GUNIJAN
  • মূলপাতা
  • ক্ষেত্র
    • সাহিত্য
    • আদিবাসী অধিকার আন্দোলন
    • ক্রীড়া
    • নারী অধিকার আন্দোলন
    • মুক্তিসংগ্রাম
    • শিল্পকলা
    • আলোকচিত্র
    • গণমাধ্যম
    • পারফর্মিং আর্ট
    • সংগীত
    • সংগঠক
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • ইতিহাস গবেষণা
    • চিকিৎসা বিজ্ঞান
    • প্রকৃতি ও পরিবেশ
    • লোকসংস্কৃতি
    • সমাজবিজ্ঞান
    • আইন
    • দর্শন
    • মানবাধিকার
    • শিক্ষা
    • স্থাপত্য
    • সাহিত্য
    • শিল্পকলা
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • আইন
    • আদিবাসী অধিকার আন্দোলন
    • আলোকচিত্র
    • ইতিহাস গবেষণা
    • ক্রীড়া
    • গণমাধ্যম
    • চিকিৎসা বিজ্ঞান
    • দর্শন
    • নারী অধিকার আন্দোলন
    • পারফর্মিং আর্ট
    • প্রকৃতি ও পরিবেশ
    • মানবাধিকার
    • মুক্তিসংগ্রাম
    • লোকসংস্কৃতি
    • শিক্ষা
    • সংগঠক
    • সংগীত
    • সমাজবিজ্ঞান
    • স্থাপত্য
  • কর্মসূচি
  • সহযোগিতা
  • মনোনয়ন
  • কার্যক্রম
  • মূলপাতা
  • ক্ষেত্র
    • সাহিত্য
    • আদিবাসী অধিকার আন্দোলন
    • ক্রীড়া
    • নারী অধিকার আন্দোলন
    • মুক্তিসংগ্রাম
    • শিল্পকলা
    • আলোকচিত্র
    • গণমাধ্যম
    • পারফর্মিং আর্ট
    • সংগীত
    • সংগঠক
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • ইতিহাস গবেষণা
    • চিকিৎসা বিজ্ঞান
    • প্রকৃতি ও পরিবেশ
    • লোকসংস্কৃতি
    • সমাজবিজ্ঞান
    • আইন
    • দর্শন
    • মানবাধিকার
    • শিক্ষা
    • স্থাপত্য
    • সাহিত্য
    • শিল্পকলা
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • আইন
    • আদিবাসী অধিকার আন্দোলন
    • আলোকচিত্র
    • ইতিহাস গবেষণা
    • ক্রীড়া
    • গণমাধ্যম
    • চিকিৎসা বিজ্ঞান
    • দর্শন
    • নারী অধিকার আন্দোলন
    • পারফর্মিং আর্ট
    • প্রকৃতি ও পরিবেশ
    • মানবাধিকার
    • মুক্তিসংগ্রাম
    • লোকসংস্কৃতি
    • শিক্ষা
    • সংগঠক
    • সংগীত
    • সমাজবিজ্ঞান
    • স্থাপত্য
  • কর্মসূচি
  • সহযোগিতা
  • মনোনয়ন
  • কার্যক্রম
No Result
View All Result
GUNIJAN
No Result
View All Result

এ কে খন্দকার

অবদানের ক্ষেত্র: সেনা প্রধান ও সেক্টর কমান্ডার
সেক্টর কমান্ডার এ কে খন্দকার

সেক্টর কমান্ডার এ কে খন্দকার

আলোকচিত্র / অডিও / ভিডিও / ফাইল

১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর প্রবাসী সরকারের প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ মুক্তিবাহিনীর ডেপুটি চিফ আব স্টাফ এ কে খন্দকারকে তাঁর কার্যালয়ে ডেকে পাঠান। সেখানে তৎকালীন রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম, মনসুর আলী, খোন্দকার মোশতাক সবাই উপস্থিত ছিলেন। এ কে খন্দকারকে বাংলাদেশের প্রতিনিধি হিসেবে আত্মসমর্পণ অনুষ্ঠানে প্রতিনিধিত্ব করার কথা বলা হলো। প্রস্তাবটি শুনে এ কে খন্দকার বিমোহিত হয়ে যান। কারণ একটি ইতিহাসের সাক্ষী হতে যাচ্ছেন তিনি।

তড়িঘড়ি করে তিনি যোগাযোগ করেন ভারতীয় সামরিক বাহিনীর হেডকোয়ার্টারের সাথে। সেখান থেকে তাঁকে বলা হলো কলকাতার দমদম বিমান বন্দরে চলে যাবার জন্য। এ কে খন্দকার সেখানে যান। গিয়ে দেখেন সেখানে জেনারেল অরোরা, জেনারেল জেকবসহ ভারতীয় সামরিক বাহিনীর উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত রয়েছেন। তাঁদের সঙ্গে ঐতিহাসিক একটি মুহুর্তের সাক্ষী হতে প্রথমে আগরতলায় আসেন তিনি। তারপর সেখান থেকে ঢাকায় পদার্পণ করেন। পরাজিত পাকিস্তান সেনাবাহিনীর জেনারেল নিয়াজী তাঁদেরকে বিমান বন্দরে স্বাগত জানান।

সেদিনের সেই ঐতিহাসিক মুহুর্তের বর্ণনা দিতে গিয়ে এ কে খন্দকার লেখেন, ‘আমরা বিমান বন্দর থেকে সোজা রেসকোর্সের মাঠে গেলাম। সেখানে আস্তে আস্তে লোকের ভীড় হচ্ছিল। ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধু যেখান থেকে ভাষণ দিয়েছিলেন সেখানে আত্মসমর্পণ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছিল। জনগণ আনন্দ উল্লাসে ফেটে পড়েছিল। তারা জেনারেল অরোরাকে কাঁধের উপর উঠিয়ে নেয় এবং বিজয়োল্লাসে মেতে ওঠে। জেনারেল নিয়াজীকে খুব বিমর্ষ দেখা যাচ্ছিল।’

সেদিনের সেই ঐতিহাসিক ঘটনা আজও এ কে খন্দকারকে পুলকিত করে, রোমাঞ্চিত করে। তাঁর জীবনের শ্রেষ্ঠতম ঘটনা এটি। একটি জাতির জন্মের জন্য তিনি যেমন নিজে জীবন বাজি রেখে যুদ্ধ পরিচালনা করেছেন ঠিক তেমনি জাতির জন্মের মূহুর্তটিকেও প্রত্যক্ষ করেছেন উত্তেজনা নিয়ে। মুক্তিযুদ্ধে অভূতপূর্ব অবদান রাখার জন্য তিনি ‘বীর উত্তম’ খেতাবে ভূষিত হন।

আব্দুল করিম খন্দকার যিনি এ কে খন্দকার নামেই সমধিক পরিচিত। তাঁর জন্ম ১৯৩০ সালের ১ জানুয়ারি, পিতার তৎকালীন কর্মস্থল রংপুর শহরে। তাঁর পৈত্রিক নিবাস পাবনা জেলার বেড়া উপজেলার ভারেঙ্গা গ্রামে। তাঁর পিতা খন্দকার আব্দুল লতিফ ব্রিটিশ আমলে ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট ছিলেন এবং মাতা আরেফা খাতুন ছিলেন একজন আদর্শ গৃহিনী। চার ভাই ও এক বোনের মধ্যে এ কে খন্দকার ছিলেন তৃতীয়।

পিতার চাকুরির সুবাদে আব্দুল করিমের শিক্ষা জীবনের শুরু হয় বগুড়া শহরে। তিনি সেখানে বগুড়া করোনেশন স্কুলে কিছুদিন পড়াশুনা করেন। তারপর পিতার বদলির কারণে তাঁদেরকে নওগাঁ চলে যেতে হয়। সেখানে নওগাঁ করোনেশন স্কুল থেকে প্রাথমিক শিক্ষা শেষ করেন। মাধ্যমিক শিক্ষা গ্রহণ করেন রাজশাহী কলেজিয়েট স্কুল এবং মালদা জেলা স্কুলে। এ কে খন্দকার ১৯৪৭ সালে মালদা জেলা স্কুল থেকে ম্যাট্রিকুলেশন পাশ করেন। তখন ভারত বিভাগের সময়। এ কে খন্দকার পূর্ববঙ্গে চলে আসেন।

পূর্ববঙ্গে এসে রাজশাহী সরকারি কলেজে ভর্তি হন। তিনি সেই কলেজ থেকে ১৯৪৯ সালে ইন্টারমিডিয়েট পাশ করেন। এরপরই যোগ দেন পাকিস্তান বিমান বাহিনীর জিডি (পি) ব্রাঞ্চে এবং কমিশন প্রাপ্ত হন।

এ কে খন্দকার ১৯৫২ সালের সেপ্টেম্বর মাসে আরপিএএফ কলেজ থেকে গ্র্যাজুয়েশন ডিগ্রী লাভ করেন। তিনি ১৯৫৫ সাল পর্যন্ত ফাইটার স্কোয়াড্রন পাইলট হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ১৯৫৫ সাল থেকে ১৯৫৭ সাল পর্যন্ত পাকিস্তান এয়ার ফোর্স একাডেমিতে ফ্লাইং ইনস্ট্রাক্টর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। এবং ১৯৫৮ সালে ফ্লাইং ইনস্ট্রাক্টর স্কুলের ফ্লাইট কমান্ডার নিযুক্ত হন। তিনি ১৯৬০ সাল পর্যন্ত জেট ফাইটার কনভারশন স্কোয়াড্রেনেও ফ্লাইট কমান্ডার পদে দায়িত্ব পালন করেন। পাকিস্তান এয়ার ফোর্সে কর্মরত অবস্থায় এ কে খন্দকার অনেক গুরুত্বপূর্ণ পদে সুনামের সাথে দায়িত্ব পালন করেন।

এ কে খন্দকার ১৯৬০ সাল থেকে ১৯৬৫ সাল পর্যন্ত পাকিস্তান এয়ার ফোর্সের জেট ফাইটার কনভারশন স্কোয়াড্রন-এর স্কোয়াড্রন কমান্ডার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি স্কোয়াড্রন কমান্ডার, জেট ফাইটার কনভারশন স্কোয়াড্রন, অফিসার কমান্ডিং, ট্রেনিং উইং পিএএফ একাডেমি (১৯৬৫) এবং প্রেসিডেন্ট, পিএএফ প্ল্যানিং বোর্ড (১৯৬১) হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। এয়ার ভাইস মার্শাল এ কে খন্দকার ১৯৬৫ সালে স্টাফ কলেজ কোর্স সম্পন্ন করেন। এবং ঢাকাস্থ পিএএফ ঘাঁটিতে সেকেন্ড ইন কমান্ড পদে নিযুক্ত হন।

১৯৭১ সালে ২৫ মার্চ কালো রাত্রিতে পাকিস্তানী হানাদার বাহিনী ঝাঁপিয়ে পড়ে নিরস্ত্র বাঙালীর উপর। চালায় বর্বর গণহত্যা। স্বাধীনতা যুদ্ধ শুরু হলে এ কে খন্দকার তাঁর অধীনস্থ বাঙালী অফিসার ও সৈন্যদের নিয়ে স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন।

১৯৭১ সালের ৪ এপ্রিল মুক্তিবাহিনীর উর্ধতন কর্মকর্তারা চা বাগানে পরিবৃত আধা-পাহাড়ী এলাকা তেলিয়াপাড়ায় অবস্থিত দ্বিতীয় ইস্ট বেঙ্গলের সদর দপ্তরে একত্রিত হন। এটি ছিল হবিগঞ্জ জেলায়। জেনারেল এম.এ.জি. ওসমানী, মেজর কাজী নূর-উজ্জামান, মেজর খালেদ মোশাররফ, মেজর নুরুল ইসলাম, মেজর শাফায়েত জামিল, মেজর মইনুল হোসেন চৌধুরী এবং আরো অনেকে সেদিন সেখানে একত্রিত হয়েছিলেন। আমাদের মুক্তিযুদ্ধের সশস্ত্র প্রতিরোধের প্রথম দিকনির্দেশনা আসে এই সম্মেলন থেকেই।

১০ এপ্রিল তাজউদ্দীন আহমদ-এর নেতৃত্বে আনুষ্ঠানিকভাবে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের একটি প্রবাসী সরকার ‘মুজিবনগর সরকার’ গঠিত হয়। এ কে খন্দকার ১৫ মে তাঁর দলবলসহ ভারতের আগরতলায় পৌঁছেন। ১৬ মে কলকাতায় চলে যান। সেখানে মুক্তিবাহিনীর সর্বাধিনায়ক ওসমানীর সাথে দেখা হয়। তাঁর পরামর্শেই ১৯/২০ মে দিল্লীতে যান বিমান বাহিনীর জন্য বিমান সংগ্রহ করতে। এরজন্য ভারতীয় বিমান বাহিনীর সাথে যোগাযোগ করেন। কিন্তু ভারতীয় কর্তৃপক্ষ রাজনৈতিক ও নানাবিধ কারণে তখনই কোনো বিমান দিতে অস্বীকার করে। তবে তাঁরা বলে দেয়, সময় আসলেই তাঁরা সব ধরনের সহযোগিতা করবে। মে মাসের শেষের দিকে এ কে খন্দকার আবার কলকাতায় ফিরে আসেন।

সেখানে সিদ্ধান্ত হয়, মুক্তিবাহিনী স্থলপথে যুদ্ধ চালাবে। এসময় এ কে খন্দকারকে মুক্তিবাহিনীর ডেপুটি চিফ অব স্টাফ মনোনীত করা হয়। মুক্তিবাহিনীর জন্য রিক্রুটমেন্ট, ট্রেনিং এবং তাঁদেরকে বিভিন্ন সেক্টরে পাঠানো এসব দায়িত্ব দেয়া হয় এ কে খন্দকারকে।

মুক্তিযুদ্ধের প্রথম দিকে বিমান বাহিনীর সকল পাইলট, টেকনিশিয়ান স্থলযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলেন। পরে বাংলাদেশের জন্য নিজস্ব এয়ার ফোর্স ইউনিট গঠন করা হয়। এজন্য ভারতীয় বিমান বাহিনী থেকে একটা অটার, একটা অলওয়েট হেলিকপ্টার এবং একটা ডিসি-৩ ডাকোটা বিমান নেয়া হয়। এ নিয়ে মুক্তিবাহিনী বিভিন্ন স্থানে হামলা চালিয়ে বিশেষ সাফল্য অর্জন করে।

বাংলাদেশ স্বাধীন হলে পরে এ কে খন্দকার নবগঠিত বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর প্রতিষ্ঠাতা চিফ অব স্টাফ হন এবং বিমান বাহিনীর প্রধান হিসেবে নবগঠিত এই বাহিনীর যথেষ্ট উন্নতি সাধন করেন। তিনি ১৯৭২-৭৫ সাল পর্যন্ত এই পদে সততা ও দক্ষতার সাথে দায়িত্ব পালন করেন। এসময় তিনি জাতীয় পতাকাবাহী বাংলাদেশ বিমানের প্রথম চেয়ারম্যান হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন (১৯৭২-১৯৭৩)।

এয়ার ভাইস মার্শাল (অব.) এ কে খন্দকার ১৯৭৬ সাল থেকে ১৯৮২ সাল পর্যন্ত অস্ট্রেলিয়ায় বাংলাদেশ হাই কমিশনার এবং ১৯৮২ থেকে ১৯৮৬ সাল পর্যন্ত ভারতে বাংলাদেশের হাই কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ১৯৮৬ সালের সেপ্টেম্বর হতে নভেম্বর পর্যন্ত রাষ্ট্রপতির উপদেষ্টা হিসেবে একই বছর নভেস্বর মাসের শেষদিকে বাংলাদেশ সরকারের পরিকল্পনা মন্ত্রী নিযুক্ত হন। ১৯৯০ সালের মার্চ মাস পর্যন্ত এ দায়িত্ব পালন করেন। পরবর্তীতে তিনি ১৯৯৮ সালের ১০ ডিসেম্বর পাবনা-২ নির্বাচনী এলাকা থেকে জাতীয় সংসদ সদস্য মনোনীত হন।

১৯৮৬-১৯৯০ সালে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের পরিকল্পনা মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে পাবনা জেলায় যোগাযোগ, শিক্ষা ও সামাজিক ক্ষেত্রে প্রচুর উন্নয়নমূলক কাজ করেন। ২০০৮ সালেও তিনি পাবনা-২ নিজ নির্বাচনী এলাকা থেকে পুনরায় জাতীয় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। পরে তিনি আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন সরকারের পরিকল্পনা মন্ত্রী হিসেবে নিযুক্ত হন। বাংলাদেশের রাজনীতিতে যে কজন রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব সৎ ও আদর্শবান নেতা হিসেবে পরিচিত এ কে খন্দকার তাঁদের অন্যতম।

যারা বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে প্রত্যক্ষ বিরোধিতা করেছিল তারা যুদ্ধাপরাধী। স্বাধীনতার ৩৮ বছর অতিক্রান্ত হলেও আজও এদের বিচার হয়নি। নানাদিক থেকেই এ দাবি আজ স্বাধীনতার পক্ষের প্রতিটি নাগরিকের। যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবিতে সোচ্চার সেক্টর কমান্ডার ফোরাম। এ কে খন্দকার সেই সেক্টর কমান্ডার ফোরামের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের জন্য দেশের প্রতিটি প্রান্তে জনমত গড়ে তোলার কাজে নিরলসভাবে পরিশ্রম করে যাচ্ছেন।

স্কুল ও কলেজ জীবনে এ কে খন্দকার একজন কৃতি ফুটবলার হিসেবে পরিচিত ছিলেন। রিসালপুর পাকিস্তান এয়ার ফোর্স কলেজে অধ্যায়নকালে তিনি উক্ত কলেজের ফুটবল দলের ক্যাপ্টেন ছিলেন। সরকারী দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি তিনি বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনে সমাজকল্যাণমূলক কাজের সাথে জড়িত।

তিনি বিভিন্ন সময় ইংল্যান্ড, ফ্রান্স, জার্মানি, যুক্তরাষ্ট্র, স্পেন, ইতালি, গ্রীস, সোভিয়েত ইউনিয়ন, চীন, অস্ট্রেলিয়া, সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড, পাকিস্তান, ভারত, ভুটান, আফগানিস্তান, লিবিয়া, আলজেরিয়া, তিউনিসিয়া, মরক্কো, সৌদি আরব, কুয়েতসহ বিশ্বের প্রায় ৪১টি দেশ ভ্রমণ করেছেন। পারিবারিক জীবনে এ কে খন্দকার বিবাহিত। তিনি দুই ছেলে ও এক কন্যা সন্তানের জনক।

২০১১ সালে এ কে খন্দকার স্বাধীনতা পদক পান।

তথ্যসূত্র : ১. ‘বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ দলিলপত্র – দশম খন্ড’;
২. সুকুমার বিশ্বাস রচিত ‘মুক্তিযুদ্ধে রাইফেলস ও অন্যান্য বাহিনী’;
৩. ‘শত মুক্তিযোদ্ধার কথা’;
৪. এ কে খন্দকারের জীবন-বৃত্তান্ত।

লেখক : চন্দন সাহা রায়

ShareTweetShareScanSend

মন্তব্য করুন জবাব বাতিল

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।

খুঁজুন

No Result
View All Result
এ পর্যন্ত ওয়েবসাইট ভিজিট করেছেন
Web Counter

সম্পৃক্ত হোন

  • সহযোগিতা করুন
  • স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে যোগ দিন
  • মনোনয়ন করুন

আমাদের সম্পর্কে

  • ট্রাস্টি বোর্ড
  • আপনার মতামত

যোগাযোগ

  •   info@gunijan.org.bd
  •   +৮৮০১৮১৭০৪৮৩১৮
  •   ঢাকা, বাংলাদেশ

© - All rights of Photographs, Audio & video clips on this site are reserved by Gunijan.org.bd under  CC BY-NC licence.

No Result
View All Result
  • #8898 (শিরোনামহীন)
  • অজয় রায়
  • অজিত গুহ
  • অনিল মুখার্জি
  • অনুপম সেন
  • অমলেন্দু বিশ্বাস
  • অরবিন্দ ঘোষ
  • অরিণা বেগম
  • অরিণা বেগম
  • অরিণা বেগম
  • অশ্বিনীকুমার দত্ত
  • আ ন ম গোলাম মোস্তফা
  • আখতারুজ্জামান ইলিয়াস
  • আজহারুল হক
  • আজিজুর রহমান মল্লিক
  • আঞ্জেলা গমেজ
  • আতাউস সামাদ
  • আতিউর রহমান
  • আনিসুজ্জামান
  • আনোয়ার পাশা
  • আনোয়ার হোসেন
  • আনোয়ার হোসেন
  • আপনার মতামত
  • আবদুর রাজ্জাক
  • আবদুল আলীম
  • আবদুল আহাদ
  • আবদুল ওয়াহাব তালুকদার
  • আবদুল গাফফার চৌধুরী
  • আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ
  • আবদুল্লাহ আল মামুন
  • আবদুল্লাহ আল-মুতী শরফুদ্দিন
  • আবিরন
  • আবু ইসহাক
  • আবু ওসমান চৌধুরী
  • আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ
  • আবু তাহের
  • আবু হেনা মোস্তফা কামাল
  • আবুল ফজল
  • আবুল হাসনাত মোহাম্মদ কামরুজ্জামান
  • আবুল হাসান
  • আবুল হোসেন
  • আব্দুল জব্বার
  • আব্দুল মতিন
  • আব্বাসউদ্দীন আহমদ
  • আমিনুল ইসলাম
  • আরজ আলী মাতুব্বর
  • আরমা দত্ত
  • আল মাহমুদ
  • আলতাফ মাহমুদ
  • আলম খান
  • আলমগীর কবির
  • আলী আহাম্মদ খান আইয়োব
  • আলোকচিত্রী শহিদুল আলম
  • আসিয়া বেগম
  • আহসান হাবীব
  • ইদ্রিছ মিঞা
  • ইমদাদ হোসেন
  • ইলা মজুমদার
  • ইলা মিত্র
  • উল্লাসকর দত্ত
  • এ এফ এম আবদুল আলীম চৌধুরী
  • এ কে খন্দকার
  • এ. এন. এম. মুনীরউজ্জামান
  • এ. এম. হারুন অর রশীদ
  • এ.এন.এম. নূরুজ্জামান
  • এ.টি.এম. হায়দার
  • এবিএম মূসা
  • এম আর খান
  • এম এ জলিল
  • এম হামিদুল্লাহ্ খান
  • এম. এ. মঞ্জুর
  • এম. এ. রশীদ
  • এম. এন. রায়
  • এস এম সুলতান
  • ওবায়েদ উল হক
  • কবরী
  • কবীর চৌধুরী
  • কমলা বেগম (কিশোরগঞ্জ)
  • কমলা বেগম (সিরাজগঞ্জ)
  • করিমন বেগম
  • করেপোরাল আবুল বাশার মো. আবদুস সামাদ
  • কর্মসূচি
  • কলিম শরাফী
  • কল্পনা দত্ত
  • কাইয়ুম চৌধুরী
  • কাঁকন বিবি
  • কাজী আবদুল আলীম
  • কাজী আবুল কাসেম
  • কাজী এম বদরুদ্দোজা
  • কাজী খলীকুজ্জমান আহমদ
  • কাজী নূর-উজ্জামান
  • কাজী সালাউদ্দিন
  • কামরুল হাসান
  • কামাল লোহানী
  • কার্যক্রম
  • কিউ এ আই এম নুরউদ্দিন
  • কুমুদিনী হাজং
  • কে এম সফিউল্লাহ
  • ক্ষুদিরাম বসু
  • খাদেমুল বাশার
  • খালেকদাদ চৌধুরী
  • খালেদ মোশাররফ
  • খোকা রায়
  • গণেশ ঘোষ
  • গাজীউল হক
  • গিয়াসউদ্দিন আহমদ
  • গুণীজন ট্রাষ্ট-এর ইতিহাস
  • গোপাল দত্ত
  • গোবিন্দচন্দ্র দেব
  • চাষী নজরুল ইসলাম
  • চিকিৎসক নুরুল ইসলাম
  • চিত্তরঞ্জন দত্ত
  • চিত্তরঞ্জন দাশ
  • ছবিতে আমাদের গুনীজন
  • জয়গন
  • জয়নুল আবেদিন
  • জসীমউদ্দীন মণ্ডল
  • জহির রায়হান
  • জহুর হোসেন চৌধুরী
  • জামাল নজরুল ইসলাম
  • জামিলুর রেজা চৌধুরী
  • জাহানারা ইমাম
  • জিতেন ঘোষ
  • জিয়া হায়দার
  • জিয়াউর রহমান
  • জিল্লুর রহমান সিদ্দিকী
  • জুয়েল আইচ
  • জোবেরা রহমান লিনু
  • জোহরা বেগম কাজী
  • জ্ঞান চক্রবর্তী
  • জ্যোতি বসু
  • জ্যোতির্ময় গুহঠাকুরতা
  • জ্যোৎস্না খাতুন
  • ট্রাস্টি বোর্ড
  • তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া
  • তরুবালা কর্মকার
  • তাজউদ্দীন আহমদ
  • তিতুমীর
  • ত্রৈলোক্যনাথ চক্রবর্তী
  • দিলওয়ার খান
  • দীনেশ গুপ্ত
  • দুলু বেগম
  • দ্বিজেন শর্মা
  • ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত
  • নভেরা আহমেদ
  • নভেরা আহমেদ
  • নয়ন মিয়া
  • নলিনী দাস
  • নাজমুল হক
  • নিজাম উদ্দিন আহমদ
  • নিতুন কুন্ডু
  • নির্মলেন্দু গুণ
  • নীলিমা ইব্রাহিম
  • নীলুফার ইয়াসমীন
  • নুরজাহান
  • নূর মোহাম্মদ শেখ
  • নূরজাহান বেগম
  • নূরজাহান বেগম (ময়মনসিংহ)
  • নেত্রকোণার গুণীজন
  • নেপাল নাগ
  • পার্থ প্রতীম মজুমদার
  • পূর্ণেন্দু দস্তিদার
  • প্রতিভা মুৎসুদ্দি
  • প্রফুল্ল চাকী
  • প্রভারাণী মালাকার
  • প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার
  • ফজল শাহাবুদ্দীন
  • ফজলুর রহমান খান
  • ফজলে হাসান আবেদ
  • ফয়েজ আহমদ
  • ফররুখ আহমদ
  • ফরিদা পারভীন
  • ফিরোজা বেগম
  • ফেরদৌসী প্রিয়ভাষিণী
  • ফেরদৌসী রহমান
  • ফেরদৌসী রহমান
  • ফ্লাইট সার্জেন্ট আব্দুল জলিল
  • ফ্লোরা জাইবুন মাজিদ
  • বদরুদ্দীন উমর
  • বশির আহমেদ
  • বশিরন বেগম
  • বশীর আল্‌হেলাল
  • বাদল গুপ্ত
  • বিনয় বসু
  • বিনোদবিহারী চৌধুরী
  • বিপিনচন্দ্র পাল
  • বীরশ্রেষ্ঠ মোস্তফা কামাল
  • বুলবুল আহমেদ
  • বেগম রোকেয়া
  • বেগম শামসুন নাহার মাহমুদ
  • বোরহান উদ্দিন খান জাহাঙ্গীর
  • বোরহানউদ্দিন খান জাহাঙ্গীর
  • ব্লগ
  • ভগৎ সিং
  • ভাস্বর বন্দ্যোপাধ্যায়
  • ভিডিও
  • মঙ্গল পান্ডে
  • মজনু শাহ
  • মণি সিংহ
  • মণিকৃষ্ণ সেন
  • মতিউর রহমান
  • মনোনয়ন
  • মনোরমা বসু
  • মমতাজ বেগম
  • ময়না বেগম
  • মশিউর রহমান
  • মহাদেব সাহা
  • মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর
  • মামুন মাহমুদ
  • মামুনুর রশীদ
  • মায়া রাণী
  • মারিনো রিগন
  • মালেকা বেগম
  • মাহমুদুল হক
  • মাহেলা বেওয়া
  • মীর শওকত আলী
  • মুকশেদ আলী
  • মুকুন্দদাস
  • মুকুল সেন
  • মুক্তিযুদ্ধ
  • মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে ‘মহিমা তব উদ্ভাসিত’
  • মুক্তিসংগ্রাম
  • মুজফফর আহমদ
  • মুনীর চৌধুরী
  • মুন্সি আব্দুর রউফ
  • মুর্তজা বশীর
  • মুস্তাফা নূরউল ইসলাম
  • মুস্তাফা মনোয়ার
  • মুহ. আব্দুল হান্নান খান
  • মুহম্মদ আবদুল হাই
  • মুহম্মদ জাফর ইকবাল
  • মুহম্মদ শহীদুল্লাহ
  • মুহাম্মদ ইঊনূস
  • মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান
  • মুহাম্মাদ কুদরাত-এ-খুদা
  • মূলপাতা
  • মেহেরজান বেগম
  • মোহাম্মদ আতাউল গনি ওসমানী
  • মোঃ আওলাদ হোসেন খান
  • মোঃ ইসমাইল হোসেন
  • মোঃ শফিকুল আনোয়ার
  • মোজাফফর আহমদ
  • মোনাজাতউদ্দিন
  • মোফাজ্জল হায়দার চৌধুরী
  • মোয়াজ্জেম হোসেন
  • মোরশেদুল ইসলাম
  • মোহাম্মদ আবদুল জব্বার
  • মোহাম্মদ কিবরিয়া
  • মোহাম্মদ মনসুর আলী
  • মোহাম্মদ মোর্তজা
  • মোহাম্মদ রুহুল আমিন
  • মোহাম্মদ হামিদুর রহমান
  • মোহাম্মাদ আব্দুল কাদির
  • মোহিউদ্দীন ফারুক
  • যতীন সরকার
  • যতীন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়
  • যোগেশ চন্দ্র ঘোষ
  • রওশন আরা রশিদ
  • রওশন জামিল
  • রংগলাল সেন
  • রণদাপ্রসাদ সাহা
  • রণেশ দাশগুপ্ত
  • রফিকুন নবী
  • রফিকুল ইসলাম
  • রবি নিয়োগী
  • রশিদ চৌধুরী
  • রশীদ তালুকদার
  • রশীদ হায়দার
  • রহিমা
  • রাজিয়া খান
  • রাজুবালা দে
  • রাণী হামিদ
  • রাবেয়া খাতুন
  • রাবেয়া খাতুন তালুকদার
  • রামকানাই দাশ
  • রাশীদুল হাসান
  • রাসবিহারী বসু
  • রাসমণি হাজং
  • রাহিজা খানম ঝুনু
  • রাহেলা বেওয়া
  • রিজিয়া রহমান
  • রেহমান সোবহান
  • রোনাল্ড হালদার
  • লীলা নাগ
  • লুকাস মারান্ডী
  • শওকত আলী
  • শওকত ওসমান
  • শম্ভু আচার্য
  • শরীয়তুল্লাহ
  • শহীদ খান
  • শহীদ সাবের
  • শহীদুল্লা কায়সার
  • শাকুর শাহ
  • শামসুন নাহার
  • শামসুর রাহমান
  • শামীম আরা টলি
  • শাহ আব্দুল করিম
  • শাহ মোঃ হাসানুজ্জামান
  • শিমুল ইউসুফ
  • শেখ আবদুস সালাম
  • শেখ মুজিবুর রহমান
  • সকল জীবনী
  • সতীশ পাকড়াশী
  • সত্যেন সেন
  • সন্‌জীদা খাতুন
  • সন্তোষচন্দ্র ভট্টাচার্য
  • সফিউদ্দিন আহমদ
  • সমাজবিজ্ঞানী নুরুল ইসলাম
  • সরদার ফজলুল করিম
  • সহযোগিতা
  • সাইদা খানম
  • সাঈদ আহমদ
  • সাখাওয়াত আলী খান
  • সাবিত্রী নায়েক
  • সামিনা খাতুন
  • সালমা সোবহান
  • সালাহ্উদ্দীন আহমেদ
  • সাহিত্য
  • সাহিত্য গবেষণা
  • সিরাজুদ্দিন কাসিমপুরী
  • সিরাজুদ্দীন হোসেন
  • সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
  • সুকুমার বড়ুয়া
  • সুধীন দাশ
  • সুফিয়া আহমেদ
  • সুফিয়া কামাল
  • সুভাষ চন্দ্র বসু
  • সুরাইয়া
  • সুলতানা সারওয়াত আরা জামান
  • সুহাসিনী দাস
  • সূর্য বেগম
  • সূর্যসেন
  • সেলিনা পারভীন
  • সেলিনা হোসেন
  • সেলিম আল দীন
  • সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ্‌
  • সৈয়দ নজরুল ইসলাম
  • সৈয়দ মাইনুল হোসেন
  • সৈয়দ শামসুল হক
  • সৈয়দ হাসান ইমাম
  • সোনাবালা
  • সোমেন চন্দ
  • স্বেচ্ছাসেবক
  • হবিবুর রহমান
  • হাজেরা খাতুন
  • হাতেম আলী খান
  • হামিদা খানম
  • হামিদা বেগম
  • হামিদা হোসেন
  • হামিদুর রাহমান
  • হালিমা খাতুন
  • হাশেম খান
  • হাসান আজিজুল হক
  • হাসান হাফিজুর রহমান
  • হাসিনা বানু
  • হীরামনি সাঁওতাল
  • হুমায়ুন আজাদ
  • হুমায়ূন আহমেদ
  • হেনা দাস
  • হেরাম্বলাল গুপ্ত

© 2025 JNews - Premium WordPress news & magazine theme by Jegtheme.