GUNIJAN
  • মূলপাতা
  • ক্ষেত্র
    • সাহিত্য
    • আদিবাসী অধিকার আন্দোলন
    • ক্রীড়া
    • নারী অধিকার আন্দোলন
    • মুক্তিসংগ্রাম
    • শিল্পকলা
    • আলোকচিত্র
    • গণমাধ্যম
    • পারফর্মিং আর্ট
    • সংগীত
    • সংগঠক
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • ইতিহাস গবেষণা
    • চিকিৎসা বিজ্ঞান
    • প্রকৃতি ও পরিবেশ
    • লোকসংস্কৃতি
    • সমাজবিজ্ঞান
    • আইন
    • দর্শন
    • মানবাধিকার
    • শিক্ষা
    • স্থাপত্য
    • সাহিত্য
    • শিল্পকলা
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • আইন
    • আদিবাসী অধিকার আন্দোলন
    • আলোকচিত্র
    • ইতিহাস গবেষণা
    • ক্রীড়া
    • গণমাধ্যম
    • চিকিৎসা বিজ্ঞান
    • দর্শন
    • নারী অধিকার আন্দোলন
    • পারফর্মিং আর্ট
    • প্রকৃতি ও পরিবেশ
    • মানবাধিকার
    • মুক্তিসংগ্রাম
    • লোকসংস্কৃতি
    • শিক্ষা
    • সংগঠক
    • সংগীত
    • সমাজবিজ্ঞান
    • স্থাপত্য
  • কর্মসূচি
  • সহযোগিতা
  • মনোনয়ন
  • কার্যক্রম
  • মূলপাতা
  • ক্ষেত্র
    • সাহিত্য
    • আদিবাসী অধিকার আন্দোলন
    • ক্রীড়া
    • নারী অধিকার আন্দোলন
    • মুক্তিসংগ্রাম
    • শিল্পকলা
    • আলোকচিত্র
    • গণমাধ্যম
    • পারফর্মিং আর্ট
    • সংগীত
    • সংগঠক
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • ইতিহাস গবেষণা
    • চিকিৎসা বিজ্ঞান
    • প্রকৃতি ও পরিবেশ
    • লোকসংস্কৃতি
    • সমাজবিজ্ঞান
    • আইন
    • দর্শন
    • মানবাধিকার
    • শিক্ষা
    • স্থাপত্য
    • সাহিত্য
    • শিল্পকলা
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • আইন
    • আদিবাসী অধিকার আন্দোলন
    • আলোকচিত্র
    • ইতিহাস গবেষণা
    • ক্রীড়া
    • গণমাধ্যম
    • চিকিৎসা বিজ্ঞান
    • দর্শন
    • নারী অধিকার আন্দোলন
    • পারফর্মিং আর্ট
    • প্রকৃতি ও পরিবেশ
    • মানবাধিকার
    • মুক্তিসংগ্রাম
    • লোকসংস্কৃতি
    • শিক্ষা
    • সংগঠক
    • সংগীত
    • সমাজবিজ্ঞান
    • স্থাপত্য
  • কর্মসূচি
  • সহযোগিতা
  • মনোনয়ন
  • কার্যক্রম
No Result
View All Result
GUNIJAN
No Result
View All Result

চিত্তরঞ্জন দত্ত

অবদানের ক্ষেত্র: সেনা প্রধান ও সেক্টর কমান্ডার
সেক্টর কমান্ডার চিত্তরঞ্জন দত্ত

সেক্টর কমান্ডার চিত্তরঞ্জন দত্ত

আলোকচিত্র / অডিও / ভিডিও / ফাইল

১৯৫১ সাল থেকে পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে চাকরি করতেন মেজর জেনারেল সি. আর. দত্ত। পুরো নাম চিত্ত রঞ্জন দত্ত। বছরে ছুটি ছিল এক মাস। কিন্তু এক মাসের ছুটি তাঁর কাছে খুব কম মনে হতো। একটা মাস চোখের পলকে চলে যায়। স্ত্রী সন্তান নিয়ে পশ্চিম পাকিস্তান থেকে মাত্র একমাসের জন্য পূর্ব পাকিস্তানে তাঁর পিতার স্থায়ী নিবাস হবিগঞ্জে আসাটা কষ্টকর মনে হতো তাঁর। তাই তিন বছরের ছুটি জমিয়ে রেখে তৃতীয় বছর একসাথে তিন মাসের ছুটি নিয়ে স্ত্রী-সন্তানসহ হবিগঞ্জে আসতেন। ১৯৫১ সাল থেকে ১৯৭১ সাল পর্যন্ত বিশ বছর তিনি তাই করছেন। ১৯৭১ সালের জানুয়ারি থেকে মার্চ – এই তিন মাসের ছুটি একসাথে নিয়ে তিনি হবিগঞ্জে এসেছিলেন। অনেক দিন পর দেশে এসে ভেবেছিলেন আপনজনদের সাথে দেখা করবেন। শৈশব কৈশোরের পুরনো বন্ধুদের নিয়ে প্রিয় জায়গাগুলোতে ঘুরে বেড়াবেন। স্ত্রী-সন্তান নিয়ে দেশের আত্মীয়-স্বজনদের বাড়িতে বেড়াবেন। অর্থাত্‍ ইচ্ছা ছিল গত তিন বছরের একঘেয়েমি কাটাতে তিন মাসের ছুটির দিনগুলোকে লাগামহীন ঘোড়ার মতোই ছেড়ে দিবেন তিনি। কিন্তু সেবছর তাঁর আশা খুব বেশি পূরণ হয়নি। বরং তিন বছর পর দেশে এসে মেজর জেনারেল সি. আর. দত্ত অবাক হয়েছিলেন দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি দেখে। কারণ পশ্চিম পাকিস্তান থেকে তিনি বুঝতে পারতেন না পূর্ব পাকিস্তানের মানুষ স্বাধীনতার জন্য এতটা ব্যাকুল হয়ে পড়েছে। পশ্চিম পাকিস্তানে সামরিক ঘাঁটিতে তাঁকে পূর্ব পাকিস্তানের অবস্থা সম্পর্কে জানানো হতো না। তাছাড়া জানার কোনো উপায়ও ছিল না তাঁর।

দেখতে দেখতে তিন মাসের ছুটি প্রায় শেষ হয়ে আসছিল। এরকম পরিস্থিতিতে স্ত্রী-সন্তান নিয়ে আবার পশ্চিম পাকিস্তানে ফিরে যাবেন কি না এ ব্যাপারে তিনি শঙ্কিত ছিলেন। মার্চ মাসের শুরু থেকে ব্যাপক প্রচারণা শুরু হয়েছিল ৭ মার্চ রেসকোর্স ময়দানে শেখ মুজিবুর রহমান বাঙালী জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণ দিবেন। কৃষক, শ্রমিক, ছাত্র থেকে শুরু করে সকল শ্রেণী-পেশার মানুষ অপেক্ষা করছিল ৭ মার্চের সমাবেশের জন্য। মাইকিং করে ঢাকাসহ বড় বড় শহরগুলোতে ব্যাপক প্রচারণা হয়েছিল ৭ মার্চের জনসভা নিয়ে। তখনও সি. আর. দত্ত হবিগঞ্জেই ছিলেন। ৭ মার্চ শেখ মুজিবুর রহমানের সেই তেজোদীপ্ত ভাষণ তিনি বাংলাদেশ বেতারে শুনেছিলেন। ‘এবারের সংগ্রাম মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম, তোমাদের যার যা কিছু আছে তাই নিয়ে শত্রুর মোকাবেলা করার জন্য প্রস্তুত থাকো’। এই কথাগুলো তাঁকে বিশেষভাবে অনুপ্রাণিত করেছিল এবং তিনি পশ্চিম পাকিস্তানে ফিরে যাবেন না বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। পরবর্তীতে মুক্তিযুদ্ধের রণাঙ্গনের একজন অকুতোভয় সৈনিক হিসাবে ৪নং সেক্টরের কমান্ডার হয়ে বীরত্বপূর্ণ অবদান রেখে দেশ স্বাধীন করেছিলেন।

সি. আর. দত্তের পৈতৃক আদিনিবাস সিলেটের চুনারু ঘাট। বাবা উপেন্দ্র চন্দ্র দত্ত ব্রিটিশ সরকারের অধীনে ভারতের আসামের রাজধানী শিলং-এ পুলিশ অফিসারের চাকরি করতেন। তিনি জন্মগ্রহণ করেন শিলং-এ। তারিখ ১৯২৭ সালের ১ জানুয়ারী। প্রাথমিক শিক্ষা সেখানেই শুরু। শিলং-এর লাবান গভর্নমেন্ট হাইস্কুলে দ্বিতীয় শ্রেণী পর্যন্ত পড়াশুনা করেছিলেন। তারপর বাবা চাকরি থেকে অবসর নিয়ে হবিগঞ্জে এসে স্থায়ী বসবাস শুরু করেন। হবিগঞ্জ গভর্নমেন্ট হাই স্কুল থেকে ১৯৪৪ সালে তিনি মাধ্যমিক পাশ করেন কৃতিত্বের সাথে। তারপর নিজের একক সিদ্ধান্তে চলে যান কলকাতায়। বাবার কিছুটা অমতে সেখানকার আশুতোষ কলেজে বিজ্ঞান শাখায় ভর্তি হয়ে ছাত্রাবাসে থাকা শুরু করেন তিনি। হোস্টেলের খরচের জন্য কলকাতা থেকে টাকা চেয়ে বাবার কাছে চিঠি লিখেন। বাবা উপেন্দ্র চন্দ্র দত্ত সেদিন ছেলের জন্য টাকা পাঠিয়েছিলেন ঠিকই কিন্তু সেইসাথে ছাত্রাবাসের সুপারিন্টেন্ডেন্ট-এর কাছেও একটা চিঠি পাঠালেন। পাঠানো চিঠিতে তিনি লিখেছিলেন তাঁর ছেলের ছাত্রাবাসের খরচ বাবদ তাদের পাওনা টাকা রেখে ছেলের ভর্তি বাতিল করে দিতে। বাবার ধারণা ছিল ছেলে একা একা এতদূর থাকলে বখাটে হয়ে যেতে পারে। বাবার এই ধারণা কতটা সত্যি হতো জানা নেই। তারপরও সি. আর. দত্ত বাবার কথায় আর আশুতোষ কলেজের সহপাঠীদের পরামর্শে খুলনার দৌলতপুর কলেজের বিজ্ঞান শাখায় ভর্তি হন। পরে এই কলেজ থেকেই বি.এস.সি. পাশ করেন।

১৯৫১ সালে সি. আর. দত্ত পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে যোগ দেন। শুরু হয় নতুন এক জীবন। সেনাবাহিনীর কঠোর নিয়ম-শৃঙ্খলাপূর্ণ জীবন প্রথম দিকে একটু খারাপ লাগলেও খুব কম সময়েই তিনি তাতে অভ্যস্ত হয়ে ওঠেন। কিছুদিন পর সেকেন্ড লেফটেনেন্ট পদে কমিশন পান। পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে তাঁর উপর অনেক অবিচার হয়েছে পূর্ব পাকিস্তানী বলে। তখন থেকে পাকিস্তান সরকারের উপর ক্ষোভ জমা হচ্ছিল। কিন্তু এই ক্ষোভ তিনি কখনোই প্রকাশ করতেন না। বরং একজন কর্তব্যপরায়ণ সৈনিক হিসেবেই পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে কাজ করে যাচ্ছিলেন।

১৯৫৭ সালের ঘটনা। ছুটি নিয়ে হবিগঞ্জে এলেন। তিনি বুঝতেও পারেননি যে তাঁর জীবনে গুরুত্বপূর্ণ একটা ঘটনা ঘটে যেতে পারে। পারিবারিক সদস্যরা তাঁর জন্য হবিগঞ্জেরই অভিজাত বংশের মেয়ের সাথে বিয়ে ঠিক করে রেখেছিলেন। বিয়ের পর ছুটি শেষে স্ত্রীকে নিয়ে সি. আর. দত্ত ফিরে যান পশ্চিম পাকিস্তানে। একই ধাচে জীবন চলছিল। ১৯৬৫ সালে সৈনিক জীবনে প্রথম যুদ্ধে লড়েন তিনি। ১৯৬৫ সালের পাক-ভারত যুদ্ধে পাকিস্তানের হয়ে আসালং-এ একটা কোম্পানির কমান্ডার হিসেবে যুদ্ধ করেন তিনি। এই যুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য পাকিস্তান সরকার তাঁকে পুরস্কৃত করে।

এরপর এলো সেই ভয়াবহ ২৫ মার্চের কালোরাত। ১৯৭১ সালের সেই রাতে তিনি হবিগঞ্জে ছিলেন। মধ্য রাতে ‘অপারেশন সার্চলাইট’ নামে বর্বোচিত হত্যাকান্ড চালিয়েছে পাক হানাদার বাহিনী। ২৬ মার্চ জেনারেল রব ও মানিক চৌধুরী কয়েকজন ছাত্রের মাধ্যমে সি. আর. দত্তের কাছে খবর পাঠালেন জেনারেল রবের বাড়িতে যাওয়ার জন্য। খবর পেয়ে সি. আর. দত্ত আর দেরি করেননি। জেনারেল রবের বাড়িতে গিয়ে দেখেন সেখানে সামরিক বাহিনী ও আনসার বাহিনীর কিছু সদস্যও আছেন। অল্প কিছু অস্ত্র নিয়ে তাঁরা প্রতিরোধ যুদ্ধে যাবার জন্য প্রস্তুত। জেনারেল রব যুদ্ধ পরিচালনার ভার দিলেন মেজর জেনারেল সি. আর. দত্তকে। তিনি হাসি মুখে এবং প্রতিজ্ঞাবদ্ধ চোখে সেই দায়িত্ব পালন করতে সম্মতি জানালেন। তখনও মুজিবনগর সরকার গঠিত হয়নি। নিজ নিজ দায়িত্বে বাংলাদেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে অনেক সেনা অফিসার প্রতিরোধ যুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছিলেন। সি. আর. দত্ত সিলেট জেলায় যুদ্ধ পরিচালনা করছিলেন।

১০ এপ্রিল মুজিবনগর সরকার গঠিত হয়। স্বাধীনতার ঘোষণা হওয়ায় বাংলাদেশের নিয়মতান্ত্রিক একটা সরকার প্রয়োজন ছিল। তাই ১০ এপ্রিল নির্বাসিত অবস্থায় মুজিবনগর সরকার গঠিত হয়। তাজউদ্দীন আহমেদকে প্রধানমন্ত্রী মনোনীত করা হয়। ১২ এপ্রিল প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধ পরিচালনার দায়িত্ব দিলেন পাকিস্তান সেনাবাহিনীর অবসর প্রাপ্ত কর্নেল এম. এ. জি ওসমানীকে। ১২ এপ্রিল ওসমানীকে বাংলাদেশের মুক্তিবাহিনীর প্রধান সেনাপতি নিযুক্ত করা হলে সমগ্র বাংলাদেশকে তিনি মোট ১১টি সেক্টরে ভাগ করে নেন। সিলেট জেলার পূর্বাঞ্চল এবং খোয়াই শায়স্তাগঞ্জ রেল লাইন বাদে পূর্ব ও উত্তর দিকে সিলেট ডাউকি সড়ক পর্যন্ত এলাকা নিয়ে ৪নং সেক্টর গঠন করা হয় এবং এই সেক্টরের কমান্ডার নিযুক্ত হন মেজর জেনারেল সি. আর. দত্ত। সেক্টর কমান্ডার হিসেবে দায়িত্ব পাওয়ার পর সিলেটের রশীদপুরে প্রথমে ক্যাম্প বানান তিনি। চারপাশের বিস্তীর্ণ এলাকা জুড়ে চা বাগান। চা বাগানের আড়ালকে কাজে লাগিয়ে তিনি যুদ্ধের কৌশল নির্ধারণ করে দিতেন। এছাড়া তখন সেখানকার চা বাগানের ম্যানেজার এবং বিভিন্ন গ্রামের মানুষ তাঁদেরকে যথেষ্ট সহযোগিতা করেছেন। পরবর্তী সময়ে তিনি যুদ্ধের আক্রমণের সুবিধার্থে রশীদপুর ছেড়ে মৌলভীবাজারে ক্যাম্প স্থাপন করেন।

তিনি অসীম সাহসের সাথে এবং দেশ স্বাধীন করার দৃঢ় প্রতিজ্ঞা নিয়ে পাকবাহিনীর বিরুদ্ধে লড়াই করেছিলেন। মূলত পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে থাকাকালীনই পাকিস্তানি শাসকদের প্রতি তাঁর ক্ষোভের জন্ম হয়। সেই ক্ষোভের প্রতিফলন ঘটাতে চেয়েছিলেন মুক্তিযুদ্ধে। মুক্তিযুদ্ধের সময় তাঁকে বিভিন্ন সমস্যার মুখোমুখি হতে হয়েছে। কিন্তু সব সমস্যাকে তিনি মেধা আর বিচক্ষণতা দিয়ে মোকাবেলা করে গেছেন। সিলেটের আটগ্রামে মাইলের পর মাইল পথ হেঁটে না খেয়ে এক বহর সৈন্য নিয়ে গভীর রাতে পাকবাহিনীকে আক্রমণের জন্য অবস্থান নিয়েছেন তিনি। এভাবে অনেক বীরত্বপূর্ণ অপারেশন সফল করেছেন সি. আর. দত্ত। গণবাহিনী বা গেরিলাবাহিনী, যাঁরা ভারত থেকে প্রশিক্ষণ নিয়ে যুদ্ধে অংশ নিয়েছিলেন, তাঁদেরকে সি. আর. দত্ত কাজে লাগিয়েছিলেন শত্রুকে ধ্বংস করার জন্য। রাতের আঁধারে, কখনো দিনের আলোতে নানা কৌশলে এসব গেরিলারা তাঁর নির্দেশে কয়েকটি দলে বিভক্ত হয়ে শত্রু ঘাঁটিগুলো গুড়িয়ে দিত। এছাড়া নিয়মিত বাহিনীও তাঁর সেক্টরের বিভিন্ন এলাকায় প্রয়োজনের তুলনায় কম সংখ্যক অস্ত্র নিয়ে যুদ্ধে বীরত্ব দেখিয়েছেন।

অনেক ত্যাগের বিনিময়ে ১৬ ডিসেম্বর আনুষ্ঠনিকভাবে সমগ্র বাংলাদেশ স্বাধীন হয়। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর তিনি তাঁর বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য ‘বীর উত্তম’ খেতাবে ভূষিত হন। মুক্তিযুদ্ধের পর দেশ পূনর্গঠনে তাঁর দায়িত্ব আরও বেড়ে গিয়েছিল। তিনি মূলত নব্য স্বাধীনতাপ্রাপ্ত দেশের অবকাঠামোগত দিক নিয়ে কাজ করেন। ১৯৭২ সালে রংপুরে ব্রিগেড কমান্ডার হিসেবে নিযুক্ত হন। সেখানে তিনি গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখেন। ১৯৭৩ সালে স্বাধীন বাংলাদেশের জন্য সীমান্ত রক্ষা প্রহরী (বর্তমান যার নাম বিজিবি) গঠনের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করে সরকার। এই বিষয়ে সি. আর. দত্তকে দায়িত্ব দিল বাংলাদেশ সরকার। বাংলাদেশ রাইফেলস (বিজিবি-র পূর্বের নাম) নামটি মেজর সি. আর. দত্তের দেয়া। তিনিই বাংলাদেশ রাইফেলস-এর প্রথম ডাইরেক্টর জেনারেল হিসেবে নিযুক্ত হন।

১৯৭১-এর পর থেকে ১৯৮৪ সাল পর্যন্ত তাঁকে নানা ধরনের দায়িত্ব পালন করতে হয়। ১৯৭৪ সাল থেকে ১৯৭৬ সাল পর্যন্ত তিনি হেড কোয়ার্টার চিফ অব লজিস্টিক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৭৭ সালে মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্টের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব নেন। ১৯৭৯ সালে বিআরটিসি এর চেয়ারম্যান হিসেবে কিছুদিন দায়িত্ব পালনের পর ১৯৮২ সালে তিনি পুনরায় মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্টের চেয়ারম্যান নিযুক্ত হন। ১৯৮৪ সালে তিনি অবসর গ্রহণ করেন। পুরাতন ডিওএইচএস এর একটি চমত্‍কার নিরিবিলি বাড়িতে অবসর জীবন যাপন করছেন মেজর জেনারেল (অবঃ) সি. আর. দত্ত এবং তাঁর স্ত্রী। তিনি চার সন্তানের জনক এবং তাঁর চার সন্তানই দেশের বাইরে বসবাস করছেন।

কিন্তু অবসর জীবনে এসে তিনি কখনও মনে করেননি তাঁর দায়িত্ব শেষ হয়েছে। আর তাই তিনি অবসর জীবনের শুরু থেকে মানুষের মানবিক মূল্যবোধ সৃষ্টি করার লক্ষ্যে কাজ করে চলেছেন। ১৯৮৮ সালে সামরিক সরকার হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ ইসলামকে রাষ্ট্রধর্ম করলে তিনি সরাসরি এর প্রতিবাদ জানান। তিনি বলেন রাষ্ট্রকে ধর্ম-ভিত্তিক করার জন্য যুদ্ধ করিনি। ইসলাম রাষ্ট্রধর্ম হলে আমরা বাংলাদেশের দ্বিতীয় শ্রেণীর নাগরিক হয়ে যাব। কিন্তু ১৯৭১-এ আমরা কেউ দ্বিতীয় শ্রেণীর ছিলাম না। অসাম্প্রদায়িক রাষ্ট্র গঠনের জন্য সবাই এক সাথে যুদ্ধ করেছি। তত্‍কালীন সময়ে প্রেসিডেন্ট এরশাদকে তিনি ব্যক্তিগতভাবে অনুরোধ করলেও এরশাদ রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম, এ সিদ্ধান্তে অটল ছিলেন। এর প্রতিবাদে ১৯৮৮ সালে হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রীস্টান ঐক্য পরিষদ গঠন করেন এবং এই ঐক্য পরিষদের সভাপতি হিসেবে তিনি অসাম্প্রদায়িক ঐক্যের ডাক দেন। এখনও পর্যন্ত তিনি হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রীস্টান ঐক্য পরিষদের সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। মানুষকে অসাম্প্রদায়িকতার মন্ত্রে দীক্ষিত করতে চান তিনি। বাংলাদেশ জাতীয় পূজা উদযাপন কমিটিরও তিনি সভাপতি। কর্মের স্বীকৃতিস্বরূপ তিনি সরকার ও বিভিন্ন ধরনের সামাজিক সংগঠনের কাছ থেকে পদক ও সম্মাননা পেয়েছেন।

মেজর জেনারেল সি. আর. দত্ত ছিলেন একজন সৈনিক। সৈনিকের যুদ্ধ কোনোদিনও শেষ হয়না। তাই এখনও তিনি যুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছেন ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের যুদ্ধাপরাধীদের বিরুদ্ধে। সেক্টর কমান্ডার্স ফোরাম গঠন করে সারা দেশে রাজাকার, আলবদর, আলশামসদের বিচারের দাবিতে ঘুরে বেড়াচ্ছেন বিভিন্ন সভা সমাবেশে। তাঁর এই দাবিকে সর্বস্তরের মানুষের দাবিতে পরিণত করতে চান তিনি। একাশি বছর পেরিয়ে তিনি দৃঢ়কন্ঠে এখনও বলে বেড়ান এই দেশে ‘৭১ এর যুদ্ধাপরাধীদের বিচার দেখবই একদিন’।

সংক্ষিপ্ত জীবনী :

নাম : চিত্ত রঞ্জন দত্ত
বাবা : উপেন্দ্র চন্দ্র দত্ত
মা : লাবন্য প্রভা দত্ত
জন্ম : ১ জানুয়ারি ১৯২৭ শিলং, আসাম।
সন্তান : তিনি চার সন্তানের জনক। তাঁর চার সন্তানই দেশের বাইরে বসবাস করেছেন।

প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা : লাবান গভঃ স্কুল, শিলং, হবিগঞ্জ গভঃ হাই স্কুল, দৌলতপুর কলেজ, খুলনা।

পেশা : সামরিক সরকার

সর্বশেষ পদবী : মেজর জেনারেল

উল্লেখযোগ্য যুদ্ধ : ১৯৬৫ সালের পাক-ভারত যুদ্ধ, ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ

মুক্তিযুদ্ধের খেতাব : বীর উত্তম

অবসর : ১৯৮৪ সাল

বর্তমান সময় : বিভিন্ন ধরনের সামাজিক ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের সাথে যুক্ত এবং ৭১ যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের আন্দোলন করছেন।

তথ্যসূত্র : ‘শত মুক্তিযোদ্ধার কথা’ নামক গ্রন্থ ও মেজর জেনারেল (অব.) সি. আর. দত্তের সাক্ষাত্‍কার।

লেখক : কামরান পারভেজ

ShareTweetShareScanSend

মন্তব্য করুন জবাব বাতিল

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।

খুঁজুন

No Result
View All Result
এ পর্যন্ত ওয়েবসাইট ভিজিট করেছেন
Web Counter

সম্পৃক্ত হোন

  • সহযোগিতা করুন
  • স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে যোগ দিন
  • মনোনয়ন করুন

আমাদের সম্পর্কে

  • ট্রাস্টি বোর্ড
  • আপনার মতামত

যোগাযোগ

  •   info@gunijan.org.bd
  •   +৮৮০১৮১৭০৪৮৩১৮
  •   ঢাকা, বাংলাদেশ

© - All rights of Photographs, Audio & video clips on this site are reserved by Gunijan.org.bd under  CC BY-NC licence.

No Result
View All Result
  • #8898 (শিরোনামহীন)
  • অজয় রায়
  • অজিত গুহ
  • অনিল মুখার্জি
  • অনুপম সেন
  • অমলেন্দু বিশ্বাস
  • অরবিন্দ ঘোষ
  • অরিণা বেগম
  • অরিণা বেগম
  • অরিণা বেগম
  • অশ্বিনীকুমার দত্ত
  • আ ন ম গোলাম মোস্তফা
  • আখতারুজ্জামান ইলিয়াস
  • আজহারুল হক
  • আজিজুর রহমান মল্লিক
  • আঞ্জেলা গমেজ
  • আতাউস সামাদ
  • আতিউর রহমান
  • আনিসুজ্জামান
  • আনোয়ার পাশা
  • আনোয়ার হোসেন
  • আনোয়ার হোসেন
  • আপনার মতামত
  • আবদুর রাজ্জাক
  • আবদুল আলীম
  • আবদুল আহাদ
  • আবদুল ওয়াহাব তালুকদার
  • আবদুল গাফফার চৌধুরী
  • আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ
  • আবদুল্লাহ আল মামুন
  • আবদুল্লাহ আল-মুতী শরফুদ্দিন
  • আবিরন
  • আবু ইসহাক
  • আবু ওসমান চৌধুরী
  • আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ
  • আবু তাহের
  • আবু হেনা মোস্তফা কামাল
  • আবুল ফজল
  • আবুল হাসনাত মোহাম্মদ কামরুজ্জামান
  • আবুল হাসান
  • আবুল হোসেন
  • আব্দুল জব্বার
  • আব্দুল মতিন
  • আব্বাসউদ্দীন আহমদ
  • আমিনুল ইসলাম
  • আরজ আলী মাতুব্বর
  • আরমা দত্ত
  • আল মাহমুদ
  • আলতাফ মাহমুদ
  • আলম খান
  • আলমগীর কবির
  • আলী আহাম্মদ খান আইয়োব
  • আলোকচিত্রী শহিদুল আলম
  • আসিয়া বেগম
  • আহসান হাবীব
  • ইদ্রিছ মিঞা
  • ইমদাদ হোসেন
  • ইলা মজুমদার
  • ইলা মিত্র
  • উল্লাসকর দত্ত
  • এ এফ এম আবদুল আলীম চৌধুরী
  • এ কে খন্দকার
  • এ. এন. এম. মুনীরউজ্জামান
  • এ. এম. হারুন অর রশীদ
  • এ.এন.এম. নূরুজ্জামান
  • এ.টি.এম. হায়দার
  • এবিএম মূসা
  • এম আর খান
  • এম এ জলিল
  • এম হামিদুল্লাহ্ খান
  • এম. এ. মঞ্জুর
  • এম. এ. রশীদ
  • এম. এন. রায়
  • এস এম সুলতান
  • ওবায়েদ উল হক
  • কবরী
  • কবীর চৌধুরী
  • কমলা বেগম (কিশোরগঞ্জ)
  • কমলা বেগম (সিরাজগঞ্জ)
  • করিমন বেগম
  • করেপোরাল আবুল বাশার মো. আবদুস সামাদ
  • কর্মসূচি
  • কলিম শরাফী
  • কল্পনা দত্ত
  • কাইয়ুম চৌধুরী
  • কাঁকন বিবি
  • কাজী আবদুল আলীম
  • কাজী আবুল কাসেম
  • কাজী এম বদরুদ্দোজা
  • কাজী খলীকুজ্জমান আহমদ
  • কাজী নূর-উজ্জামান
  • কাজী সালাউদ্দিন
  • কামরুল হাসান
  • কামাল লোহানী
  • কার্যক্রম
  • কিউ এ আই এম নুরউদ্দিন
  • কুমুদিনী হাজং
  • কে এম সফিউল্লাহ
  • ক্ষুদিরাম বসু
  • খাদেমুল বাশার
  • খালেকদাদ চৌধুরী
  • খালেদ মোশাররফ
  • খোকা রায়
  • গণেশ ঘোষ
  • গাজীউল হক
  • গিয়াসউদ্দিন আহমদ
  • গুণীজন ট্রাষ্ট-এর ইতিহাস
  • গোপাল দত্ত
  • গোবিন্দচন্দ্র দেব
  • চাষী নজরুল ইসলাম
  • চিকিৎসক নুরুল ইসলাম
  • চিত্তরঞ্জন দত্ত
  • চিত্তরঞ্জন দাশ
  • ছবিতে আমাদের গুনীজন
  • জয়গন
  • জয়নুল আবেদিন
  • জসীমউদ্দীন মণ্ডল
  • জহির রায়হান
  • জহুর হোসেন চৌধুরী
  • জামাল নজরুল ইসলাম
  • জামিলুর রেজা চৌধুরী
  • জাহানারা ইমাম
  • জিতেন ঘোষ
  • জিয়া হায়দার
  • জিয়াউর রহমান
  • জিল্লুর রহমান সিদ্দিকী
  • জুয়েল আইচ
  • জোবেরা রহমান লিনু
  • জোহরা বেগম কাজী
  • জ্ঞান চক্রবর্তী
  • জ্যোতি বসু
  • জ্যোতির্ময় গুহঠাকুরতা
  • জ্যোৎস্না খাতুন
  • ট্রাস্টি বোর্ড
  • তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া
  • তরুবালা কর্মকার
  • তাজউদ্দীন আহমদ
  • তিতুমীর
  • ত্রৈলোক্যনাথ চক্রবর্তী
  • দিলওয়ার খান
  • দীনেশ গুপ্ত
  • দুলু বেগম
  • দ্বিজেন শর্মা
  • ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত
  • নভেরা আহমেদ
  • নভেরা আহমেদ
  • নয়ন মিয়া
  • নলিনী দাস
  • নাজমুল হক
  • নিজাম উদ্দিন আহমদ
  • নিতুন কুন্ডু
  • নির্মলেন্দু গুণ
  • নীলিমা ইব্রাহিম
  • নীলুফার ইয়াসমীন
  • নুরজাহান
  • নূর মোহাম্মদ শেখ
  • নূরজাহান বেগম
  • নূরজাহান বেগম (ময়মনসিংহ)
  • নেত্রকোণার গুণীজন
  • নেপাল নাগ
  • পার্থ প্রতীম মজুমদার
  • পূর্ণেন্দু দস্তিদার
  • প্রতিভা মুৎসুদ্দি
  • প্রফুল্ল চাকী
  • প্রভারাণী মালাকার
  • প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার
  • ফজল শাহাবুদ্দীন
  • ফজলুর রহমান খান
  • ফজলে হাসান আবেদ
  • ফয়েজ আহমদ
  • ফররুখ আহমদ
  • ফরিদা পারভীন
  • ফিরোজা বেগম
  • ফেরদৌসী প্রিয়ভাষিণী
  • ফেরদৌসী রহমান
  • ফেরদৌসী রহমান
  • ফ্লাইট সার্জেন্ট আব্দুল জলিল
  • ফ্লোরা জাইবুন মাজিদ
  • বদরুদ্দীন উমর
  • বশির আহমেদ
  • বশিরন বেগম
  • বশীর আল্‌হেলাল
  • বাদল গুপ্ত
  • বিনয় বসু
  • বিনোদবিহারী চৌধুরী
  • বিপিনচন্দ্র পাল
  • বীরশ্রেষ্ঠ মোস্তফা কামাল
  • বুলবুল আহমেদ
  • বেগম রোকেয়া
  • বেগম শামসুন নাহার মাহমুদ
  • বোরহান উদ্দিন খান জাহাঙ্গীর
  • বোরহানউদ্দিন খান জাহাঙ্গীর
  • ব্লগ
  • ভগৎ সিং
  • ভাস্বর বন্দ্যোপাধ্যায়
  • ভিডিও
  • মঙ্গল পান্ডে
  • মজনু শাহ
  • মণি সিংহ
  • মণিকৃষ্ণ সেন
  • মতিউর রহমান
  • মনোনয়ন
  • মনোরমা বসু
  • মমতাজ বেগম
  • ময়না বেগম
  • মশিউর রহমান
  • মহাদেব সাহা
  • মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর
  • মামুন মাহমুদ
  • মামুনুর রশীদ
  • মায়া রাণী
  • মারিনো রিগন
  • মালেকা বেগম
  • মাহমুদুল হক
  • মাহেলা বেওয়া
  • মীর শওকত আলী
  • মুকশেদ আলী
  • মুকুন্দদাস
  • মুকুল সেন
  • মুক্তিযুদ্ধ
  • মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে ‘মহিমা তব উদ্ভাসিত’
  • মুক্তিসংগ্রাম
  • মুজফফর আহমদ
  • মুনীর চৌধুরী
  • মুন্সি আব্দুর রউফ
  • মুর্তজা বশীর
  • মুস্তাফা নূরউল ইসলাম
  • মুস্তাফা মনোয়ার
  • মুহ. আব্দুল হান্নান খান
  • মুহম্মদ আবদুল হাই
  • মুহম্মদ জাফর ইকবাল
  • মুহম্মদ শহীদুল্লাহ
  • মুহাম্মদ ইঊনূস
  • মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান
  • মুহাম্মাদ কুদরাত-এ-খুদা
  • মূলপাতা
  • মেহেরজান বেগম
  • মোহাম্মদ আতাউল গনি ওসমানী
  • মোঃ আওলাদ হোসেন খান
  • মোঃ ইসমাইল হোসেন
  • মোঃ শফিকুল আনোয়ার
  • মোজাফফর আহমদ
  • মোনাজাতউদ্দিন
  • মোফাজ্জল হায়দার চৌধুরী
  • মোয়াজ্জেম হোসেন
  • মোরশেদুল ইসলাম
  • মোহাম্মদ আবদুল জব্বার
  • মোহাম্মদ কিবরিয়া
  • মোহাম্মদ মনসুর আলী
  • মোহাম্মদ মোর্তজা
  • মোহাম্মদ রুহুল আমিন
  • মোহাম্মদ হামিদুর রহমান
  • মোহাম্মাদ আব্দুল কাদির
  • মোহিউদ্দীন ফারুক
  • যতীন সরকার
  • যতীন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়
  • যোগেশ চন্দ্র ঘোষ
  • রওশন আরা রশিদ
  • রওশন জামিল
  • রংগলাল সেন
  • রণদাপ্রসাদ সাহা
  • রণেশ দাশগুপ্ত
  • রফিকুন নবী
  • রফিকুল ইসলাম
  • রবি নিয়োগী
  • রশিদ চৌধুরী
  • রশীদ তালুকদার
  • রশীদ হায়দার
  • রহিমা
  • রাজিয়া খান
  • রাজুবালা দে
  • রাণী হামিদ
  • রাবেয়া খাতুন
  • রাবেয়া খাতুন তালুকদার
  • রামকানাই দাশ
  • রাশীদুল হাসান
  • রাসবিহারী বসু
  • রাসমণি হাজং
  • রাহিজা খানম ঝুনু
  • রাহেলা বেওয়া
  • রিজিয়া রহমান
  • রেহমান সোবহান
  • রোনাল্ড হালদার
  • লীলা নাগ
  • লুকাস মারান্ডী
  • শওকত আলী
  • শওকত ওসমান
  • শম্ভু আচার্য
  • শরীয়তুল্লাহ
  • শহীদ খান
  • শহীদ সাবের
  • শহীদুল্লা কায়সার
  • শাকুর শাহ
  • শামসুন নাহার
  • শামসুর রাহমান
  • শামীম আরা টলি
  • শাহ আব্দুল করিম
  • শাহ মোঃ হাসানুজ্জামান
  • শিমুল ইউসুফ
  • শেখ আবদুস সালাম
  • শেখ মুজিবুর রহমান
  • সকল জীবনী
  • সতীশ পাকড়াশী
  • সত্যেন সেন
  • সন্‌জীদা খাতুন
  • সন্তোষচন্দ্র ভট্টাচার্য
  • সফিউদ্দিন আহমদ
  • সমাজবিজ্ঞানী নুরুল ইসলাম
  • সরদার ফজলুল করিম
  • সহযোগিতা
  • সাইদা খানম
  • সাঈদ আহমদ
  • সাখাওয়াত আলী খান
  • সাবিত্রী নায়েক
  • সামিনা খাতুন
  • সালমা সোবহান
  • সালাহ্উদ্দীন আহমেদ
  • সাহিত্য
  • সাহিত্য গবেষণা
  • সিরাজুদ্দিন কাসিমপুরী
  • সিরাজুদ্দীন হোসেন
  • সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
  • সুকুমার বড়ুয়া
  • সুধীন দাশ
  • সুফিয়া আহমেদ
  • সুফিয়া কামাল
  • সুভাষ চন্দ্র বসু
  • সুরাইয়া
  • সুলতানা সারওয়াত আরা জামান
  • সুহাসিনী দাস
  • সূর্য বেগম
  • সূর্যসেন
  • সেলিনা পারভীন
  • সেলিনা হোসেন
  • সেলিম আল দীন
  • সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ্‌
  • সৈয়দ নজরুল ইসলাম
  • সৈয়দ মাইনুল হোসেন
  • সৈয়দ শামসুল হক
  • সৈয়দ হাসান ইমাম
  • সোনাবালা
  • সোমেন চন্দ
  • স্বেচ্ছাসেবক
  • হবিবুর রহমান
  • হাজেরা খাতুন
  • হাতেম আলী খান
  • হামিদা খানম
  • হামিদা বেগম
  • হামিদা হোসেন
  • হামিদুর রাহমান
  • হালিমা খাতুন
  • হাশেম খান
  • হাসান আজিজুল হক
  • হাসান হাফিজুর রহমান
  • হাসিনা বানু
  • হীরামনি সাঁওতাল
  • হুমায়ুন আজাদ
  • হুমায়ূন আহমেদ
  • হেনা দাস
  • হেরাম্বলাল গুপ্ত

© 2025 JNews - Premium WordPress news & magazine theme by Jegtheme.