতেই হবে।’
-ইয়েস স্যার।
-এ কাজটা তোমাকেই করতে হবে।
-জি আচ্ছা স্যার।
-পারতেই হবে কিন্তু।
– জীবনবাজি, স্যার।
সঙ্গে সঙ্গে প্রস্তুত হয়ে গেলেন সিপাহী হামিদুর রহমান। টগবগ করে উঠল শরীরের রক্ত। আদেশ পালনের জন্য তিনি মরিয়া হয়ে ওঠলেন। এখন তাঁর একটাই লক্ষ্য, ওই এলএমজিটা থামাতেই হবে। আঠারো বছরের এক উদ্দীপ্ত তরুণ শপথ করলেন জীবনবাজি রেখে। বিদায়ের সময় মাকে বলে এসেছিলেন, ‘দেশকে শত্রু মুক্ত করে বাড়ি ফিরব।’ বুকে হেঁটে হেঁটে এগিয়ে যেতে লাগলেন এলএমজিটার দিকে। বুকের নিচে কঠিন মাটি, ডাইনে-বায়ে-উপরে সমানে চলছে গুলি। মাটির নিচ থেকে যে কোনো সময় ফুটতে পারে মাইন। উভয় পক্ষের আগ্নেয়াস্ত্রগুলো গর্জে উঠছে মুহুর্মুহু। এসব উপেক্ষা করে মৃত্যুকে পরোয়া না করে সিপাহী হামিদুর রহমান এসে পড়লেন একেবারে এলএমজিটার কাছাকাছি। দেখলেন, এলএমজিটার পেছনেই দুজন পাকিস্তানী সেনা। একা দুজনকে কাবু করতে পারবেন তো! পারবেন তো! পারতেই হবে। এক মুহূর্ত দ্বিধা করলেন না তিনি। এবার তিনি ঝাঁপিয়ে পড়লেন এলএমজি পোস্টের ওপর। এলএমজি চালনায় নিয়োজিত দুই পাকিস্তানী সেনার সঙ্গে শুরু হলো ধ্বস্তাধস্তি।

একসময় থেমে গেল এলএমজিটা। মুক্তিসেনারা ঝড়ের গতিতে ঢুকে গেলেন ধলই সীমান্ত ঘাঁটিতে। বিজয়ী মুক্তিযোদ্ধারা এলএমজি পোস্টের কাছে দৌড়ে এসে পেলেন শহীদ হামিদুর রহমানের মৃতদেহ। তাঁর পাশেই মৃত অবস্থায় পড়ে আছে দুই পাকসেনা। ধলাই বর্ডার আউটপোস্ট দখল হলো কেবল সিপাহী হামিদুর রহমানের কারণেই। সহযোদ্ধারা এই শহীদের শবদেহ বয়ে নিয়ে ভারতের আমবাসা গ্রামে দাফন করেন।

এই বীরশ্রেষ্ঠ সিপাহী মোহাম্মদ হামিদুর রহমানের মা-বাবা কেউ আর বেঁচে নেই। তাঁর মা একবার ছেলের স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে বলেছিলেন, ‘ছোটবেলায় অসম্ভব পরিশ্রমী আর সাহসী ছিলেন। ভালো হা-ডু-ডু খেলতেন। সমাজসেবামূলক কাজেও ছিলেন বেশ উত্‍সাহী। গ্রামের কেউ মারা গেলে দাফনের কাজে তাঁকেই দেখা যেত সকলের আগে।’

সিপাহী হামিদুর রহমানের গ্রাম খোর্দ খালিশপুরের নাম পরিবর্তন করে রাখা হয়েছে হামিদনগর। এই গ্রামে তাঁর নামে রয়েছে একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। ঝিনাইদহ সদরে রয়েছে একটি স্টেডিয়াম। ১৯৯৯ সালে খালিশপুর বাজারে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে একটি কলেজ। স্বাধীনতার ৩৬ বছর পর এই শহীদের স্মৃতি রক্ষার্থে তাঁর গ্রামে লাইব্রেরি ও স্মৃতি জাদুঘর নির্মাণের কাজ শুরু করেছে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়। ১২ জুন ২০০৭ সালে এই কলেজ প্রাঙ্গণে ৬২ লাখ ৯০ হাজার টাকা ব্যয়ে শুরু হয়েছে এই নির্মাণ কাজ।

বীরশ্রেষ্ঠ সিপাহী মোহাম্মদ হামিদুর রহমানের নামে মৌলভীবাজারের ধলই ফাঁড়িতে একটি স্মৃতিসৌধ রয়েছে। এক নিভৃত অঞ্চলে অবস্থিত বলে স্মৃতিসৌধটি পড়ে গেছে লোকচক্ষুর আড়ালে। কিন্তু বাঙালীর হৃদয়ে তিনি অমর, অক্ষয় ও জাগ্রত। তিনি আমাদের পতাকা ও মানচিত্রের ঐশ্বর্য। বেশ কিছুদিন ধরে আয়োজন চলছিল এই বীরশ্রেষ্ঠর দেহাবশেষ স্বাধীন বাংলাদেশের মাটিতে এনে দাফন করবার। অবশেষে স্বাধীনতার ৩৬ বছর পর ১০ ডিসেম্বর ২০০৭ ভারতের আমবাসা গ্রাম থেকে বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুরের দেহাবশেষ দেশে নিয়ে আসেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একটি বিশেষ টিম। যে টিমে লে.কর্নেল (অব.) সাজ্জাদ আলী জহির ও মেজর (অব.) কামরুল হাসান ভূঁইয়ার মতো বিশিষ্ট মুক্তিযোদ্ধারাও ছিলেন। তাঁরা বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুরের দেহাবশেষ দেশে এনে তা মিরপুর বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে দাফন করেন। স্বাধীন দেশের এক স্থপতিকে স্বাধীন মাটিতে দাফন করে বাংলাদেশের মাটি হয়েছে ধন্য।

সংক্ষিপ্ত জীবনী :

মোহাম্মদ হামিদুর রহমান
জন্ম : ২ ফেব্রুয়ারি, ১৯৫৩
জন্মস্থান : ঝিনাইদহ জেলার মহেশপুর থানার খোর্দ খালিশপুর গ্রামে।
পিতা : আক্কাস আলী।
মা : কায়দাছুন্নেসা।
কর্মস্থল : সেনাবাহিনী।
যোগদান : ১৯৭০ সাল।
পদবী : সিপাহী।
মুক্তিযুদ্ধে অংশরত সেক্টর : ৪নং সেক্টর।
মৃত্যু : ২৮ অক্টোবর, ১৯৭১ সাল।
সমাধিস্থল : মিরপুর বুদ্ধিজীবী কবরস্থান।

সূত্র : উইকিপিডিয়া, বাংলাপিডিয়া
বীরশ্রেষ্ঠ; রচনা: চন্দন চৌধুরী।

লেখক : এহসান হাবীব

ShareTweetShareScanSend

মন্তব্য করুন জবাব বাতিল

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।

খুঁজুন

No Result
View All Result
এ পর্যন্ত ওয়েবসাইট ভিজিট করেছেন
Web Counter

সম্পৃক্ত হোন

  • সহযোগিতা করুন
  • স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে যোগ দিন
  • মনোনয়ন করুন

আমাদের সম্পর্কে

  • ট্রাস্টি বোর্ড
  • আপনার মতামত

যোগাযোগ

  •   info@gunijan.org.bd
  •   +৮৮০১৮১৭০৪৮৩১৮
  •   ঢাকা, বাংলাদেশ

© - All rights of Photographs, Audio & video clips on this site are reserved by Gunijan.org.bd under  CC BY-NC licence.

No Result
View All Result
  • #8898 (শিরোনামহীন)
  • অজয় রায়
  • অজিত গুহ
  • অনিল মুখার্জি
  • অনুপম সেন
  • অমলেন্দু বিশ্বাস
  • অরবিন্দ ঘোষ
  • অরিণা বেগম
  • অরিণা বেগম
  • অরিণা বেগম
  • অশ্বিনীকুমার দত্ত
  • আ ন ম গোলাম মোস্তফা
  • আখতারুজ্জামান ইলিয়াস
  • আজহারুল হক
  • আজিজুর রহমান মল্লিক
  • আঞ্জেলা গমেজ
  • আতাউস সামাদ
  • আতিউর রহমান
  • আনিসুজ্জামান
  • আনোয়ার পাশা
  • আনোয়ার হোসেন
  • আনোয়ার হোসেন
  • আপনার মতামত
  • আবদুর রাজ্জাক
  • আবদুল আলীম
  • আবদুল আহাদ
  • আবদুল ওয়াহাব তালুকদার
  • আবদুল গাফফার চৌধুরী
  • আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ
  • আবদুল্লাহ আল মামুন
  • আবদুল্লাহ আল-মুতী শরফুদ্দিন
  • আবিরন
  • আবু ইসহাক
  • আবু ওসমান চৌধুরী
  • আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ
  • আবু তাহের
  • আবু হেনা মোস্তফা কামাল
  • আবুল ফজল
  • আবুল হাসনাত মোহাম্মদ কামরুজ্জামান
  • আবুল হাসান
  • আবুল হোসেন
  • আব্দুল জব্বার
  • আব্দুল মতিন
  • আব্বাসউদ্দীন আহমদ
  • আমিনুল ইসলাম
  • আরজ আলী মাতুব্বর
  • আরমা দত্ত
  • আল মাহমুদ
  • আলতাফ মাহমুদ
  • আলম খান
  • আলমগীর কবির
  • আলী আহাম্মদ খান আইয়োব
  • আলোকচিত্রী শহিদুল আলম
  • আসিয়া বেগম
  • আহসান হাবীব
  • ইদ্রিছ মিঞা
  • ইমদাদ হোসেন
  • ইলা মজুমদার
  • ইলা মিত্র
  • উল্লাসকর দত্ত
  • এ এফ এম আবদুল আলীম চৌধুরী
  • এ কে খন্দকার
  • এ. এন. এম. মুনীরউজ্জামান
  • এ. এম. হারুন অর রশীদ
  • এ.এন.এম. নূরুজ্জামান
  • এ.টি.এম. হায়দার
  • এবিএম মূসা
  • এম আর খান
  • এম এ জলিল
  • এম হামিদুল্লাহ্ খান
  • এম. এ. মঞ্জুর
  • এম. এ. রশীদ
  • এম. এন. রায়
  • এস এম সুলতান
  • ওবায়েদ উল হক
  • কবরী
  • কবীর চৌধুরী
  • কমলা বেগম (কিশোরগঞ্জ)
  • কমলা বেগম (সিরাজগঞ্জ)
  • করিমন বেগম
  • করেপোরাল আবুল বাশার মো. আবদুস সামাদ
  • কর্মসূচি
  • কলিম শরাফী
  • কল্পনা দত্ত
  • কাইয়ুম চৌধুরী
  • কাঁকন বিবি
  • কাজী আবদুল আলীম
  • কাজী আবুল কাসেম
  • কাজী এম বদরুদ্দোজা
  • কাজী খলীকুজ্জমান আহমদ
  • কাজী নূর-উজ্জামান
  • কাজী সালাউদ্দিন
  • কামরুল হাসান
  • কামাল লোহানী
  • কার্যক্রম
  • কিউ এ আই এম নুরউদ্দিন
  • কুমুদিনী হাজং
  • কে এম সফিউল্লাহ
  • ক্ষুদিরাম বসু
  • খাদেমুল বাশার
  • খালেকদাদ চৌধুরী
  • খালেদ মোশাররফ
  • খোকা রায়
  • গণেশ ঘোষ
  • গাজীউল হক
  • গিয়াসউদ্দিন আহমদ
  • গুণীজন ট্রাষ্ট-এর ইতিহাস
  • গোপাল দত্ত
  • গোবিন্দচন্দ্র দেব
  • চাষী নজরুল ইসলাম
  • চিকিৎসক নুরুল ইসলাম
  • চিত্তরঞ্জন দত্ত
  • চিত্তরঞ্জন দাশ
  • ছবিতে আমাদের গুনীজন
  • জয়গন
  • জয়নুল আবেদিন
  • জসীমউদ্দীন মণ্ডল
  • জহির রায়হান
  • জহুর হোসেন চৌধুরী
  • জামাল নজরুল ইসলাম
  • জামিলুর রেজা চৌধুরী
  • জাহানারা ইমাম
  • জিতেন ঘোষ
  • জিয়া হায়দার
  • জিয়াউর রহমান
  • জিল্লুর রহমান সিদ্দিকী
  • জুয়েল আইচ
  • জোবেরা রহমান লিনু
  • জোহরা বেগম কাজী
  • জ্ঞান চক্রবর্তী
  • জ্যোতি বসু
  • জ্যোতির্ময় গুহঠাকুরতা
  • জ্যোৎস্না খাতুন
  • ট্রাস্টি বোর্ড
  • তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া
  • তরুবালা কর্মকার
  • তাজউদ্দীন আহমদ
  • তিতুমীর
  • ত্রৈলোক্যনাথ চক্রবর্তী
  • দিলওয়ার খান
  • দীনেশ গুপ্ত
  • দুলু বেগম
  • দ্বিজেন শর্মা
  • ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত
  • নভেরা আহমেদ
  • নভেরা আহমেদ
  • নয়ন মিয়া
  • নলিনী দাস
  • নাজমুল হক
  • নিজাম উদ্দিন আহমদ
  • নিতুন কুন্ডু
  • নির্মলেন্দু গুণ
  • নীলিমা ইব্রাহিম
  • নীলুফার ইয়াসমীন
  • নুরজাহান
  • নূর মোহাম্মদ শেখ
  • নূরজাহান বেগম
  • নূরজাহান বেগম (ময়মনসিংহ)
  • নেত্রকোণার গুণীজন
  • নেপাল নাগ
  • পার্থ প্রতীম মজুমদার
  • পূর্ণেন্দু দস্তিদার
  • প্রতিভা মুৎসুদ্দি
  • প্রফুল্ল চাকী
  • প্রভারাণী মালাকার
  • প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার
  • ফজল শাহাবুদ্দীন
  • ফজলুর রহমান খান
  • ফজলে হাসান আবেদ
  • ফয়েজ আহমদ
  • ফররুখ আহমদ
  • ফরিদা পারভীন
  • ফিরোজা বেগম
  • ফেরদৌসী প্রিয়ভাষিণী
  • ফেরদৌসী রহমান
  • ফেরদৌসী রহমান
  • ফ্লাইট সার্জেন্ট আব্দুল জলিল
  • ফ্লোরা জাইবুন মাজিদ
  • বদরুদ্দীন উমর
  • বশির আহমেদ
  • বশিরন বেগম
  • বশীর আল্‌হেলাল
  • বাদল গুপ্ত
  • বিনয় বসু
  • বিনোদবিহারী চৌধুরী
  • বিপিনচন্দ্র পাল
  • বীরশ্রেষ্ঠ মোস্তফা কামাল
  • বুলবুল আহমেদ
  • বেগম রোকেয়া
  • বেগম শামসুন নাহার মাহমুদ
  • বোরহান উদ্দিন খান জাহাঙ্গীর
  • বোরহানউদ্দিন খান জাহাঙ্গীর
  • ব্লগ
  • ভগৎ সিং
  • ভাস্বর বন্দ্যোপাধ্যায়
  • ভিডিও
  • মঙ্গল পান্ডে
  • মজনু শাহ
  • মণি সিংহ
  • মণিকৃষ্ণ সেন
  • মতিউর রহমান
  • মনোনয়ন
  • মনোরমা বসু
  • মমতাজ বেগম
  • ময়না বেগম
  • মশিউর রহমান
  • মহাদেব সাহা
  • মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর
  • মামুন মাহমুদ
  • মামুনুর রশীদ
  • মায়া রাণী
  • মারিনো রিগন
  • মালেকা বেগম
  • মাহমুদুল হক
  • মাহেলা বেওয়া
  • মীর শওকত আলী
  • মুকশেদ আলী
  • মুকুন্দদাস
  • মুকুল সেন
  • মুক্তিযুদ্ধ
  • মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে ‘মহিমা তব উদ্ভাসিত’
  • মুক্তিসংগ্রাম
  • মুজফফর আহমদ
  • মুনীর চৌধুরী
  • মুন্সি আব্দুর রউফ
  • মুর্তজা বশীর
  • মুস্তাফা নূরউল ইসলাম
  • মুস্তাফা মনোয়ার
  • মুহ. আব্দুল হান্নান খান
  • মুহম্মদ আবদুল হাই
  • মুহম্মদ জাফর ইকবাল
  • মুহম্মদ শহীদুল্লাহ
  • মুহাম্মদ ইঊনূস
  • মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান
  • মুহাম্মাদ কুদরাত-এ-খুদা
  • মূলপাতা
  • মেহেরজান বেগম
  • মোহাম্মদ আতাউল গনি ওসমানী
  • মোঃ আওলাদ হোসেন খান
  • মোঃ ইসমাইল হোসেন
  • মোঃ শফিকুল আনোয়ার
  • মোজাফফর আহমদ
  • মোনাজাতউদ্দিন
  • মোফাজ্জল হায়দার চৌধুরী
  • মোয়াজ্জেম হোসেন
  • মোরশেদুল ইসলাম
  • মোহাম্মদ আবদুল জব্বার
  • মোহাম্মদ কিবরিয়া
  • মোহাম্মদ মনসুর আলী
  • মোহাম্মদ মোর্তজা
  • মোহাম্মদ রুহুল আমিন
  • মোহাম্মদ হামিদুর রহমান
  • মোহাম্মাদ আব্দুল কাদির
  • মোহিউদ্দীন ফারুক
  • যতীন সরকার
  • যতীন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়
  • যোগেশ চন্দ্র ঘোষ
  • রওশন আরা রশিদ
  • রওশন জামিল
  • রংগলাল সেন
  • রণদাপ্রসাদ সাহা
  • রণেশ দাশগুপ্ত
  • রফিকুন নবী
  • রফিকুল ইসলাম
  • রবি নিয়োগী
  • রশিদ চৌধুরী
  • রশীদ তালুকদার
  • রশীদ হায়দার
  • রহিমা
  • রাজিয়া খান
  • রাজুবালা দে
  • রাণী হামিদ
  • রাবেয়া খাতুন
  • রাবেয়া খাতুন তালুকদার
  • রামকানাই দাশ
  • রাশীদুল হাসান
  • রাসবিহারী বসু
  • রাসমণি হাজং
  • রাহিজা খানম ঝুনু
  • রাহেলা বেওয়া
  • রিজিয়া রহমান
  • রেহমান সোবহান
  • রোনাল্ড হালদার
  • লীলা নাগ
  • লুকাস মারান্ডী
  • শওকত আলী
  • শওকত ওসমান
  • শম্ভু আচার্য
  • শরীয়তুল্লাহ
  • শহীদ খান
  • শহীদ সাবের
  • শহীদুল্লা কায়সার
  • শাকুর শাহ
  • শামসুন নাহার
  • শামসুর রাহমান
  • শামীম আরা টলি
  • শাহ আব্দুল করিম
  • শাহ মোঃ হাসানুজ্জামান
  • শিমুল ইউসুফ
  • শেখ আবদুস সালাম
  • শেখ মুজিবুর রহমান
  • সকল জীবনী
  • সতীশ পাকড়াশী
  • সত্যেন সেন
  • সন্‌জীদা খাতুন
  • সন্তোষচন্দ্র ভট্টাচার্য
  • সফিউদ্দিন আহমদ
  • সমাজবিজ্ঞানী নুরুল ইসলাম
  • সরদার ফজলুল করিম
  • সহযোগিতা
  • সাইদা খানম
  • সাঈদ আহমদ
  • সাখাওয়াত আলী খান
  • সাবিত্রী নায়েক
  • সামিনা খাতুন
  • সালমা সোবহান
  • সালাহ্উদ্দীন আহমেদ
  • সাহিত্য
  • সাহিত্য গবেষণা
  • সিরাজুদ্দিন কাসিমপুরী
  • সিরাজুদ্দীন হোসেন
  • সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
  • সুকুমার বড়ুয়া
  • সুধীন দাশ
  • সুফিয়া আহমেদ
  • সুফিয়া কামাল
  • সুভাষ চন্দ্র বসু
  • সুরাইয়া
  • সুলতানা সারওয়াত আরা জামান
  • সুহাসিনী দাস
  • সূর্য বেগম
  • সূর্যসেন
  • সেলিনা পারভীন
  • সেলিনা হোসেন
  • সেলিম আল দীন
  • সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ্‌
  • সৈয়দ নজরুল ইসলাম
  • সৈয়দ মাইনুল হোসেন
  • সৈয়দ শামসুল হক
  • সৈয়দ হাসান ইমাম
  • সোনাবালা
  • সোমেন চন্দ
  • স্বেচ্ছাসেবক
  • হবিবুর রহমান
  • হাজেরা খাতুন
  • হাতেম আলী খান
  • হামিদা খানম
  • হামিদা বেগম
  • হামিদা হোসেন
  • হামিদুর রাহমান
  • হালিমা খাতুন
  • হাশেম খান
  • হাসান আজিজুল হক
  • হাসান হাফিজুর রহমান
  • হাসিনা বানু
  • হীরামনি সাঁওতাল
  • হুমায়ুন আজাদ
  • হুমায়ূন আহমেদ
  • হেনা দাস
  • হেরাম্বলাল গুপ্ত

© 2025 JNews - Premium WordPress news & magazine theme by Jegtheme.