GUNIJAN
  • মূলপাতা
  • ক্ষেত্র
    • সাহিত্য
    • আদিবাসী অধিকার আন্দোলন
    • ক্রীড়া
    • নারী অধিকার আন্দোলন
    • মুক্তিসংগ্রাম
    • শিল্পকলা
    • আলোকচিত্র
    • গণমাধ্যম
    • পারফর্মিং আর্ট
    • সংগীত
    • সংগঠক
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • ইতিহাস গবেষণা
    • চিকিৎসা বিজ্ঞান
    • প্রকৃতি ও পরিবেশ
    • লোকসংস্কৃতি
    • সমাজবিজ্ঞান
    • আইন
    • দর্শন
    • মানবাধিকার
    • শিক্ষা
    • স্থাপত্য
    • সাহিত্য
    • শিল্পকলা
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • আইন
    • আদিবাসী অধিকার আন্দোলন
    • আলোকচিত্র
    • ইতিহাস গবেষণা
    • ক্রীড়া
    • গণমাধ্যম
    • চিকিৎসা বিজ্ঞান
    • দর্শন
    • নারী অধিকার আন্দোলন
    • পারফর্মিং আর্ট
    • প্রকৃতি ও পরিবেশ
    • মানবাধিকার
    • মুক্তিসংগ্রাম
    • লোকসংস্কৃতি
    • শিক্ষা
    • সংগঠক
    • সংগীত
    • সমাজবিজ্ঞান
    • স্থাপত্য
  • কর্মসূচি
  • সহযোগিতা
  • মনোনয়ন
  • কার্যক্রম
  • মূলপাতা
  • ক্ষেত্র
    • সাহিত্য
    • আদিবাসী অধিকার আন্দোলন
    • ক্রীড়া
    • নারী অধিকার আন্দোলন
    • মুক্তিসংগ্রাম
    • শিল্পকলা
    • আলোকচিত্র
    • গণমাধ্যম
    • পারফর্মিং আর্ট
    • সংগীত
    • সংগঠক
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • ইতিহাস গবেষণা
    • চিকিৎসা বিজ্ঞান
    • প্রকৃতি ও পরিবেশ
    • লোকসংস্কৃতি
    • সমাজবিজ্ঞান
    • আইন
    • দর্শন
    • মানবাধিকার
    • শিক্ষা
    • স্থাপত্য
    • সাহিত্য
    • শিল্পকলা
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • আইন
    • আদিবাসী অধিকার আন্দোলন
    • আলোকচিত্র
    • ইতিহাস গবেষণা
    • ক্রীড়া
    • গণমাধ্যম
    • চিকিৎসা বিজ্ঞান
    • দর্শন
    • নারী অধিকার আন্দোলন
    • পারফর্মিং আর্ট
    • প্রকৃতি ও পরিবেশ
    • মানবাধিকার
    • মুক্তিসংগ্রাম
    • লোকসংস্কৃতি
    • শিক্ষা
    • সংগঠক
    • সংগীত
    • সমাজবিজ্ঞান
    • স্থাপত্য
  • কর্মসূচি
  • সহযোগিতা
  • মনোনয়ন
  • কার্যক্রম
No Result
View All Result
GUNIJAN
No Result
View All Result

আবিরন

অবদানের ক্ষেত্র: বিশিষ্ট মুক্তিযোদ্ধা
বিশিষ্ট মুক্তিযোদ্ধা আবিরন

বিশিষ্ট মুক্তিযোদ্ধা আবিরন

আলোকচিত্র / অডিও / ভিডিও / ফাইল

মানুষের মন বড় বিচিত্র। এর তল পাওয়া কঠিন। এটা একই সঙ্গে হতাশা ও সম্ভাবনার। যে তারুণ্য অন্যায়-অবিচারের বিরুদ্ধে অস্ত্র হাতে লড়াই করে। কিন্তু সেই সাহসী রক্তও হয়তো কখনো কখনো তার চেতনাকে উর্ধ্বে তুলে ধরতে পারে না। মনের এ দ্বন্দ্ব মানুষের ইতিহাসের মতোই প্রাচীন। নতুন প্রাণ ইতিহাসের চাকাকে যতোটা এগিয়ে দিয়েছে, সংস্কারের প্রাচীন ভূত ঠিক ততোটাই পিছিয়ে দিয়েছে। ইতিহাসের এ বক্ররেখার মূল খুঁজতে হলে আমাদের যেতে হবে বীরাঙ্গনা আবিরনের কাছে। কেননা ইতিহাসের এ ধারাবাহিকতার বাইরে নন আবিরনের স্বামীও। লাঞ্ছিত-রক্তাক্ত-ধর্ষিত মাতৃভূমির মুক্তির জন্য আবিরনের স্বামীর ঘর ছেড়ে যুদ্ধের ময়দানে বেরিয়ে গেলেও, যুদ্ধ-ফেরত একজন মুক্তিযোদ্ধার কাছে ধর্ষিত-লাঞ্ছিত-রক্তাক্ত স্ত্রী গ্রহণীয় ছিল না। তাই আবিরন শুধুই একজন বীরাঙ্গনা; তিনি কোন গর্বিত মুক্তিযোদ্ধার সহধর্মিনী নন। এটাই যুদ্ধের এক নির্মম ও দৃশ্যমান বাস্তবতা।

কুড়িগ্রামের বীরাঙ্গনা আবিরনের স্বামী মুক্তিযুদ্ধে যাওয়ার পরেও কিন্তু তাঁকে আর ঘরে তুলেননি। বরং তাঁকে ফেলে রেখে গিয়ে আবার দ্বিতীয় ও তৃতীয় বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। আর আবিরন সারাজীবন সন্তান নিয়ে কাটিয়ে দেন তাঁর বাপের বাড়িতে। কিন্তু তারপরেও সামাজিক অবহেলা তাঁর পিছু ছাড়েনি। স্বাধীনতার চার দশক পরেও নিজের মেয়েকে বিয়ে দিতে গিয়ে ‘বীরাঙ্গনা’ পরিচয়ের কারণে সমস্যার শিকার হন আবিরন। এখনো সমাজ তো বটেই পরিবারেরও অনেকেই বাঁকা চোখে তাঁকে একাত্তরে সালে পাকিস্তানী হানাদার বাহিনীর হাতে নির্যাতিত হওয়ার কথা মনে করিয়ে দেন। আবিরনেরও তখন মনে হয় সেই ভয়াবহ দিনগুলোর কথা।

আবিরনের মতো কয়েকজনের সঙ্গেই কথা বলতেই আগস্টের এক সকালে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টির মধ্যে কুড়িগ্রাম শহরে গিয়ে নামি। আগেই একজন জানিয়েছিল, আবিরন সদর উপজেলার মুক্তারাম এলাকার একটি বাড়িতে থাকেন পরিবার নিয়ে। কিন্তু সেখানে গিয়ে জিজ্ঞেস করার পরও কেউ ‘নারী মুক্তিযোদ্ধা’ আবিরনের কোন খোঁজ দিতে পারেননি। পরে তাঁকে পাওয়া যায় তাঁর ভাইয়ের পরিচয় ধরে। মুক্তারাম গ্রামেরই একটি ভাঙ্গা ঘরে বসবাস করেন পঞ্চাশোর্ধ আবিরন। তিনি জানান, এটা তাঁর নানা-নানীর ভিটে। মুক্তিযুদ্ধের পর থেকেই তিনি এ বাড়িতে আছেন। এ তথ্য দেয়ার পরই আবিরন আবার হাসতে হাসতে জানান, ‘বাহে আসলে ছোটকাল থেকেই এইখানে আছি। আমার জন্ম এইখানেই। বিয়ের পর মাঝের একবছর খালি সোয়ামির বাড়ি আছিলাম। বাকি পঞ্চাশ-বায়ান্ন বছর এখানেই কাটছে।’

আবিরনের বাবা আজিউদ্দিন খুব সম্পন্ন গেরস্ত ছিলেন না। কিন্তু তিনি নিজের সামান্য জমি ও অন্যের জমি ভাগে চাষ করতেন। ফলে ছেলেবেলাটা আবিরনের ভালই কেটেছে। কখনো না খেয়ে থাকতে হয়নি। পাঁচ ভাইবোনের মধ্যে আবিরন ছিলেন দ্বিতীয়। পরিবারের অন্য সদস্যদের মতো আবিরনও কোনদিন স্কুলে যাননি। মাত্র আট বছর বয়সেই আবিরনের বিয়ে হয়ে যায় রাজারহাটের ফকরের হাট এলাকার হোসেন মিয়ার সঙ্গে। সেটা ‘মুজিবের ভোটের’ ঠিক এক বছর আগের কথা বলে জানালেন আবিরন। হোসেন মিয়া ছিলেন দরিদ্র কৃষক। অভাবের তাড়নায় এক সময় সেই জমি-জিরাত বিক্রি করে দেন। পরে কিছুদিন রাজাহাট এলাকায় দিনমজুরি করেন। কিন্তু তাতে সংসারের অভাব দূর না হওয়ায় আবিরন স্বামীকে নিয়ে বাপের বাড়ি মুক্তারামে চলে আসেন। এখান থেকে শহর কাছে হওয়ায় কিছু কাজকর্ম জুটতে পারে এই আশায়। ২৬ মার্চের পর কিছুদিনের মধ্যে পাকিস্তানী হানাদার বাহিনী কুড়িগ্রাম শহরের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয়। তারা শহরের ত্রিমোহিনী, ছোট পুলের পাড়, বড় পুলের পাড়সহ বিভিন্ন এলাকায় ৬-৭টি ক্যাম্প স্থাপন করে। এসব ক্যাম্পে মাঝে মাঝেই নারী-পুরুষকে ধরে নিয়ে নির্যাতন করা হত। অনেককে সেসময় হত্যাও করা হয়। ভয়ে তখন শহর ছাড়তে শুরু করে মানুষ। কিন্তু আবিরনের কোথাও যাওয়ার জায়গা ছিল না। এ অবস্থার মধ্যেই হোসেন মিয়া একদিন স্ত্রীকে বাড়ি রেখে মুক্তিযুদ্ধে চলে যান। আবিরন তাঁর বাবা-মায়ের কাছেই থাকেন। তার আগে একটা ছেলে হয়েছে আবিরনের। মুক্তিযুদ্ধের শুরুর সময় ছেলে আবুলের বয়স মাত্র আট মাস।

পাকিস্তানী হানাদার বাহিনী সারাদিনই শহরে টহল দেয়। মাঝে মাঝে তারা বিভিন্ন গ্রামে ঢুকে পড়ে রাজাকারদের সহায়তায়। গ্রামে পাকিস্তানী সেনারা ঢুকলেই লোকজন বাড়িঘর ফেলে দৌড়ে আশপাশের ক্ষেতে গিয়ে লুকিয়ে থাকে। অনেক সময় তারা সেসব খালি বাড়িঘর পুড়িয়ে দেয়। অবশ্য অনেক সম্পন্ন গেরস্ত বাড়ির মানুষ আগেই সরে পড়েন যে যার মতো।

মে মাসের এক দুপুরে আবিরন নিজের ঘরে ছেলেকে নিয়ে ঘুমিয়ে ছিলেন। এ সময় তিনি বাইরে চিৎকার-চেঁচামেচি শুনতে পান। আবিরন কিছু না বুঝেই ছেলেকে কোলে নিয়ে ঘর থেকে বাড়ির বাইরে দৌড় দেন। বেরিয়ে দেখেন লোকজন যে যেদিকে পারছে দৌড়াচ্ছে। আবিরনের মা ও পরিবারের অন্য সদস্যরাও বাড়ি থেকে বেরিয়ে গেছে। আবিরন পরিবারের লোকজনকে না পেয়ে গ্রামের লোকজনের সঙ্গেই চরের মধ্য দিয়ে দৌড়াতে শুরু করেন। কতক্ষণ এভাবে ছেলেকে কোলে নিয়ে দৌড়েছিলেন তা বুঝতে পারেননি। সামনে কারা, পেছনে কারা এসব যেন দেখার কোন সুযোগ নেই। আবিরন উর্ধ্বশ্বাসে শুধু দৌড়াচ্ছেন। গুলির শব্দ, মানুষের চিৎকার আর কোলের শিশুর কান্না শুনতে পাচ্ছেন তিনি। যেন এ শব্দই তাঁকে তাড়িয়ে নিয়ে যাচ্ছে, দৌড়িয়ে নিয়ে যাচ্ছে।

আবিরন ক্লান্তি আর পিপাসায় একবার দাঁড়িয়ে যান। অবাক হয়ে দেখেন তাঁর সামনে কেউ নেই, পেছনেও কেউ না। তিনি কোথায় জায়গাটাও ঠিক ঠাওর করতে পারলেন না। শুধু বুঝতে পারলেন এ এক পোড়া মাঠ। পাশে ধরলা নদী। আবিরন পানি খাওয়ার জন্য নদীর দিকে এগিয়ে যান। নিজে পানি খেয়ে ছেলের মুখেও কিছুটা দেন। ছেলেটা কান্না করছে, তার মাথাটাও একটু ধুয়ে দেন আবিরন। নদী থেকে উঠার পথেই দেখতে পান তিনজন পাকিস্তানী সেনা আর কয়েকজন রাজাকার নদীর তীরে দাঁড়িয়ে আছে। দুপুরের কড়া রোদে আবিরনের চোখ যেন তাদের ঝাপসা দেখে। আবিরনের হুঁস ফিরে আসে তাদের ডাকে, তারা বন্দুক তাক করে ডেকে কাছে আসতে বলে। আবিরন নদী থেকে তীরে আসার আগেই রাজাকাররা সেখান থেকে সরে যায়। ভয়ে আবিরন মাথা নীচু করে পাকিস্তানী সেনাদের সামনে এসে দাঁড়ান। ছেলেটা কিছু না বুঝেই কাঁদতে শুরু করেছে। একজন পাকিস্তানী সেনা আবিরনের কোল থেকে ছেলেটাকে নিয়ে নেয়। আবিরন বাধা দেয়ার চেষ্টা করে। ছেলেটি আরো জোরে চিৎকার দিয়ে ওঠে। আরেকজন রাইফেলের বাট দিয়ে আবিরনের পিঠে জোরে আঘাত করলে তিনি পড়ে যান। শুয়ে থেকেই আবিরন দেখতে পান তাঁর ছেলেকে পাকিস্তানী সেনাটি দূরে ঢিল দিয়ে ফেলে দিয়েছে। ছেলেটি প্রথমে একটি চিৎকার দেয় তারপর আর কোন শব্দ তিনি শুনতে পাননি। এ ঘটনার ঠিক কতক্ষণ পর আবিরনের জ্ঞান ফিরে এসেছিল তা আর তিনি ঠাওর করতে পারেননি। কিন্তু তাকিয়ে দেখেন কিছুটা দূরেই তাঁর ছেলেটি নদীর পাড়েই পড়ে আছে। তখন বিকেল। আবিরন উঠতে গিয়ে বুঝতে পারেন, তাঁর শরীরের সবটুকু শক্তিই যেন নিঃশেষ হয়ে গেছে। ছেলের কাছে গিয়ে বুঝতে পারেন, সে এখনো বেঁচে আছে, কোলে নেয়ার সাথে সাথে ছেলেটি চিৎকার দিয়ে ওঠে। সমস্ত ব্যাথা, যন্ত্রণা ভুলে আবিরন কাঁদতে কাঁদতে ছেলেকে নিয়ে আবারো গ্রামের দিকে দৌড়াতে শুরু করেন। বাড়ি ফিরে দেখেন তাদের ঘর পুড়িয়ে দিয়ে গেছে খান সেনারা। আবিরন আর তাঁর পরিবারের কয়েকদিনের জন্য ঠাঁই হয় গাছতলায়।

আবিরনের সেই আট মাসের ছেলে আবুল, যুদ্ধের মধ্যে মায়ের অক্লান্ত চেষ্টায় প্রায় দুই সপ্তাহ বেঁচে ছিল। আবিরন বলছিলেন, ‘যুদ্ধের সময় তো, কোন ডাক্তার নাই, ওষুধ নাই, খালি তেল-পানি দিয়ে ছেলেটারে বাঁচাইতে চাইছিলাম। কিন্তু পারলাম না। পরে আর আমাদের গ্রামে কোনদিন মিলিটারি আসে নাই। আমি মায়ের সাথেই যুদ্ধের বাকি দিনগুলো ছিলাম।’

যুদ্ধের পর অনেকের মতোই আবিরনের স্বামী হোসেন মিয়াও ফিরে আসেন। কয়েকদিন ভালই কাটে। এ সময় আবিরনের গর্ভে আসে তাঁর একমাত্র মেয়ে নাজমা। এরমধ্যে আবিরনের বাবাও মারা যান। কিন্তু পরে গ্রামের লোকজনের কাছে হোসেন মিয়া জানতে পারেন আবিরন পাকিস্তানী সেনাদের হাতে লাঞ্ছিত হয়েছেন। শুনেই তিনি আবিরনকে তালাক দেন। আবিরনকে গর্ভাবস্থায় তাঁর মায়ের কাছে রেখে হোসেন মিয়া তাঁর বাপের বাড়ি রাজারহাটের ফকরের হাটে চলে যান। সেখানে গিয়ে তিনি পরে আরো দুটি বিয়ে করেন। তিনি আর কোন খোঁজ-খবর নেননি আবিরনের।

আবিরন আর তাঁর মেয়ে নাজমা মায়ের বাড়িতেই ভাইদের কাছে জীবন কাটান। মেয়ে নাজমাকে বিয়ে দিয়েছেন বাদশা নামের এক দিনমজুরের সঙ্গে। তাদের ঘরে দুই মেয়ে আছে।

‘বাহে, আমার কারণে তো মেয়ের কপালেও দাগ লাগছে। বিয়ের সময় তো মেয়ের স্বামীর বাড়ির লোকজন কিছু জানত না। পরে তারা আমার ঘটনা জানতে পারে। এ নিয়ে অনেক দেন-দরবার হয়। শেষে লোকজনকে ধরে বিষয়টার মীমাংসা হয়। কিন্তু সুযোগ পেলেই মেয়েকে তার স্বামীর বাড়ির লোকজন এখনো খোটা দেয়। বলে, তোর মা তো পাকিস্তানী ক্যাম্পে থাকত। আমার গ্রামের লোকজনও বলে। কিন্তু সব শুনে মুখ বুজে থাকা ছাড়া আমাদের আর কি করার আছে! কেউ তো আমাগো খোঁজ নেয় না’, দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে আবিরন তার বীরাঙ্গনা কাহিনী শেষ করেন।

সরকার বা কারো কাছ থেকে কোন সহযোগিতা পেয়েছেন কী না জানতে চাইলে আবিরন মুখ বাঁকান, বলেন- ‘আমাগো খোঁজ নিব কেডায়? সবাই তো আমাগোরে জঞ্জাল মনে করে। বাহে, পরিবারের লোকই তো আমাদেরকে ঘরে তুলে নাই, মনে করে আমরা ইচ্ছা কইরা পাকিস্তানী ক্যাম্পে গেছি। আবার বাইরের মানুষ!!’

লেখক : চন্দন সাহা রায়

ShareTweetShareScanSend

মন্তব্য করুন জবাব বাতিল

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।

খুঁজুন

No Result
View All Result
এ পর্যন্ত ওয়েবসাইট ভিজিট করেছেন
Web Counter

সম্পৃক্ত হোন

  • সহযোগিতা করুন
  • স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে যোগ দিন
  • মনোনয়ন করুন

আমাদের সম্পর্কে

  • ট্রাস্টি বোর্ড
  • আপনার মতামত

যোগাযোগ

  •   info@gunijan.org.bd
  •   +৮৮০১৮১৭০৪৮৩১৮
  •   ঢাকা, বাংলাদেশ

© - All rights of Photographs, Audio & video clips on this site are reserved by Gunijan.org.bd under  CC BY-NC licence.

No Result
View All Result
  • #8898 (শিরোনামহীন)
  • অজয় রায়
  • অজিত গুহ
  • অনিল মুখার্জি
  • অনুপম সেন
  • অমলেন্দু বিশ্বাস
  • অরবিন্দ ঘোষ
  • অরিণা বেগম
  • অরিণা বেগম
  • অরিণা বেগম
  • অশ্বিনীকুমার দত্ত
  • আ ন ম গোলাম মোস্তফা
  • আখতারুজ্জামান ইলিয়াস
  • আজহারুল হক
  • আজিজুর রহমান মল্লিক
  • আঞ্জেলা গমেজ
  • আতাউস সামাদ
  • আতিউর রহমান
  • আনিসুজ্জামান
  • আনোয়ার পাশা
  • আনোয়ার হোসেন
  • আনোয়ার হোসেন
  • আপনার মতামত
  • আবদুর রাজ্জাক
  • আবদুল আলীম
  • আবদুল আহাদ
  • আবদুল ওয়াহাব তালুকদার
  • আবদুল গাফফার চৌধুরী
  • আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ
  • আবদুল্লাহ আল মামুন
  • আবদুল্লাহ আল-মুতী শরফুদ্দিন
  • আবিরন
  • আবু ইসহাক
  • আবু ওসমান চৌধুরী
  • আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ
  • আবু তাহের
  • আবু হেনা মোস্তফা কামাল
  • আবুল ফজল
  • আবুল হাসনাত মোহাম্মদ কামরুজ্জামান
  • আবুল হাসান
  • আবুল হোসেন
  • আব্দুল জব্বার
  • আব্দুল মতিন
  • আব্বাসউদ্দীন আহমদ
  • আমিনুল ইসলাম
  • আরজ আলী মাতুব্বর
  • আরমা দত্ত
  • আল মাহমুদ
  • আলতাফ মাহমুদ
  • আলম খান
  • আলমগীর কবির
  • আলী আহাম্মদ খান আইয়োব
  • আলোকচিত্রী শহিদুল আলম
  • আসিয়া বেগম
  • আহসান হাবীব
  • ইদ্রিছ মিঞা
  • ইমদাদ হোসেন
  • ইলা মজুমদার
  • ইলা মিত্র
  • উল্লাসকর দত্ত
  • এ এফ এম আবদুল আলীম চৌধুরী
  • এ কে খন্দকার
  • এ. এন. এম. মুনীরউজ্জামান
  • এ. এম. হারুন অর রশীদ
  • এ.এন.এম. নূরুজ্জামান
  • এ.টি.এম. হায়দার
  • এবিএম মূসা
  • এম আর খান
  • এম এ জলিল
  • এম হামিদুল্লাহ্ খান
  • এম. এ. মঞ্জুর
  • এম. এ. রশীদ
  • এম. এন. রায়
  • এস এম সুলতান
  • ওবায়েদ উল হক
  • কবরী
  • কবীর চৌধুরী
  • কমলা বেগম (কিশোরগঞ্জ)
  • কমলা বেগম (সিরাজগঞ্জ)
  • করিমন বেগম
  • করেপোরাল আবুল বাশার মো. আবদুস সামাদ
  • কর্মসূচি
  • কলিম শরাফী
  • কল্পনা দত্ত
  • কাইয়ুম চৌধুরী
  • কাঁকন বিবি
  • কাজী আবদুল আলীম
  • কাজী আবুল কাসেম
  • কাজী এম বদরুদ্দোজা
  • কাজী খলীকুজ্জমান আহমদ
  • কাজী নূর-উজ্জামান
  • কাজী সালাউদ্দিন
  • কামরুল হাসান
  • কামাল লোহানী
  • কার্যক্রম
  • কিউ এ আই এম নুরউদ্দিন
  • কুমুদিনী হাজং
  • কে এম সফিউল্লাহ
  • ক্ষুদিরাম বসু
  • খাদেমুল বাশার
  • খালেকদাদ চৌধুরী
  • খালেদ মোশাররফ
  • খোকা রায়
  • গণেশ ঘোষ
  • গাজীউল হক
  • গিয়াসউদ্দিন আহমদ
  • গুণীজন ট্রাষ্ট-এর ইতিহাস
  • গোপাল দত্ত
  • গোবিন্দচন্দ্র দেব
  • চাষী নজরুল ইসলাম
  • চিকিৎসক নুরুল ইসলাম
  • চিত্তরঞ্জন দত্ত
  • চিত্তরঞ্জন দাশ
  • ছবিতে আমাদের গুনীজন
  • জয়গন
  • জয়নুল আবেদিন
  • জসীমউদ্দীন মণ্ডল
  • জহির রায়হান
  • জহুর হোসেন চৌধুরী
  • জামাল নজরুল ইসলাম
  • জামিলুর রেজা চৌধুরী
  • জাহানারা ইমাম
  • জিতেন ঘোষ
  • জিয়া হায়দার
  • জিয়াউর রহমান
  • জিল্লুর রহমান সিদ্দিকী
  • জুয়েল আইচ
  • জোবেরা রহমান লিনু
  • জোহরা বেগম কাজী
  • জ্ঞান চক্রবর্তী
  • জ্যোতি বসু
  • জ্যোতির্ময় গুহঠাকুরতা
  • জ্যোৎস্না খাতুন
  • ট্রাস্টি বোর্ড
  • তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া
  • তরুবালা কর্মকার
  • তাজউদ্দীন আহমদ
  • তিতুমীর
  • ত্রৈলোক্যনাথ চক্রবর্তী
  • দিলওয়ার খান
  • দীনেশ গুপ্ত
  • দুলু বেগম
  • দ্বিজেন শর্মা
  • ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত
  • নভেরা আহমেদ
  • নভেরা আহমেদ
  • নয়ন মিয়া
  • নলিনী দাস
  • নাজমুল হক
  • নিজাম উদ্দিন আহমদ
  • নিতুন কুন্ডু
  • নির্মলেন্দু গুণ
  • নীলিমা ইব্রাহিম
  • নীলুফার ইয়াসমীন
  • নুরজাহান
  • নূর মোহাম্মদ শেখ
  • নূরজাহান বেগম
  • নূরজাহান বেগম (ময়মনসিংহ)
  • নেত্রকোণার গুণীজন
  • নেপাল নাগ
  • পার্থ প্রতীম মজুমদার
  • পূর্ণেন্দু দস্তিদার
  • প্রতিভা মুৎসুদ্দি
  • প্রফুল্ল চাকী
  • প্রভারাণী মালাকার
  • প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার
  • ফজল শাহাবুদ্দীন
  • ফজলুর রহমান খান
  • ফজলে হাসান আবেদ
  • ফয়েজ আহমদ
  • ফররুখ আহমদ
  • ফরিদা পারভীন
  • ফিরোজা বেগম
  • ফেরদৌসী প্রিয়ভাষিণী
  • ফেরদৌসী রহমান
  • ফেরদৌসী রহমান
  • ফ্লাইট সার্জেন্ট আব্দুল জলিল
  • ফ্লোরা জাইবুন মাজিদ
  • বদরুদ্দীন উমর
  • বশির আহমেদ
  • বশিরন বেগম
  • বশীর আল্‌হেলাল
  • বাদল গুপ্ত
  • বিনয় বসু
  • বিনোদবিহারী চৌধুরী
  • বিপিনচন্দ্র পাল
  • বীরশ্রেষ্ঠ মোস্তফা কামাল
  • বুলবুল আহমেদ
  • বেগম রোকেয়া
  • বেগম শামসুন নাহার মাহমুদ
  • বোরহান উদ্দিন খান জাহাঙ্গীর
  • বোরহানউদ্দিন খান জাহাঙ্গীর
  • ব্লগ
  • ভগৎ সিং
  • ভাস্বর বন্দ্যোপাধ্যায়
  • ভিডিও
  • মঙ্গল পান্ডে
  • মজনু শাহ
  • মণি সিংহ
  • মণিকৃষ্ণ সেন
  • মতিউর রহমান
  • মনোনয়ন
  • মনোরমা বসু
  • মমতাজ বেগম
  • ময়না বেগম
  • মশিউর রহমান
  • মহাদেব সাহা
  • মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর
  • মামুন মাহমুদ
  • মামুনুর রশীদ
  • মায়া রাণী
  • মারিনো রিগন
  • মালেকা বেগম
  • মাহমুদুল হক
  • মাহেলা বেওয়া
  • মীর শওকত আলী
  • মুকশেদ আলী
  • মুকুন্দদাস
  • মুকুল সেন
  • মুক্তিযুদ্ধ
  • মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে ‘মহিমা তব উদ্ভাসিত’
  • মুক্তিসংগ্রাম
  • মুজফফর আহমদ
  • মুনীর চৌধুরী
  • মুন্সি আব্দুর রউফ
  • মুর্তজা বশীর
  • মুস্তাফা নূরউল ইসলাম
  • মুস্তাফা মনোয়ার
  • মুহ. আব্দুল হান্নান খান
  • মুহম্মদ আবদুল হাই
  • মুহম্মদ জাফর ইকবাল
  • মুহম্মদ শহীদুল্লাহ
  • মুহাম্মদ ইঊনূস
  • মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান
  • মুহাম্মাদ কুদরাত-এ-খুদা
  • মূলপাতা
  • মেহেরজান বেগম
  • মোহাম্মদ আতাউল গনি ওসমানী
  • মোঃ আওলাদ হোসেন খান
  • মোঃ ইসমাইল হোসেন
  • মোঃ শফিকুল আনোয়ার
  • মোজাফফর আহমদ
  • মোনাজাতউদ্দিন
  • মোফাজ্জল হায়দার চৌধুরী
  • মোয়াজ্জেম হোসেন
  • মোরশেদুল ইসলাম
  • মোহাম্মদ আবদুল জব্বার
  • মোহাম্মদ কিবরিয়া
  • মোহাম্মদ মনসুর আলী
  • মোহাম্মদ মোর্তজা
  • মোহাম্মদ রুহুল আমিন
  • মোহাম্মদ হামিদুর রহমান
  • মোহাম্মাদ আব্দুল কাদির
  • মোহিউদ্দীন ফারুক
  • যতীন সরকার
  • যতীন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়
  • যোগেশ চন্দ্র ঘোষ
  • রওশন আরা রশিদ
  • রওশন জামিল
  • রংগলাল সেন
  • রণদাপ্রসাদ সাহা
  • রণেশ দাশগুপ্ত
  • রফিকুন নবী
  • রফিকুল ইসলাম
  • রবি নিয়োগী
  • রশিদ চৌধুরী
  • রশীদ তালুকদার
  • রশীদ হায়দার
  • রহিমা
  • রাজিয়া খান
  • রাজুবালা দে
  • রাণী হামিদ
  • রাবেয়া খাতুন
  • রাবেয়া খাতুন তালুকদার
  • রামকানাই দাশ
  • রাশীদুল হাসান
  • রাসবিহারী বসু
  • রাসমণি হাজং
  • রাহিজা খানম ঝুনু
  • রাহেলা বেওয়া
  • রিজিয়া রহমান
  • রেহমান সোবহান
  • রোনাল্ড হালদার
  • লীলা নাগ
  • লুকাস মারান্ডী
  • শওকত আলী
  • শওকত ওসমান
  • শম্ভু আচার্য
  • শরীয়তুল্লাহ
  • শহীদ খান
  • শহীদ সাবের
  • শহীদুল্লা কায়সার
  • শাকুর শাহ
  • শামসুন নাহার
  • শামসুর রাহমান
  • শামীম আরা টলি
  • শাহ আব্দুল করিম
  • শাহ মোঃ হাসানুজ্জামান
  • শিমুল ইউসুফ
  • শেখ আবদুস সালাম
  • শেখ মুজিবুর রহমান
  • সকল জীবনী
  • সতীশ পাকড়াশী
  • সত্যেন সেন
  • সন্‌জীদা খাতুন
  • সন্তোষচন্দ্র ভট্টাচার্য
  • সফিউদ্দিন আহমদ
  • সমাজবিজ্ঞানী নুরুল ইসলাম
  • সরদার ফজলুল করিম
  • সহযোগিতা
  • সাইদা খানম
  • সাঈদ আহমদ
  • সাখাওয়াত আলী খান
  • সাবিত্রী নায়েক
  • সামিনা খাতুন
  • সালমা সোবহান
  • সালাহ্উদ্দীন আহমেদ
  • সাহিত্য
  • সাহিত্য গবেষণা
  • সিরাজুদ্দিন কাসিমপুরী
  • সিরাজুদ্দীন হোসেন
  • সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
  • সুকুমার বড়ুয়া
  • সুধীন দাশ
  • সুফিয়া আহমেদ
  • সুফিয়া কামাল
  • সুভাষ চন্দ্র বসু
  • সুরাইয়া
  • সুলতানা সারওয়াত আরা জামান
  • সুহাসিনী দাস
  • সূর্য বেগম
  • সূর্যসেন
  • সেলিনা পারভীন
  • সেলিনা হোসেন
  • সেলিম আল দীন
  • সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ্‌
  • সৈয়দ নজরুল ইসলাম
  • সৈয়দ মাইনুল হোসেন
  • সৈয়দ শামসুল হক
  • সৈয়দ হাসান ইমাম
  • সোনাবালা
  • সোমেন চন্দ
  • স্বেচ্ছাসেবক
  • হবিবুর রহমান
  • হাজেরা খাতুন
  • হাতেম আলী খান
  • হামিদা খানম
  • হামিদা বেগম
  • হামিদা হোসেন
  • হামিদুর রাহমান
  • হালিমা খাতুন
  • হাশেম খান
  • হাসান আজিজুল হক
  • হাসান হাফিজুর রহমান
  • হাসিনা বানু
  • হীরামনি সাঁওতাল
  • হুমায়ুন আজাদ
  • হুমায়ূন আহমেদ
  • হেনা দাস
  • হেরাম্বলাল গুপ্ত

© 2025 JNews - Premium WordPress news & magazine theme by Jegtheme.