GUNIJAN
  • মূলপাতা
  • ক্ষেত্র
    • সাহিত্য
    • আদিবাসী অধিকার আন্দোলন
    • ক্রীড়া
    • নারী অধিকার আন্দোলন
    • মুক্তিসংগ্রাম
    • শিল্পকলা
    • আলোকচিত্র
    • গণমাধ্যম
    • পারফর্মিং আর্ট
    • সংগীত
    • সংগঠক
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • ইতিহাস গবেষণা
    • চিকিৎসা বিজ্ঞান
    • প্রকৃতি ও পরিবেশ
    • লোকসংস্কৃতি
    • সমাজবিজ্ঞান
    • আইন
    • দর্শন
    • মানবাধিকার
    • শিক্ষা
    • স্থাপত্য
    • সাহিত্য
    • শিল্পকলা
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • আইন
    • আদিবাসী অধিকার আন্দোলন
    • আলোকচিত্র
    • ইতিহাস গবেষণা
    • ক্রীড়া
    • গণমাধ্যম
    • চিকিৎসা বিজ্ঞান
    • দর্শন
    • নারী অধিকার আন্দোলন
    • পারফর্মিং আর্ট
    • প্রকৃতি ও পরিবেশ
    • মানবাধিকার
    • মুক্তিসংগ্রাম
    • লোকসংস্কৃতি
    • শিক্ষা
    • সংগঠক
    • সংগীত
    • সমাজবিজ্ঞান
    • স্থাপত্য
  • কর্মসূচি
  • সহযোগিতা
  • মনোনয়ন
  • কার্যক্রম
  • মূলপাতা
  • ক্ষেত্র
    • সাহিত্য
    • আদিবাসী অধিকার আন্দোলন
    • ক্রীড়া
    • নারী অধিকার আন্দোলন
    • মুক্তিসংগ্রাম
    • শিল্পকলা
    • আলোকচিত্র
    • গণমাধ্যম
    • পারফর্মিং আর্ট
    • সংগীত
    • সংগঠক
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • ইতিহাস গবেষণা
    • চিকিৎসা বিজ্ঞান
    • প্রকৃতি ও পরিবেশ
    • লোকসংস্কৃতি
    • সমাজবিজ্ঞান
    • আইন
    • দর্শন
    • মানবাধিকার
    • শিক্ষা
    • স্থাপত্য
    • সাহিত্য
    • শিল্পকলা
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • আইন
    • আদিবাসী অধিকার আন্দোলন
    • আলোকচিত্র
    • ইতিহাস গবেষণা
    • ক্রীড়া
    • গণমাধ্যম
    • চিকিৎসা বিজ্ঞান
    • দর্শন
    • নারী অধিকার আন্দোলন
    • পারফর্মিং আর্ট
    • প্রকৃতি ও পরিবেশ
    • মানবাধিকার
    • মুক্তিসংগ্রাম
    • লোকসংস্কৃতি
    • শিক্ষা
    • সংগঠক
    • সংগীত
    • সমাজবিজ্ঞান
    • স্থাপত্য
  • কর্মসূচি
  • সহযোগিতা
  • মনোনয়ন
  • কার্যক্রম
No Result
View All Result
GUNIJAN
No Result
View All Result

এম. এ. মঞ্জুর

অবদানের ক্ষেত্র: সেনা প্রধান ও সেক্টর কমান্ডার
সেক্টর কমান্ডার এম. এ. মঞ্জুর

সেক্টর কমান্ডার এম. এ. মঞ্জুর

আলোকচিত্র / অডিও / ভিডিও / ফাইল

‘ঘর ছেড়ে বেরিয়ে যাওয়ার ঘন্টা খানেক আগে আমাদের তিন বছরের মেয়ে আর চার মাসের ছেলেটিকে ঘুমের বড়ি খাইয়ে নিলাম। জানতাম এর পরিণতি মারাত্মক হতে পারে। কিন্তু এছাড়া আর অন্য কোনো উপায় ছিল না। রানার (তাঁর স্ত্রী) জন্য একটা বোরখার ব্যবস্থা করলাম। আশেপাশের লোকজনের সন্দেহের উদ্রেক হলে রানাকে যাতে স্থানীয় মেয়ে বলে চালিয়ে নেওয়া যায় তার জন্যেই এই বোরকা নিলাম।… লক্ষ্য আন্তর্জাতিক সীমারেখা। জিয়া আর তাহেরের হাতে গলফ স্টিক। পোশাক স্কাউটের। সামনে পেছনে ডাইনে বাঁয়ে শুধুই অন্ধকার। সীমাহীন দুর্ভেদ্য অন্ধকার। চলার পথ পিচ্ছিল। কর্দমাক্ত। সেচের পানিতে আর্দ্র। কাদাতে পা দেবে যায়। টেনে তোলা ভার। রানার কোলে চার মাসের শিশু সন্তান। খালি পা। পদে পদে হোঁচট খাচ্ছে রানা। পাটোয়ারি সাহায্য করছে তাকে।’

এই কথাগুলি বলেছেন ৮নং সেক্টরেরর কমান্ডার এম. এ. মঞ্জুর। মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে পাকিস্তানে আটক অনেক বাঙালী অফিসার যুদ্ধে যোগদানের জন্য ব্যস্ত হয়ে পড়েন। এসময় এম. এ. মঞ্জুর শিয়ালকোটে ব্রিগেড মেজর হিসাবে দায়িত্ব পালন করছিলেন। নিযুক্ত ছিলেন শিয়ালকোটের চতুর্দশ প্যারা ব্রিগেডে। কিন্তু পাকিস্তানি আর্মি সেইসব অফিসারদের এতই কড়া নজরদারির মধ্যে রাখত যে তা সম্ভব হয়ে উঠছিল না। এই কড়া নজরদারির মধ্যেও মঞ্জুর রাওয়ালপিন্ডিতে গিয়ে কয়েক দফা গোপন বৈঠক করেন বাঙালী অফিসার মেজর জিয়াউদ্দিনের সাথে। তিনি ছিলেন সদর দপ্তরে স্টাফ অফিসার। মেজর জিয়াউদ্দিন একদিন মেজর মঞ্জুরকে জানালেন যে, মেজর এম. এ. তাহেরও তাদের সাথে যেতে চান। মেজর তাহের তখন ছিলেন এ্যাবোটাবাদে বালুচ রেজিমেন্টে। যুদ্ধে যোগদানের জন্য মানসিকভাবে প্রস্তুত ছিলেন মঞ্জুরের মতো অনেকেই। সকলেই পালাবার পথ খুঁজছিলেন।

অবশেষে সেই সুযোগ এল ২৬ জুলাই। ইতিপূর্বে আলাপ-আলোচনা, পরিকল্পনা করেই রেখেছিলেন। সেদিন দুপুর বেলা মেজর এম. এ. মঞ্জুরের বাসায় এসে হাজির মেজর জিয়াউদ্দিন, মেজর তাহের, ক্যাপ্টেন পাটোয়ারি। ক্যাপ্টেন পাটোয়ারি ছিলেন ঝিলামে বালুচ রেজিমেন্টের একটি ব্যাটেলিয়নের দায়িত্বে। তাঁরা তাদের সমস্ত সঞ্চয় দিয়ে কিনে এনেছেন একটি ভক্স ওয়াগন। রাত আটটার দিকে মঞ্জুরের পরিবার এবং আরদালি আলমগীরসহ অন্যরা বাংলাদেশের উদ্দেশ্যে বেরিয়ে পড়েন।

পথে নানা বাধা বিপত্তি অতিক্রম করে ২৭ জুলাই এই দলটি দিল্লী পৌঁছে। সেখান থেকেই প্রবাসী সরকারের সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করেন। আগস্ট মাসের ৭ তারিখে মঞ্জুর মুজিবনগর পৌঁছেন। তারপর ১১ আগস্ট মুজিবনগর সরকারের পক্ষ থেকে তাঁকে ৮ নং সেক্টরের দায়িত্ব দেয়া হয়। তখন পর্যন্ত সেই সেক্টরের দায়িত্বে ছিলেন লে. কর্নেল এম. এ. ওসমান চৌধুরী। অন্যদিকে পাশের ৯ নং সেক্টরেরর দায়িত্বে ছিলেন মেজর এম. এ. জলিল, তবু যুদ্ধসংক্রান্ত ব্যাপারে এই সেক্টরের দায়িত্ব দেয়া হয় মঞ্জুরকে।

মেজর এম. এ. মঞ্জুরের দায়িত্ব গ্রহণ সম্পর্কে বলতে গিয়ে লে. কর্নেল এম. এ. ওসমান চৌধুরী বলেন, ‘সপ্তাহকাল কোম্পানী এলাকাগুলো পরিভ্রমণ ও পরিদর্শনের পর ১৫ আগস্ট বিকেল ৬টায় আমরা সেক্টর সদর দপ্তরে পৌঁছে দেখতে পেলাম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের মেজর এম. এ. মঞ্জুর আমার অফিসে বসে আছেন। জিজ্ঞেস করে জানতে পারলাম যে, তিনি ‘প্রপার মুভমেন্ট’ অর্ডার নিয়ে আমার থেকে সেক্টর-এর কর্মভার গ্রহণ করার জন্য এসেছেন। … সেনাপতির প্রতি আনুগত্য দেখিয়ে ১৮ আগস্ট বিকেলে সেক্টর-এর কর্মভার হস্তান্তর করে আমি মুক্তিবাহিনীর সদর দপ্তরে হাজির হই।’

এলাকাগত দিক থেকে ৮নং সেক্টর ছিল অনেক বড়। এর আওতায় ছিল কুষ্টিয়া, যশোর, খুলনা, বরিশাল ও পটুয়াখালী জেলা। পরে অবশ্য বরিশাল ও পটুয়াখালীকে এই সেক্টর থেকে বাদ দেয়া হয়। এই সেক্টরে কুষ্টিয়ার উত্তর থেকে খুলনার দক্ষিণাংশ পর্যন্ত প্রায় ৩৫০ মাইল সীমান্ত ছিল। সেক্টরের সৈন্য সংখ্যা ছিল দুই হাজার। গেরিলা বাহিনীর সদস্য ছিল প্রায় সাত হাজার। পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে নতুনভাবে এখানে সংগঠন গড়ে তোলা হয়। সমস্ত ইপিআর, আনসার, মুজাহিদ এবং অন্যান্য মুক্তিযোদ্ধাদের এবং প্রথম বেঙ্গল রেজিমেন্টের সৈন্যদের কয়েকটি কোম্পানীতে ভাগ করে দেয়া হয়। সাতটি সাব-সেক্টরের সমন্বয়ে গঠিত এই সেক্টরের হেডকোয়ার্টার বেনাপোলে থাকলেও কার্যত হেডকোয়ার্টারের একটা বিরাট অংশ ভারতের কল্যাণী শহরে ছিল।

মেজর মঞ্জুর ৮ নং সেক্টরের দায়িত্ব পাবার পর গণবাহিনী ও নিয়মিত বাহিনীকে একটি বিশেষ ‘চেইনে’ নিয়ে আসেন। এর জন্য মঞ্জুর কতগুলো সিদ্ধান্ত নেন। তার মধ্যে অন্যতম- এক. সেক্টরটিকে পুরোপুরি পুনর্গঠন করেন এবং পুনরায় প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করেন। দুই. গণবাহিনীকে সম্পূর্ণ নিজের আওতায় নিয়ে আসেন। (গণবাহিনী নিয়মিত বাহিনী থেকে সম্পূর্ণভাবে আলাদা। তারা অন্য কমান্ডারের আওতায়। কাজে-চিন্তায় নিয়মিত বাহিনী থেকে পৃথক।) তিন. নিজের এলাকাকে বিভিন্ন স্থানে বিশেষ বিশেষ এলাকায় ভাগ করে এবং সেখানকার জন্যে একজন কমান্ডার নিযুক্ত করেন। সবাই দেশের অভ্যন্তরে থাকবে। চার. গণবাহিনীর মধ্যে শৃঙ্খলা, দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ করার জন্য রাজনৈতিক উপদেষ্টা পাঠানো হয়। পাঁচ. রাজাকারদের প্রশ্নেও বিশেষ নির্দেশ দেয়া হয়।

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এম. এ মঞ্জুর ১৯৪০ সালে কুমিল্লা জেলার কসবা থানার গুপিনাথপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পুরো নাম মেজর জেনারেল মুহম্মদ আবুল মঞ্জুর। যিনি মেজর জেনারেল এম. এ. মঞ্জুর নামেই সমধিক পরিচিত। মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য মঞ্জুর ‘বীর উত্তম’ রাষ্ট্রীয় খেতাবে ভূষিত হন।

তাঁর পৈত্রিক নিবাস নোয়াখালী জেলার চাটখিল থানার অন্তর্গত কামালপুর গ্রামে। তাঁর পরিবার ছিল খুবই সম্ভ্রান্ত। অন্যান্য ভাই-বোনদের মতো ছোটবেলা থেকেই মঞ্জুর ছিলেন প্রচণ্ড মেধাবী। তাঁর শিক্ষা জীবন শুরু হয় কলকাতায়। পরবর্তীকালে তিনি ঢাকায় এসে আরমানিটোলা সরকারী উচ্চ বিদ্যালয়ে পঞ্চম শ্রেণীতে ভর্তি হন। নবম শ্রেণীতে উঠার পর তাঁকে পাঞ্জাবের সারগোদা পাবলিক স্কুলে ভর্তি করিয়ে দেয়া হয়। ১৯৫৫ সালে তিনি পাঞ্জাবের সারগোদা পাবলিক স্কুল থেকে সিনিয়র ক্যাম্বিজ এবং ১৯৫৬ সালে আই.এস.সি. পাস করেন। পরে পিতার আগ্রহেই তিনি পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে ভর্তি হন। ১৯৫৭ সালে তিনি কাকুল সামরিক একাডেমিতে ভর্তি হন। ১৯৫৮ সালে পাকিস্তান সামরিক একাডেমি থেকে কমিশন লাভ করেন ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টে। অত্যন্ত মেধাবী এম.এ. মঞ্জুর সেনাবাহিনীতে কর্মরত অবস্থায় সিএসএস পরীক্ষায় উর্ত্তীর্ণ হয়ে সিএসপি অফিসার হয়েছিলেন। কিন্তু সেনাবাহিনী থেকে অনুমতি না পাওয়ায় তাঁর পক্ষে যোগ দেয়া সম্ভব হয়নি। মঞ্জুর ১৯৬৮ সালে কানাডার স্টাফ কলেজ থেকে পিএসসি ডিগ্রী লাভ করেন। পরবর্তীতে ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টে কমিশন্ড পদে যোগদান করেন।

চাকরি জীবনের শুরু থেকেই মঞ্জুর পশ্চিম পাকিস্তানী শাসকগোষ্ঠীর নির্মম বৈষম্যের চিত্র দেখেন। পূর্ব পাকিস্তানের বাঙালী বলে নিজেও শিকার হন সেই বৈষম্যের। কলেজে পড়াকালীন বিশ্ব রাজনীতি ও তাঁর পারিপার্শ্বিক অবস্থা সম্পর্কে প্রচুর বই পড়তেন। নিজের মেধার কারণেই খুব অল্প সময়ের মধ্যেই পাকিস্তান সেনাবাহিনীতেও একজন চৌকস অফিসার হিসাবে পরিচিত হন। রাজনৈতিক সত্তাও বেশ ভালোভাবেই বাসা বাঁধে মঞ্জুরের ভিতর। চাকরি জীবনে প্রবেশ করে যেন সেই রাজনৈতিক সত্তার মুখোমুখি হন আরো নিবিড়ভাবে।

পূর্ব পাকিস্তান বনাম পশ্চিম পাকিস্তান বৈষম্যের কারণে সেনাবাহিনীতে তখন সকল বাঙালী অফিসারদের মন তাঁতিয়ে ছিল। একই অবস্থা ছিল নৌ ও বিমান বাহিনীর ক্ষেত্রেও। তাঁরা মর্মে মর্মে উপলব্ধি করতে পারছিলেন নিজেদের যোগ্যতা থাকার পরও বাঙালী বলে তাঁদেরকে উপরে উঠতে দেয়া হয় না। কর্মক্ষেত্রে প্রতিনিয়ত সহ্য করতে হয় নির্যাতন আর অবহেলা। খুব সাহসী অফিসার যাঁরা তাঁরাই কদাচিত এসব বৈষম্য-নির্যাতন আর অবহেলার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করতেন। কিন্তু কাজের কাজ কিছুই হতো না। বরং বৈষম্য যেন আরো বেড়ে যেত। এই বৈষম্যের চক্রাকারে যেন আবদ্ধ হয়ে পড়েছিল বাঙালী অফিসার ও সৈনিকদের জীবন। এ নিয়ে মঞ্জুর মাঝে মাঝেই অন্যান্য বাঙালীদের সাথে কথা বলতেন। সকলের পিঠ যেন একেবারে দেয়ালে গিয়ে ঠেকেছে।

১৯৬৯-এর ১৫ ফেব্রুয়ারি পাঞ্জাব সেলে বন্দি সার্জেন্ট জহুরুল হক ও ফ্লাইট সার্জেন্ট ফজলুল হককে গুলি করে হত্যা করা হয়। স্বাভাবিকভাবেই এই হত্যাকাণ্ড সেনাবাহিনীর বাঙালী অফিসারদের বিচলিত করে তোলে। প্রবল আন্দোলনের মুখে পাক সরকার ১৯৬৯-এর ২১ ফেব্রুয়ারি শেষ পর্যন্ত আগড়তলা ষড়যন্ত্র মামলা প্রত্যাহার করে নেয়। নির্বাচন দিতে বাধ্য হয়। নির্বাচনে আওয়ামী লীগ একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায়। কিন্তু পাকিস্তানি কর্তৃপক্ষ পূর্ব পাকিস্তানিদের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর না করে ২৫ মার্চ রাতের অন্ধকারে নিরীহ বাঙালীর ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে। এরপর শুরু হয় যুদ্ধ। এম. এ. মঞ্জুরসহ লাখ লাখ দেশপ্রেমিক জীবন বাজি রেখে যুদ্ধ করে ছিনিয়ে আনে স্বাধীনতা। অভ্যুদয় হয় বাংলাদেশ নামক নতুন একটি ভূ-খণ্ডের।

স্বাধীনতার পর মঞ্জুর দেশ গড়ার কাজে আত্মনিয়োগ করেন। সে সময় তাঁকে যশোরে ৫৫ নং ব্রিগেডের কমান্ডার হিসাবে নিয়োগ করা হয়। ১৯৭৩ সালে তিনি নয়াদিল্লীতে বাংলাদেশ হাইকমিশনে সামরিক উপদেষ্টা হিসাবে যোগদান করেন। বঙ্গবন্ধু হত্যার পর ১৯৭৫ সালের ১৩ নভেম্বর এম. এ. মঞ্জুর বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর চীফ অব জেনারেল স্টাফ পদে নিয়োগ লাভ করেন। তিনি চট্টগ্রামে সেনাবাহিনীর ২৪তম ডিভিশনের জিওসি হিসাবে নিযুক্ত হন ১৯৭৭ সালের শেষ দিকে। ১৯৮১ সালের ২৯ মে পর্যন্ত এই পদে বহাল ছিলেন। কর্মজীবনে তিনি মেজর জেনারেল পদ পর্যন্ত পদোন্নতি পেয়েছিলেন। ১৯৮১ সালের ৩০ মে চট্টগ্রামে সেনাবাহিনীর কতিপয় অফিসার রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানকে হত্যা করলে মেজর জেনারেল এম. এ. মঞ্জুর নিজেকে সামরিক বাহিনী ও বেসামরিক প্রশাসনের প্রধান ঘোষণা করেন।

দেশের পরিবর্তিত রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে ঢাকা থেকে দ্রুত হস্তক্ষেপ করা হয়। ফলে পুরো বিষয়টি সরকারের নিয়ন্ত্রণে আসে। সেসময় মঞ্জুরকে আত্মসমর্পন করতে বলা হয়। কিন্তু তিনি আত্মগোপনের চেষ্টা করেন। শেষপর্যন্ত সেনাবাহিনীর সদস্যদের হাতে বন্দি হন মঞ্জুর। ঐ দিনই তাঁকে বন্দি অবস্থায় চট্টগ্রাম সেনা ছাউনিতে নিয়ে আসা হয়। পরে ১৯৮১ সালের ২ জুন এক অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির গুলিতে তিনি নিহত হন। মেজর জেনারেল মুহম্মদ আবুল মঞ্জুর (এম. এ. মঞ্জুর) দেশপ্রেমিক দক্ষ অফিসার এবং জ্ঞানচর্চায় উৎসাহী হিসাবে পরিচিত ছিলেন। দেশের সংকটে নিজের জীবনের ঝুঁকি নিয়েছিলেন বারবার।

সংক্ষিপ্ত জীবনী:

জন্ম : বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এম. এ. মঞ্জুর ১৯৪০ সালে কুমিল্লা জেলার কসবা থানার গুপিনাথপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পুরো নাম মেজর জেনারেল মুহম্মদ আবুল মঞ্জুর। যিনি মেজর জেনারেল এম. এ. মঞ্জুর নামেই সমধিক পরিচিত।

পড়াশুনা ও কর্মজীবন : তাঁর শিক্ষা জীবন শুরু হয় কলকাতায়। পরবর্তীকালে তিনি ঢাকায় এসে আরমানিটোলা সরকারী উচ্চ বিদ্যালয়ে পঞ্চম শ্রেণীতে ভর্তি হন। নবম শ্রেণীতে উঠার পর তাঁকে পাঞ্জাবের সারগোদা পাবলিক স্কুলে ভর্তি করিয়ে দেয়া হয়। ১৯৫৫ সালে তিনি পাঞ্জাবের সারগোদা পাবলিক স্কুল থেকে সিনিয়র ক্যাম্বিজ এবং ১৯৫৬ সালে আই.এস.সি. পাস করেন। পরে পিতার আগ্রহেই তিনি পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে ভর্তি হন। ১৯৫৭ সালে তিনি কাকুল সামরিক একাডেমিতে ভর্তি হন। ১৯৫৮ সালে পাকিস্তান সামরিক একাডেমি থেকে কমিশন লাভ করেন ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টে। অত্যন্ত মেধাবী এম. এ. মঞ্জুর সেনাবাহিনীতে কর্মরত অবস্থায় সিএসএস পরীক্ষায় উর্ত্তীর্ণ হয়ে সিএসপি অফিসার হয়েছিলেন। কিন্তু সেনাবাহিনী থেকে অনুমতি না পাওয়ায় তাঁর পক্ষে যোগ দেয়া সম্ভব হয় নি। মঞ্জুর ১৯৬৮ সালে কানাডার স্টাফ কলেজ থেকে পিএসসি ডিগ্রী লাভ করেন। পরবর্তীতে ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টে কমিশন্ড পদে যোগদান করেন।

মৃত্যু: ১৯৮১ সালের ২ জুন এক অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির গুলিতে তিনি নিহত হন।

তথ্যসূত্র :
১. ‘বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের দলিলপত্র- দশম খন্ড’।
২. রফিকুল ইসলাম সম্পাদিত ‘সম্মুখ সমরে বাঙালি’।
৩. সুকুমার বিশ্বাস রচিত ‘মুক্তিযুদ্ধে রাইফেল্স্ ও অন্যান্য বাহিনী’।
৪. ‘শত মুক্তিযোদ্ধার কথা’, ‘সেক্টর কমান্ডাররা বলছেন-মুক্তিযুদ্ধের স্মরণীয় ঘটনা’। এবং
৫. বাংলাপিডিয়া।

লেখক ‘: চন্দন সাহা রায়

ShareTweetShareScanSend

মন্তব্য করুন জবাব বাতিল

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।

খুঁজুন

No Result
View All Result
এ পর্যন্ত ওয়েবসাইট ভিজিট করেছেন
Web Counter

সম্পৃক্ত হোন

  • সহযোগিতা করুন
  • স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে যোগ দিন
  • মনোনয়ন করুন

আমাদের সম্পর্কে

  • ট্রাস্টি বোর্ড
  • আপনার মতামত

যোগাযোগ

  •   info@gunijan.org.bd
  •   +৮৮০১৮১৭০৪৮৩১৮
  •   ঢাকা, বাংলাদেশ

© - All rights of Photographs, Audio & video clips on this site are reserved by Gunijan.org.bd under  CC BY-NC licence.

No Result
View All Result
  • #8898 (শিরোনামহীন)
  • অজয় রায়
  • অজিত গুহ
  • অনিল মুখার্জি
  • অনুপম সেন
  • অমলেন্দু বিশ্বাস
  • অরবিন্দ ঘোষ
  • অরিণা বেগম
  • অরিণা বেগম
  • অরিণা বেগম
  • অশ্বিনীকুমার দত্ত
  • আ ন ম গোলাম মোস্তফা
  • আখতারুজ্জামান ইলিয়াস
  • আজহারুল হক
  • আজিজুর রহমান মল্লিক
  • আঞ্জেলা গমেজ
  • আতাউস সামাদ
  • আতিউর রহমান
  • আনিসুজ্জামান
  • আনোয়ার পাশা
  • আনোয়ার হোসেন
  • আনোয়ার হোসেন
  • আপনার মতামত
  • আবদুর রাজ্জাক
  • আবদুল আলীম
  • আবদুল আহাদ
  • আবদুল ওয়াহাব তালুকদার
  • আবদুল গাফফার চৌধুরী
  • আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ
  • আবদুল্লাহ আল মামুন
  • আবদুল্লাহ আল-মুতী শরফুদ্দিন
  • আবিরন
  • আবু ইসহাক
  • আবু ওসমান চৌধুরী
  • আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ
  • আবু তাহের
  • আবু হেনা মোস্তফা কামাল
  • আবুল ফজল
  • আবুল হাসনাত মোহাম্মদ কামরুজ্জামান
  • আবুল হাসান
  • আবুল হোসেন
  • আব্দুল জব্বার
  • আব্দুল মতিন
  • আব্বাসউদ্দীন আহমদ
  • আমিনুল ইসলাম
  • আরজ আলী মাতুব্বর
  • আরমা দত্ত
  • আল মাহমুদ
  • আলতাফ মাহমুদ
  • আলম খান
  • আলমগীর কবির
  • আলী আহাম্মদ খান আইয়োব
  • আলোকচিত্রী শহিদুল আলম
  • আসিয়া বেগম
  • আহসান হাবীব
  • ইদ্রিছ মিঞা
  • ইমদাদ হোসেন
  • ইলা মজুমদার
  • ইলা মিত্র
  • উল্লাসকর দত্ত
  • এ এফ এম আবদুল আলীম চৌধুরী
  • এ কে খন্দকার
  • এ. এন. এম. মুনীরউজ্জামান
  • এ. এম. হারুন অর রশীদ
  • এ.এন.এম. নূরুজ্জামান
  • এ.টি.এম. হায়দার
  • এবিএম মূসা
  • এম আর খান
  • এম এ জলিল
  • এম হামিদুল্লাহ্ খান
  • এম. এ. মঞ্জুর
  • এম. এ. রশীদ
  • এম. এন. রায়
  • এস এম সুলতান
  • ওবায়েদ উল হক
  • কবরী
  • কবীর চৌধুরী
  • কমলা বেগম (কিশোরগঞ্জ)
  • কমলা বেগম (সিরাজগঞ্জ)
  • করিমন বেগম
  • করেপোরাল আবুল বাশার মো. আবদুস সামাদ
  • কর্মসূচি
  • কলিম শরাফী
  • কল্পনা দত্ত
  • কাইয়ুম চৌধুরী
  • কাঁকন বিবি
  • কাজী আবদুল আলীম
  • কাজী আবুল কাসেম
  • কাজী এম বদরুদ্দোজা
  • কাজী খলীকুজ্জমান আহমদ
  • কাজী নূর-উজ্জামান
  • কাজী সালাউদ্দিন
  • কামরুল হাসান
  • কামাল লোহানী
  • কার্যক্রম
  • কিউ এ আই এম নুরউদ্দিন
  • কুমুদিনী হাজং
  • কে এম সফিউল্লাহ
  • ক্ষুদিরাম বসু
  • খাদেমুল বাশার
  • খালেকদাদ চৌধুরী
  • খালেদ মোশাররফ
  • খোকা রায়
  • গণেশ ঘোষ
  • গাজীউল হক
  • গিয়াসউদ্দিন আহমদ
  • গুণীজন ট্রাষ্ট-এর ইতিহাস
  • গোপাল দত্ত
  • গোবিন্দচন্দ্র দেব
  • চাষী নজরুল ইসলাম
  • চিকিৎসক নুরুল ইসলাম
  • চিত্তরঞ্জন দত্ত
  • চিত্তরঞ্জন দাশ
  • ছবিতে আমাদের গুনীজন
  • জয়গন
  • জয়নুল আবেদিন
  • জসীমউদ্দীন মণ্ডল
  • জহির রায়হান
  • জহুর হোসেন চৌধুরী
  • জামাল নজরুল ইসলাম
  • জামিলুর রেজা চৌধুরী
  • জাহানারা ইমাম
  • জিতেন ঘোষ
  • জিয়া হায়দার
  • জিয়াউর রহমান
  • জিল্লুর রহমান সিদ্দিকী
  • জুয়েল আইচ
  • জোবেরা রহমান লিনু
  • জোহরা বেগম কাজী
  • জ্ঞান চক্রবর্তী
  • জ্যোতি বসু
  • জ্যোতির্ময় গুহঠাকুরতা
  • জ্যোৎস্না খাতুন
  • ট্রাস্টি বোর্ড
  • তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া
  • তরুবালা কর্মকার
  • তাজউদ্দীন আহমদ
  • তিতুমীর
  • ত্রৈলোক্যনাথ চক্রবর্তী
  • দিলওয়ার খান
  • দীনেশ গুপ্ত
  • দুলু বেগম
  • দ্বিজেন শর্মা
  • ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত
  • নভেরা আহমেদ
  • নভেরা আহমেদ
  • নয়ন মিয়া
  • নলিনী দাস
  • নাজমুল হক
  • নিজাম উদ্দিন আহমদ
  • নিতুন কুন্ডু
  • নির্মলেন্দু গুণ
  • নীলিমা ইব্রাহিম
  • নীলুফার ইয়াসমীন
  • নুরজাহান
  • নূর মোহাম্মদ শেখ
  • নূরজাহান বেগম
  • নূরজাহান বেগম (ময়মনসিংহ)
  • নেত্রকোণার গুণীজন
  • নেপাল নাগ
  • পার্থ প্রতীম মজুমদার
  • পূর্ণেন্দু দস্তিদার
  • প্রতিভা মুৎসুদ্দি
  • প্রফুল্ল চাকী
  • প্রভারাণী মালাকার
  • প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার
  • ফজল শাহাবুদ্দীন
  • ফজলুর রহমান খান
  • ফজলে হাসান আবেদ
  • ফয়েজ আহমদ
  • ফররুখ আহমদ
  • ফরিদা পারভীন
  • ফিরোজা বেগম
  • ফেরদৌসী প্রিয়ভাষিণী
  • ফেরদৌসী রহমান
  • ফেরদৌসী রহমান
  • ফ্লাইট সার্জেন্ট আব্দুল জলিল
  • ফ্লোরা জাইবুন মাজিদ
  • বদরুদ্দীন উমর
  • বশির আহমেদ
  • বশিরন বেগম
  • বশীর আল্‌হেলাল
  • বাদল গুপ্ত
  • বিনয় বসু
  • বিনোদবিহারী চৌধুরী
  • বিপিনচন্দ্র পাল
  • বীরশ্রেষ্ঠ মোস্তফা কামাল
  • বুলবুল আহমেদ
  • বেগম রোকেয়া
  • বেগম শামসুন নাহার মাহমুদ
  • বোরহান উদ্দিন খান জাহাঙ্গীর
  • বোরহানউদ্দিন খান জাহাঙ্গীর
  • ব্লগ
  • ভগৎ সিং
  • ভাস্বর বন্দ্যোপাধ্যায়
  • ভিডিও
  • মঙ্গল পান্ডে
  • মজনু শাহ
  • মণি সিংহ
  • মণিকৃষ্ণ সেন
  • মতিউর রহমান
  • মনোনয়ন
  • মনোরমা বসু
  • মমতাজ বেগম
  • ময়না বেগম
  • মশিউর রহমান
  • মহাদেব সাহা
  • মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর
  • মামুন মাহমুদ
  • মামুনুর রশীদ
  • মায়া রাণী
  • মারিনো রিগন
  • মালেকা বেগম
  • মাহমুদুল হক
  • মাহেলা বেওয়া
  • মীর শওকত আলী
  • মুকশেদ আলী
  • মুকুন্দদাস
  • মুকুল সেন
  • মুক্তিযুদ্ধ
  • মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে ‘মহিমা তব উদ্ভাসিত’
  • মুক্তিসংগ্রাম
  • মুজফফর আহমদ
  • মুনীর চৌধুরী
  • মুন্সি আব্দুর রউফ
  • মুর্তজা বশীর
  • মুস্তাফা নূরউল ইসলাম
  • মুস্তাফা মনোয়ার
  • মুহ. আব্দুল হান্নান খান
  • মুহম্মদ আবদুল হাই
  • মুহম্মদ জাফর ইকবাল
  • মুহম্মদ শহীদুল্লাহ
  • মুহাম্মদ ইঊনূস
  • মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান
  • মুহাম্মাদ কুদরাত-এ-খুদা
  • মূলপাতা
  • মেহেরজান বেগম
  • মোহাম্মদ আতাউল গনি ওসমানী
  • মোঃ আওলাদ হোসেন খান
  • মোঃ ইসমাইল হোসেন
  • মোঃ শফিকুল আনোয়ার
  • মোজাফফর আহমদ
  • মোনাজাতউদ্দিন
  • মোফাজ্জল হায়দার চৌধুরী
  • মোয়াজ্জেম হোসেন
  • মোরশেদুল ইসলাম
  • মোহাম্মদ আবদুল জব্বার
  • মোহাম্মদ কিবরিয়া
  • মোহাম্মদ মনসুর আলী
  • মোহাম্মদ মোর্তজা
  • মোহাম্মদ রুহুল আমিন
  • মোহাম্মদ হামিদুর রহমান
  • মোহাম্মাদ আব্দুল কাদির
  • মোহিউদ্দীন ফারুক
  • যতীন সরকার
  • যতীন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়
  • যোগেশ চন্দ্র ঘোষ
  • রওশন আরা রশিদ
  • রওশন জামিল
  • রংগলাল সেন
  • রণদাপ্রসাদ সাহা
  • রণেশ দাশগুপ্ত
  • রফিকুন নবী
  • রফিকুল ইসলাম
  • রবি নিয়োগী
  • রশিদ চৌধুরী
  • রশীদ তালুকদার
  • রশীদ হায়দার
  • রহিমা
  • রাজিয়া খান
  • রাজুবালা দে
  • রাণী হামিদ
  • রাবেয়া খাতুন
  • রাবেয়া খাতুন তালুকদার
  • রামকানাই দাশ
  • রাশীদুল হাসান
  • রাসবিহারী বসু
  • রাসমণি হাজং
  • রাহিজা খানম ঝুনু
  • রাহেলা বেওয়া
  • রিজিয়া রহমান
  • রেহমান সোবহান
  • রোনাল্ড হালদার
  • লীলা নাগ
  • লুকাস মারান্ডী
  • শওকত আলী
  • শওকত ওসমান
  • শম্ভু আচার্য
  • শরীয়তুল্লাহ
  • শহীদ খান
  • শহীদ সাবের
  • শহীদুল্লা কায়সার
  • শাকুর শাহ
  • শামসুন নাহার
  • শামসুর রাহমান
  • শামীম আরা টলি
  • শাহ আব্দুল করিম
  • শাহ মোঃ হাসানুজ্জামান
  • শিমুল ইউসুফ
  • শেখ আবদুস সালাম
  • শেখ মুজিবুর রহমান
  • সকল জীবনী
  • সতীশ পাকড়াশী
  • সত্যেন সেন
  • সন্‌জীদা খাতুন
  • সন্তোষচন্দ্র ভট্টাচার্য
  • সফিউদ্দিন আহমদ
  • সমাজবিজ্ঞানী নুরুল ইসলাম
  • সরদার ফজলুল করিম
  • সহযোগিতা
  • সাইদা খানম
  • সাঈদ আহমদ
  • সাখাওয়াত আলী খান
  • সাবিত্রী নায়েক
  • সামিনা খাতুন
  • সালমা সোবহান
  • সালাহ্উদ্দীন আহমেদ
  • সাহিত্য
  • সাহিত্য গবেষণা
  • সিরাজুদ্দিন কাসিমপুরী
  • সিরাজুদ্দীন হোসেন
  • সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
  • সুকুমার বড়ুয়া
  • সুধীন দাশ
  • সুফিয়া আহমেদ
  • সুফিয়া কামাল
  • সুভাষ চন্দ্র বসু
  • সুরাইয়া
  • সুলতানা সারওয়াত আরা জামান
  • সুহাসিনী দাস
  • সূর্য বেগম
  • সূর্যসেন
  • সেলিনা পারভীন
  • সেলিনা হোসেন
  • সেলিম আল দীন
  • সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ্‌
  • সৈয়দ নজরুল ইসলাম
  • সৈয়দ মাইনুল হোসেন
  • সৈয়দ শামসুল হক
  • সৈয়দ হাসান ইমাম
  • সোনাবালা
  • সোমেন চন্দ
  • স্বেচ্ছাসেবক
  • হবিবুর রহমান
  • হাজেরা খাতুন
  • হাতেম আলী খান
  • হামিদা খানম
  • হামিদা বেগম
  • হামিদা হোসেন
  • হামিদুর রাহমান
  • হালিমা খাতুন
  • হাশেম খান
  • হাসান আজিজুল হক
  • হাসান হাফিজুর রহমান
  • হাসিনা বানু
  • হীরামনি সাঁওতাল
  • হুমায়ুন আজাদ
  • হুমায়ূন আহমেদ
  • হেনা দাস
  • হেরাম্বলাল গুপ্ত

© 2025 JNews - Premium WordPress news & magazine theme by Jegtheme.