GUNIJAN
  • মূলপাতা
  • ক্ষেত্র
    • সাহিত্য
    • আদিবাসী অধিকার আন্দোলন
    • ক্রীড়া
    • নারী অধিকার আন্দোলন
    • মুক্তিসংগ্রাম
    • শিল্পকলা
    • আলোকচিত্র
    • গণমাধ্যম
    • পারফর্মিং আর্ট
    • সংগীত
    • সংগঠক
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • ইতিহাস গবেষণা
    • চিকিৎসা বিজ্ঞান
    • প্রকৃতি ও পরিবেশ
    • লোকসংস্কৃতি
    • সমাজবিজ্ঞান
    • আইন
    • দর্শন
    • মানবাধিকার
    • শিক্ষা
    • স্থাপত্য
    • সাহিত্য
    • শিল্পকলা
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • আইন
    • আদিবাসী অধিকার আন্দোলন
    • আলোকচিত্র
    • ইতিহাস গবেষণা
    • ক্রীড়া
    • গণমাধ্যম
    • চিকিৎসা বিজ্ঞান
    • দর্শন
    • নারী অধিকার আন্দোলন
    • পারফর্মিং আর্ট
    • প্রকৃতি ও পরিবেশ
    • মানবাধিকার
    • মুক্তিসংগ্রাম
    • লোকসংস্কৃতি
    • শিক্ষা
    • সংগঠক
    • সংগীত
    • সমাজবিজ্ঞান
    • স্থাপত্য
  • কর্মসূচি
  • সহযোগিতা
  • মনোনয়ন
  • কার্যক্রম
  • মূলপাতা
  • ক্ষেত্র
    • সাহিত্য
    • আদিবাসী অধিকার আন্দোলন
    • ক্রীড়া
    • নারী অধিকার আন্দোলন
    • মুক্তিসংগ্রাম
    • শিল্পকলা
    • আলোকচিত্র
    • গণমাধ্যম
    • পারফর্মিং আর্ট
    • সংগীত
    • সংগঠক
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • ইতিহাস গবেষণা
    • চিকিৎসা বিজ্ঞান
    • প্রকৃতি ও পরিবেশ
    • লোকসংস্কৃতি
    • সমাজবিজ্ঞান
    • আইন
    • দর্শন
    • মানবাধিকার
    • শিক্ষা
    • স্থাপত্য
    • সাহিত্য
    • শিল্পকলা
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • আইন
    • আদিবাসী অধিকার আন্দোলন
    • আলোকচিত্র
    • ইতিহাস গবেষণা
    • ক্রীড়া
    • গণমাধ্যম
    • চিকিৎসা বিজ্ঞান
    • দর্শন
    • নারী অধিকার আন্দোলন
    • পারফর্মিং আর্ট
    • প্রকৃতি ও পরিবেশ
    • মানবাধিকার
    • মুক্তিসংগ্রাম
    • লোকসংস্কৃতি
    • শিক্ষা
    • সংগঠক
    • সংগীত
    • সমাজবিজ্ঞান
    • স্থাপত্য
  • কর্মসূচি
  • সহযোগিতা
  • মনোনয়ন
  • কার্যক্রম
No Result
View All Result
GUNIJAN
No Result
View All Result

প্রভারাণী মালাকার

অবদানের ক্ষেত্র: বিশিষ্ট মুক্তিযোদ্ধা
প্রভারাণী মালাকার

প্রভারাণী মালাকার

আলোকচিত্র / অডিও / ভিডিও / ফাইল

প্রভারাণীর জীবনের কোনোকিছুই তাঁর নিজের মতো করে হয়নি। শিশু বয়সে মাত্র ৫০০ টাকার লোভে বোনজামাই তাঁকে বিয়ের পিঁড়িতে বসতে বাধ্য করেছিলো। গরিব মায়ের মেয়ে প্রভার বয়স তখন ১৪/১৫; আর স্বামীর বয়স তখন ৬৫ থেকে ৭০। এ বিয়ে প্রভা চায়নি।

বিয়ের মাত্র নয় মাসের মাথায় পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী ধরে নিয়ে গেছিলো প্রভাকে। স্বামীর ঘরে থাকা অবস্থায় যুদ্ধের পর তাঁর প্রথম সন্তান কাজলের জন্ম। সেই কাজল ছোটবেলা থেকে মানুষের কাছে শুনে এসেছে সে ‘পাঞ্জাবীর সন্তান’। তাঁকে প্রতিটি মুহূর্ত একটি প্রশ্নের জবাব দিতে হয়েছে, সে কার সন্তান? একদিনের জন্যও এটা বন্ধ হয়নি। কাজল সমাজের আর দশটা স্বাভাবিক মানুষের মতো মানসিকভাবে সুস্থ নয়। এটাই সমাজ, বাস্তবতা। কিন্তু প্রভা এটা চায়নি।

জীবনবাস্তবতা কথাসাহিত্যের কল্পনার দৌড়কেও হার মানায়। জীবন যেখানে শুধু বেঁচে থাকার উৎসব, সেখানে বাস্তবতা তার নগ্ন কঙ্কাল নিয়ে আমাদের সামনে দাঁড়ায়। বিশ্বাস- অবিশ্বাসের চিরাচরিত ভেদরেখাকে প্রশ্নবিদ্ধ করে আমার সামনে কথা বলে যাচ্ছেন প্রভারানী।প্রভারাণী মালাকার। গ্রামের বাড়ি বিক্রমকলস, মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ থানা। বাবা রাজুরাম মালাকার, মা সৌদামিনি। তাঁদের কোনো ছেলে সন্তান ছিলো না। চার মেয়ে। প্রভারাণী মালাকার সবার ছোট। রাজুরাম মালাকারের খুবই অল্প পরিমাণ জমি ছিলো। তিনি ‘গাঁও’ করতেন, মানে গ্রামে গ্রামে টুকরি করে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিস বিক্রি করতেন। সংসারে খুব স্বাচ্ছন্দ ছিলো, তা নয়। তবে প্রভাদের দিন চলে যেত। বিক্রমকলস গ্রামে সেসময় পড়ালেখার চল খুব একটা ছিলো না। রাজুরামও তাঁর কোনো মেয়েকে স্কুলে পাঠাননি। প্রভা ছাড়া বাকি তিন মেয়ে নন্দরাণী, সরলারাণী ও প্রিয়রাণী তাঁদেরকে অল্প বয়সেই বিয়ে দিয়ে দেন রাজুরাম। কিন্তু প্রভারাণীকে বিয়ে দেওয়ার আগেই তিনি মারা যান। ঘরে একা মা, তিনিও মানসিকভাবে কিছুটা ভারসাম্যহীন। ফলে প্রভারাণী ছোট বয়সেই একটা অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়ে যান। রাজুরাম মালাকার মারা যাওয়ার সময় প্রভার ওপর মায়ের দায়িত্ব দিয়ে যান। অন্যান্য বোনদের আর্থিক অবস্থাও তেমন ছিলো না যে, প্রভার পরিবারকে নিয়মিত দেখাশোনা করবে। অনেকটা বাধ্য হয়েই তাঁকে মানুষের বাড়ি ‘টুকটাক’ কাজ করতে হতো।

এই অবস্থার মধ্যেই প্রভাকে বিয়ের প্রস্তাব পাঠান নাছিরনগর গ্রামের কামিনি রাম মালাকার। তাঁর বয়স তখন প্রায় ৭০। প্রথম স্ত্রী কিছুদিন আগেই মারা গেছেন। তাঁর কোনো সন্তান ছিলো না। গ্রামে নিজের বাড়ি, আর কিছুটা ফসলি জমিও ছিলো কামিনি রামের। ফলে প্রথম স্ত্রী মারা যাওয়ার পর তিনি দ্বিতীয় বিয়ে করার চিন্তা করেন। তখনি প্রভারাণীকে বিয়ের প্রস্তাব পাঠান। প্রভারাণীর বয়স তখন বড়জোর ১৫। ফলে তিনি এ বিয়েতে রাজী ছিলেন না। মত ছিলো না তাঁর মায়েরও। কিন্তু কামিনি রাম প্রভারাণীকে বিয়ে করার জন্য প্রতিবেশী মান্নান মাস্টারকে লাগান। প্রভার এক ভগ্নিপতিকে ধরেন। একপর্যায়ে প্রভা নিজেকে বাঁচাতে মামার বাড়ি হরিশরণে গিয়ে আশ্রয় নেন। কামিনি রাম প্রভাকে বিয়ে করার জন্য ষড়যন্ত্র আঁটেন। প্রভাকে তাঁর মামাতো ভাইয়েরা অপহরণ করেছে এমন অভিযোগ তুলে থানায় মামলা করে দেন। পুলিশ গিয়ে প্রভার মামার বাড়ি ঘেরাও করে। পুলিশ প্রভার মামাত ভাইকে থানায় নিয়ে যায়। প্রভাকেও থানায় যেতে হয়। সেখানে তিনি পুলিশকে জানান, তাঁকে অপহরণ করা হয়নি। তিনি নিজে থেকেই মামাবাড়ি ছিলেন। পুলিশ তবু মানতে নারাজ। একপর্যায়ে টাকা-পয়সা দিয়ে বিষয়টির ফায়সালা হয়।

প্রভারাণীর বক্তব্য অনুযায়ী, ‘এরপর আমার ভগ্নিপতি ৫০০ টাকার জন্য আমারে বুড়া জামাইয়ের কাছে বিয়ে দিয়ে দেয়। আমার আর কিছু করার ছিলো না। আমি বাধ্য হয়ে সংসার করার জন্য মির্জানগরে চলে আসি। সেটা যুদ্ধের আগের শ্রাবণ মাস। আমার বিয়ে হয় শ্রাবণ মাসে আর যুদ্ধ লাগে বৈশাখ মাসে।’একাত্তরে যুদ্ধ শুরুর পর পরই পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী কমলগঞ্জে চলে আসে। তারা আশপাশের বিভিন্ন চা বাগান ও ডাক বাংলোয় অবস্থান নেয়। তাদেরকে সহযোগিতার জন্য মুসলিম লীগ নেতাদের মাধ্যমে তৈরি করা হয় রাজাকার বাহিনী। এই রাজাকার বাহিনীর সদস্যরাই পাকিস্তানি সেনাদের পথ দেখিয়ে বিভিন্ন এলাকায় নিয়ে যায়।যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর এ এলাকার হিন্দুদের অনেকেই ভারতে চলে যায়। বাগান থেকে শ্রমিকরা লাইন ধরে প্রতিদিন সীমান্ত পাড়ি দিচ্ছে। যে যেভাবে পারে যুদ্ধ থেকে বাঁচতে অন্য জায়গায় চলে যাচ্ছে।প্রভার স্বামীও এমন চিন্তাই করছিলেন। প্রভা যেতে রাজি, কিন্তু মাকে নিয়ে যেতে চান। মাকে রেখে তিনি কোথায় যাবেন? এ নিয়ে যখন স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ‘কথা’ হচ্ছে, তার মধ্যেই একদিন প্রভা পাঁচআনা পয়সা নিয়ে বাপের বাড়ির দিকে রওনা দেন। স্বামী এটা দেখে তাঁকে মারতে আসে। পেছনের দরজা দিয়ে পালিয়ে প্রভা মায়ের কাছে চলে যান। এলাকায় পাকিস্তানিদের অত্যাচার-নির্যাতন বেড়ে গেলে একদিন কামিনি রামও ভারতে চলে যান। প্রভা মায়ের সঙ্গেই থাকে। স্বামী-স্ত্রী বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েন। কেউ কারো খোঁজ জানতো না।প্রভার বাবার বাড়ির পিছনে নজির মিয়া নামে এক মুসলিম লীগ নেতার বাড়ি। তাকে দুলাভাই ডাকতেন প্রভা। তিনি তখন পিস কমিটির মেম্বার। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর লোকজন নিয়মিতই তার বাড়িতে আসে। একদিন সন্ধ্যার পর প্রভা নিজের বাড়িতে বসেছিলেন। এমন সময় নজির মিয়ার বাড়ির এক কাজের মেয়ে এসে তাঁকে তাদের বাড়িতে যেতে বলে।

প্রতিবেশী ডাকছে, কোনোকিছু না ভেবেই প্রভা চলে যান। গিয়ে দেখেন, সেখানে বন্দুক নিয়ে আরো রাজাকার বসে আছে। তারা প্রভাকে জোর করে গ্রামের বাদল মাস্টারের বাড়ি নিয়ে যায়। বাদল মাস্টারের বাড়ি গিয়ে দেখেন, সেখানে পাকিস্তানি মিলিটারি ও রাজাকাররা বসে আছে। সঙ্গে সঙ্গে প্রভাকে ধরে তারা পাকিস্তানি মিলিটারির সামনে দাঁড় করিয়ে দেয়। প্রভা আঁতকে উঠেন। কিন্তু বুঝতে পারেন তাঁকে পরিকল্পিতভাবেই এখানে নিয়ে আসা হয়েছে। ভয়ে দৌড় দেওয়ার মতো অবস্থাও নেই। দিতে পারেন না। কারণ প্রভার মনে হয়েছিলো, দৌড় মারলে তো এরা গুলি করে মেরে ফেলবে।‘সেই রাতে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী আমার ওপর নির্যাতন চালায়। সকালে ছেড়ে দেয়’- এই কথাগুলো বলে একটা দীর্ঘশ্বাস ফেলেন প্রভা। তাঁর চোখের কোণে জল জমে। ভারী গলায় তিনি আবার বলতে শুরু করেন, ‘আমি বাড়ি ফিরে আসি। আর মায়ের সঙ্গে থাকিনি। চলে যাই পাশের গ্রাম জাঙ্গালহাটিতে আমার বোনের বাড়িতে।’সেখানেও পাকিস্তানিদের উৎপাত ছিলো। লুকিয়ে লুকিয়ে থাকতে হতো। দিনের বেলায় আশপাশের বড় গর্তের মধ্যে আর রাতের বেলায় খড়ের গাদার মধ্যে থাকতে হতো। এভাবে সেখানে প্রায় এক মাস ছিলেন প্রভা।একদিন সন্ধ্যার দিকে গ্রামের রাজাকার কাদির মিয়া, রইছ মিয়া, ইনতাজ মিয়া, জহুর হোসেন, ইদ্রিস আলীসহ কয়েকজন রাজাকার বন্দুক নিয়ে প্রভাদের বাড়ি ঘেরাও করে। বিষয়টি টের পেয়ে প্রভা পিছনের দরজা দিয়ে বাড়ির বাইরে চলে যান। বাড়ির পিছনে একটি বীজতলা ছিলো, সেখানে গিয়ে সটান হয়ে শুয়ে লুকিয়ে থাকেন।প্রভাদের বাড়িতে একটি কুকুর ছিলো। কুকুরটি সব সময়ই প্রভার সঙ্গে সঙ্গে থাকতো। বাড়ি থেকে পালিয়ে যাওয়ার সময় কুকরটিও যে প্রভার পিছু নিয়েছে সেটি তিনি খেয়াল করেননি।সেই সময়টা কথা প্রভারাণীর এখনো মনে আছে।

তিনি বলেন, ‘এদিকে আমাকে বাড়ি না পেয়ে রাজাকাররাও টর্চলাইট জ্বালিয়ে বাড়ির আশপাশে আমাকে খুঁজতে থাকে। একটা সময় কুকুরটা বীজতলায় গিয়ে আমার শাড়িতে কামড় দিয়ে টানতে থাকে। সেটা রাজাকাররা দেখে ফেলে। পোষা কুকুরটাই আমার জন্য কাল হলো। আমাকে রাজাকাররা ধরে ফেলে। তারপর তারা আমাকে টেনে-হিঁচড়ে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। আমি তাদের বাধা দেওয়ার চেষ্টা করি। আমাকে জোর করে নিয়ে যাচ্ছে দেখে কুকুরটা ভীষণ চেঁচাচ্ছিলো। আমার শাড়ি কামড়ে ধরেছিলো। রাজাকারদের দিকে তেড়ে যাচ্ছিলো। একপর্যায়ে জাঙ্গালহাটির আগে সোনারার দীঘি এলাকায় তারা কুকুরটাকে গুলি করে মেরে ফেলে।’সেই রাতে রাজাকাররা প্রভারাণীকে শমসেরনগর ডাক বাংলোতে নিয়ে যায়। সেখানে পাকিস্তানি সেনারা ক্যাম্প বসিয়েছিলো। রাজাকাররা তাদের হাতে তুলে দেয় প্রভাকে। সারারাত ধরে নির্যাতন চলে। একপর্যায়ে প্রভা জ্ঞান হারিয়ে ফেলেন।কাকডাকা ভোরের দিকে প্রভার জ্ঞান ফিরে আসে। কিন্তু প্রভা মরার মতো করে পড়ে থাকেন। পাকিস্তানিরা তাঁর মাথা তুলে দেখে তিনি মরে গেছেন কি না। একপর্যায়ে তারা ভাবে প্রভা বোধহয় মরে গেছে। তখন তারা প্রভাকে ফেলে রেখে চলে যায়।ডাক বাংলোর পিছনে একটি ছোট নালার মতো ছিলো। বর্ষাকাল ছিলো বলে সেটিতে বেশ পানি ছিলো। প্রভা ভোরের আলো ফোটার আগেই ধীরে ধীরে সেখান থেকে পালিয়ে পিছনের খালে গিয়ে নেমে পড়েন। । খালটি ছিলো খুবই নোংরা এবং জোকে ভর্তি। এই খাল দিয়েই কোনোভাবে আবার বোনের বাড়ি চলে আসেন প্রভা।প্রভাকে বাড়ি ফিরতে দেখে বোন ও ভগ্নিপতি খুবই অবাক হয়। তারা রাতে গুলির শব্দ শুনেছেন। তাদের ধারণা, তখন প্রভাকেই গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। কিন্তু পরিস্থিতি এমন ছিলো না যে, তারা প্রভাকে খুঁজতে বের হবেন। প্রভা তাদের বলেন, তখন গুলি করে কুকুরটাকে মারা হয়েছে। এরপর মুক্তিযুদ্ধের বাকি সময়টা প্রভা জঙ্গলহাটিতে বোনের বাড়িতেই ছিলেন। খুবই অসুস্থ তিনি। কিন্তু যেহেতু সেখানে কোনো ডাক্তার ছিলো না, সেহেতু কোনো চিকিৎসাও হয়নি।

প্রভা বোনের বাড়ি থাকা অবস্থায়ই দেশ স্বাধীন হয়। তারপর প্রভা আবার তাঁর মায়ের কাছে বিক্রমকলস গ্রামে চলে আসেন।প্রভারাণী ভাবতে থাকেন, স্বামীর কোনো খোঁজ নেই। স্বামী তাঁকে ভারতে নিয়ে যেতে চেয়েছিলেন, কিন্তু তিনি যাননি। তিনি মায়ের কাছে চলে আসেন। আর তার মধ্যেই এ ঘটনা ঘটলো। এখন স্বামী যদি ফিরে আসেনও, তাহলে তিনি তাঁকে গিয়ে মুখ দেখাবেন কীভাবে? স্বামীর বাড়ির সমাজের কাছেই বা মুখ দেখাবেন কীভাবে? এসব ভাবতে ভাবতেই তিনি সিদ্ধান্ত নেন, স্বামী যদি ফিরে আসেও তাহলে তিনি আর তাঁর সঙ্গে ফিরে যাবেন না। মায়ের কাছেই থাকবেন। কাজ-কর্ম করে কোনো না কোনোভাবে জীবনটা কাটিয়ে দেবেন।একদিন প্রভার স্বামী প্রতিবেশী মান্নান মাস্টারকে সঙ্গে নিয়ে বিক্রমকলস গ্রামে চলে আসেন। কামিনি রাম স্ত্রীকে নিয়ে যেতে চান। তিনি আগেই স্ত্রীর ওপর পাকিস্তানি সেনাদের অত্যাচারের কথা জানতে পেরেছিলেন। মান্নান মাস্টারও প্রভাকে সব ভুলে স্বামীর সঙ্গে আসার জন্য পরামর্শ দেন, নতুনভাবে জীবন শুরু করার কথা বলে। প্রভাও স্বামীকে সবকিছু খুলে বলেন। প্রভা স্বামীকে জানান, তিনি যেতে চান না। যা হবার হবে। তিনি এভাবেই জীবন কাটিয়ে দেবেন। কিন্তু কামিনি রাম সেই কথা মানতে নারাজ। শেষ পর্যন্ত প্রভা আবার স্বামীর বাড়ি ফিরে আসেন। কিন্তু তাঁকে তো আর এভাবে তারা ঘরে তুলবে না। স্বামীর বাড়ির লোকজন প্রভাকে প্রায়শ্চিত্ব করায়।

তারপর ঘরে তুলে। যুদ্ধের পর আরেকটি ঘটনা ঘটে। মুজিব সরকার তখন অনেক রাজাকারকে আটক করে জেলে পাঠায়। প্রভাকে যারা পাকিস্তানি সেনাদের হাতে তুলে দিয়েছিলো, তাদের কয়েকজনকেও জেলে পাঠানো হয়। একপর্যায়ে তাদের পরিবারের লোকজন এসে প্রভার হাত-পা ধরা শুরু করে, প্রভা যেন তাদের ক্ষমা করে দেন। প্রভা যেন থানায় গিয়ে তাদের পক্ষে সাক্ষ্য দেন। কিন্তু প্রভা তাতে রাজি ছিলেন না। তখন মান্নান মাস্টারও এসে প্রভাকে তাদের পক্ষে সাক্ষ্য দেওয়ার কথা বলে, চাপ দেয়। তারপরও প্রভা তাদের পক্ষে সাক্ষ্য দেননি। দুই বছর পরে অবশ্য তারা এমনিতেই ছাড়া পেয়ে যায়।’মুক্তিযুদ্ধের পর এক বছরের মাথায় আমার ছেলে কাজল হয়। সেই ছেলেকেই তখন থেকে মানুষ সন্দেহ করতে থাকে। মানুষ চলতে ফিরতে নানা কথা বলে। সেই কথা আজ ৪৪ বছর ধরেই চলছে। ছোট থাকতে আমার ছেলে কাঁদতে কাঁদতে এসে বলতো, মা দেখ আমারে মানুষ পাকিস্তানির ছেলে বলে গালি দেয়। তুমি বলো, আমার বাবা কে?’২০১৫ সালরে ডসিম্বের মাসে মৌলভীবাজার জলোর কমলগঞ্জ উপজলোর নাছিরনগর গ্রামে প্রভারাণী মালাকারের সাক্ষাৎকার নেওয়া হয়।লেখক : চন্দন সাহা রায়

ShareTweetShareScanSend

মন্তব্য করুন জবাব বাতিল

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।

খুঁজুন

No Result
View All Result
এ পর্যন্ত ওয়েবসাইট ভিজিট করেছেন
Web Counter

সম্পৃক্ত হোন

  • সহযোগিতা করুন
  • স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে যোগ দিন
  • মনোনয়ন করুন

আমাদের সম্পর্কে

  • ট্রাস্টি বোর্ড
  • আপনার মতামত

যোগাযোগ

  •   info@gunijan.org.bd
  •   +৮৮০১৮১৭০৪৮৩১৮
  •   ঢাকা, বাংলাদেশ

© - All rights of Photographs, Audio & video clips on this site are reserved by Gunijan.org.bd under  CC BY-NC licence.

No Result
View All Result
  • #8898 (শিরোনামহীন)
  • অজয় রায়
  • অজিত গুহ
  • অনিল মুখার্জি
  • অনুপম সেন
  • অমলেন্দু বিশ্বাস
  • অরবিন্দ ঘোষ
  • অরিণা বেগম
  • অরিণা বেগম
  • অরিণা বেগম
  • অশ্বিনীকুমার দত্ত
  • আ ন ম গোলাম মোস্তফা
  • আখতারুজ্জামান ইলিয়াস
  • আজহারুল হক
  • আজিজুর রহমান মল্লিক
  • আঞ্জেলা গমেজ
  • আতাউস সামাদ
  • আতিউর রহমান
  • আনিসুজ্জামান
  • আনোয়ার পাশা
  • আনোয়ার হোসেন
  • আনোয়ার হোসেন
  • আপনার মতামত
  • আবদুর রাজ্জাক
  • আবদুল আলীম
  • আবদুল আহাদ
  • আবদুল ওয়াহাব তালুকদার
  • আবদুল গাফফার চৌধুরী
  • আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ
  • আবদুল্লাহ আল মামুন
  • আবদুল্লাহ আল-মুতী শরফুদ্দিন
  • আবিরন
  • আবু ইসহাক
  • আবু ওসমান চৌধুরী
  • আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ
  • আবু তাহের
  • আবু হেনা মোস্তফা কামাল
  • আবুল ফজল
  • আবুল হাসনাত মোহাম্মদ কামরুজ্জামান
  • আবুল হাসান
  • আবুল হোসেন
  • আব্দুল জব্বার
  • আব্দুল মতিন
  • আব্বাসউদ্দীন আহমদ
  • আমিনুল ইসলাম
  • আরজ আলী মাতুব্বর
  • আরমা দত্ত
  • আল মাহমুদ
  • আলতাফ মাহমুদ
  • আলম খান
  • আলমগীর কবির
  • আলী আহাম্মদ খান আইয়োব
  • আলোকচিত্রী শহিদুল আলম
  • আসিয়া বেগম
  • আহসান হাবীব
  • ইদ্রিছ মিঞা
  • ইমদাদ হোসেন
  • ইলা মজুমদার
  • ইলা মিত্র
  • উল্লাসকর দত্ত
  • এ এফ এম আবদুল আলীম চৌধুরী
  • এ কে খন্দকার
  • এ. এন. এম. মুনীরউজ্জামান
  • এ. এম. হারুন অর রশীদ
  • এ.এন.এম. নূরুজ্জামান
  • এ.টি.এম. হায়দার
  • এবিএম মূসা
  • এম আর খান
  • এম এ জলিল
  • এম হামিদুল্লাহ্ খান
  • এম. এ. মঞ্জুর
  • এম. এ. রশীদ
  • এম. এন. রায়
  • এস এম সুলতান
  • ওবায়েদ উল হক
  • কবরী
  • কবীর চৌধুরী
  • কমলা বেগম (কিশোরগঞ্জ)
  • কমলা বেগম (সিরাজগঞ্জ)
  • করিমন বেগম
  • করেপোরাল আবুল বাশার মো. আবদুস সামাদ
  • কর্মসূচি
  • কলিম শরাফী
  • কল্পনা দত্ত
  • কাইয়ুম চৌধুরী
  • কাঁকন বিবি
  • কাজী আবদুল আলীম
  • কাজী আবুল কাসেম
  • কাজী এম বদরুদ্দোজা
  • কাজী খলীকুজ্জমান আহমদ
  • কাজী নূর-উজ্জামান
  • কাজী সালাউদ্দিন
  • কামরুল হাসান
  • কামাল লোহানী
  • কার্যক্রম
  • কিউ এ আই এম নুরউদ্দিন
  • কুমুদিনী হাজং
  • কে এম সফিউল্লাহ
  • ক্ষুদিরাম বসু
  • খাদেমুল বাশার
  • খালেকদাদ চৌধুরী
  • খালেদ মোশাররফ
  • খোকা রায়
  • গণেশ ঘোষ
  • গাজীউল হক
  • গিয়াসউদ্দিন আহমদ
  • গুণীজন ট্রাষ্ট-এর ইতিহাস
  • গোপাল দত্ত
  • গোবিন্দচন্দ্র দেব
  • চাষী নজরুল ইসলাম
  • চিকিৎসক নুরুল ইসলাম
  • চিত্তরঞ্জন দত্ত
  • চিত্তরঞ্জন দাশ
  • ছবিতে আমাদের গুনীজন
  • জয়গন
  • জয়নুল আবেদিন
  • জসীমউদ্দীন মণ্ডল
  • জহির রায়হান
  • জহুর হোসেন চৌধুরী
  • জামাল নজরুল ইসলাম
  • জামিলুর রেজা চৌধুরী
  • জাহানারা ইমাম
  • জিতেন ঘোষ
  • জিয়া হায়দার
  • জিয়াউর রহমান
  • জিল্লুর রহমান সিদ্দিকী
  • জুয়েল আইচ
  • জোবেরা রহমান লিনু
  • জোহরা বেগম কাজী
  • জ্ঞান চক্রবর্তী
  • জ্যোতি বসু
  • জ্যোতির্ময় গুহঠাকুরতা
  • জ্যোৎস্না খাতুন
  • ট্রাস্টি বোর্ড
  • তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া
  • তরুবালা কর্মকার
  • তাজউদ্দীন আহমদ
  • তিতুমীর
  • ত্রৈলোক্যনাথ চক্রবর্তী
  • দিলওয়ার খান
  • দীনেশ গুপ্ত
  • দুলু বেগম
  • দ্বিজেন শর্মা
  • ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত
  • নভেরা আহমেদ
  • নভেরা আহমেদ
  • নয়ন মিয়া
  • নলিনী দাস
  • নাজমুল হক
  • নিজাম উদ্দিন আহমদ
  • নিতুন কুন্ডু
  • নির্মলেন্দু গুণ
  • নীলিমা ইব্রাহিম
  • নীলুফার ইয়াসমীন
  • নুরজাহান
  • নূর মোহাম্মদ শেখ
  • নূরজাহান বেগম
  • নূরজাহান বেগম (ময়মনসিংহ)
  • নেত্রকোণার গুণীজন
  • নেপাল নাগ
  • পার্থ প্রতীম মজুমদার
  • পূর্ণেন্দু দস্তিদার
  • প্রতিভা মুৎসুদ্দি
  • প্রফুল্ল চাকী
  • প্রভারাণী মালাকার
  • প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার
  • ফজল শাহাবুদ্দীন
  • ফজলুর রহমান খান
  • ফজলে হাসান আবেদ
  • ফয়েজ আহমদ
  • ফররুখ আহমদ
  • ফরিদা পারভীন
  • ফিরোজা বেগম
  • ফেরদৌসী প্রিয়ভাষিণী
  • ফেরদৌসী রহমান
  • ফেরদৌসী রহমান
  • ফ্লাইট সার্জেন্ট আব্দুল জলিল
  • ফ্লোরা জাইবুন মাজিদ
  • বদরুদ্দীন উমর
  • বশির আহমেদ
  • বশিরন বেগম
  • বশীর আল্‌হেলাল
  • বাদল গুপ্ত
  • বিনয় বসু
  • বিনোদবিহারী চৌধুরী
  • বিপিনচন্দ্র পাল
  • বীরশ্রেষ্ঠ মোস্তফা কামাল
  • বুলবুল আহমেদ
  • বেগম রোকেয়া
  • বেগম শামসুন নাহার মাহমুদ
  • বোরহান উদ্দিন খান জাহাঙ্গীর
  • বোরহানউদ্দিন খান জাহাঙ্গীর
  • ব্লগ
  • ভগৎ সিং
  • ভাস্বর বন্দ্যোপাধ্যায়
  • ভিডিও
  • মঙ্গল পান্ডে
  • মজনু শাহ
  • মণি সিংহ
  • মণিকৃষ্ণ সেন
  • মতিউর রহমান
  • মনোনয়ন
  • মনোরমা বসু
  • মমতাজ বেগম
  • ময়না বেগম
  • মশিউর রহমান
  • মহাদেব সাহা
  • মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর
  • মামুন মাহমুদ
  • মামুনুর রশীদ
  • মায়া রাণী
  • মারিনো রিগন
  • মালেকা বেগম
  • মাহমুদুল হক
  • মাহেলা বেওয়া
  • মীর শওকত আলী
  • মুকশেদ আলী
  • মুকুন্দদাস
  • মুকুল সেন
  • মুক্তিযুদ্ধ
  • মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে ‘মহিমা তব উদ্ভাসিত’
  • মুক্তিসংগ্রাম
  • মুজফফর আহমদ
  • মুনীর চৌধুরী
  • মুন্সি আব্দুর রউফ
  • মুর্তজা বশীর
  • মুস্তাফা নূরউল ইসলাম
  • মুস্তাফা মনোয়ার
  • মুহ. আব্দুল হান্নান খান
  • মুহম্মদ আবদুল হাই
  • মুহম্মদ জাফর ইকবাল
  • মুহম্মদ শহীদুল্লাহ
  • মুহাম্মদ ইঊনূস
  • মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান
  • মুহাম্মাদ কুদরাত-এ-খুদা
  • মূলপাতা
  • মেহেরজান বেগম
  • মোহাম্মদ আতাউল গনি ওসমানী
  • মোঃ আওলাদ হোসেন খান
  • মোঃ ইসমাইল হোসেন
  • মোঃ শফিকুল আনোয়ার
  • মোজাফফর আহমদ
  • মোনাজাতউদ্দিন
  • মোফাজ্জল হায়দার চৌধুরী
  • মোয়াজ্জেম হোসেন
  • মোরশেদুল ইসলাম
  • মোহাম্মদ আবদুল জব্বার
  • মোহাম্মদ কিবরিয়া
  • মোহাম্মদ মনসুর আলী
  • মোহাম্মদ মোর্তজা
  • মোহাম্মদ রুহুল আমিন
  • মোহাম্মদ হামিদুর রহমান
  • মোহাম্মাদ আব্দুল কাদির
  • মোহিউদ্দীন ফারুক
  • যতীন সরকার
  • যতীন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়
  • যোগেশ চন্দ্র ঘোষ
  • রওশন আরা রশিদ
  • রওশন জামিল
  • রংগলাল সেন
  • রণদাপ্রসাদ সাহা
  • রণেশ দাশগুপ্ত
  • রফিকুন নবী
  • রফিকুল ইসলাম
  • রবি নিয়োগী
  • রশিদ চৌধুরী
  • রশীদ তালুকদার
  • রশীদ হায়দার
  • রহিমা
  • রাজিয়া খান
  • রাজুবালা দে
  • রাণী হামিদ
  • রাবেয়া খাতুন
  • রাবেয়া খাতুন তালুকদার
  • রামকানাই দাশ
  • রাশীদুল হাসান
  • রাসবিহারী বসু
  • রাসমণি হাজং
  • রাহিজা খানম ঝুনু
  • রাহেলা বেওয়া
  • রিজিয়া রহমান
  • রেহমান সোবহান
  • রোনাল্ড হালদার
  • লীলা নাগ
  • লুকাস মারান্ডী
  • শওকত আলী
  • শওকত ওসমান
  • শম্ভু আচার্য
  • শরীয়তুল্লাহ
  • শহীদ খান
  • শহীদ সাবের
  • শহীদুল্লা কায়সার
  • শাকুর শাহ
  • শামসুন নাহার
  • শামসুর রাহমান
  • শামীম আরা টলি
  • শাহ আব্দুল করিম
  • শাহ মোঃ হাসানুজ্জামান
  • শিমুল ইউসুফ
  • শেখ আবদুস সালাম
  • শেখ মুজিবুর রহমান
  • সকল জীবনী
  • সতীশ পাকড়াশী
  • সত্যেন সেন
  • সন্‌জীদা খাতুন
  • সন্তোষচন্দ্র ভট্টাচার্য
  • সফিউদ্দিন আহমদ
  • সমাজবিজ্ঞানী নুরুল ইসলাম
  • সরদার ফজলুল করিম
  • সহযোগিতা
  • সাইদা খানম
  • সাঈদ আহমদ
  • সাখাওয়াত আলী খান
  • সাবিত্রী নায়েক
  • সামিনা খাতুন
  • সালমা সোবহান
  • সালাহ্উদ্দীন আহমেদ
  • সাহিত্য
  • সাহিত্য গবেষণা
  • সিরাজুদ্দিন কাসিমপুরী
  • সিরাজুদ্দীন হোসেন
  • সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
  • সুকুমার বড়ুয়া
  • সুধীন দাশ
  • সুফিয়া আহমেদ
  • সুফিয়া কামাল
  • সুভাষ চন্দ্র বসু
  • সুরাইয়া
  • সুলতানা সারওয়াত আরা জামান
  • সুহাসিনী দাস
  • সূর্য বেগম
  • সূর্যসেন
  • সেলিনা পারভীন
  • সেলিনা হোসেন
  • সেলিম আল দীন
  • সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ্‌
  • সৈয়দ নজরুল ইসলাম
  • সৈয়দ মাইনুল হোসেন
  • সৈয়দ শামসুল হক
  • সৈয়দ হাসান ইমাম
  • সোনাবালা
  • সোমেন চন্দ
  • স্বেচ্ছাসেবক
  • হবিবুর রহমান
  • হাজেরা খাতুন
  • হাতেম আলী খান
  • হামিদা খানম
  • হামিদা বেগম
  • হামিদা হোসেন
  • হামিদুর রাহমান
  • হালিমা খাতুন
  • হাশেম খান
  • হাসান আজিজুল হক
  • হাসান হাফিজুর রহমান
  • হাসিনা বানু
  • হীরামনি সাঁওতাল
  • হুমায়ুন আজাদ
  • হুমায়ূন আহমেদ
  • হেনা দাস
  • হেরাম্বলাল গুপ্ত

© 2025 JNews - Premium WordPress news & magazine theme by Jegtheme.