GUNIJAN
  • মূলপাতা
  • ক্ষেত্র
    • সাহিত্য
    • আদিবাসী অধিকার আন্দোলন
    • ক্রীড়া
    • নারী অধিকার আন্দোলন
    • মুক্তিসংগ্রাম
    • শিল্পকলা
    • আলোকচিত্র
    • গণমাধ্যম
    • পারফর্মিং আর্ট
    • সংগীত
    • সংগঠক
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • ইতিহাস গবেষণা
    • চিকিৎসা বিজ্ঞান
    • প্রকৃতি ও পরিবেশ
    • লোকসংস্কৃতি
    • সমাজবিজ্ঞান
    • আইন
    • দর্শন
    • মানবাধিকার
    • শিক্ষা
    • স্থাপত্য
    • সাহিত্য
    • শিল্পকলা
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • আইন
    • আদিবাসী অধিকার আন্দোলন
    • আলোকচিত্র
    • ইতিহাস গবেষণা
    • ক্রীড়া
    • গণমাধ্যম
    • চিকিৎসা বিজ্ঞান
    • দর্শন
    • নারী অধিকার আন্দোলন
    • পারফর্মিং আর্ট
    • প্রকৃতি ও পরিবেশ
    • মানবাধিকার
    • মুক্তিসংগ্রাম
    • লোকসংস্কৃতি
    • শিক্ষা
    • সংগঠক
    • সংগীত
    • সমাজবিজ্ঞান
    • স্থাপত্য
  • কর্মসূচি
  • সহযোগিতা
  • মনোনয়ন
  • কার্যক্রম
  • মূলপাতা
  • ক্ষেত্র
    • সাহিত্য
    • আদিবাসী অধিকার আন্দোলন
    • ক্রীড়া
    • নারী অধিকার আন্দোলন
    • মুক্তিসংগ্রাম
    • শিল্পকলা
    • আলোকচিত্র
    • গণমাধ্যম
    • পারফর্মিং আর্ট
    • সংগীত
    • সংগঠক
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • ইতিহাস গবেষণা
    • চিকিৎসা বিজ্ঞান
    • প্রকৃতি ও পরিবেশ
    • লোকসংস্কৃতি
    • সমাজবিজ্ঞান
    • আইন
    • দর্শন
    • মানবাধিকার
    • শিক্ষা
    • স্থাপত্য
    • সাহিত্য
    • শিল্পকলা
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • আইন
    • আদিবাসী অধিকার আন্দোলন
    • আলোকচিত্র
    • ইতিহাস গবেষণা
    • ক্রীড়া
    • গণমাধ্যম
    • চিকিৎসা বিজ্ঞান
    • দর্শন
    • নারী অধিকার আন্দোলন
    • পারফর্মিং আর্ট
    • প্রকৃতি ও পরিবেশ
    • মানবাধিকার
    • মুক্তিসংগ্রাম
    • লোকসংস্কৃতি
    • শিক্ষা
    • সংগঠক
    • সংগীত
    • সমাজবিজ্ঞান
    • স্থাপত্য
  • কর্মসূচি
  • সহযোগিতা
  • মনোনয়ন
  • কার্যক্রম
No Result
View All Result
GUNIJAN
No Result
View All Result

কমলা বেগম (সিরাজগঞ্জ)

অবদানের ক্ষেত্র: বিশিষ্ট মুক্তিযোদ্ধা
কমলা বেগম (সিরাজগঞ্জ)

কমলা বেগম (সিরাজগঞ্জ)

আলোকচিত্র / অডিও / ভিডিও / ফাইল

কমলা বেগমকে তিনজন সঙ্গী ও দেড় বছরের শিশু সন্তানসহ মিলিটারিরা ধরেছিল রাস্তা থেকে, কমলা বেগমের ভাইয়েরা, বোনের ছেলেরা তখন মুক্তিবাহিনীতে। মিলিটারীর ভয়ে কমলা বেগম পালিয়ে বেড়াচ্ছেন এখান থেকে ওখানে। শেষ পর্যন্ত পালাবার পথেই পাকসেনাদের হাতে ধরা পরলেন তাঁরা। আজো জানেন না কমলা বেগম কি করে ধরা পরলেন সেদিন, কেনই বা শিকার হলেন এমন নির্মমতার। শুধু কমলা বেগম কেন মুক্তিযুদ্ধের সময় কমলা বেগমের মত লাখো নারীকে পাক হানাদার বাহিনীর আক্রোশের শিকার হতে হয়েছে। শুধু কি তাই, স্বাধীনতার পরে এই মুক্ত ভূখন্ড কি মুক্তি দিয়েছিল তাঁদের? কি ছিল তাঁদের অপরাধ? স্বাধীনতার জন্য কী ভয়ানক ত্যাগ স্বীকারই না করতে হয়েছে বাংলার এই বীর জননীদের, যুদ্ধের দামামায় উন্মত্ত শত্রুর আক্রোশ যেন সহস্র বুলেটের মত ছিন্ন বিচ্ছিন্ন করেছে তাদের দেহ, মন, তাদের স্বপ্ন। একটি স্বাধীন দেশের জন্য এত বড় ত্যাগ! অথচ স্বাধীনতার পরেও তাঁরা পেয়েছে কি যথাযোগ্য সম্মান?

কেমন আছেন বীরাঙ্গণা কমলা বেগম, জীবন যুদ্ধে ধুকতে ধুকতে আশিটি বছর পার করে এসেছেন তিনি। বয়সের ভারে ভেঙে গেছে শরীর, ভুগছেন শ্বাসকষ্টে, অভাবের জন্য ৩৫ টাকা খরচ করে ঔষুধ কিনবে তাও যেন অভাবের সংসারে বিলাসিতা। কমলা বেগমের ভাষায়, “আমি গরীব মানুষ, এত টাকা পাব কোতায়?” কমলা বেগম মনে করেন সরকার যে খেতাব দিয়েছে তা থেকে একদিক দিয়ে হয়ত সামান্য কিছু সাহায্য পাওয়া গেছে কিন্তু অন্যদিক দিয়ে দেখলে জানা যায় কমলা বেগমের প্রতি সমাজের নির্মম কুঠারাঘাত আরো যেন বেড়ে গেছে। তাঁর ভাষায়, “আমাদের দুইবার টেলিভিশনে দেকানোর পর সবাই জেনে গেছে যে আমরা বীরাঙ্গানা, আমরা খারাপ।” তাঁর হিসেবে টেলিভিশনে প্রচার হওয়ার পর থেকে মানুষজন তাঁকে খারাপ ভাবে। টেলিভিশনে প্রচার না হলে কেউ তাঁকে চিনতো না। তখন কেউ খারাপও বলত না। কিন্তু এখন ছোট ছেলেরাও খারাপ ভাবে। তাদের বাবা-মা বলে দেয় যে এরা খারাপ, এদের সাথে মিশতে নাই, আরো কতো কি। সমাজের এই নির্মমতা কি কোন কালে কম ছিল কমলাদের প্রতি?

কেমন ছিল কমলা বেগমের শৈশব? সিরাজগঞ্জ জেলার বিন্দুপারা গ্রামে নজিরন বেগমের অভাবের সংসারে জন্ম কমলা বেগমের। বাবার বাড়ি ছিল কোলগয়লা গ্রামে। বাবা ইরাত আলী বাজারে কুলি মজুরের কাজ করতেন। নয় ভাই সাত বোনের মধ্যে কমলা বেগম ছিল ১২ নম্বর। দুই ভাই আর পাঁচ বোন ছাড়া অন্য সবাই ছোটবেলায় মারা গিয়েছে। দুই ভাইয়ের একভাই ক্ষেতের কাজ করতে গরু পালত আর অন্য ভাই রিকসা চালাত। তা দিয়ে কোনমতে সংসার চলত। তাই পড়ালেখার শেখার সুযোগ হয়নি কখনোই। মাত্র সাত বছর বয়সে কমলা বেগমের বিয়ে হয় শুকুর আলীর সঙ্গে। তিনিও কুলির কাজ করতেন। বাড়ীর অবস্থাও ভাল ছিল না। ২২ বছর বয়সে মা হয় কমলা বেগম। মুক্তিযুদ্ধের সময় বয়স ছিল ৩৫-৪০ বছর। এর মধ্যে একে একে জন্ম দিয়েছেন নয় ছেলে মেয়ে। অভাব তাই পিছু ছাড়েনি কখনো। এর মধ্যে শুরু হল মুক্তিযুদ্ধ। ঠিকানা পরিবর্তন করে ঘোড়াছড়া, বামনগতি, সরিষাবাড়ী প্রভৃতি জায়গায় পাক বাহিনীর ভয়ে পালিয়ে পালিয়ে থাকতে হল তাঁকে। তবুও পাক বাহিনীর বর্বর আক্রমণ থেকে শেষ রক্ষা করতে পারেলেন না নিজেকে।

ঘটনার দিন কমলার সাথে আরো তিনটা মেয়ে ছিল সখিনা, সরাতন আর রাবিয়া। পরে তিনজনই মারা যান। সখিনা মারা গেছে যুদ্ধের সময়ই, সরাতন মারা গেছে যুদ্ধের পরে আর রাবিয়া পশ্চিম দেশেই মারা গেছে তাঁকে আর দেশে আনতে পারে নাই। তিনজনই ছিল দত্তবাড়ীর মেয়ে আর কমলা বিন্দু পাড়া থেকে গিয়েছিল। ঘটনার দিন কমলা বেগম অন্য তিনটি মেয়েকে নিয়ে বিন্দুপাড়ায় পালিয়েছিল। খবর এল পাকবাহিনী জানপুরে আগুন দিয়েছে এই শুনে ভীত সন্ত্রস্ত হয়ে চারজনে বিন্দুপাড়া দিয়ে পালাবে ঠিক করল, কিন্তু পালাতে গিয়েই মিলিটারিদের সামনে পরে গেলেন তাঁরা। ১৫ জন মিলিটারি মিলে ধরে ফেলল তাঁদের, প্রথমে একজনকে ধরে ফেললে অন্যরা দৌড়ে পুকুরের পাশে ঝোপের আড়ালে পালানোর চেষ্টা করে কিন্তু মিলিটারিরা পুকুরের চারপাশে ঘিরে ফেলে তারপর আর একটা মেয়েকে ধরে নিয়ে যায়। কমলা বেগম আর অন্য একজন তখনো লুকিয়ে ছিলেন। হঠাৎ চার-পাঁচ জন এসে তাঁদের দুজনকেও ধরে ফেলে। কমলা বেগম তখন তাঁর কোলের দেড় বছরের শিশুটিকে দেখিয়ে তাদের বাবা বলে ডেকে তাদের কাছে অনেক অনুনয় করে মনে এই আশা নিয়ে যে হয়ত তাতে করে পিশাচগুলোর মন গলবে। কিন্তু এত কিছু করেও কোন লাভ হয়না। প্রথমে কমলা বেগমকে চড় দিয়ে পুকুরের পানিতে ফেলে দেয় তারা। কোনমতে উঠে দাঁড়াতেই পিঠে লাথি বসায় বর্বরের দল। দেড় বছরের নিষ্পাপ শিশুটিকে বুট দিয়ে সজোরে লাথি মারে তিনবার । প্রায় আধমরা অবস্থায় একজন শিশুটিকে নিয়ে চলে যায়। একজন কমলা বেগমের সাথে থেকে যায়, এসব কথা বলতে যেয়ে কমলা বেগমের চোখ ভিজে আসে বলে, “আমি তারে বললাম আপনে আমার বাপের মত আপনে আমারে ছাইড়া দেন। তখন সে কইল বাপ বাপ করস কেন স্বামী কইতে পারসনা তোর বাপ কেডা এখন আমি তোর স্বামীর মত আমারে স্বামী বল। তারপর তো ওই পুকুরের মধ্যেই আমার ওপর নির্যাতন করে। আমার ওপর তবু একজন মিলিটারি অত্যাচার করছে, দেশীয় কেউ ছিল না। আমার মেয়েডা তখন আমার পাশেই ছিল আমার দেড় বছরের মেয়েটাকেও মারছে অনেক অত্যাচার করছে। ঘটনার পর আমার সাথে যে সকল মেয়েরা ছিল ওরা এসে আমাকে ও আমার মেয়েকে উদ্ধার করে। এরপর আমরা খোকসা বাড়ী হাসপাতালে উঠি। খোকসা বাড়ীতে তখন হাসপাতাল নতুন হয়েছিল। ওখানে থেকে বাড়ীতে গিয়ে দেখি আমার শাশুড়ি আমার ছেলেমেয়েকে নিয়ে চিৎকার করে কান্নাকাটি করছে। আমি যাওয়ার পর আমাকে জড়িয়ে ধরেও আমার শাশুড়ি অনেক কান্নাকাটি করল। আমি একমাত্র ছেলের বউ হওয়ার কারণে আমার শাশুড়ি আমাকে অনেক ভালবাসছে। ঘটনার পরেও আমাকে কোন বকাবকি করে নাই কিছু বলে নাই বরং বলছে আমার বেটার বউ যে জীবিত ফিরে আসছে এটাই অনেক কিছু। অন্য মানুষ আমার শ্বশুড়ি কে বলছে ছিঃ ছিঃ ওই বেটার বউ-এর জন্য কান্দিস, ওই বেটার বউ-এর জন্য কান্দিস লজ্জা করিস রো লজ্জা করিস। যে বউ ছেলে মেয়ে রেখে আর্মিদের সাথে গেছে সেই বেটার বউ-এর জন্য কান্দিস। তখন আমার শ্বাশুড়ি বলছে ওকি ইচ্ছা করে গেছে।” শ্বাশুড়ির কথা গল্প করতে করতে যেন মানুষের প্রতি বিশ্বাস ফিরে আসে তাঁর, বলে “আমার শ্বাশুড়ি আমারে অনেক ভালবাসিছে।”

এরপর দেশ স্বাধীনের গল্প বলে কমলা, বলে স্বাধীন হওয়ার পর মুক্তিযোদ্ধারা ফিরে আসলে কমলা বেগমসহ সকলে মিলে পতাকা উড়ালেন এলাকার হাফিজ সাহেবের বাড়ীতে। বড় ভাল মানুষ ছিলেন হাফিজ সাহেব। কমলার ভাষায়, “স্বাধীনের আট দশ দিন আগে আমরা যারা দূরে ছিলাম তাদেরকে লোক পাঠায়া দিয়া নিয়ে আসছিল নিজের বাড়ীতে, রেখে খাওয়াইছে দেশ স্বাধীনের পর আমরা যার যার বাড়ীতে গেছি। যখন পুনর্বাসন কেন্দ্র চালু হয় মোতাহার মাস্টারের বউ সখিনা আম্মা, (সাফিনা লোহানী) এরা পুনর্বাসন কেন্দ্র চালু করছিল আমি পুনর্বাসন কেন্দ্রে কাজ করছি। আমি তাঁতের কাজ করছি। অনেক মহিলা আসছিল পুনর্বাসন কেন্দ্রে অনেকে ভালও ছিলো, নির্যাতিত হয় নাই কিন্তু তাদের স্বামী ছিল না তাই এখানে আসছিল পুনর্বাসন কেন্দ্রে এসে একজনের বাচ্চা হইছিল। মিলিটারির বাচ্চা, পুনর্বাসন কেন্দ্রেই বড় হইল তারপর বাবা (শেখ মজিবর) মারা যাওয়ার পর পুর্নবাসন কেন্দ্র বন্ধ হয়ে যায়। এরপর থেকে আমি বিন্দু পাড়া থাকি।”

এরপর কমলা বেগমের মুখে শোনা যায় সমাজের বর্বর নিপীরক চরিত্রের বর্ণনা। তিনি বলেন, “বর্তমান সমাজ আমাদের ভাল চোখে দেখে না। গ্রামে থাকাই কঠিন আমাদের। একটু ঝগড়া বিবাদ লাগলেই আমাদের ওই কথা বলে। অনেকে বলে তোরা তো ফাতরা (খারাপ) মেয়ে তোদের তো সমাজে থাকতেই দেয়া যায় না। এখন আমি আমার এক দেবরের ছেলের সাথে বিন্দু পাড়া থাকি। আমার তো ছেলে নাই মেয়েদের বিয়ে দিছি। পরিবারের অবস্থা খুবই খারাপ আমার দেবরের ছেলেরই পাঁচটা ছেলে মেয়ে তার নিজের সংসারই ঠিক মত চলে না। আমি যা সাহায্য একটু পাই তাই দিয়ে কোনমত চলি। আগে তেমন সাহায্য পাই নাই। সবাই মনে করছিল আমি মারা গেছি। আর আমি যুদ্ধের পরে বাবার (শেখ মজিবর) সাথে দেখা করিছিলাম ঢাকা গিয়ে বঙ্গভবনে আমরা দেখা করতে গেছিলাম দশ জন, আমি বাবার কাছে একটা ঘরের জন্য আবেদন করিছিলাম। বাবা আমারে একখান টিন আর কিছু টাকা পয়সা দিছিল। টাকাগুলো আমি পাইছিলাম। কিন্তু টিন পাই নাই। আমরা দেখা করে চলে যাবার সপ্তাহ খানের পর সে মারা যায়।”

কমলা বেগমের কাছে জানা গেল শেষ পর্যন্ত টিন এসেছিল কিন্তু তার গ্রামের চেয়ারম্যান হালিম মাষ্টার টিনটা রেজিয়া নামের একজনকে দিয়ে দেন। পিওন এসে কমলাকে খবর দিয়েছিল যে বৃহস্পতিবার সে যেন কোর্টে গিয়ে তাঁর টিন নিয়ে আসে কিন্তু তখন জ্বরের কারণে তিনি টিন আনতে যেতে পারেননি তাই রেজিয়া সেটা পেয়ে যায়। পরবর্তীতে আওয়ামী লীগের শহিদুল সাহেব কমলার কাছে ভোট চেয়ে বলেছিল যে চেয়ারম্যান হলে তিনি কমলা বেগমকে টিন ও টিউবওয়েল পাইয়ে দিবে। কিন্তু সে চেয়ারম্যার হলেও লোকজনের কারণে তাঁকে টিন দিতে পারে নাই। কমলা বেগমের ধারণা সেই রাগে শহিদুল চেয়ারম্যান আর চেয়ারম্যান নির্বাচনে দাঁড়াননি। কমলা বেগমের ভাষায়, “আমি যে সর্বহারা সেই সর্বহারাই থাকলাম। এখন আম্মার (সাফিনা লোহানী) কাছ থেকে কিছু সাহায্য পাই তাই দিয়া চলি।”

কমলা বেগমের কথা শুনতে গিয়ে মনে হয় যে শেষ পর্যন্ত কতটুকু মুক্ত হয়েছি আমরা। হয়ত একটি স্বাধীন ভূখন্ড আমরা পেয়েছি কিন্তু সমাজ কি মুক্তি পেয়েছে তার কূপুমন্ডুকতার থেকে। কমলা বেগমরা কি মুক্তি পেয়েছে তার দারিদ্রের নাগপাশ থেকে। পাক হানাদার বাহিনীর চেয়ে নির্মমতায় কতটা কম কমলা বেগমের নিজের দেশ, নিজের মানুষেরা। একজন মানুষ ছিলেন, মানুষের মত মানুষ, যিনি নিজে রিক্ত হয়েও পরম মমতায় সিক্ত করেছিলেন কমলা বেগমকে, আগলে রেখেছিলেন সমাজের কুশ্রী মানুষগুলোর নির্মম বাক্যবাণের থেকে। কমলা বেগম বলেছিলেন তার কথা – “আমার শ্বাশুড়ি আমারে অনেক ভালবাসিছে।” আমরা কি পারব কমলা বেগমকে এমন দিন দেখাতে যে দিন সে বলতে পারবে, “এ দেশ আমাকে অনেক ভালবাসিছে।” কেবলমাত্র সেদিনই শেষ হবে, সার্থক হবে আমাদের মুক্তিযুদ্ধ। সে দিন কতদূর।

লেখক : সুমনা মঞ্জুর

ShareTweetShareScanSend

মন্তব্য করুন জবাব বাতিল

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।

খুঁজুন

No Result
View All Result
এ পর্যন্ত ওয়েবসাইট ভিজিট করেছেন
Web Counter

সম্পৃক্ত হোন

  • সহযোগিতা করুন
  • স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে যোগ দিন
  • মনোনয়ন করুন

আমাদের সম্পর্কে

  • ট্রাস্টি বোর্ড
  • আপনার মতামত

যোগাযোগ

  •   info@gunijan.org.bd
  •   +৮৮০১৮১৭০৪৮৩১৮
  •   ঢাকা, বাংলাদেশ

© - All rights of Photographs, Audio & video clips on this site are reserved by Gunijan.org.bd under  CC BY-NC licence.

No Result
View All Result
  • #8898 (শিরোনামহীন)
  • অজয় রায়
  • অজিত গুহ
  • অনিল মুখার্জি
  • অনুপম সেন
  • অমলেন্দু বিশ্বাস
  • অরবিন্দ ঘোষ
  • অরিণা বেগম
  • অরিণা বেগম
  • অরিণা বেগম
  • অশ্বিনীকুমার দত্ত
  • আ ন ম গোলাম মোস্তফা
  • আখতারুজ্জামান ইলিয়াস
  • আজহারুল হক
  • আজিজুর রহমান মল্লিক
  • আঞ্জেলা গমেজ
  • আতাউস সামাদ
  • আতিউর রহমান
  • আনিসুজ্জামান
  • আনোয়ার পাশা
  • আনোয়ার হোসেন
  • আনোয়ার হোসেন
  • আপনার মতামত
  • আবদুর রাজ্জাক
  • আবদুল আলীম
  • আবদুল আহাদ
  • আবদুল ওয়াহাব তালুকদার
  • আবদুল গাফফার চৌধুরী
  • আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ
  • আবদুল্লাহ আল মামুন
  • আবদুল্লাহ আল-মুতী শরফুদ্দিন
  • আবিরন
  • আবু ইসহাক
  • আবু ওসমান চৌধুরী
  • আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ
  • আবু তাহের
  • আবু হেনা মোস্তফা কামাল
  • আবুল ফজল
  • আবুল হাসনাত মোহাম্মদ কামরুজ্জামান
  • আবুল হাসান
  • আবুল হোসেন
  • আব্দুল জব্বার
  • আব্দুল মতিন
  • আব্বাসউদ্দীন আহমদ
  • আমিনুল ইসলাম
  • আরজ আলী মাতুব্বর
  • আরমা দত্ত
  • আল মাহমুদ
  • আলতাফ মাহমুদ
  • আলম খান
  • আলমগীর কবির
  • আলী আহাম্মদ খান আইয়োব
  • আলোকচিত্রী শহিদুল আলম
  • আসিয়া বেগম
  • আহসান হাবীব
  • ইদ্রিছ মিঞা
  • ইমদাদ হোসেন
  • ইলা মজুমদার
  • ইলা মিত্র
  • উল্লাসকর দত্ত
  • এ এফ এম আবদুল আলীম চৌধুরী
  • এ কে খন্দকার
  • এ. এন. এম. মুনীরউজ্জামান
  • এ. এম. হারুন অর রশীদ
  • এ.এন.এম. নূরুজ্জামান
  • এ.টি.এম. হায়দার
  • এবিএম মূসা
  • এম আর খান
  • এম এ জলিল
  • এম হামিদুল্লাহ্ খান
  • এম. এ. মঞ্জুর
  • এম. এ. রশীদ
  • এম. এন. রায়
  • এস এম সুলতান
  • ওবায়েদ উল হক
  • কবরী
  • কবীর চৌধুরী
  • কমলা বেগম (কিশোরগঞ্জ)
  • কমলা বেগম (সিরাজগঞ্জ)
  • করিমন বেগম
  • করেপোরাল আবুল বাশার মো. আবদুস সামাদ
  • কর্মসূচি
  • কলিম শরাফী
  • কল্পনা দত্ত
  • কাইয়ুম চৌধুরী
  • কাঁকন বিবি
  • কাজী আবদুল আলীম
  • কাজী আবুল কাসেম
  • কাজী এম বদরুদ্দোজা
  • কাজী খলীকুজ্জমান আহমদ
  • কাজী নূর-উজ্জামান
  • কাজী সালাউদ্দিন
  • কামরুল হাসান
  • কামাল লোহানী
  • কার্যক্রম
  • কিউ এ আই এম নুরউদ্দিন
  • কুমুদিনী হাজং
  • কে এম সফিউল্লাহ
  • ক্ষুদিরাম বসু
  • খাদেমুল বাশার
  • খালেকদাদ চৌধুরী
  • খালেদ মোশাররফ
  • খোকা রায়
  • গণেশ ঘোষ
  • গাজীউল হক
  • গিয়াসউদ্দিন আহমদ
  • গুণীজন ট্রাষ্ট-এর ইতিহাস
  • গোপাল দত্ত
  • গোবিন্দচন্দ্র দেব
  • চাষী নজরুল ইসলাম
  • চিকিৎসক নুরুল ইসলাম
  • চিত্তরঞ্জন দত্ত
  • চিত্তরঞ্জন দাশ
  • ছবিতে আমাদের গুনীজন
  • জয়গন
  • জয়নুল আবেদিন
  • জসীমউদ্দীন মণ্ডল
  • জহির রায়হান
  • জহুর হোসেন চৌধুরী
  • জামাল নজরুল ইসলাম
  • জামিলুর রেজা চৌধুরী
  • জাহানারা ইমাম
  • জিতেন ঘোষ
  • জিয়া হায়দার
  • জিয়াউর রহমান
  • জিল্লুর রহমান সিদ্দিকী
  • জুয়েল আইচ
  • জোবেরা রহমান লিনু
  • জোহরা বেগম কাজী
  • জ্ঞান চক্রবর্তী
  • জ্যোতি বসু
  • জ্যোতির্ময় গুহঠাকুরতা
  • জ্যোৎস্না খাতুন
  • ট্রাস্টি বোর্ড
  • তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া
  • তরুবালা কর্মকার
  • তাজউদ্দীন আহমদ
  • তিতুমীর
  • ত্রৈলোক্যনাথ চক্রবর্তী
  • দিলওয়ার খান
  • দীনেশ গুপ্ত
  • দুলু বেগম
  • দ্বিজেন শর্মা
  • ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত
  • নভেরা আহমেদ
  • নভেরা আহমেদ
  • নয়ন মিয়া
  • নলিনী দাস
  • নাজমুল হক
  • নিজাম উদ্দিন আহমদ
  • নিতুন কুন্ডু
  • নির্মলেন্দু গুণ
  • নীলিমা ইব্রাহিম
  • নীলুফার ইয়াসমীন
  • নুরজাহান
  • নূর মোহাম্মদ শেখ
  • নূরজাহান বেগম
  • নূরজাহান বেগম (ময়মনসিংহ)
  • নেত্রকোণার গুণীজন
  • নেপাল নাগ
  • পার্থ প্রতীম মজুমদার
  • পূর্ণেন্দু দস্তিদার
  • প্রতিভা মুৎসুদ্দি
  • প্রফুল্ল চাকী
  • প্রভারাণী মালাকার
  • প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার
  • ফজল শাহাবুদ্দীন
  • ফজলুর রহমান খান
  • ফজলে হাসান আবেদ
  • ফয়েজ আহমদ
  • ফররুখ আহমদ
  • ফরিদা পারভীন
  • ফিরোজা বেগম
  • ফেরদৌসী প্রিয়ভাষিণী
  • ফেরদৌসী রহমান
  • ফেরদৌসী রহমান
  • ফ্লাইট সার্জেন্ট আব্দুল জলিল
  • ফ্লোরা জাইবুন মাজিদ
  • বদরুদ্দীন উমর
  • বশির আহমেদ
  • বশিরন বেগম
  • বশীর আল্‌হেলাল
  • বাদল গুপ্ত
  • বিনয় বসু
  • বিনোদবিহারী চৌধুরী
  • বিপিনচন্দ্র পাল
  • বীরশ্রেষ্ঠ মোস্তফা কামাল
  • বুলবুল আহমেদ
  • বেগম রোকেয়া
  • বেগম শামসুন নাহার মাহমুদ
  • বোরহান উদ্দিন খান জাহাঙ্গীর
  • বোরহানউদ্দিন খান জাহাঙ্গীর
  • ব্লগ
  • ভগৎ সিং
  • ভাস্বর বন্দ্যোপাধ্যায়
  • ভিডিও
  • মঙ্গল পান্ডে
  • মজনু শাহ
  • মণি সিংহ
  • মণিকৃষ্ণ সেন
  • মতিউর রহমান
  • মনোনয়ন
  • মনোরমা বসু
  • মমতাজ বেগম
  • ময়না বেগম
  • মশিউর রহমান
  • মহাদেব সাহা
  • মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর
  • মামুন মাহমুদ
  • মামুনুর রশীদ
  • মায়া রাণী
  • মারিনো রিগন
  • মালেকা বেগম
  • মাহমুদুল হক
  • মাহেলা বেওয়া
  • মীর শওকত আলী
  • মুকশেদ আলী
  • মুকুন্দদাস
  • মুকুল সেন
  • মুক্তিযুদ্ধ
  • মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে ‘মহিমা তব উদ্ভাসিত’
  • মুক্তিসংগ্রাম
  • মুজফফর আহমদ
  • মুনীর চৌধুরী
  • মুন্সি আব্দুর রউফ
  • মুর্তজা বশীর
  • মুস্তাফা নূরউল ইসলাম
  • মুস্তাফা মনোয়ার
  • মুহ. আব্দুল হান্নান খান
  • মুহম্মদ আবদুল হাই
  • মুহম্মদ জাফর ইকবাল
  • মুহম্মদ শহীদুল্লাহ
  • মুহাম্মদ ইঊনূস
  • মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান
  • মুহাম্মাদ কুদরাত-এ-খুদা
  • মূলপাতা
  • মেহেরজান বেগম
  • মোহাম্মদ আতাউল গনি ওসমানী
  • মোঃ আওলাদ হোসেন খান
  • মোঃ ইসমাইল হোসেন
  • মোঃ শফিকুল আনোয়ার
  • মোজাফফর আহমদ
  • মোনাজাতউদ্দিন
  • মোফাজ্জল হায়দার চৌধুরী
  • মোয়াজ্জেম হোসেন
  • মোরশেদুল ইসলাম
  • মোহাম্মদ আবদুল জব্বার
  • মোহাম্মদ কিবরিয়া
  • মোহাম্মদ মনসুর আলী
  • মোহাম্মদ মোর্তজা
  • মোহাম্মদ রুহুল আমিন
  • মোহাম্মদ হামিদুর রহমান
  • মোহাম্মাদ আব্দুল কাদির
  • মোহিউদ্দীন ফারুক
  • যতীন সরকার
  • যতীন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়
  • যোগেশ চন্দ্র ঘোষ
  • রওশন আরা রশিদ
  • রওশন জামিল
  • রংগলাল সেন
  • রণদাপ্রসাদ সাহা
  • রণেশ দাশগুপ্ত
  • রফিকুন নবী
  • রফিকুল ইসলাম
  • রবি নিয়োগী
  • রশিদ চৌধুরী
  • রশীদ তালুকদার
  • রশীদ হায়দার
  • রহিমা
  • রাজিয়া খান
  • রাজুবালা দে
  • রাণী হামিদ
  • রাবেয়া খাতুন
  • রাবেয়া খাতুন তালুকদার
  • রামকানাই দাশ
  • রাশীদুল হাসান
  • রাসবিহারী বসু
  • রাসমণি হাজং
  • রাহিজা খানম ঝুনু
  • রাহেলা বেওয়া
  • রিজিয়া রহমান
  • রেহমান সোবহান
  • রোনাল্ড হালদার
  • লীলা নাগ
  • লুকাস মারান্ডী
  • শওকত আলী
  • শওকত ওসমান
  • শম্ভু আচার্য
  • শরীয়তুল্লাহ
  • শহীদ খান
  • শহীদ সাবের
  • শহীদুল্লা কায়সার
  • শাকুর শাহ
  • শামসুন নাহার
  • শামসুর রাহমান
  • শামীম আরা টলি
  • শাহ আব্দুল করিম
  • শাহ মোঃ হাসানুজ্জামান
  • শিমুল ইউসুফ
  • শেখ আবদুস সালাম
  • শেখ মুজিবুর রহমান
  • সকল জীবনী
  • সতীশ পাকড়াশী
  • সত্যেন সেন
  • সন্‌জীদা খাতুন
  • সন্তোষচন্দ্র ভট্টাচার্য
  • সফিউদ্দিন আহমদ
  • সমাজবিজ্ঞানী নুরুল ইসলাম
  • সরদার ফজলুল করিম
  • সহযোগিতা
  • সাইদা খানম
  • সাঈদ আহমদ
  • সাখাওয়াত আলী খান
  • সাবিত্রী নায়েক
  • সামিনা খাতুন
  • সালমা সোবহান
  • সালাহ্উদ্দীন আহমেদ
  • সাহিত্য
  • সাহিত্য গবেষণা
  • সিরাজুদ্দিন কাসিমপুরী
  • সিরাজুদ্দীন হোসেন
  • সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
  • সুকুমার বড়ুয়া
  • সুধীন দাশ
  • সুফিয়া আহমেদ
  • সুফিয়া কামাল
  • সুভাষ চন্দ্র বসু
  • সুরাইয়া
  • সুলতানা সারওয়াত আরা জামান
  • সুহাসিনী দাস
  • সূর্য বেগম
  • সূর্যসেন
  • সেলিনা পারভীন
  • সেলিনা হোসেন
  • সেলিম আল দীন
  • সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ্‌
  • সৈয়দ নজরুল ইসলাম
  • সৈয়দ মাইনুল হোসেন
  • সৈয়দ শামসুল হক
  • সৈয়দ হাসান ইমাম
  • সোনাবালা
  • সোমেন চন্দ
  • স্বেচ্ছাসেবক
  • হবিবুর রহমান
  • হাজেরা খাতুন
  • হাতেম আলী খান
  • হামিদা খানম
  • হামিদা বেগম
  • হামিদা হোসেন
  • হামিদুর রাহমান
  • হালিমা খাতুন
  • হাশেম খান
  • হাসান আজিজুল হক
  • হাসান হাফিজুর রহমান
  • হাসিনা বানু
  • হীরামনি সাঁওতাল
  • হুমায়ুন আজাদ
  • হুমায়ূন আহমেদ
  • হেনা দাস
  • হেরাম্বলাল গুপ্ত

© 2025 JNews - Premium WordPress news & magazine theme by Jegtheme.